খুঁজুন
শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫, ২৯ চৈত্র, ১৪৩১

৫০ লাখ ডলারে মার্কিন গোল্ড কার্ড

তাহলে কি আওয়ামী লুটেরাদের আশ্রয়স্থল হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ?

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১১:৫৭ পূর্বাহ্ণ
তাহলে কি আওয়ামী লুটেরাদের আশ্রয়স্থল হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ?

ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অনেকেই পাগলা ঘোড়া বলেন। সম্প্রতি তার এক বক্তব্যে সেই পাগলা ঘোড়া ছুটে চলেছে আরও দ্রুত গতিতে। কারণ যুক্তরাষ্ট্রে ৫০ লাখ ডলারে গোল্ড কার্ড বিক্রি হবে! আর এমনটা হলে- ছাত্র জনতার যুগান্তকারী আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লুটেরাদের জন্য নির্বিঘ্ন আশ্রয়স্থল হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

একদলীয় শাসনব্যবস্থায় বিনা ভোটে টানা ১৬ বছরেরও বেশি সময়ে ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নিয়ে দলটির মন্ত্রী-এমপিসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা অবৈধ উপায়ে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। এই অবৈধ টাকা বিনিয়োগ করে যুক্তরাষ্ট্রে তারা যে আরাম-আয়েশেই বাকি জীবন কাটাবেন, তা নিঃসন্দেহে বলা যায়।

গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন, ৫০ লাখ ডলারে (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬০ কোটি টাকা) তিনি মার্কিন ‘গোল্ড কার্ড’ বিক্রি করবেন। এ কার্ডে মিলবে সেখানে স্থায়ী বসবাসের অনুমতি। দেওয়া হবে গ্রিনকার্ডের সুবিধাদি। খুলে যাবে যুক্তরাষ্ট্রে নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ। যা বড় বড় রাঘব বোয়াল, লুটেরাদের জন্য এক সুবর্ন সুযোগ।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের এ ঘোষণা এবং উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে তা হবে আওয়ামী লুটেরাদের জন্য পোয়াবারো। তারা তাদের অবৈধ পথে উপার্জিত অর্থ নিয়ে সেখানে হুমড়ি খেয়ে পড়বেন। শুধু তাই নয়, তাদের জন্য এখন নির্বিঘ্ন আশ্রয়স্থল হবে পৃথিবীর শীর্ষ ধনী দেশ যুক্তরাষ্ট্র। এটা রীতিমতো কালোটাকা সাদা করার ডিজিটাল অনুমতি। নিশ্চিত থাকুন, বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম হবে না।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা গোল্ড কার্ড বেচতে যাচ্ছি। যার দাম হতে পারে ৫০ লাখ ডলার। এটা আপনাকে গ্রিনকার্ডের সুযোগ-সুবিধা দেবে, সঙ্গে করে দেবে নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ। ধনী লোকজন এ কার্ড কিনে আমাদের দেশে আসতে পারবে।’ আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে এ কর্মসূচির বিস্তারিত প্রকাশিত হবে বলেও জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন ইবি-৫ অভিবাসী বিনিয়োগকারী ভিসাকে ‘গোল্ড কার্ডে’ পরিণত করার ভাবনার কথা জানান। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবর অনুযায়ী, ইবি-৫ কর্মসূচিতে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দেওয়া বিদেশিদের গ্রিনকার্ড মিলত, যার মাধ্যমে দেশটিতে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পাওয়া যেত।

এ প্রসঙ্গে মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিক বলেন, ‘ইবি-৫ কর্মসূচি, এটি পুরোপুরি বাকোয়াজ, মিথ্যা আর জালিয়াতিতে ভরা। এর মাধ্যমে খুব কম অর্থে গ্রিনকার্ড মেলে। এজন্যই প্রেসিডেন্ট এই বাজে ইবি-৫ কর্মসূচির জায়গায় অন্য কিছুর কথা বলেছেন। আমরা ইবি-৫ কর্মসূচি বাতিল করে এর বদলে গোল্ড কার্ড আনতে যাচ্ছি।’

মার্কিন প্রেসিডেন্টের গোল্ড কার্ড বিক্রির এ উদ্যোগে বাংলাদেশের কারা লাভবান হবেন-এমন প্রশ্নের জবাবে সাবেক সচিব ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক আবু আলম শহীদ খান বৃহস্পতিবার দেশের শীর্ষ একটি জাতীয় দৈনিককে বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশেই টাকার বিনিময়ে নাগরিকত্ব দেওয়া এবং সেখানে ব্যবসা-বাণিজ্য করার সুযোগ আছে। আমেরিকায়ও এ ধরনের সুযোগ ছিল। এখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আরও বেশি টাকার বিনিময়ে নাগরিকত্বসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেবেন বলে ঘোষণা করেছেন।

