খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৩০ মাঘ, ১৪৩১

বিশ্বনেতাদের সামনে মোদিকে পাত্তাই দিলেন না ম্যাক্রোঁ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৫:১৫ অপরাহ্ণ
বিশ্বনেতাদের সামনে মোদিকে পাত্তাই দিলেন না ম্যাক্রোঁ

বিশ্বনেতাদের সঙ্গে করমর্দনের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে উপেক্ষা করতে দেখা গেছে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁকে।মঙ্গলবার দেশটির রাজধানী প্যারিসে অনুষ্ঠিত বৈশ্বিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) শীর্ষ সম্মেলনে এই দৃশ্য দেখা গেছে।

ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, মোদি করমর্দনের জন্য ম্যাক্রোঁর দিকে হাত বাড়াচ্ছেন। তবে ম্যাক্রোঁ সেখানে উপস্থিত অন্যান্য অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে করমর্দন করলেও মোদির দিকে হাত বাড়াননি।

বার্তাসংস্থা আনাদোলু বলছে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁকে অন্যান্য নেতাদের মধ্যে ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েনের সঙ্গে আনন্দ ও শুভেচ্ছা বিনিময় করতে দেখা গেছে।

মোদির হাত বাড়ানোর পরও তার সঙ্গে করমর্দন না করার এই ঘটনাটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে, কেউ কেউ এটিকে কূটনৈতিক অসম্মান হিসেবেও ব্যাখ্যা করেছেন। আবার অন্যরা মনে করছেন, এটি অনিচ্ছাকৃতও হতে পারে।

তবে ফরাসি বা ভারত সরকার এই বিষয়টি নিয়ে কোনও মন্তব্য করেনি।

ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে দুই দিনের এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রায় ১০০টি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, শীর্ষ সরকারি কর্মকর্তা, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী এবং বিজ্ঞানীরা অংশগ্রহণ করেন। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স। দায়িত্ব গ্রহণের পর এটি তার প্রথম বিদেশ সফর।

ফ্রান্সের প্যারিসে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে ঘোষণা করা আন্তর্জাতিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সনদে ফ্রান্স, চীন ও ভারতসহ ৬০টি দেশ স্বাক্ষর করেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য এতে সই করেনি। বিশ্বজুড়ে এআইকে নিরাপদ করার লক্ষ্যে এ চুক্তি করা হয়েছে।

আ’লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার কাছে ৩০০ প্রবাসী শিক্ষার্থী-গবেষকদের চিঠি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৫:৩৫ অপরাহ্ণ
আ’লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার কাছে ৩০০ প্রবাসী শিক্ষার্থী-গবেষকদের চিঠি

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের গুরুতর অভিযোগে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম বাংলাদেশে জরুরি ভিত্তিতে নিষিদ্ধের দাবিতে চিঠি লিখেছেন ৩০০ জন প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থী, গবেষক ও পেশাজীবী। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবের ই-মেইলে তারা এই চিঠি পাঠান।

চিঠি বলা হয়েছে, বিগত ১৬ বছরের জুলুম, নির্যাতন-নিপীড়ন ও দুঃশাসনের কবল থেকে ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। কিন্তু আমরা অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে হাজার হাজার ছাত্র-জনতার খুনি ফ্যাসিবাদী শক্তি এখনো বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে।

সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার প্রতিবেদন, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ও হিউম্যান রাইটস ওয়াচের তথ্যসূত্র উল্লেখ করে চিঠিতে বলা হয়েছে, সরাসরি রাজনৈতিক নির্দেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকারী সাধারণ জনগণের ওপর হামলা চালিয়ে কমপক্ষে ৮৩৪ জনকে হত্যা এবং ২০ হাজারের বেশি মানুষকে আহত করেছে, যাদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও রয়েছেন। দুটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ প্রমাণ পেয়েছে যে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার আন্দোলন দমনে বেআইনিভাবে ও অপ্রয়োজনীয়ভাবে শক্তির ব্যবহার করেছে।

জাতিসংঘের তদন্ত রিপোর্ট উল্লেখ করে চিঠিতে বলা হয়েছে, আমরা জানতে পেরেছি, সরাসরি শেখ হাসিনার নির্দেশে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে ১ হাজার ৪০০ জন মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। যাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য অংশ শিশুও রয়েছে। প্রতিবেদনে উঠে এসেছে কীভাবে হত্যার জন্য শিশুদের টার্গেট করা হয়েছে। আহত হয়েছে অজস্র মানুষ। ১১ হাজার ৭০০-এর বেশি মানুষকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব ও পুলিশ।

