খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫, ৯ বৈশাখ, ১৪৩২

বিজিবি-বিএসএফ সম্মেলন শুরু ১৭ ফেব্রুয়ারি, আলোচ্য বিষয় ১২টি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৫, ১০:০০ পূর্বাহ্ণ
বিজিবি-বিএসএফ সম্মেলন শুরু ১৭ ফেব্রুয়ারি, আলোচ্য বিষয় ১২টি

আগামী ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি চার দিনব্যাপী ৫৫তম বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সীমান্ত সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে ভারতের নয়াদিল্লিতে। এ সম্মেলনে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত সংক্রান্ত দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয়াদি আলোচনা করতে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়, দপ্তর এবং সংস্থার সমন্বয়ে বুধবার (২৯ জানুয়ারি) একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সভায় সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয় এবং দপ্তর/সংস্থার প্রধানদের সমন্বয়ে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয়াদি যেমন-সীমান্ত হত্যা, ভারতের শূন্য লাইনের ১৫০ গজের মধ্যে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ, চোরাচালান, অবৈধ অনুপ্রবেশ, মানবপাচার, নদীগুলোর পানির সুষম বণ্টনসহ ১২টি বিষয় নিয়ে সীমান্ত সম্মেলনে আলোচনার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বিষয়গুলো হলো-
১. বিএসএফ/ভারতীয় নাগরিক/ভারতীয় দুষ্কৃতকারীদের সীমান্ত হত্যা/সীমান্তে নিরস্ত্র বাংলাদেশি নাগরিকদের ওপর গুলি চালানো/আহত করা বন্ধ করা।

২. বিএসএফ/ভারতীয় নাগরিকদের বাংলাদেশি নাগরিকদের ধরে নিয়ে যাওয়া/আটক করা বন্ধ করা।

৩. বিএসএফ/ভারতীয় নাগরিকদের সীমানা লঙ্ঘন/অবৈধ পারাপার/অনুপ্রবেশ বন্ধ।

৪. ভারত থেকে বাংলাদেশে ইয়াবা ও ফেন্সিডিলসহ বিভিন্ন প্রকার অবৈধ মাদকদ্রব্য, অস্ত্র ও গোলাবারুদ এবং বিস্ফোরক দ্রব্য চোরাচালান প্রতিরোধ।

৫. সীমান্তের ১৫০ গজের মধ্যে ভারতের অনুমোদনহীন উন্নয়নমূলক অবকাঠামো নির্মাণকাজ এবং বিএসএফের বাধায় বন্ধ থাকা বাংলাদেশ পার্শ্বের উন্নয়নমূলক কাজ নিষ্পত্তি করা।

৬. আগরতলা থেকে আখাউড়ার দিকে বর্জ্য পানি প্রবাহিত হয় এমন চারটি খালে পানি শোধনাগার স্থাপন।

৭. বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তবর্তী নদীগুলোর পানির সুষম বণ্টন, নদী থেকে পানি উত্তোলন, পানি চুক্তি বাস্তবায়ন এবং রহিমপুর খালের মুখ পুণরায় উন্মুক্ত করা।

৮. বিএসএফ/ভারতীয় নাগরিক/ভারতীয় দুষ্কৃতকারী/অপরাধীদের আন্তর্জাতিক সীমানা লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ রোধ।

৯. বিতর্কিত মুহুরির চর এলাকায় সীমানা নির্ধারণ, বিভিন্ন এলাকায় বর্ডার পিলার স্থাপনের মাধ্যমে সীমানা নির্ধারণ করা।

১০. বাংলাদেশের বর্তমান বিরাজমান পরিস্থিতি নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়ানো বন্ধ করা।

১১. সীমান্ত ব্যবস্থাপনা ও সীমান্ত সম্পর্কিত সমস্যা সমাধানের জন্য ‘কার্যকর সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা (কো-অর্ডিনেটেড বর্ডার ম্যানেজমেন্ট প্ল্যান সিবিএমপি)’ কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন।

১২. পারস্পরিক আস্থা ও সৌহার্দ্য বাড়াতে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ।

