খুঁজুন
শুক্রবার, ২ মে, ২০২৫, ১৯ বৈশাখ, ১৪৩২

তুরস্ককে বাংলাদেশের যুবশক্তি কাজে লাগানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫, ১২:৫৮ পূর্বাহ্ণ
তুরস্ককে বাংলাদেশের যুবশক্তি কাজে লাগানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস তুরস্ককে তাদের প্রযুক্তি বাংলাদেশে নিয়ে আসা, বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও কারখানা স্থানান্তর এবং যুবশক্তিকে কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের বাণিজ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ড. ওমর বলাতের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলে তিনি এ আহ্বান জানান।

বাংলাদেশকে বিশ্বের অষ্টম বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশ হিসেবে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেশের যুবসমাজের জন্য কাজের সুযোগ সৃষ্টিতে কাজ করছে এবং এ ব্যাপারে তুরস্কের সহযোগিতা কামনা করেন।

‌‘আমাদের তরুণ জনগোষ্ঠীকে সুযোগ দিতে আপনাদের সাহায্য চাচ্ছি; এটি আমার দেশের প্রতি আপনার দেশের প্রতি আবেদন,’ তিনি বলেন।

তিনি আরও বলেন, আমাদের তরুণদের ব্যবহার করে এখানে আপনার কারখানা পরিচালনা করুন, যেন আপনি এই অঞ্চলে পণ্য সরবরাহ করতে পারেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ ও তুরস্ক পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে একটি স্বপ্নের সম্পর্ক গড়ে তোলার সম্ভাবনা রয়েছে।

‘বাংলাদেশ ও তুরস্কের সম্পর্ক অত্যন্ত উষ্ণ; আমরা এটি সবক্ষেত্রে তৈরি করতে চাই,’ তিনি বলেন।

‘এখানে অনেক কিছু করার আছে। কিছু ক্ষেত্রে আমরা আপনাদের সহায়তা, প্রযুক্তি এবং বিনিয়োগ চাই।’

‘আপনারা প্রযুক্তিতে নেতা। আপনারা এখানে প্রতিরক্ষা শিল্প তৈরি করতে পারেন। আসুন শুরু করি… আপনাদের যেকোনো প্রয়োজনে আমরা প্রস্তুত,’ তিনি বলেন।

তুরস্কের বাণিজ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ড. ওমর বলাত বলেন, বাংলাদেশ ও তুরস্ক টেক্সটাইল শিল্পের বাইরে তাদের সহযোগিতা বৈচিত্র্যময় করতে পারে, যা বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে তাদের প্রধান আমদানি পণ্য।

তিনি বলেন, প্রতিরক্ষা শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা, ফার্মাসিউটিক্যালস এবং কৃষি যন্ত্রপাতি ক্ষেত্রেও অর্থনৈতিক সহযোগিতা হতে পারে।

‘আমরা বাংলাদেশে আমদানির ক্ষেত্রে ভারত এবং অন্যান্য বাজারকে প্রতিস্থাপন করতে পারি। অর্থনৈতিক এবং সামাজিক ক্ষেত্রেও সকল পর্যায়ে সহযোগিতা হতে পারে,’ তিনি বলেন।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ও তুরস্কের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার সুযোগ রয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের তুরস্কে রপ্তানি ছিল প্রায় ৫৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, আর আমদানি ছিল প্রায় ৪২৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

বর্তমানে প্রায় ২০টি বড় তুর্কি কোম্পানি বাংলাদেশে গার্মেন্ট ও টেক্সটাইল, আনুষঙ্গিক পণ্য, রাসায়নিক, প্রকৌশল, নির্মাণ এবং জ্বালানি খাতে কাজ করছে।

বাংলাদেশে কার্যরত উল্লেখযোগ্য তুর্কি কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে তুর্কি এলপিজি কোম্পানি এওয়াইজিএজেড, কোকা-কোলা ইচেজেক এবং রেফ্রিজারেটর ও এসি নির্মাতা আরকিলিক (যারা সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড অধিগ্রহণ করেছে)।

এ সময় প্রধান উপদেষ্টা গত আগস্টে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোয়ানের সঙ্গে তার টেলিফোন আলাপ এবং এরপরে অক্টোবরে তুরস্কের আট সদস্যের একটি প্রতিনিধি দলের বাংলাদেশ সফরের কথা স্মরণ করেন।

