খুঁজুন
মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫, ৪ চৈত্র, ১৪৩১

গুরুদাসপুরে আপন ভাইকে হত্যার চেষ্টা

মোঃ সাইফুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫, ৫:১৫ পূর্বাহ্ণ
গুরুদাসপুরে আপন ভাইকে হত্যার চেষ্টা

নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার আনন্দনগর গ্রামে গত ১৬/০৩/২৫ ইং রাত্রী আনুমানিক ১০:৩০ মিনিটের সময় মোঃ নুর ইসলাম (৪৫) পিতা মৃত সলু প্রাং ব্যবসার কাজ শেষে দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফেরার পথে আনন্দনগর কবরস্থানের হেয়ারিং রাস্তার ওপর একদল দুর্বৃত্ত তার ওপর হামলা চালায়।

ভুক্তভোগীর স্ত্রী মোছাঃ শ্যামলী খাতুন ৩৮ বলেন, পূর্ব শত্রুতার জেরে তার বড় ভাই মোঃ সিদ্দিক প্রাং পিতা মৃত সলু প্রাং সহ এন্দা প্রাং, অসিম ফকির, রাহেলা বেগমসহ আরও ৩-৪ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি পরিকল্পিতভাবে তার স্বামীকে হত্যার উদ্দেশ্যে আক্রমণ করে। ধারালো হাসুয়া, ছোড়া, লোহার পাইপ ও কাঠের বাটাম নিয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে তারা নুর ইসলামের পথরোধ করে।

হামলাকারীদের মধ্যে এন্দা প্রাং ধারালো হাসুয়া দিয়ে নুর ইসলামের মাথায় কোপ মারতে গেলে তিনি আত্মরক্ষার চেষ্টা করলে তার ডান বাহুতে গুরুতর কাটা জখম হয়। এরপর সিদ্দিক প্রাং ও রাহেলা বেগম কাঠের বাটাম দিয়ে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে। একপর্যায়ে নুর ইসলামের হাত-পা চেপে ধরে তার গলায় ছোড়া চালানোর চেষ্টা করা হয়, এতে তার গলা ও বাম বাহুতে কাটা জখম হয়।

এসময় দুর্বৃত্তরা নুর ইসলামের কোমরে থাকা ব্যবসার নগদ ৫০,০০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। তার চিৎকারে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে এলে হামলাকারীরা হত্যার হুমকি দিয়ে পালিয়ে যায়।

পরবর্তীতে আহত নুর ইসলামকে গুরুদাসপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। শ্যামলী খাতুন এ ঘটনায় গুরুদাসপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। 

এ বিষয়ে গুরুদাসপুর থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম সারওয়ার হোসেন বলেন, “অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।”

র‍্যাব-১২’র অভিযানে সিরাজগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে একজন গ্রেফতার

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,,সিরাজগঞ্জঃ
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫, ৩:১২ অপরাহ্ণ
র‍্যাব-১২’র অভিযানে সিরাজগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে একজন গ্রেফতার

