খুঁজুন
রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১০ ফাল্গুন, ১৪৩১

নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৩:০৬ অপরাহ্ণ
নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া

নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াসহ আটজনকে খালাস দিয়েছেন আদালত। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক রবিউল আলমের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। খালেদা জিয়ার আইনজীবী আব্দুল হান্নান ভূঁইয়া এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি আসামিপক্ষের আত্মপক্ষ শুনানি, যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত রায়ের জন্য বুধবার দিন ধার্য করেন। ওইদিন মামলাটিতে আসামিদের আত্মপক্ষসমর্থন শুনানি, যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের জন্য ছিল। আসামিরা আত্মপক্ষ শুনানিতে নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন। মামলার প্রধান আসামি খালেদা জিয়া চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে থাকায় আদালতে হাজির হতে পারেননি। তার পক্ষে অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম হাজিরা দেন।

এরপর দুদকের পক্ষ থেকে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হয়। তারা আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা প্রত্যাশা করেন। পরে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন। আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি জানিয়ে তারা খালাসের প্রার্থনা করেন।

এর আগে গত ৫ ফেব্রুয়ারি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। এ মামলায় ৬৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩৯ জনের সাক্ষ্য হয়েছে। গত বছরের ১৯ মার্চ একই আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

২০০৭ সালে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলাটি দায়ের করে দুদক। দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম বাদী হয়ে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করেছিলেন। ২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে দুদক আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়।

মামলার বাকি আসামিরা হলেন-
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।

এর মধ্যে এ কে এম মোশাররফ হোসেন ও ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মারা যাওয়ায় মামলার দায় থেকে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

দুদকের অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে সরকারে থাকাকালে খালেদা জিয়াসহ বেশ কয়েকজন ক্ষমতার অপব্যবহার করে কানাডার কোম্পানিটিকে অবৈধভাবে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের সুবিধা পাইয়ে দেয়। অভিযোগপত্রে আসামিদের বিরুদ্ধে প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার রাষ্ট্রীয় আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়।

ফিলিস্তিনিদের মুক্তি আটকে দিল ইসরায়েল, ‘প্রতারণা’ বলছে হামাস

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ২:৫৮ অপরাহ্ণ
ফিলিস্তিনিদের মুক্তি আটকে দিল ইসরায়েল, ‘প্রতারণা’ বলছে হামাস

গাজাভিত্তিক মুক্তিকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস গত শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) ছয় ইসরায়েলি বন্দিকে ছেড়ে দিলেও ছয় শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া স্থগিত করেছে তেলআবিব।

এটিকে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যকার যুদ্ধবিরতি প্রক্রিয়ায় আরেকটি সম্ভাব্য ‘বড় সংকট’ বলে দেখছেন বিশ্লেষকরা।
খবর বিবিসি ও আল জাজিরা।

সংবাদমাধ্যম জানায়, ১৯ জানুয়ারি কার্যকর হওয়া যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপের সপ্তম বন্দি বিনিময়ের অংশ হিসেবে শনিবার ছয় ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। এর মধ্যে চারজন ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে হামাসের আক্রমণের সময় অপহৃত হন।

বন্দি বিনিময়ের অংশ হিসেবে এদিনই ৬২০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল ইসরায়েলের।

তবে বিস্ময়করভাবে এ প্রক্রিয়া আটকে দিয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, হামাস পরবর্তী জিম্মি মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত না করা পর্যন্ত ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি ‘বিলম্বিত’ হবে।

বন্দি বিনিময়ের সময় হামাস আনুষ্ঠানিকতা দেখানোয় নাখোশ নেতানিয়াহু বলেন, হামাসের ‘অপমানজনক অনুষ্ঠান’ আয়োজন বন্ধ করে জিম্মিদের মুক্তি দিতে হবে।

ইসরায়েলের এই সিদ্ধান্ত গাজায় চলমান যুদ্ধবিরতি চুক্তির জন্য আরেকটি বড় ধাক্কা হিসেবে দেখছেন পর্যবেক্ষকরা। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর এই পদক্ষেপকে ‘প্রতারণামূলক বিলম্ব’ এবং ‘যুদ্ধবিরতি চুক্তির স্পষ্ট লঙ্ঘন’ বলে অভিহিত করেছে হামাস।