কমার্স উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন, উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, এসডিজি বিষয়ক সচিব লামিয়া মুরশেদ এবং বিডা চেয়ারম্যান আশিক মাহমুদ চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

ফরিদপুরে এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আ.লীগের সভাপতির মেয়ে দোলা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১ মে, ২০২৫, ১১:৪৬ অপরাহ্ণ
ফরিদপুরে এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আ.লীগের সভাপতির মেয়ে দোলা

ফরিদপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এর কমিটি গঠনের দায়িত্বে ফরিদপুর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহামুদা বেগমের মেয়ে সৈয়দা নীলিমা দোলা।

তবে এ বিষয়ে যুক্তি তুলে জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতির মেয়ে সৈয়দা নীলিমা দোলা জানান, আমার পরিবারের আওয়ামী লীগের রাজনীতি করা সংক্রান্ত কিছু পোস্ট আপনাদের সামনে আসতে পারে। আমি নিজের দিক থেকে একটা ব্যাখ্যা আমার মানুষজন এবং রাজপথের সহযোদ্ধাদের দিয়ে রাখতে চাই। আওয়ামী ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলন আমি করে আসতেছি দীর্ঘ ১০ বছর ধরে। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালে সকল আন্দোলনের আমি অতি পরিচিত মুখ। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আমার লেখালেখিও পুরোনো। ২০১২ সালে পরিবার ছাড়ার পর রাজপথই আমার আসল পরিবার। জুলাইয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া অন্যতম মামলা তাহির জামান প্রিয় হত্যা মামলা ও একজন প্রতক্ষ্যদর্শী আমি।

তিনি আরও জানান, সরাসরি ছাত্রলীগ করে অনেকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত হয়েছেন। আমি কখনও ছাত্রলীগের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম না, তাই আমার নাগরিক কমিটির সদস্য হতে বাধা কোথায় ? তিনি আরও জানান, এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা জেনে, বুঝে এবং আমি ‘লিটমাস’ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরেই আমাকে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য করেছেন।

ফরিদপুর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতির মেয়ে এনসিপি কমিটি গঠনের দায়িত্বপ্রাপ প্রসঙ্গে জেলার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য সচিব সোহেল রানা জানান, তার (সৈয়দা নীলিমা) পারিবারিক ব্যকগ্রাউন্ড আওয়ামী লীগ। আমরা দেখেছি গত জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে তার মামা গোলাম মোহাম্মাদ নাসির কিভাবে আমাদের ওপর নির্বিচার গুলি ছুঁড়েছে। তার মায়ের কর্মকান্ড আমাদের অজনা নয়। আর সৈয়দা নীলিমা দোলার সঙ্গে আমাদের পরিচয় পর্যন্ত নেই মন্তব্য করে সোহেল রানা জানান, আসলে দায়িত্ব দেয়ার আগে সঠিকভাবে যাচাই-বাছাই করে নেয়া হলে ভাল হতো। সঠিক যাচাই-বাছাই করা হলে এ রকম পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না।

গত মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এনসিপি’র মূখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ এবং সদস্য সচিব আক্তার হোসেনের যৌথ স্বাক্ষরিত এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ওই চিঠিতে ফরিদপুর অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক করা হয়েছে মো. আব্দুর রহমানকে এবং সংগঠক করা হয়েছে মো. রাকিব হোসেনকে। এছাড়া, ফরিদপুর অঞ্চলের পাঁচটি জেলা ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী জেলার দুইজন করে ব্যক্তিকে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

চিঠিতে ফরিদপুর অঞ্চলের টিমকে বলা হয়েছে, উক্ত টিমকে উল্লেখিত অঞ্চলের কেন্দ্রীয় কমিটির নিম্মোক্ত সদস্যদের সঙ্গে সমন্বয় করে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে কমিটির প্রস্তাবনার নির্দেশনার প্রদান করা হল। ফরিদপুর জেলার কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে যে দু’জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে তার একজন হলেন সৈয়দা নীলিমা দোলা। তিনি জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহমুদা বেগমের মেয়ে এবং জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোহাম্মদ নাসিরের ভাগ্নি। তার বাবার নাম সৈয়দ গোলাম দস্তগির। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। সৈয়দা নীলিমা ২০১৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সংগীত বিভাগে মাস্টার্স করেন। এরপর তিনি কিছুদিন একটি মোবাইল ফোন কোম্পানিতে কাজ করেছেন। বর্তমানে ‘সিনে কার্টেল’ নামে একটি মুভি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের স্বত্ত্বধিকারী।