এতে বলা হয়েছে, শুধু জুলাই হত্যাকাণ্ডের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গত ১৬ বছর ধরে বাংলাদেশে নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) জানিয়েছে, ২০১৩ সাল থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে আওয়ামী লীগের শাসনামলে দুই হাজারের বেশি বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। গুম কমিশনের রিপোর্টে উঠে এসেছে কীভাবে ছোট বাচ্চাকে জিম্মি করে মায়ের বুকের দুধ পান করতে না দিয়ে মায়ের ওপর নিপীড়ন চালিয়েছে। সারাদেশে ৭০০-৮০০ আয়নাঘর তৈরি করে বছরের পর বছর সলিটারি কনফাইনমেন্টে রেখে পাশবিক নিপীড়ন চালিয়েছে অসংখ্য মানুষের উপর। নিউইয়র্ক টাইমসের এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, শেখ হাসিনা ও সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তারা রাষ্ট্রীয়ভাবে গুম করেছে যেখানে হাজার হাজার মানুষ ভুক্তভোগী হয়েছেন (হাসনাত ও মাশাল, ২০২৪)।

চিঠিতে জানানো হয়, গুমসংক্রান্ত কমিশনের রিপোর্ট, জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্ট ও সম্প্রতি আপনার নেতৃত্বে আয়নাঘর উন্মুক্ত হওয়ার পর মানবাধিকার লঙ্ঘন, গুম, হত্যার যে ভয়াবহ চিত্র আমরা দেখতে পেয়েছি এরপরে রাজনৈতিক দল হিসেবে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের কার্যক্রম বাংলাদেশে চলতে পারে না। আমরা অবিলম্বে হাজার হাজার ছাত্র-জনতার খুন, গুম, মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানাচ্ছি। ফ্যাসিবাদী দলকে নিষিদ্ধ না করলে গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়।

চিঠিতে আরও বলা হয়, আপনি জেনে থাকবেন, সম্প্রতি সিরিয়ায় স্বৈরাচারী আসাদ সরকারের উৎখাতের পর একই ধরনের অভিযোগে আসাদের বাথ পার্টিকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের জুলুম নিপীড়নের মাত্রা আসাদের চেয়েও ভয়াবহ ছিল যাকে আপনি ‘আইয়ামে জাহিলিয়াতের’ সঙ্গে তুলনা করেছেন। আমাদের সামনে ফ্যাসিবাদী নাৎসি পার্টিকে নিষিদ্ধ করার উদাহরণও রয়েছে। দুনিয়ার কোথাও বিপ্লবের পরে ফ্যাসিবাদী দলকে রাজনীতি করতে দেওয়ার ইতিহাস নেই।

চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, শুধু গুম-খুন নয়, আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের নির্বাচনী ব্যবস্থা ও গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করেছে। এইসব গুম-খুন-নিপীড়ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন অনুসারে গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচিত এবং একইসঙ্গে বাংলাদেশের সংবিধানের ন্যায়বিচার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। আওয়ামী লীগ তাদের পরিকল্পিত নিপীড়ন, গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের মাধ্যমে রাজনৈতিক সত্তা হিসেবে তাদের বৈধতা হারিয়েছে। যদি অনতিবিলম্বে দলটির রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ না করা হয়, তবে তাদের মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত নেতৃত্ব, যারা কিনা তাদের জঘন্য অপরাধের জন্য একদমই অনুতপ্ত নয়, তারা আবার বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার হরণ করতে পুনরায় সংগঠিত হবে। আওয়ামী লীগের মতো সন্ত্রাসী-ফ্যাসিবাদী দল আবারো সংগঠিত হলে আরও অনেক বেশি গুম, খুন ও হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হবে বলে আমরা আশঙ্কা করছি। তাছাড়া আওয়ামী লীগ দেশে যে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করার চেষ্টা করছে, এতে করে আপনার সরকারের নেওয়া সংস্কার কার্যক্রম ও আপনার গণতান্ত্রিক শাসন পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টাকে ব্যাহত করার মারাত্মক ঝুঁকি রয়ে যাবে।

