খুঁজুন
রবিবার, ১ জুন, ২০২৫, ১৮ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

গাজায় হামলা বন্ধ না হলে ইসরায়েল অভিমুখে মার্চের হুঁশিয়ারি জামায়াত নেতার

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৫, ২:৪৬ অপরাহ্ণ
গাজায় হামলা বন্ধ না হলে ইসরায়েল অভিমুখে মার্চের হুঁশিয়ারি জামায়াত নেতার

ফিলিস্তিনের গাজায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচারে হত্যা ও নিধনযজ্ঞ আইয়ামে জাহিলিয়াতের নির্মমতা ও বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তর শাখার সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম। তিনি অবিলম্বে গাজায় হামলা বন্ধের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, অন্যথায় মুসলিম তরুণ-তরুণীরা ইসরায়েল অভিমুখে মার্চ কর্মসূচি দেবে।

সোমবার (৭ এপ্রল) বিকেল ৪টায় রাজধানীর মহাখালী চৌরাস্তায় এক বিক্ষোভপূর্ব বিশাল সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে রেজাউল করিম এ কথা বলেন। গাজায় একতরফা যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভঙ্গ করে ইসরায়েলি বাহিনীর নৃশংস গণহত্যা ও উপর্যপুরি বিমান হামলার প্রতিবাদে এবং অবিলম্বে বর্বরোচিত হামলা বন্ধের দাবিতে কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে জামায়াতের ঢাকা মহানগরী উত্তর এ কর্মসূচির আয়োজন করে।

বিশাল বিক্ষোভ মিছিলটি মহাখালী ওভারব্রিজ থেকে শুরু হয়ে নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মগবাজারের হাতিরঝিল মোড়ে এসে সংক্ষিপ্ত পথ সভার মাধ্যমে শেষ হয়।

সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারি সেক্রেটারি মাহফুজুর রহমান, নাজিম উদ্দীন মোল্লা, ডা. ফখরুদ্দীন মানিক ও ইয়াছিন আরাফাত, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য জিয়াউল হাসান, মুহিবুল্লাহ, জামাল উদ্দীন, ঢাকা মহানগরী উত্তরের প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক মু. আতাউর রহমান সরকার, নাসির উদ্দিন, মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যক্ষ আশরাফুল হক, ছাত্রনেতা আনিসুর রহমান, সালাহ উদ্দিন প্রমুখ।

ড. মু. রেজাউল করিম বলেন, জায়নবাদী ইসরায়েলিরা সব ধরনের আইন-কানুন, নীতি- নৈতিকতা ও যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে উপর্যুপরি বিমান হামলার মাধ্যমে পুরো গাজাকে ধ্বংসের শহর ও মৃত্যুপুরীতে পরিণত করেছে। তারা প্রতিনিয়ত মানবতাবিরোধী অপরাধ করে প্রমাণ করেছে ইসরায়েল কোনো রাষ্ট্র নয়, বরং মধ্যপ্রাচ্যের অবৈধ ও সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্র। তাদের এ বর্বরতা ও নির্মমতা ইতিহাসের সব নিষ্ঠুরতাকে হার মানিয়েছে। তাই মুসলিম উম্মাহ তাদের এমন হত্যাযজ্ঞ ও নির্মমতাকে বিনা চ্যালেঞ্জে ছেড়ে দেবে না, বরং মধ্যপ্রাচ্যের দুষ্টক্ষত ইসরায়েলি দখলদারদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।

তিনি অবিলম্বে গাজায় ধ্বংস ও হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করতে জাতিসংঘ, ওআইসিসহ বিশ্ব সংস্থাগুলোকে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান। অন্যথায় মুসলিম বিশ্ব ঘরে বসে তামাশা দেখবে না বলেও হুঁশিয়ার করেন।

জামায়াতের এ নেতা বলেন, গাজায় ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী যা করছে তা কোনো যুদ্ধ নয়; বরং তা মানবতাবিরোধী অপরাধ। তাদের নির্মমতা ও নিষ্ঠুরতা থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী, শিশু, বৃদ্ধসহ বেসামরিক স্থাপনাও। এমনকি হাসপাতাল ও দাতব্য প্রতিষ্ঠানও তাদের জিঘাংসা থেকে মুক্ত থাকেনি। তাই সময় এসেছে ইহুদীদের পণ্য বর্জনের। শুধু তাদের পণ্য বর্জন করলেই চলবে না, বরং যেখানে ইহুদী দেখা যাবে সেখানেই তাদের প্রতি ঘৃণা প্রদর্শন ও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। মুসলিম উম্মাহর নতুন প্রজন্মকে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে ইহুদীবাদীদের সব ষড়যন্ত্র ও অপতৎপরতা রুখে দিতে হবে।

