খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি, ২০২৫, ১৮ পৌষ, ১৪৩১

অনূর্ধ্ব-১৯ শিরোপাজয়ীদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১১:৪৪ অপরাহ্ণ
অনূর্ধ্ব-১৯ শিরোপাজয়ীদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ। এই সাফল্যে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জয়ী বাংলাদেশ যুব ক্রিকেট দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রবিবার এই অভিনন্দন জানান তিনি।

অভিনন্দন বার্তায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বিজয়ের মাসে আন্তর্জাতিক বিজয়ের জন্য গর্বিত জাতির পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।

এর আগে, ২০২৩ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে হারিয়ে প্রথমবার এশিয়া কাপের শিরোপা ঘরে তুলেছিল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। সেই ধারাবাহিকতায় এবার ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে ব্যাক টু ব্যাক শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশ।

আগে ব্যাট করতে নেমে ভারতকে ১৯৯ রানের সহজ লক্ষ্য দিয়েছিল বাংলাদেশ। জবাব দিতে ৩৫.১ ওভারে ১৩৯ রান তুলতে পারে ভারত। এতে ৫৯ রানের জয় পায় বাংলাদেশ।

এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি বাংলাদেশ। মাত্র ১ রান করেই সাজঘরে ফেরেন ওপেনার কালাম সিদ্দিকী। ৬৫ বলে ২০ রান করে তাকে সঙ্গ দেন জাওয়াদ আবরার। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি আজিজুল হক তামিমও। মাত্র ১৬ রান করে ফেরেন এই টাইগার অধিনায়ক। রিজানকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন শিহাব জেমস। তবে ফিফটি তুলতে পারেননি দুজনের কেউই।

৬৭ বলে ৪০ রান করে ফেরেন শিহাব, ৩ বলে ১ রান করে তার দেখানো পথে হাঁটেন দেবাশীষ দেবাও। এরপর ৬৫ বলে ৪৭ রান করে রিজান আউট হলে দলীয় ১৫৫ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ। সামিউন বসির ৪ এবং ১ রান করে উইকেট মিছিলে যোগ দেন আল ফাহাদ। তবে এক প্রান্ত আগলে রেখে লড়াই করতে থাকেন ফরিদ হাসান। তাকে সঙ্গ দেন মারুফ মৃধা। ৪৯তম ওভারে চতুর্থ বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়েন ফরিদ। ৪৯ বলে ৩৯ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস খেলেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। শেষ ওভারের প্রথম বলে ইকবাল (১) আউট হলে মারুফ মৃধার অপরাজিত ১১ রানে ভর করে ১৯৮ রানের লড়াকু পুঁজি পায় বাংলাদেশ।

ভারতের হয়ে হার্দিক রাজ, যুধাজিৎ গুহ ও চেতন শর্মা দুটি করে উইকেট শিকার করেন। এ ছাড়াও কিরণ চোরমলে, কেপি কার্তিকেয়া ও আয়ুশ মাত্রে একটি করে উইকেট শিকার করেন। জবাবে ব্যাটিংয়ের শুরুটা খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি ভারত। ওপেনার আয়ুশ এক রানে ফাহাদের বলে আউট হলে, বৈভব সূর্যবংশী ৯ রান তুলে মারুফের বলে প্যাভিলিয়নে ফিরে যান। দলীয় ৪৪ রানে ফেরেন সিদ্ধার্থ। এরপর ইমনের পরপর তিন শিকারে ভারতের স্কোর বোর্ডে ৬ উইকেটে ৮১ রান জমা হয়। তবে ক্রিজ আগলে খেলতে থাকেন অধিনায়ক মোহাম্মদ আম্মান। স্কোর বোর্ডে ৯২ রান যোগ করতে এবার ফাহাদের শিকারে আরও এক উইকেট হারায় ভারত।

এরপর অধিনায়কের সঙ্গী হন হার্দিক। রান বাড়তে থাকলে ভারতের ড্রেসিংরুমের আলোচনায়ও জয়ের বাতাস বইতে থাকে। তখন অধিনায়ককে ২৬ রানে থামিয়ে দেন টাইগার জুনিয়র লিডার তামিম। নিজের প্রথম ওভারেই থিতু হতে থাকা আম্মনকে আউট করেন। এরপর আর কেউ জুটি গড়তে না পারলে ১৩৯ রানে থেমে যায় ভারতের ইনিংস। বাংলাদেশের হয়ে তিনটি করে উইকেট নেনে ইকবাল হোসেন ইমন ও অধিনায়ক আজিজুল হাকিম তামিম। ফাহাদ নেন ২টি উইকেট। একটি করে উইকেট পান রিজান হোসেন ও মারুফ মৃধা। ২৪ রান খরচায় ৩ উইকেট শিকার করে ম্যাচ সেরার খেতাব ও পুরো সিরিজে ১৩ উইকেট শিকার করে সিরিজ সেরার খেতাব বাংলাদেশের ইকবাল হোসেন ইমনের ঝুলিতে।