সিরাজগঞ্জে ১৭ মার্চ সোমবার রাতে র‌্যাব-১২’র সদর কোম্পানির একটি চৌকস আভিযানিক দল “সিরাজগঞ্জ জেলার সদর থানাধীন পূর্নবাসন সায়দাবাদ এলাকার মোঃ আলী আশরাফ এর বাড়িতে” অবস্থান করে একদল ডাকাত ডাকাতি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে সঙ্গীয় অফিসার ফোর্সসহ সিরাজগঞ্জ জেলার সদর থানাধীন পূর্নবাসন সায়দাবাদ এলাকায় তার বাড়িতে পৌঁছা মাত্র কয়েকজন ডাকাত র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টাকালে ০১ জনকে গ্রেফতার করা হয় এবং বাকী অজ্ঞাত ৭/৮ জন ডাকাত পালিয়ে যায়। ধৃত ০১নং আসামী মোঃ আলী আশরাফ (৩৭)‘কে ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদে তার দেওয়া তথ্য মতে তার বাড়িতে সাক্ষীদের উপস্থিতে তল্লাশিকালে তার বাড়ির শয়ন কক্ষ হতে ১। ২টি গ্যাস গানের ব্যবহৃত সেল, ২। সিলিং ফ্যান ৭টি, ৩। মোটোরলা নষ্ট ওয়াকিটকি ১টি, ৪। ২টি ছোড়া ৫। ২টি হাসুয়া  ৬। ২টি র‌্যাদ ৭। ২টি স্কু ডাইভার ৮। ১টি টেষ্টার ৯। ২টি কাটিং প্লায়াস ১০। ০১টি খুর, ১১। ০১টি মোটরসাইকেল চুরির মাস্টার কি, ১২। ০১ হর্সের মোটর, ১৩। ০১ টি ০২ হর্স পাওয়ারের সাব মার্সেবল পাম্প, ১৪। লোহাকাটা গ্রান্ডিং মেশিন ০১টি, ১৫। ০৮ পিচ এসডিএম আই ক্যাবল বক্সসহ, ১৬। ০৮ পোর্ট সুইচ ০১ টি, ১৭। ক্যাবল ৫০ গজ, ১৮। ওয়েব ক্যামেরা ০১টি, ১৯। ০৪টি স্মার্ট ফোন ২০। ০১টি মোটরসাইকেলসহ র‌্যাব-১২ সিরাজগঞ্জ এর আভিযানিক দল গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। ধৃত ০১নং আসামীকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, অজ্ঞাত ৭/৮ জনসহ তারা প্রত্যেকেই আন্তঃ জেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য। গ্রেফতারকৃত আসামী ১। মোঃ আলী আশরাফ (৩৭), পিতা- মৃত আবুল হোসেন, সাং- পুর্নবাসন সায়দাবাদ, থানা ও জেলা সিরাজগঞ্জ।
 প্রাথমিকভাবে  জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, আসামীগণ পরস্পর যোগসাজসে দীর্ঘদিন যাবৎ ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে গিয়ে ডাকাতি করে আসছে।
গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে সিরাজগঞ্জ জেলার সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

ঘরে ঢুকে গৃহবধূকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫, ১১:০৪ পূর্বাহ্ণ
ঘরে ঢুকে গৃহবধূকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগ

নরসিংদীতে ঘরে ঢুকে এক গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় ধর্ষকের সহযোগীরা ভিডিও ধারণ ও ঘটনা কাউকে জানালে গলাকেটে হত্যার হুমকি দিয়েছেন বলেও অভিযোগ করা হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে গা ঢাকা দিয়েছেন অভিযুক্তরা।

সোমবার (১৭ মার্চ) বিকেলে ভুক্তভোগী গৃহবধূ নরসিংদী পুলিশ সুপার কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. কলিমুল্লাহর কাছে এই অভিযোগ করেন।

পরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রায়পুরা থানার অফিসার ইনচার্জকে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।

এর আগে রোববার (১৬ মার্চ) রাত ৯টার দিকে জেলার রায়পুরা উপজেলার রহিমাবাদ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

রায়পুরা থানার অফিসার ইনচার্জ আদিল মাহমুদ জানান, রাকিব মিয়া (৩২)। তিনি ওই এলাকার বাসিন্দা।

পুলিশের তথ্য বলছে, রাকিব একজন মাদক কারবারি। তিনি একাধিক মাদক মামলার আসামি। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা বিচারাধীন রয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, রোববার রাতে রাকিব ওই গৃহবধূর বাড়িতে ঢুকে তাকে ধর্ষণ করেন। এসময় উপস্থিত রাকিবের দুই সহযোগী ধর্ষণের ভিডিও চিত্র মোবাইলে ধারণ করে নেয়। রাকিব ও তার তার সহযোগীরা নির্যাতনের শিকার নারীর কানে ও গলায় থাকা স্বর্ণালঙ্কারও ছিনিয়ে নেয়। সেই সঙ্গে চলে যাবার সময় ঘটনাটি কাউকে জানালে স্বামী-স্ত্রীকে গলাকেটে করে হত্যার হুমকি দেয়।