প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থী, গবেষক ও পেশাজীবীরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে অবিলম্বে আইনগতভাবে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি দলটির শাসনামলে সংঘটিত সব মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য দায়ীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়ে বলা হয়েছে, আমরা ন্যায়সংগত, স্বচ্ছ ও স্বাধীন বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জুলাই ২০২৪-এর গণহত্যা ও অন্যান্য সময়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে অভিযুক্তদের সুবিচার নিশ্চিত করার প্রতি জোর দাবি জানাই। আমরা এই ক্রান্তিলগ্নে আপনার নেতৃত্বের প্রশংসা করি এবং বাংলাদেশের গণতন্ত্র সুরক্ষা, মানবাধিকার সমুন্নত রাখা এবং রাজনৈতিক সহিংসতা প্রতিরোধে আপনার সরকার চূড়ান্ত পদক্ষেপ নেবে এই প্রত্যাশা করি।

চিঠিতে স্বাক্ষরকারীরা হলেন:
ড. শিব্বির আহমদ, ড. মোহাম্মদ তারিক, ড. মারুফ মল্লিক, ড. রাশেদুল ইসলাম, ড. ফয়জুল কবির, ড. মো. খালেদ হোসেন, ড. আবু ইউসুফ, ড. এমরান হোসেন, মো. ফাহিম শারকার ঈশাত, মো. আলী আজম, আব্দুল্লাহ আল জায়েম, মো. রেজাউল হক, মো. রবিউল ইসলাম, মুনতাসির মাহদী, ফাবিহা তাসনিম অরনী, মুসুন্না গালিব, জাকির হোসেন, শেখ তাশরিফ উদ্দিন, সাজিদ কামাল, মোহাম্মদ এস আলী, এন এইচ এম আরাফাত, মো. মাহবুবুর রহমান শাকিল, মো. নুরুল হক, দিলশানা পারুল, মারজিয়া মিথিলা, এম এস আলী, জুলফিকার আলী, মুনা হাফসা, শাফায়েত আহমদ, শেখ মো. সাজেদুল করিম, মোহাম্মদ ইসলামুল হক, কামাল চৌধুরী, রাসেল মোহাম্মদ, নাবিদ মোহাম্মদ সিয়াম, নাসরুল ইসলাম সোহান, সায়েমা শারমিন, আব্দুর সামি, মোহাম্মদ মুনাসির মামুন চৌধুরী, আয়েশা পারভিন, শেখ মো. বোরহান, মো. আশরাফ, হুমায়রা বিনতে আশেক, মুজতাহিদুল, খালেদা আক্তার, শায়লা আফরিন, মুহাম্মদ সালেহ আবদুল্লাহ, মাহফুজা, ফরহাদ হোসেন, এম মিয়া, আবু তাইব আহমেদ, আবু জাকারিয়া, মো. নাজমুল করিম ফারুকি, আহমদ মূসা, এম এন উদ্দিন, সুবাইল বিন আলম, শাকিব মুস্তাফী, আফসানা আহমেদ, এম এইচ মাহমুদ, মো. মুক্তাদির ভূঁইয়া, মো. রাকিবুল হাসান, মো. সরকার, সাজ্জাদ হাসান, রাহনুমা সিদ্দিকা, মো. আবু জাহিদ, নেসার আলী তিতুমীর, আব্দুল মুহাইমিন, মো. কামরুল হাসান, আবু ইউসুফ, হোসেন আহমেদ, তনিমা আনন্না, সাইফ ইবনে সারোয়ার, আনামুল হক আনাম, মেজবাহ হোসেন, ইশতিয়াক আকিব, জ্জামান আসাদ, মো. সুজান আল হাসান, এনামুল হক, মো. মামুনুর রশিদ, সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া, এমরান গাজী, সামিনা আই. হোসেন, মো. আবু বকর সিদ্দিক, মুহাম্মদ তানবিরুল ইসলাম, মুহাম্মদ মুস্তাফিজ, আবদুল্লাহ নাঈম, আমিনুর রহমান, আহাসানুল করিম, মো. সাইফ উদ্দিন, শাহীন সিদ্দিকী, হাবিবুর রহমান তালুকদার, লে. মাহবুবুল হক হাসান (অবসরপ্রাপ্ত), খন্দকার সাবিত বিন মাহমুদ, মাহিমা করিম, ফয়েজ আহমদ, সৈয়দ শাহরিয়ার হাসান, ইসলাম মো. মোমিনুল, মো. রাশাদুল হাসান, অপু সারোয়ার, নাঈম আল তারেক, আমিনুর রহমান, কাউসার আহমেদ, আরিফুল হক, মো. মোনিরুল ইসলাম, তারেক আজিজ, আবু মুজাহিদ, তানজিলুর রহমান, ইকবাল মাহমুদ, মীর মোহাম্মদ ফাহাদ, আদিব আহমেদ, মো. নুরুল হক, হাসান আহমেদ, হোসেন ইদ্রিস, মিয়া মো. রায়হান, নাজমুল, মো. ইমাম হোসেন, আব্দুল আহাদ মেরাজ, মো. তারেক চৌধুরী, সুবর্ণা আলম, আবু সালেহ মূসা মিয়া, সাব্বির মুহাম্মদ সালেহ, মো. আবু রাফসান, তৌহিদুর রহমান, সবুজ আহমেদ, কবির ইসলাম, মো. ইসলাম, মারুফ বিল্লাহ, মো. সাজিদুল ইসলাম, শরাফত