সংক্ষিপ্ত স্কোর

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯: ৪৯.১ ওভারে ১৯৮ (রিজান ৪৭, জেমস ৪০, ফরিদ ৩৯, জাওয়াদ ২০, আজিজুল ১৬, মারুফ ১১; যুধজিৎ ২/২৯, হার্দিক ২/৪১, চেতন ২/৪৮)।

ভারত অনূর্ধ্ব-১৯: ৩৫.২ ওভারে ১৩৯ (আমান ২৬, হার্দিক ২৪, কার্তিকেয়া ২১, সিদ্ধার্থ ২০, চেতন ১০; আজিজুল ৩/৮, ইকবাল ৩/২৪, আল ফাহাদ ২/৩৪, রিজান ১/১৪, মারুফ ১/৩৬)।

ফল: বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫৬ রানে জয়ী।

ম্যান ব দা ম্যাচ: ইকবাল হোসেন ইমন।

টি-টোয়েন্টির অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত নাজমুল হোসেন শান্ত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি, ২০২৫, ১:৩৩ অপরাহ্ণ
টি-টোয়েন্টির অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত নাজমুল হোসেন শান্ত

বিপিএলের মাঝেই আলোচনায় জাতীয় দল প্রসঙ্গ। টি-টোয়েন্টির নেতৃত্ব ছেড়ে দিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। একটি জাতীয় দৈনিককে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ।

গত বছরের ফেব্রুয়ারি তিন ফরম্যাটেই অধিনায়ক ঘোষণা করা হয় শান্তকে। কিন্তু অধিনায়কত্বের সঙ্গে পারফরম্যান্সের তেমন একটা মেলবন্ধন ঘটেনি। বিশেষ করে, টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে সবশেষ ১৯ ম্যাচে কোনো ফিফটি নেই তার। সমালোচনার মুখে গত অক্টোবরেই সব ফরম্যাটের অধিনায়কত্ব ছাড়তে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু বিসিবি তাকে থেকে যাওয়ার জন্য রাজি করায়।

বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ সেই জাতীয় দৈনিককে বলেন করে, ‘শান্ত ফাইনালি বলে দিয়েছে সে আর টি–টোয়েন্টি দলের অধিনায়কত্ব করবে না। আমরাও এটা মেনে নিয়েছি। তবে যেহেতু আপাতত আমাদের টি–টোয়েন্টি খেলা নেই, হাতে সময় আছে; এখনই নতুন অধিনায়ক নিচ্ছি না। তবে যদি চোটের সমস্যা না থাকে, ওয়ানডে ও টেস্টে শান্তই অধিনায়ক থাকবে। সেভাবেই কথা হয়েছে। ’

চোটের কারণে সবশেষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের কোনো সিরিজেই খেলতে পারেননি শান্ত। তার পরিবর্তে টেস্ট ও ওয়ানডের নেতৃত্বের ভার ছিল মেহেদী হাসান মিরাজের কাঁধে। তবে টি-টোয়েন্টির দায়িত্বে ছিলেন লিটন দাস। তার নেতৃত্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদেরই মাটিতে ৩-০ ব্যবধানে উড়িয়ে দেয় বাংলাদেশ।

মার্চে জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাই পরবর্তী অধিনায়ক হিসেবে লিটনের নামটা সামনেই থাকবে। তবে তার পারফরম্যান্স খুব একটা পক্ষে কথা বলছে না। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে তিন ম্যাচে কেবল ১৭ রান করেছেন তিনি।

এদিকে চোট কাটিয়ে শান্ত ফিরেছেন এনসিএল টি-টোয়েন্টি দিয়ে। এবারের বিপিএলে ফরচুন বরিশালের হয়ে খেলছেন তিনি। যদিও প্রথম ম্যাচেই গোল্ডেন ডাক মারেন বাঁহাতি এই ব্যাটার।

২৭ জানুয়ারি শবে মেরাজ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি, ২০২৫, ১:৩০ অপরাহ্ণ
২৭ জানুয়ারি শবে মেরাজ

বাংলাদেশের আকাশে ১৪৪৬ হিজরি সনের পবিত্র রজব মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ফলে বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) থেকে পবিত্র রজব মাস গণনা করা হবে। আর, আগামী ২৭ জানুয়ারি দিবাগত রাতে শবে মেরাজ পালিত হবে।

বুধবার (১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররমের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।