রায়পুরা থানার অফিসার ইনচার্জ আদিল মাহমুদ বলেন, অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করা হয়েছে। এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন। দ্রুততম সময়ের মধ্যেই তারা গ্রেপ্তার হবে।

বাংলাদেশ নিয়ে ঠিক কী বলেছেন তুলসী গ্যাবার্ড ?

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫, ১০:৪৯ পূর্বাহ্ণ
বাংলাদেশ নিয়ে ঠিক কী বলেছেন তুলসী গ্যাবার্ড ?

বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতি, বিশেষ করে সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসন গভীর উদ্বিগ্ন বলে দিল্লিতে এসে জানিয়েছেন মার্কিন ন্যাশনাল ইনটেলিজেন্সের প্রধান তুলসী গ্যাবার্ড। খবর বিবিসির।

তিন দিনের ভারত সফরে এসে এনডিটিভি-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই মন্তব্য করেন। গতকাল সোমবার সেটি প্রকাশ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ নিয়ে একটি প্রশ্নের জবাবে তুলসী বলেন, ইসলামি সন্ত্রাসবাদীরা নানা দেশে ‘ইসলামি খেলাফতে’র আদর্শে শাসনক্ষমতা হাতে নিতে চায়– কিন্তু প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তার প্রশাসন এই আদর্শকে পরাস্ত করতে অঙ্গীকারাবদ্ধ।

‘ইসলামি সন্ত্রাসবাদে’র বিপদ বাংলাদেশকেও প্রভাবিত করছে বলে পাশাপাশি বার্তা সংস্থা এএনআই-কে দেওয়া দ্বিতীয় আর একটি সাক্ষাৎকারেও মন্তব্য করেন তুলসী গ্যাবার্ড।

এনডিটিভি-র সঙ্গে সাক্ষাৎকারে তুলসী গ্যাবার্ডের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, আমরা যদি ঘরের কাছে, ভারতীয় উপমহাদেশে বাংলাদেশের দিকে তাকাই, তাহলে আমরা দেখেছি সেখানে অনেক রাজনৈতিক পরিবর্তন হয়েছে, অনেক সহিংসতা হয়েছে। সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার বহু রিপোর্ট এসেছে।

‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কি এই পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন? তারা কি মনে করে না (বাংলাদেশে) স্থিতিশীলতা দরকার – শুধু রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নয়, সব ক্ষেত্রে?’

এর জবাবে তুলসী গ্যাবার্ড বলেন, হ্যাঁ, অবশ্যই (আমরা উদ্বিগ্ন)।

তিনি বলেছেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে খুব লম্বা সময় ধরে সেখানে হিন্দু, খ্রীষ্টান, বৌদ্ধ, ক্যাথলিক ও অন্যদের ওপর যে ধর্মীয় নির্যাতন, হত্যা ও অত্যাচার চালানো হচ্ছে সেটা আমেরিকার সরকার তথা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তার প্রশাসনের জন্য খুব বড় একটা উদ্বেগের জায়গা।

সেই সঙ্গে তুলসী গ্যাবার্ড যোগ করেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ক্যাবিনেটের সদ্য দায়িত্ব নেওয়া সদস্যদের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের কথাবার্তা সবেমাত্র শুরু হয়েছে। তবে এটা আমি বলতেই পারি এই বিষয়টা, উদ্বেগের যে জায়গাগুলোতে আমাদের ফোকাস রয়েছে, তার মধ্যে এটা অন্যতম প্রধান।