দেশের স্বার্থকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এবং দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো সমুন্নত রেখেই সব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে বলেও জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, আসন্ন বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক সীমান্ত সম্মেলনে বিজিবির প্রতিনিধি ছাড়াও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ জরিপ অধিদপ্তর, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর এবং যৌথ নদী কমিশনের প্রতিনিধিরা অংশ্রগ্রহণ করবেন।

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার সীমানা নির্ধারণ এবং উভয় দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর দায়িত্ব পালন সংক্রান্ত বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে উভয় দেশের মধ্যে মোট চারটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।

‘ল্যান্ড বাউন্ডারি এগ্রিমেন্ট, ১৯৭৪’, ‘জয়েন্ট ইন্ডিয়া বাংলাদেশ গাইডলাইন ফর বর্ডার অথরিটিজ, ১৯৭৫’, ‘ল্যান্ড বাউন্ডারি এগ্রিমেন্ট প্রটোকল, ২০১১’ এবং ‘কোঅর্ডিনেটেড বর্ডার ম্যানেজমেন্ট প্ল্যান ২০১১’ পরিপালন ছাড়াও উভয় দেশের প্রয়োজনে শূন্যলাইন থেকে ১৫০ গজের মধ্যে যেকোনো উন্নয়নমূলক কাজ সম্পন্নের ক্ষেত্রে একে-অপরের সম্মতি গ্রহণের বাধ্য-বাধকতা রয়েছে।

সভা শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, এবারের সীমান্ত সম্মেলনে নতুনত্ব হলো, আগে যেভাবে কথাটা বলতো, এবার কথার টোনটা আলাদা হবে।

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী সাংবাদিকদের বলেন, সীমান্ত হত্যা বলেন, বেড়া নির্মাণ বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জে আঙ্গর পোতা-দহগ্রামের সমস্যা, নদীগুলো নিয়ে সমস্যা- আমাদের মেইন এজেন্ডা। আমাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আমরা ভারতকে কোনো ছাড় দেবো না।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের বিভিন্ন জায়গায় উত্তেজনা দেখা দেয়। ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়াসহ বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ শুরু করে। বিজিবি ও জনতার কঠোর প্রতিরোধের মুখে পিছু করতে বাধ্য হয় বিএসএফ।

রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন, জানতে চায় হাইকোর্ট

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:০৪ অপরাহ্ণ
রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন, জানতে চায় হাইকোর্ট

বিগত ৩৩ বছরে দায়িত্বে থাকা রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মাফ করেছেন, তার তালিকা প্রকাশের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার যৌথ হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার ওমর ফারুক।

এর আগে, ১৯৯১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের জুলাই পর্যন্ত সাড়ে ৩৩ বছরে দায়িত্বে থাকা রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন, তা জানতে চেয়ে গত ২৫ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব ও রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের জনবিভাগের সচিবের কাছে আইনি নোটিশ পাঠান তিনি।

ওই নোটিশে বলা হয়, ১৯৯১ সাল থেকে চলতি বছরের ৩১ জুলাই পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে কতজন দণ্ড পাওয়া আসামির কারাদণ্ড স্থগিত বা মওকুফ করেছেন, সেই তালিকা ১৫ দিনের মধ্যে দেওয়ার অনুরোধ জানানো হলো।

নোটিশে আরও বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি কীভাবে, কোন প্রক্রিয়ায়, কাদের সুপারিশ বা তদবিরে দাগী, ঘৃণিত, কুখ্যাত সাজাপ্রাপ্তদের ক্ষমা করেছেন, তা জানার অধিকার আছে। কয়েক বছর ধরে রাষ্ট্রপতি বহু অপরাধী, হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্তদের ক্ষমা করেছেন। রাষ্ট্রপতির ক্ষমা পেয়ে মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন দণ্ড পাওয়া অপরাধীরা জেল থেকে বেরিয়ে আবার মাফিয়া ডন হিসেবে সমাজে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। রাষ্ট্রপতি কোন প্রক্রিয়ায় সাজাপ্রাপ্তদের দণ্ড মওকুফ করেন, দণ্ড মওকুফের মানদণ্ড কী, সেটা মানুষের জানা দরকার।

কিন্তু, নোটিশের জবাব না পেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন আইনজীবী ব্যারিস্টার ওমর ফারুক।