তিনি এখনো বিস্তারিত নীতিমালা ঘোষণা করেননি। নীতিমালা দেখার পর এ বিষয়ে মন্তব্য করা সহজ হবে। তবে সাধারণ ধারণা থেকে আমরা দেখেছি, অবৈধ উপায়ে উপার্জিত অর্থ যাদের রয়েছে, মূলত তারাই এ ধরনের সুযোগ লুফে নেয়। আমাদের দেশেও যারা ক্ষমতার সঙ্গে থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থবিত্তের মালিক হয়েছে, তাদের জন্য এটি একটি বড় সুযোগ। নিঃসন্দেহে তারা এ সুযোগ কাজে লাগাবেন।

হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির আঞ্চলিক সংগঠক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন ৫০ লাখ ডলারে মার্কিন ‘গোল্ড কার্ড’ বিক্রি করবেন। এখনো তিনি নীতিমালা ঘোষণা করেননি। হয়তো শীঘ্রই তা বাস্তবায়ন শুরু হবে। আর এই সুযোগ কাজে লাগাবে অসংখ্য দুর্নীতিপরায়ন ব্যক্তি।

আমরা জানি, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে টাকার বিনিময়ে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। এমনকি সেসব দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য করার সুযোগ দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে অর্থের উৎস দেখাতে হয় না। মূলত ওই দেশগুলো নিজেদের স্বার্থেই এৃনটা করে থাকেন। ডোনাল্ড ট্রাম্পও সম্ভবত তাই চাইছেন। যে কোনো মূল্যে তার দেশে টাকা আনতে তিনি টাকার বিনিময়ে গোল্ড কার্ড বিক্রি করবেন। মূলত দুর্নীতিবাজ এবং কালোটাকার মালিকরাই এ ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে থাকেন। বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষিতে পলাতক সরকারের বাহিনী সবাই হয়তো ওইদিকেই পা বাড়াবে।

বাস্তবতা হলো- ১৬ বছরেরও বেশি সময় ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নিয়ে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা অবৈধ উপায়ে বিপুল পরিমাণ অর্থবিত্তের মালিক হয়েছেন। তারা ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেওয়া এই সুযোগ লুফে নেবেন। বলা যেতে পারে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের এ ঘোষণা পলাতক আওয়ামী লীগের দুর্নীতিবাজ নেতাদের জন্য পোয়াবারোর মতোই। তারা এখন সেখানে হুমড়ি খেয়ে পড়বেন। তাদের জন্য এখন নির্বিঘ্ন আশ্রয়স্থল হবে যুক্তরাষ্ট্র।

গত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপি এবং নেতারা অবৈধ উপায়ে যে পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেছেন, তাদের কাছে ৫০ লাখ ডলার কোনো টাকাই নয়। দুর্নীতির মাধ্যমে উপার্জিত অর্থ তারা ওখানে বিনিয়োগ করবে। দেশ থেকে টাকা নিয়ে যাবে। নির্বিঘ্নে ব্যবসা-বাণিজ্য করবে। দুর্নীতির টাকায় তারা এই দেশেও ভালো ছিল, এখন ওখানে আরও ভালো থাকবে।

সালমান এফ রহমানের মূল চক্রের গোপন খবর ফাঁস করলেন আল জাজিরার সাংবাদিক

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫, ৪:৫৪ অপরাহ্ণ
সালমান এফ রহমানের মূল চক্রের গোপন খবর ফাঁস করলেন আল জাজিরার সাংবাদিক

আল জাজিরার জনপ্রিয় অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলকার নাইন সায়ের বলেছেন, বিদেশে অর্থ পাচার ও সংঘবদ্ধ অর্থনৈতিক অপরাধের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা কখনোই একা কাজ করেন না। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

সায়ের জানান, এসব অপরাধের পেছনে থাকে একটি সুসংগঠিত ও প্রভাবশালী চক্র, যারা মূল ব্যক্তির অনুপস্থিতিতেও কার্যক্রম চালিয়ে যেতে সক্ষম। উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, সালমান এফ রহমানের একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক রয়েছে, যার সদস্যরা সবাই পরিচিত মুখ হলেও, গ্রেফতার করা হয় শুধুমাত্র সালমানকেই।