সভায় ১৪৪৬ হিজরি সনের পবিত্র রজব মাসের চাঁদ দেখা সম্পর্কে সব জেলা প্রশাসন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রধান কার্যালয়, বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়সমূহ, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর এবং মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়।

সভায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) আব্দুর ছালাম খান, তথ্য অধিদপ্তরের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. নিজামূল কবীর, বাংলাদেশ ওয়াকফ প্রশাসনের প্রশাসক মো. ফখরুল ইসলাম, ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. সাইফুল ইসলাম, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মো. আবদুল মালেক, বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠানের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. ফরিদ উদ্দিন।

বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. আব্দুর রহমান খান, বাংলাদেশ টেলিভিশনের অতিরিক্ত পরিচালক মো. রুহূল আমিন, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মুহাম্মদ মিজানুর রহমান,সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার প্রধান মাওলানা অধ্যক্ষ মিঞা মোঃ নূরুল হক, লালবাগ শাহী জামে মসজিদের সানি খতিব মুফতি আফনান মুহাম্মাদ, চকবাজার শাহী জামে মসজিদের খতিব মুফতি শেখ নাঈম রেজওয়ান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

রাষ্ট্রদ্রোহে অভিযুক্ত চিন্ময় কৃষ্ণের জামিন আবেদন নামঞ্জুর

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি, ২০২৫, ১:১৭ অপরাহ্ণ
রাষ্ট্রদ্রোহে অভিযুক্ত চিন্ময় কৃষ্ণের জামিন আবেদন নামঞ্জুর

রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার বিতর্কিত বাংলাদেশের সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের উগ্রবাদী মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ সাইফুল ইসলাম ওই আবেদনের ওপর শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে দেন।

সকাল সোয়া ১০টার দিকে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে বিতর্কিত প্রাক্তন ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর পক্ষে জামিন শুনানিতে অংশ নেন সুপ্রিম কোর্টের ১১ আইনজীবীর একটি দল।

চিন্ময়কে এদিন আদালতে হাজির করা হয়নি। আদালতে আইনজীবীর উপস্থিতিতে আসামির ভার্চুয়াল হাজিরায় জামিন শুনানি হয়। শুনানিকে কেন্দ্র করে সকাল থেকে আদালত এলাকায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যাপক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের সহকারী পিপি মো. রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী বলেন, শুনানি হয়েছে। শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন।

এদিকে চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি নাজিম উদ্দিন চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘জামিন শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষ আপত্তি জানিয়ে বলেছে। এটি রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা, এর সর্বোচ্চ সাজা যাবজ্জীবন। আদালত জামিন নামঞ্জুর করেছেন। কেউ সংক্ষুব্ধ হলে উচ্চ আদালতে যাবার সুযোগ রয়েছে৷’

বিতর্কিত চিন্ময় দাসের আইনজীবী অপূর্ব ভট্টাচার্য বলেন, জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। আমরা উচ্চ আদালতে যাবো।

গত বছর ২৫ অক্টোবর চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের নেতৃত্বে চট্টগ্রামে সনাতনী সম্প্রদায়ের একটি বড় সমাবেশ হয়। যেখানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার উপরে কট্টর হিন্দুত্ববাদী উগ্র সংগঠন ইসকনের গেড়ুয়া পতাকা টানানো হয়। এর কয়েক দিন পর গত ৩১ অক্টোবর তার বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা হয়। এ মামলায় আরও ১৮ জনকে আসামি করা হয়।

২২ নভেম্বর চিন্ময়ের নেতৃত্বে রংপুরে আরও একটি বড় সমাবেশ হয়। এরপর রাষ্ট্রদ্রোহের সেই মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গত ২৫ নভেম্বর ঢাকায় বিমান বন্দর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন জামিন আবেদন করা হলে তা নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট।

আদালত চিন্ময়কে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিলে সেদিন ট্টগ্রামে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আইনজীবীদের সঙ্গে বিতর্কিত চিন্ময়ের উগ্রবাদী অনুসারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে আদালত চত্বরের বাইরে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।

২৬ নভেম্বর ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চিন্ময় দাসের জামিন না মঞ্জুর হলে ওইদিনই চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে আবেদন করা হয়। ওই আবেদনের শুনানি অনুষ্ঠিত ছিল ৩ ডিসেম্বর। কিন্তু ওইদিন চিন্ময়ের পক্ষে কোনো আইনজীবী আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। পাশাপাশি রাষ্ট্রপক্ষও শুনানির জন্য সময়ের আবেদন করেন। এসবের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত জামিন শুনানির জন্য ২০২৫ সালের ২ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন।