খুঁজুন
বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ২১ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন ক্যান্টনমেন্ট থানায় ফ্রী মেডিক্যাল সেবা অনুষ্ঠিত

মহানগর প্রতিনিধি, ঢাকা
প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:৪৪ অপরাহ্ণ
শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন ক্যান্টনমেন্ট থানায় ফ্রী মেডিক্যাল সেবা অনুষ্ঠিত

দাওয়াতি পক্ষ উপলক্ষে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন ক্যান্টনমেন্ট থানায় ফ্রী মেডিক্যাল সেবা ও রক্তদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রিদম ব্লাড সেন্টার ও ডিফেন্স হেলথ কেয়ারের পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত মেডিক্যাল সেবায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন ঢাকা মহানগরী উত্তরের সম্মানিত সভাপতি মাওলানা মোঃ মহিব্বুল্লাহ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহানগর সহঃ সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোঃ সাইফুল ইসলাম।

উপস্থিত ছিলেন থানা সভাপতি মোঃ নাজিবুর রহমান, সহঃ সভাপতি মোঃ ইলিয়াস মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মোঃ কামাল হোসেন এবং রিদম ব্লাড সেন্টার ও ডিফেন্স হেলথ কেয়ারের কর্মকর্তা বৃন্দ।

দিনব্যাপী এদিনের মেডিক্যাল সেবায় দরিদ্র ও মেহনতি মানুষকে বিনামূল্যে ডাক্তারী পরামর্শ, রক্তের গ্রুপ নির্ণয়, রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস পরীক্ষার সুবিধা প্রদান করা হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ বলেন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন আপামর মেহনতি মানুষের সংগঠন। প্রতি সপ্তাহে একদিন এ মেডিক্যাল সেবা প্রদান করা হবে ইনশাআল্লাহ। দেশের ৮০ ভাগ মানুষ শ্রমজীবী। তাদের শ্রমে দেশের অর্থনীতি আজ বিশ্ববাজারে উন্নতির রোল মডেলে পরিনত হয়েছে। ৭১ এর স্বাধীনতা ও ২৪ এর গণ বিপ্লবে শ্রমিক জনতা অকাতরে প্রাণ দিয়েছে। কিন্তু তাদের প্রাপ্য অধিকার এখনো পায়নি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে। তিনি শ্রমিকদের সকল ন্যায্য দাবী পূরন, স্বাস্থ্য সেবা ও কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা ব্যবস্থাকরন, বার্ধক্য ও কর্মক্ষমতাহীন শ্রমিকদের তালিকা করে সরকারি সুবিধা প্রদানের দাবী জানান। আগামীতে শ্রমিক কল্যান ফেডারেশনের সাথে থাকতে উপস্থিত জনতাকে আহ্বান জানান।

স্বল্পখরচে নিরাপদ ঈদযাত্রা করতেই বিআরটিসির ঈদ স্পেশাল সার্ভিস: চেয়ারম্যান

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ৪:৫৭ অপরাহ্ণ
স্বল্পখরচে নিরাপদ ঈদযাত্রা করতেই বিআরটিসির ঈদ স্পেশাল সার্ভিস: চেয়ারম্যান

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা সহজ, নির্বিঘ্ন, নিরাপদ ও স্বল্পমূল্যে করতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি)। এবারের ঈদে ‘বিআরটিসি স্পেশাল সার্ভিসে’ মোট ৬৩০টি বাস নামানো হয়েছে, যা দেশজুড়ে ২৬টি পয়েন্টে পরিচালিত হবে বলে জানিয়েছেন বিআরটিসির চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ মোল্লা।

বুধবার (৪ জুন) সকালে রাজধানীর মতিঝিল আন্তর্জাতিক বাস ডিপোতে বিআরটিসির ঈদ স্পেশাল সার্ভিসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা জানান। এদিন সকাল ১০টায় বিআরটিসির ঈদ স্পেশাল সার্ভিস উদ্বোধন করেন সড়ক, পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. এহছানুল হক।

উদ্বোধন শেষে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. এহছানুল হক আশা প্রকাশ করেন, “এবারের ঈদে বিআরটিসি আরও কার্যকর ভূমিকা রাখবে এবং আরামদায়ক, নিরাপদ ও ঝামেলাবিহীন যাত্রা নিশ্চিত করবে।”

তিনি বলেন, “বিআরটিসির মাধ্যমে আমরা শুধু জনগণকে সেবা দিতে চাই, লাভ আমাদের মোটিভ না।

বিআরটিসির চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ মোল্লা বলেন, “ঢাকার গার্মেন্টস শ্রমিকসহ সকল শ্রমজীবী ও পেশাজীবি মানুষেরা যাতে স্বল্প খরচে, নিরাপদ, আরামদায়ক এবং নির্বিঘ্নে বাড়ি পৌঁছাতে পারে, সে লক্ষ্যেই আমরা এ সার্ভিস চালু করেছি।

তিনি জানান, বিআরটিসির এই কার্যক্রমে যাত্রীসেবাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও জানান, যাত্রী হয়রানি রোধে চালকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে এবং প্রতিটি বাসে ওয়াইফাই সংযোগ, ড্রাইভারের মোবাইল নম্বর সরবরাহ, অতিরিক্ত যাত্রী না তোলা, যত্রতত্র যাত্রী ওঠানো-নামানো নিষিদ্ধকরণসহ বিভিন্ন নিয়ম আরোপ করা হয়েছে।

এসময় যাত্রী সামাল দিতে রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে এক্সট্রা কাউন্টার বসানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।

বিআরটিসি চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ মোল্লা বলেন, “আমরা চাই বিআরটিসির যাত্রীসেবা দেখে অন্যান্য পরিবহন সংস্থাগুলোও শৃঙ্খলা ও মান বজায় রাখতে উদ্বুদ্ধ হোক।”

ঈদে ১০ দিন ছুটির আগে আজ শেষ কর্ম দিবস

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১৫ অপরাহ্ণ
ঈদে ১০ দিন ছুটির আগে আজ শেষ কর্ম দিবস

ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে আগামী ৭ জুন। ঈদের টানা ১০ দিনের ছুটি শুরু হচ্ছে বৃহস্পতিবার (৫ জুন)। আজ বুধবার (৪ জুন) শেষ কর্ম দিবস। ছুটি শেষে আগামী ১৫ জুন অফিস খুলবে।

ঈদের ছুটিতে মানুষ বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন। শেষ কর্ম দিবসে সড়কে ভিড় বাড়বে। আর রাজধানীর বিভিন্ন হাটে কোরবানির পশু কেনাবেচাও শুরু হয়েছে।

গত ৬ মে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে টানা ১০ দিন ছুটির সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ৭ মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, সরকার আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১১ ও ১২ জুন যথাক্রমে বুধবার ও বৃহস্পতিবার নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি এবং দাপ্তরিক কাজের স্বার্থে ১৭ মে শনিবার ও ২৪ মে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অফিস খোলা রাখার ঘোষণা করে।

ছুটিকালীন সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে এবং উল্লেখিত সাপ্তাহিক ছুটির দুই দিন (১৭ মে ও ২৪ মে) সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস খোলা থাকবে।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, জরুরি পরিষেবা যেমন- বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও অন্যান্য জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরসমূহের কার্যক্রম, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, ডাক সেবা এবং এ সংশ্লিষ্ট সেবা কাজে নিয়োজিত যানবাহন ও কর্মীরা এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। হাসপাতাল ও জরুরি সেবা এবং এ সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মীরা এবং চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক ও কর্মীরা এবং ওষুধসহ চিকিৎসা সরঞ্জামাদি বহনকারী যানবাহন ও কর্মীরা এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। জরুরি কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত অফিসসমূহ এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে।

ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবে। আর আদালতের কার্যক্রমের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।

নারীর ১০০ আসন নিয়ে একমত বিএনপি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দ্বিমত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১২ অপরাহ্ণ
নারীর ১০০ আসন নিয়ে একমত বিএনপি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দ্বিমত

জাতীয় সংসদে নারী আসন সংখ্যা ৫০ থেকে ১০০ আসনে উন্নীত করার বিষয়ে বিএনপি একমত হলেও নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি বলে জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।