তিনি বলেন, যদি সত্যিকারের বিচার বা ব্যবস্থা নিতে হয়, তাহলে সালমানের সকল অপারেশন যারা পরিচালনা করেন, সেই চক্রের সদস্যদেরও আইনের আওতায় আনতে হবে। সায়েরের দাবি অনুযায়ী, এই চক্রের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যরা হলেন—ওসমান কায়সার চৌধুরি, সৈয়দ নাভেদ হোসেন, মোস্তফা জামানুল বাহার ও মোঃ লুৎফর রহমান।

তিনি আরও বলেন, এই চারজন শুধু সালমান নয়, তার ভাই সোহেলকেও সহায়তা করেছেন অর্থনৈতিক অপরাধে, এবং বছরের পর বছর ধরে তারা এসব কর্মকাণ্ডের সাথে সরাসরি জড়িত ছিলেন। যদিও কিছুদিন আগে ওসমান কায়সার চৌধুরিকে আটক করা হয়েছিল, পরে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয় বলেও দাবি করেন তিনি।

সায়েরের এই বক্তব্য সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে এবং অর্থপাচার বিরোধী কার্যক্রমে সংশ্লিষ্টদের আরও দায়বদ্ধতার দাবি উঠেছে।

অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার নেবে লংকা-বাংলা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫, ৩:০৭ অপরাহ্ণ
অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার নেবে লংকা-বাংলা

জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটি লিটিগেশন ম্যানেজমেন্ট বিভাগে ‘অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার/অফিসার’ পদে কর্মী নিয়োগে বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) প্রকাশ করেছে এ বিজ্ঞপ্তি। আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ৮ মে তারিখের মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি;

বিভাগের নাম: লিটিগেশন ম্যানেজমেন্ট;

পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার/অফিসার;

পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়;

চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন;

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে নির্ধারণ করা হবে;

অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রাপ্য হবেন;

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন;

প্রার্থীর বয়স: ৩৪ বছরের মধ্যে হতে হবে;

কর্মস্থল: ঢাকা;

আবেদনের যোগ্যতা:

*এলএলবি, এলএলএম ডিগ্রি থাকতে হবে;

*ন্যূনতম ২ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে (ফ্রেশাররাও আবেদন করতে পারবেন);

আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে আবেদন করতে পারবেন;

আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ৮ মে ২০২৫;

কাজের ক্ষেত্র, আবেদনপদ্ধতিসহ অন্যান্য বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

সূত্র: বিডিজবস ডটকম

আল-আকসার ইমামের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিল ইসরাইল

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫, ৩:০৩ অপরাহ্ণ
আল-আকসার ইমামের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিল ইসরাইল

মসজিদ আল-আকসার শেখ মুহম্মদ সেলিমকে ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ইসরাইল। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি খুতবায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরাইলি বাহিনীর গণহত্যার সমালোচনা ও নিন্দা করেছেন।

সূত্রের বরাতে এক প্রতিবেদনে তুরস্কের বার্তা সংস্থা আনাদোলু জানিয়েছে, শুক্রবার (১১ এপ্রিল) জুমার নামাজে খুতবা দেওয়ার সময় গাজা উপত্যকায় ইসরাইলি বাহিনীর সামরিক অভিযান ও অব্যাহত গোলাবর্ষণের নিন্দা জানান শেখ মুহম্মদ সেলিম। সেই সঙ্গে তিনি অভিযান বন্ধের জন্য ইসরাইলের প্রতি আহ্বানও জানান।

নামাজ শেষে বের হয়ে যাওয়ার সময় আল আকসার একটি ফটক থেকে শেখ মুহম্মদ সেলিমকে আটক করে ইসরাইলি পুলিশ। পরে তাকে পূর্ব জেরুজালেমের একটি থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার পর ছেড়ে দেওয়া হয় আর দেওয়া হয় ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা। এই সাত দিন তিনি আল-আকসা চত্বরে প্রবেশ করতে পারবেন না, যদি করেন তাকে গ্রেঢতার করা হবে।

আল-আকসা মসজিদ রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে রয়েছে ইসলামিক এনডৌমেন্ট ডিপার্টমেন্ট নামের একটি দপ্তর। ইসরাইলি সরকারের অধীনে থাকা এই দপ্তরের এক কর্মকর্তা আনাদোলু এজেন্সিকে জানিয়েছেন, নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আরও বাড়তে পারে।

এর আগে আল আকসার আরেক ইমাম শেখ একরিমা সাবরিকে মসজিদ চত্বরে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল ইসরাইল। একরিমা সাবরি’র অপরাধ— তিনি আল আকসার নিয়ন্ত্রণ ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ক্ষমতাসীন ফাতাহ সরকারের হাতে ন্যাস্ত করার পক্ষে জনমত গঠন করা শুরু করেছিলেন।