পাকিস্তানের পক্ষ নিয়েছে চীন, কড়া হুঁশিয়ারি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১ মে, ২০২৫, ১১:৪৫ অপরাহ্ণ
পাকিস্তানের পক্ষ নিয়েছে চীন, কড়া হুঁশিয়ারি

কাশ্মীরের পেহেলগামে সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে কার্যত যুদ্ধাবস্থা বিরাজ করছে। টানা সাত দিনের মতো ঘটেছে গোলাগুলির ঘটনা। এক দেশ অপর দেশের বিরুদ্ধে নিয়েছে নানা পদেক্ষেপ। চলমান উত্তেজনাকর এই অবস্থায় মধ্যে পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়েছে পুরোনো মিত্র চীন।

পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের রাজধানী লাহোরে নিযুক্ত চীনা কনসাল জেনারেল ঝাও শিরেন বলেছেন, সব পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের পাশে থাকবে বেইজিং। অবশ্য তিনি জোর দিয়ে বলেন, যুদ্ধ কোনো সমাধান নয়। পাকিস্তান ও ভারতের উচিত সংলাপ ও কূটনৈতিক পথে শান্তির রাস্তা খোঁজা।

বৃহস্পতিবার (১ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল।

লাহোরে পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) কেন্দ্রীয় পাঞ্জাব শাখার নেতাদের সঙ্গে এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয় পিপিপি কেন্দ্রীয় পাঞ্জাবের অর্থ সম্পাদক আহমাদ জাওয়াদ রানার বাসভবনে।

ঝাও বলেন, চীনের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্ক কৌশলগত সহযোগিতা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও নিরাপত্তা অবকাঠামোতে দীর্ঘদিনের। তিনি স্পষ্টভাবে জানান, চীন পাকিস্তানের সঙ্গে ছিল, আছে, এবং ভবিষ্যতেও থাকবে—বিশেষ করে নিরাপত্তা, কৌশলগত সহযোগিতা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে।

আড়াই ঘণ্টা স্থায়ী এ বৈঠকে জাতীয় ও আঞ্চলিক নানা বিষয় নিয়ে খোলামেলা আলোচনায় ঝাও বলেন, চীন-পাকিস্তানের বন্ধুত্বের শিকড় গভীরে গাঁথা। প্রত্যেক চীনা নাগরিক পাকিস্তানকে ভালোবাসে এবং পাকিস্তানিরাও চীনকে একইরকম ভালোবাসা ও সম্মান দেখায়।

ঝাও বলেন, পাকিস্তান শুধু প্রতিবেশী বা মিত্র নয়, চীনের কাছে এক পরীক্ষিত বন্ধু। পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও কৌশলগত সহযোগিতাই আমাদের সম্পর্কের ভিত্তি।

বৈঠকে দুই পক্ষই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির জন্য বহুপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে একমত হন।

বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য আমিরাতের ভিসা খুলতে অনুরোধ উপদেষ্টার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১ মে, ২০২৫, ১১:৪২ অপরাহ্ণ
বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য আমিরাতের ভিসা খুলতে অনুরোধ উপদেষ্টার

Oplus_131072

বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করার আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকালে সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার নিজ দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলি আল হামুদি এর সঙ্গে বৈঠককালে তিনি এ আহ্বান জানান৷

বৈঠকে তারা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কোন্নয়ন, দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি, ভিসা চালু, বাণিজ্য-বিনিয়োগ ও সহযোগিতা বৃদ্ধি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশে কর্মরত প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের আর্থসামাজিক বিকাশে ভূমিকা রাখছে।

সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশিদের বিনিয়োগ রয়েছে উল্লেখ করে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশেও বর্তমানে বিনিয়োগ পরিবেশ ভালো। সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার ও সেদেশের ব্যবসায়ীরা এদেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলসমূহে বিনিয়োগ সুবিধা গ্রহণ করে লাভবান হতে পারে। এসময় তিনি বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করার আহবান জানান।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত বলেন, দক্ষ শ্রমিক কোটায় এখনও বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়া হচ্ছে। এজন্য এদেশে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করতে সংযুক্ত আরব আমিরাত সেমি গভর্নমেন্ট ট্রেনিং ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করতে চায়।

বৈঠকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহান ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো: আব্দুর রহিম খান উপস্থিত ছিলেন।