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:০০ অপরাহ্ণ
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তার পরিবারের ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) লক করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) আওতাধীন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ। একটি চিঠির মাধ্যমে তাদের এনআইডি লক করা হয় বলে আজ সোমবার নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র।

নথিপত্র অনুযায়ী, গত ১৬ ফেব্রুয়ারি জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীরের মৌখিক নির্দেশে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়। তবে, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সরাসরি নির্দেশ ছিল কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও যাদের এনআইডি লক করা হয়েছে তারা হলেন, সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ, শেখ রেহানা, টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক, শাহিন সিদ্দিক, বুশরা সিদ্দিক এবং তারিক আহমেদ সিদ্দিক।

ঢাকার ৩৩৮২ ভবনের অবৈধ অংশ ভাঙা হবে: রাজউক চেয়ারম্যান

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ৬:৫৬ অপরাহ্ণ
ঢাকার ৩৩৮২ ভবনের অবৈধ অংশ ভাঙা হবে: রাজউক চেয়ারম্যান

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম জানিয়েছেন, নকশার ব্যত্যয় ঘটিয়ে ঢাকায় নির্মাণাধীন ৩ হাজার ৩৮২টি ভবনের অবৈধ অংশ চিহ্নিত করে ভাঙা হবে, কাজগুলো শুরুও হয়েছে।

আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে নগর উন্নয়ন সাংবাদিক ফোরাম আয়োজিত ‘সমস্যার নগরী ঢাকা : সমাধান কোন পথে?’ শীর্ষক এক নগর সংলাপে এ কথা জানান তিনি।

রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, অবৈধ ভবনগুলোর কাজ স্থগিত রাখতে নির্দেশ দিয়ে পর্যায়ক্রমে ভবনগুলো আংশিক অংশ ভেঙে ফেলা হবে। প্রথম ধাপে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন, ফৌজদারি মামলা দায়ের করা, নকশা বাতিল এবং প্রয়োজনে ভবনগুলো সিলগালা করা হবে।

তিনি জানান, রাজউক এলাকায় নির্মাণাধীন ৩ হাজার ৩৮২টি ভবন চিহ্নিত করেছি, যেগুলো নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়েছে। এই ভবনগুলোর যেটুকু অংশেই নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়েছে, সেটুকু ভেঙে ফেলবো। আমি যতদিন দায়িত্বে আছি তার মধ্যে এই কাজ চালিয়েই যাব। এগুলো ভেঙে হোক কিংবা অন্যভাবে হোক, তাদের নিয়মের মধ্যে আনবো। আমরা নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছি।

নগর সরকার কিংবা এক ছাতার নিচে আনার মতো ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব উল্লেখ করে রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, ঢাকাকে এক আমব্রেলার নিচে না আনলে যত পরিকল্পনাই করা হোক না কেন কাজে আসবে না। সবকাজের সিদ্ধান্ত একটি জায়গা থেকে আসতে হবে। সেখানে নগর সরকার হোক কিংবা এক মেয়রের কাছে ক্ষমতা থাকুক, সেটায় সমস্যা নেই। নগরের পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, সেবাসহ সব সেবার বিষয়ে একটি জায়গা থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, এই মুহূর্তে যারা বাড়ি করে ফেলেছে সেগুলোর ব্যবস্থা পরে নেবো। সব কাজ একসঙ্গে করা সম্ভব নয়। তবে আন্ডার কনস্ট্রাকশন বিল্ডিংয়ে কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না, সেটা নিশ্চিত করছি। আমাদের নতুন করে প্লট বরাদ্দ দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। আমরা বেদখল হওয়া প্লটগুলো উদ্ধার করে নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য আবাসনের ব্যবস্থা করবো।

অনুষ্ঠানে সংগঠনের সিনিয়র সদস্য খালেদ সাইফুল্লাহর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মতিন আব্দুল্লাহ।

অনুষ্ঠানে সংগঠনটির প্রকাশনা ‘ঢাকাই’ ম্যাগাজিনের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। একইসঙ্গে সংগঠনের সিনিয়র সদস্য হেলিমুল আলম বিপ্লবের প্রকাশিত ঢাকার খালগুলো নিয়ে প্রকাশিত “Dhaka’s Canals on Their Dying Breath, An In-Depth Look at How the capital’s Waterways Are Being Choked” বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।