রেজাউল করিম হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, অবিলম্বে গাজায় হামলা বন্ধ না হলে মুসলিম যুবক-যুবতীরা ইসরায়েল অভিমুখে মার্চ করে অবৈধ ইসরায়েলকে গুঁড়িয়ে দিতে বাধ্য হবে।

তিনি দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীকে অস্ত্রসহ যেকোনো ধরনের সহযোগিতা বন্ধ করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান। অন্যথায় কথিত ইসরায়েলের দোসরদেরও করুণ পরিণতি বরণ করতে হবে বলে সতর্ক করেন।

নির্বাচন চাওয়াকে অপরাধ হিসেবে দেখার কিছু নেই: জোনায়েদ সাকি

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ১ জুন, ২০২৫, ১০:১৬ অপরাহ্ণ
নির্বাচন চাওয়াকে অপরাধ হিসেবে দেখার কিছু নেই: জোনায়েদ সাকি

নির্বাচন চাওয়াকে অপরাধ হিসেবে দেখার কিছু নেই বলে জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। রবিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

জোনায়েদ সাকি বলেন, বিচারের বিষয়ে মানুষ দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে চায়। সংস্কার, নির্বাচন এবং নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত এগুলো পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্কিত। বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন- এগুলো এক সূত্রে গাথা।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সংস্কারগুলো দূরত্ব ও অনাস্থা দেশকে বিপর্যয়ের দিকে নিয়ে যেতে পারে। নির্বাচন চাওয়াকে অপরাধ হিসেবে দেখার কিছু নেই। যদি ডিসেম্বরে নির্বাচন না হয় তাহলে সেটার ব্যাখ্যা জনগণের সামনে হাজির করতে হবে।

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী বলেন, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ না দিলে সংস্কারের অনেক বিষয় সম্পন্ন করা যাচ্ছে না। সংস্কারের অনেকগুলো বিষয়ে ঐক্যমত্য আছে আবার কিছু বিষয়ে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান সম্ভব।

জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, আলোচনার মাধ্যমে নির্বাচন নিয়ে ঐক্যমত তৈরি করা এবং নানা বিষয় সংস্কারও সম্ভব। নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করাও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সরকার নিজেও নানা পক্ষপাত দেখাচ্ছে। দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাও জরুরি।

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, যারা শেখ হাসিনাকে ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে সাহায্য করেছিলেন, এখন তারা নতুন বন্দোবস্ত করে বহাল তবিয়তে রয়েছেন। ফ্যাসিজমের থেকে যাওয়া শিকড়ে পানি ঢেলে তারা আবার ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চাচ্ছেন।

তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থানে পক্ষের শক্তিগুলোর মধ্যে ঐক্যে ফাটল ধরেছে। কোনো অভ্যুত্থানের প্রথম সারির নেতারা এতটা বিতর্কিত হননি, যতটা এখন হচ্ছেন। তরুণরা অনাকাঙ্ক্ষিত কাজে জড়িত হয়ে পড়েছেন, যা লজ্জাজনক।

এবি পার্টির সভাপতি মজিবর রহমান মঞ্জু বলেন, বিএনপিকে বলেছিলাম জাতীয় অধিকারের প্রশ্নে আপনারা ঐক্য গড়ে তুলুন। সরকার আমাদের ঐক্যবদ্ধ রাখতে পারে নাই, রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্দিষ্ট রোডম্যাপ দিতে পারে নাই। আমাদের ঐতিহাসিক সুযোগ আমরা যেন নষ্ট না করি।

আদালতের নির্দেশনা পেলে জামায়াতের বিষয়ে সিদ্ধান্ত: ইসি সচিব

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১ জুন, ২০২৫, ১০:১৪ অপরাহ্ণ
আদালতের নির্দেশনা পেলে জামায়াতের বিষয়ে সিদ্ধান্ত: ইসি সচিব

নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, আদালতের নির্দেশনা কমিশনে পৌঁছালে জামায়াতের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। আজ রবিবার রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায় বাতিল ঘোষণা করেন আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগ এ রায় দেন।

পরে এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, আদালতের নির্দেশনা ইসিতে পৌঁছালে জামায়াতের নিবন্ধনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

২০০৮ সালের ৪ নভেম্বর জামায়াতে ইসলামীকে সাময়িক নিবন্ধন দেওয়া হয়। পরের বছর বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের তৎকালীন সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী, জাকের পার্টির তৎকালীন মহাসচিব মুন্সি আবদুল লতিফ, সম্মিলিত ইসলামী জোটের প্রেসিডেন্ট মাওলানা জিয়াউল হাসানসহ ২৫ জন জামায়াতের নিবন্ধনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন।