এদিকে যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রথম পর্যায়ে হামাসের পক্ষ থেকে ছয় জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার পর বাকি সব বন্দিকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে তেলআবিবে বিক্ষোভ-সমাবেশ করেছে ইসরায়েলিরা।

৭ লাখ টাকায় কমিটি ঘোষণার অভিযোগ, হাসনাতকে অবাঞ্ছিত

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ২:৫৬ অপরাহ্ণ
৭ লাখ টাকায় কমিটি ঘোষণার অভিযোগ, হাসনাতকে অবাঞ্ছিত

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ কর্মীদের নিয়ে মানিকগঞ্জ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে দাবি করে প্ল্যাটফর্মটির কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ, সদস্য সচিব আরিফ হোসেন ও সহ-সমন্বয়ক রুদ্রকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন জেলার নেতাকর্মীরা।

তারা প্ল্যাটফর্মটির জেলা কমিটি স্থগিত করার দাবিতে শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন তারা এ কথা জানান।

জেলায় নবগঠিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি গঠন নিয়ে বৈষম্যের অভিযোগ এনে মানিকগঞ্জ জেলা কমিটি থেকে পদত্যাগ করেছেন একটি অংশ। কমিটি স্থগিত না করা হলে মহাসড়ক অবরোধ ও থানা ঘেরাওয়ের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় সংবাদ সম্মেলনে।

শনিবার দুপুরে মানিকগঞ্জ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জুলাই বিপ্লবী-আহতের ব্যানারে নবগঠিত কমিটি থেকে পদত্যাগকারী আড়াই শতাধিক নেতাকর্মীদের পক্ষে মানিকগঞ্জ প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংসবাদ সম্মেলন করা হয়। একইসঙ্গে সংবাদ সম্মেলন থেকে নবগঠিত মানিকগঞ্জ কমিটি স্থগিত করে আন্দোলনে আহতদের যথাযথ মর্যাদাসহ গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটামও দেওয়া হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সদ্য পদত্যাগকারী যুগ্ম-সদস্য সচিব আশরাফুল ইসলাম রাজু বলেন, ৭ লাখ টাকার বিনিময়ে গত বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৭টার দিকে ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারের দোসর নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ কর্মীদের নিয়ে অফিসিয়াল পেজে নতুন করে পকেট কমিটি প্রকাশ করা হয়। নতুন পকেট কমিটির আহ্বায়ক একজন বহিরাগত, সদস্য সচিব ও যুগ্ম সদস্য সচিব ছাত্রলীগের সঙ্গে হামলা করছে ১৮ জুলাই। মুখপাত্র ছাত্রলীগের সঙ্গে ও আহমেদ অনিক যুবলীগের কর্মী। এ ছাড়া কমিটিতে কমপক্ষে ২০ ছাত্রলীগ ও তার অনুসারীরা আছে।

পদত্যাগকারী যুগ্ম সদস্য সচিব নাসিম খান বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে অযোগ্য ও বিতর্কিত ব্যক্তিদের রাখা হয়েছে। এ কারণে এই পকেট কমিটি প্রত্যাখ্যান করে ইতোমধ্যে প্রায় তিন শতাধিক সদস্য স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন।

এ ধরনের পকেট কমিটি করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ করে মানিকগঞ্জ জেলার দায়িত্বশীল কেন্দ্রীয় সহ-সমন্বয়ক রুদ্রসহ কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সদস্য সচিব আরিফ হোসেনকে মানিকগঞ্জে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কেন্দ্রীয় কমিটি মানিকগঞ্জের পকেট কমিটি স্থগিত না করলে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করা হবে এবং সামনে কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হবে।

এ সময় নবগঠিত কমিটির পদত্যাগকারী সদস্য শাকিল হোসেন, কায়সার আহমেদ, বনি আহমেদ, আরমান হোসেন, যুগ্ম সদস্য সচিব নাসিম খান ও সংগঠক কাউসার আহমেদসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, গত ২০ ফেব্রুয়ারি ওমর ফারুককে আহ্বায়ক ও নাহিদ মনিরকে সদস্য সচিব করে ৪২১ সদস্য বিশিষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন মানিকগঞ্জ জেলা কমিটি ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় কমিটি।