সরকার, মো. নুরুল ইসলাম, মো. আরফাত, মো. মুনিরুল হাসান, মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, ফারহানা জেসমিন জলি, মো. মহসিন পাটোয়ারী, নুর আলম, মো. সাজ্জাদুল ইসলাম সাজল, মো. আব্দুস সালাম, সোহাদ আহমেদ, মোহাম্মদ সাজিদুল ইসলাম, সাজাউল মোরশেদ সাজিব, নাবিল মোরশেদ, জয়নাল আবেদিন, নেওয়াজ শরীফ, আফসানা, সালাহ খান, মাসুম, সুমাইয়া আনজুম কাশফি, আবু হাসনাত, নাজমুল আলম, মুহাম্মদ এস. আলম, মাসুদ আলম, মো. সাজেদুর হোসেন, মো. মাহিউদ্দিন সরকার, মো. মাহবুবুর রহমান, মো. আবদুস সামাদ চৌধুরী, মো. মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া, নজরুল ইসলাম, মিয়া ইমতিয়াজ জুলকারনাইন, মো. তাহসিন হাসান, মো. মামুনুর রশিদ, মোহাম্মদ ইমরান হোসেন (আনসারী), ফাহমিদা রিফাত, মো. মাহাদি হাসান, রফিকুল ইসলাম, আবু চৌধুরী, ইউনুস বিন আবদুন নূর, বোরহান উদ্দিন, সৈয়দুল আকবর মুরাদ, সুমাইয়া তাসনিম, মোহাম্মদ আল মাহফুজ, মো. আতাউর রহমান, আব্দুর রহিম, নওশীন মাহমুদ, শেখ রবিন, সাজ্জাদ আহমেদ, মোহাম্মদ জায়েদ বিন ইসলাম, এস. ফারিদ, শামসুল আরেফিন, মো. ওয়াবিদুর রহমান, মাহমুদুল হাসান, মাহমুদুল হাসান, মীর সাব্বির হাসান, মো. আবুল কালাম আজাদ, আনিসুর রহমান, মো. আবেদুর রহমান, আনজুম ইসলাম, মোহাম্মদ আসিফ নওয়াজ, আশিকুর রহমান সাকিব, মো. তৌফিকুল ইসলাম, আঞ্জুমান আরা, আশিক, আবদুল আজিজ, মোহাম্মদ আল-আমিন, মোহাম্মদ আল-আমিন, মো. ওবায়দুল্লাহ, নাসির উদ্দিন, সুজন মিয়া, সাকিব আল জাবের, আবু বকর সিদ্দীক, সৈয়দ আহমেদ, শাহ, এস এম জসিম উদ্দিন, শাহরিয়ার আজগার, বিলাল, নাহিদ, মীরাজ হোসেন, নূর, আহিল আহমেদ, ফারজানা চৌধুরী, ড. আবদুল আউয়াল, মো. সাখাওয়াত হোসেন, কামরুল হাসান মানিক, সাব্বির মাহমুদ, কায়েস, চামন মাহমুদ, শোহানুর রহমান, মো. আবু রুম্মান রিফাত, মেহেদী মুন্না, আকতারুল ইসলাম, মেরাজুল ইসলাম অনি, বদর আলী, ইকবাল হোসেন, মো. মামুনুর রশিদ, মোহাম্মদ সবুজ সিকদার, মুহাম্মদ নাইমুর রহমান, জাহিদ ইসলাম, ড. আহাসানুল করিম, জুলফিকার ইসলাম, শামীম হোসেন, মো. ইমরান হোসেন, রাজু আহমেদ, ড. আজাদ রহমান, খায়রুল আনাম ইমতিয়াজ, সাইফুল্লাহ ওমর নাসিফ, খায়রুল, ইমরান হোসেন তানভীর, দেলোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ ফায়েজ উল্লাহ, হামেদ মোহাম্মদ হোবাইব, খাদিজা বিনতে ইসলাম শেফা, জসিম উদ্দিন, শামীম কবির, ফুয়াদ আল আবির, নাসির হোসেন, রফিকুল হাসান রাফি, শামসুল হক খান, মো. ইশফাকুর রহমান, মশিউর রহমান, সিয়াম আহমাদ, তাসমি-উল-হাসান, মো. মোনির, ইমদাদুর রহমান ফাহিম, মাহফুজ ইসলাম, তোদের আজরাইল, তাওহীদ ইসলাম, মিনহাজুস সিরাজ, সাইফুল ইসলাম, মো. ফুয়াদ হোসেন, মো. সাদিন প্রামাণিক, সেরাত সাদ, শাহিদুল ইসলাম, মো. নাসিম উদ্দিন, কামরুল হাসান, কবির হোসাইন, কাওছার আহমেদ, মো. রিয়াদ হোসেন, মো. ইব্রাহিম হোসেন, দিদারুল ইসলাম শুভ, মুহাম্মদ আল মাহদী, মো. আশিক ভূঁইয়া, মোজামেল হোসেন, ড. সুব্রত দত্ত, মো. নূরুজ্জামান, এম. এ. মিজান, মো. নূর, রাকিন, আল আমিন, মো. আনায়েত উল্লাহ, হুমায়ুন হামিদ, মো. রাজিব, মো. আনোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ সাঈদুল মস্তফা, মো. সাইফুল ইসলাম, মো. জিফান হোসেন, মো. মোজাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ আহসান নজমুল, মো. ফিরোজ হাসনাত, মোহাম্মদ আহসান নজমুল, আব্রার মোহসিন সামিন, মোহাম্মদ সোহেল উদ্দিন, আবু আয়িশা, ফাতেমা তুজ জুহরা, রাফসান পারভেজ রণো, শোয়েব মাহমুদ, গাজী কাওসার আহমেদ, আহমেদ ইস্রাফিল, সামিয়া হক, আশিকুর রহমান।