এর পর থেকে তিনি খানিকটা নিজে থেকেই টেনে আনেন ‘ইসলামি সন্ত্রাসবাদে’র প্রসঙ্গ।

তুলসী গ্যাবার্ড বলেন, আরও একবার ইসলামি সন্ত্রাসবাদ নিয়ে বলব, সার্বিকভাবে তারা বিশ্ব জুড়ে যে চেষ্টাটা চালাচ্ছে… এক এক জায়গায় এক এক গোষ্ঠী, কিন্তু তাদের আদর্শ ও লক্ষ্যটা অভিন্ন … আর সেটা হল ইসলামি খেলাফতের আদর্শে দেশ শাসন করা।

তুলসী বলেছেন, এটা অবশ্যই অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে, বিশেষ করে যে ধর্মগুলো (এই জঙ্গীদের কাছে) গ্রহণযোগ্য নয়। এবং তারা অত্যন্ত সহিংস ও সন্ত্রাসবাদী পন্থায় নিজেদের আদর্শ ও লক্ষ্য বাস্তবায়ন করতে চায়।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যে এই তথাকথিত ইসলামি জঙ্গিবাদকে পরাজিত করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, এরপরই সে কথা জানিয়ে তিনি বলেন, যে আদর্শ থেকে এই ইসলামি সন্ত্রাসবাদের জন্ম, তাকে চিহ্নিত করে পরাস্ত করার ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার অঙ্গীকারে অবিচল।

তুলসী বলেছেন, এই আদর্শ যাতে তারা আমেরিকার জনগণ বা বিশ্বের অন্যত্র প্রয়োগ করতে না পারে, সেটাই ট্রাম্প প্রশাসন দেখবে।

বার্তা সংস্থা এএনআই-কে দেওয়া তার দ্বিতীয় সাক্ষাৎকারেও ‘ইসলামি জঙ্গিবাদ’ নিয়ে কথা বলেন তিনি, আর সেখানেও অবতারণা করেন বাংলাদেশের প্রসঙ্গ।

ওই সাক্ষাৎকারে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, পাকিস্তানের মাটি থেকে ভারতের বিরুদ্ধে যে একের পর এক জঙ্গি হামলা চালানো হয়, সেটাকে ট্রাম্প প্রশাসন কীভাবে দেখে?

জবাবে তুলসী গ্যাবার্ড বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার প্রথম মেয়াদের শাসনকাল থেকেই ইসলামি জঙ্গিবাদকে পরাস্ত করতে অঙ্গীকারাবদ্ধ এবং নতুন মেয়াদেও সেই ধারাবাহিকতাই অব্যাহত আছে।

তুলসী বলেছেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই ইসলামি জঙ্গিবাদের সরাসরি প্রভাব পড়েছে ও এখনও পড়ে চলেছে আমেরিকার মানুষের ওপর।

তিনি আরও বলেছেন, আমরা আরও দেখছি এর জন্য কীভাবে ভুগতে হচ্ছে ভারতকে, কীভাবে তা প্রভাব ফেলছে বাংলাদেশে। এখন তা সিরিয়াতে, ইসরায়েলে ও মধ্যপ্রাচ্যের আরও নানা দেশেই প্রভাব ফেলছে।

আমি জানি প্রধানমন্ত্রী (নরেন্দ্র) মোদিও এই বিপদকে খুবই গুরুত্ব দেন এবং আমি নিশ্চিত আমাদের দুই দেশের নেতারা একযোগে এই বিপদের মোকাবিলায় কাজ করবেন এবং একে নির্মূল করবেন, বলেচন মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান বাংলাদেশ যে ইসলামি জঙ্গিবাদের শিকার বলেই তিনি মনে করেন– সে কথা জানাতে তুলসী গ্যাবার্ড কোনও রাখঢাক করেননি।

এদিকে বাংলাদেশ নিয়ে তুলসী গ্যাবার্ডের এমন মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।