দুমকিতে বারি উদ্ভাবিত কৃষি যন্ত্রপাতির পরিচিতি,মেরামত ও রক্ষনাবেক্ষনের উপর প্রশিক্ষণ

মোঃনাসির উদ্দিন জুয়েল,স্টাফ রিপোটার্স
প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ২:৫২ অপরাহ্ণ
দুমকিতে বারি উদ্ভাবিত কৃষি যন্ত্রপাতির পরিচিতি,মেরামত ও রক্ষনাবেক্ষনের উপর প্রশিক্ষণ

ফার্ম মেশিনারী এন্ড পোস্টহারভেস্ট প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি গবেষনা ইনস্টিউট,গাজিপুরের উদ্যেগে, বারি উদ্ভাবিত কৃষি যন্ত্রপাতির পরিচিতি,মেরামত ও রক্ষনাবেক্ষনের উপর এস এসএ/এসএ/এস/এস এএও প্রশিক্ষণ সম্পন্ন রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারী) সকাল ১০ ঘটিকায়,পটুয়াখালী,দুমকি উপজেলার জামলায়,কৃষি গবেষনা বিভাগে প্রশিক্ষকদের মাঝে এই প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।

“কৃষি যন্ত্রপাতি ও লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন ব্যবস্থাকে অধিকতর লাভজনক করা(এফ এম ডিপি) প্রকল্প।”

এই প্রশিক্ষনে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন প্রকল্প পরিচালক ড. মোঃনুরুল আমিন,মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা,এফ এম পিই বিভাগ,গাজীপুর, বিশেষ অতিথি হিসাবে আরো উপস্থিত ছিলেন ড.মোহাম্মদ এরশাদুল হক,ঊধ্বর্তন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা,এফ এম পিই বিভাগ,গাজীপুর, মোঃমাইনূল ইসলাম, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা,সরেজমিন গবেষনা বিভাগ,বিএআরআই, পটুয়াখালী, ড.কাজী নজরুল ইসলাম, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা,সরেজমিন গবেষনা বিভাগ,বিএআরআই, প্রশিক্ষণে সভাপতিত্ব করেন,ড.এইচ এম খাইরুল বাসার ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও প্রধান ও সরেজমিন গবেষনা বিভাগ,বিএআরআই,পটুয়াখালী।

এসময় প্রধান অতিথি ড. মোঃনুরুল আমিন বিডিনিউজ ট্রিপল নাইন কে বলেন,বাংলাদেশ কৃষি গবেষনা কর্তৃক বাস্তবায়নাদিন কৃষি যন্ত্রপাতি ও লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনের ব্যবস্থাকে অধিকতর লাভজনক করে তোলা শীর্ষক প্রকল্পকের মাধ্যমে বারি উদ্ভাবিত কৃষি যন্ত্র সম্প্রসারণ লক্ষ্যে ডিএ ই মাঠ পর্যায়ের প্রতিনিধি উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ও নার্স ভুক্ত প্রতিষ্ঠানের বৈজ্ঞানিক সহকারী গনকে সৈম্যক ধারনা যন্ত্রের পরিচিতি তুলে ধরা।

এরফলে এই যন্ত্রপাতি গুলো কৃষক পর্যায়ে ব্যবহারবিধি ও রক্ষনা বেক্ষনের উপর সৈম্যক ধারনা দিতে পারবেন।ফলে কৃষকগন এই যন্ত্র ব্যবহার করে সুবিধা ভোগ করতে পারবে।বর্তমানে কৃষক বারি বীজ বপন যন্ত্র দিয়ে ১৬০ বিঘা জমি মুগডাল লাইনে বপন করেছে।পর্যবেক্ষণে দেখা যায় মুগডালের চারা সুন্দরভাবে গজিয়েছে।

প্রশিক্ষণের মূল আলোচক হিসাবে ড.মোহাম্মদ এরশাদুল হক বলেন,কিভাবে প্রযুক্তি ব্যবহার করে মেশিনের ব্যবহার করা যায় এবং কৃষক যাতে সরাসরি প্রশিক্ষণ নিয়ে মাঠে কাজ করতে পারেন,সে বিষয়ে সম্যক ধারনা দেয়া হলে,বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অবলম্বনে কৃষক ফসল উৎপাদনে ও মেশিনের ব্যবহারে ভালো সুফল বয়ে আনবে।