হাসিনাসহ ৫০০ জনের বিরুদ্ধে ৮৪৮ নেতাকর্মী হত্যার অভিযোগ বিএনপির

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৫:২৭ অপরাহ্ণ
হাসিনাসহ ৫০০ জনের বিরুদ্ধে ৮৪৮ নেতাকর্মী হত্যার অভিযোগ বিএনপির

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে দেশব্যাপী বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনের ৮৪৮ নেতাকর্মী নিহতের ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিএনপির পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের কাছে এই অভিযোগ দাখিল করা হয়।

জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে সারাদেশে ৮৪৮ নেতাকর্মী নিহতের ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রীসহ ৫০০ জনকে অভিযুক্ত করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিএনপি এ অভিযোগ দায়ের করে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সই করা অভিযোগে ৮৪টি মামলার এজাহারের কপি, বিভিন্ন সময় প্রকাশিত সংবাদপত্রের কাটিং, শেখ হাসিনা, সবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইনমন্ত্রীসহ ৫০০ জন আসামির তথ্য উল্লেখ রয়েছে বলে সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেন বিএনপির মামলা ও তথ্য সংরক্ষণ সমন্বয়ক প্রধান, সালাহউদ্দিন খান (পিপিএম)।

বেলকুচিতে ৮০ প্রশিক্ষনার্থীদের মাঝে ল্যাপটপ বিতরণ ও পিঠা উৎসব

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৫:২৫ অপরাহ্ণ
বেলকুচিতে ৮০ প্রশিক্ষনার্থীদের মাঝে ল্যাপটপ বিতরণ ও পিঠা উৎসব

হার পাওয়ার: প্রযুক্তি সহায়তায় নারীর ক্ষমতায়ন প্রকল্পের ৩য় পর্যায়ে নারী ফ্রিল্যান্সের ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ডিজিটাল মার্কেটিং ও গ্রাফিক্স ক্যাটাগরিতে ৮০ জন প্রশিক্ষনার্থীদের মাঝে ল্যাপটপ বিতরণ ও পিঠা উৎসব পালিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ১৩ ফেব্রুয়ারী সকাল ১১ টায় উপজেলা পরিষদ অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠান হয়। উপজেলায় আইসিটি কর্মকর্তা জনাব মোঃ ঈমান আলী এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বেলকুচি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাবা আফিয়া সুলতানা কেয়া। 

প্রধান অতিথি হিসেবে জুম প্লাটফর্মে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন হার পাওয়ার প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক জনাব জোহরা বেগম (যুগ্মসচিব) ,তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা দেবাশীষ ঘোষ, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, এস এম গোলাম রেজা, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান,একাডেমিক সুপারভাইজার মোঃ নাজির উদ্দিন প্রমুখ।