রিটে জামায়াতের তৎকালীন আমির মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, নির্বাচন কমিশনসহ চারজনকে বিবাদী করা হয়। তারা জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের আর্জি জানান।

এ রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক (পরে প্রধান বিচারপতি) ও বিচারপতি মো. আবদুল হাইয়ের (বর্তমানে অবসর) হাইকোর্ট বেঞ্চ ২০০৯ সালের ২৭ জানুয়ারি রুল জারি করেন। নিবন্ধন নিয়ে রুল জারির পর ওই বছরের ডিসেম্বরে একবার, ২০১০ সালের জুলাই ও নভেম্বরে দু’বার এবং ২০১২ সালের অক্টোবর ও নভেম্বরে দু’বার তারা গঠনতন্ত্র সংশোধন করে নির্বাচন কমিশনে জমা দেয় জামায়াত। এসব সংশোধনীতে দলের নাম ‘জামায়াতে ইসলামী, বাংলাদেশ’ পরিবর্তন করে ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী’ করা হয়।

২০১৩ সালের ১২ জুন ওই রুলের শুনানি শেষ হয়। একই বছরের ১ আগস্ট জামায়াতকে দেওয়া নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে অবৈধ বলে রায় দেন বিচারপতি এম মোয়াজ্জাম হোসেন (বর্তমানে অবসর), বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম (পরে আপিল বিভাগের বিচারপতি পদ থেকে পদত্যাগ করেন) ও বিচারপতি কাজী রেজা-উল-হকের (১৯ নভেম্বর পদত্যাগ করেন) সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের বৃহত্তর (লার্জার) বেঞ্চ।

সে সময় সংক্ষিপ্ত রায়ে আদালত বলেন, এ নিবন্ধন দেওয়া আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত। একইসঙ্গে আদালত জামায়াতে ইসলামীকে আপিল করারও অনুমোদন দিয়ে দেন।

তবে এ রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে জামায়াতের করা আবেদন একই বছরের ৫ আগস্ট খারিজ করে দেন আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী। পরে একই বছরের ২ নভেম্বর পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হলে জামায়াতে ইসলামী আপিল করে। ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর জামায়াতের আপিল খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ।

এরপর ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে টানা চতুর্থ মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসে। তবে গত বছর জুলাই মাস থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা কোটা প্রথার বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে। এ আন্দোলনে গণহত্যার অভিযোগে ছাত্র-জনতা সরকার পতনের দাবি তোলে। এর মধ্যে ১ আগস্ট সরকার অঙ্গসংগঠনসহ জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধের আবেদন বাতিলের উদ্যোগ নেয়।

‘মাতারবাড়ি প্রজেক্টে বড় বিনিয়োগ করবে জাপান’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১ জুন, ২০২৫, ১০:১১ অপরাহ্ণ
‘মাতারবাড়ি প্রজেক্টে বড় বিনিয়োগ করবে জাপান’

মাতারবাড়ি প্রজেক্টে জাপান বড় ধরনের বিনিয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ রবিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।

প্রেস সচিব বলেন, মাতাবাড়ি নিয়ে মাস্টার প্ল্যানে জাপান সহযোগিতা করবে। ২৯ মিলিয়ন ডলারের মধ্যে বড় অংশ দেবে তারা।

এ ছাড়া জাপানি ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে ইতিবাচক কথা হয়েছে জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বৃদ্ধি করাও সফরের উদ্দেশ্য ছিল, তাও অনেকটা সফল।

তিনি আরও বলেন, জাপানের মেইন ইনভেস্টমেন্ট এজেন্সি-জেটপোর সঙ্গে কথা হয়েছে। তারা বিনিয়োগে পজেটিভ রেসপন্স দিয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, জাপানে কর্মী পাঠানো এবং দেশটির ম্যান পাওয়ার মার্কেট নিয়ে কাজ করারও অপার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। জাপান পাঁচ বছরে ১ লাখ লোক নিতে চায়, এ বিষয়েও কাজ করা হবে।

এ ছাড়া জাপানে যাওয়ার ক্ষেত্রে যে ভিসা জটিলতা তৈরি হতো তারও সমাধানে আলোচনা হয়েছে বলে জানান শফিকুল আলম।

সংবাদ সম্মেলনে উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার ও সহকারী প্রেস সচিব আহমেদ ফয়েজ উপস্থিত ছিলেন।