মঙ্গলবার (৩ জুন) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার দ্বিতীয় দিনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আগে একসময় ৩০ আসন ছিল, পরে এটা আমরা বাড়িয়ে ৪৫ করেছিলাম এবং পরবর্তী লাস্ট সংশোধনের মধ্যে এটা ৫০ আসন হয়েছে। কিন্তু নির্বাচন পদ্ধতিটা হচ্ছে আনুপাতিক হারে যাদের যত সদস্য আছে সেই অনুপাতে সেটা নির্ধারিত হয়। পরে আমরা আরও ৫০ আসন বাড়ানোর প্রস্তাব করলাম। প্রায় সব দলের এটা একই রকম প্রস্তাব ছিল। কিছু কিছু দল বাদে এবং কিছু কিছু দল এমনও প্রস্তাব করেছে যে ১০০ তারা মানে, যদি প্রপোরশনেট হয়। কিন্তু অধিকাংশ দল এটা প্রস্তাব করেছে যে নারীর আসন ৫০ থেকে ১০০ তে উন্নীত হলে ভালো হয়। তো সেই জায়গাতেই এখন ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবটা আছে। তবে সেটা নির্বাচন পদ্ধতি কি হবে এ বিষয়ে কোনো ঐক্য এখনো হয়নি। সেটা পরবর্তীতে আরও আলোচনার জন্য দেওয়া হয়েছে।

বিএনপির এ স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, দলের পক্ষ থেকে আমরা যেটা প্রস্তাব করেছি সরাসরি নির্বাচনের জন্য, যে পদ্ধতিগুলো ঘূর্ণায়মান পদ্ধতি অথবা সরাসরি নির্বাচন পদ্ধতি- যেগুলো আলোচনায় এসেছে। সেটা দেশের রাজনৈতিক কালচারে সংসদীয় কালচারে এখনো পর্যন্ত ফিজিবল বলে আমাদের মনে হয়নি। সেজন্য আমরা বলেছি এটা আরও প্র্যাকটিসের মধ্যদিয়ে এক-দুইটা পার্লামেন্ট চলার মধ্যদিয়ে সেটা এমন একটা অবস্থায় যাবে যাতে সরাসরি নির্বাচনের ব্যবস্থা তখন করা যাবে।

নারীদের সংরক্ষিত আসন থাকার যুক্তি তুলে ধরে তিনি বলেন, স্পেশালি অ্যাবলড অথবা ফিজিক্যালি ডিজেবল্ড যারা তাদের জন্য এ বিধানটা কার্যকর করা যায় কি না সেটাও সংবিধানে আসতে হবে। আমাদের নারী সমাজের এখনো পর্যন্ত তেমন অগ্রগতি হয়নি। আমরা নারীর আসন সংখ্যা বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব করেছি। আশা করি, কনস্টিটিউশনালি লিগালি এবং সমাজের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের নারী সমাজ বিভিন্নভাবে ক্ষমতায়িত হবে।

সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বিরোধীদলীয় দল থেকে বানানোর বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করে তিনি বলেন, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলীয় সদস্যদের মধ্য থেকে যে প্রস্তাবটা ওখানে প্লেস হয়েছিল যেসব পদ বিরোধীদলীয় সদস্যদের দেওয়া যায় কি না। এ বিষয়ে প্রথম পর্বের আলোচনায় প্রত্যেকে লিখিত এবং মৌখিক জবাব দাখিল করেছে। আমরাও করেছিলাম। সেই জায়গায় কয়েকটি সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বিরোধীদলের সদস্যদের দেওয়ার ব্যাপারে তখনই প্রায় সব দল একমত হয়েছিল।

তিনি বলেন, আমাদের দলের পক্ষ থেকে কয়েকটি সংসদীয় কমিটির এ জাতীয় দেওয়ার পক্ষে আমরা প্রস্তাব করেছি যাতে পার্লামেন্টে জবাবদিহি এবং ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা হয়। মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলীয় সদস্যদের নিয়োগ সদস্যদের মনোনীত করার ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছেছে বলে আমার মনে হলো সেটা এখনো প্রকাশিত হয়নি। কিন্তু কয়টা সংখ্যা এবং কি কি মন্ত্রণালয় সেটা এখনো নির্ধারণ হবে না। সেটা জাতীয় সংসদে আলাপ আলোচনার মধ্যদিয়ে এবং সাইজ অব দি অপোজিশন পার্টি ম্যাটার করে। সেই সংখ্যাটা তখন নির্ধারণ করা যাবে। কারণ যদি বিরোধীদলের সদস্য সংখ্যা কম হয়, এখন প্রপোরশন নির্ধারণ করা হয় বা পারসেন্টেজ নির্ধারণ করা হয় সেটা তখন একটু প্রশ্নের সম্মুখে পড়বে।

মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলের সদস্যদের থেকে নিয়োগ দেওয়া যাবে কি না বা মনোনয়ন দেওয়া যাবে কি না। সে বিষয়েও একটা প্রায় একমত হয়েছে। কিন্তু কতটা কোন কোন মন্ত্রণালয় বা পারসেন্টেজ কত এগুলো নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি। সেটা উচিতও হবে না। সেটা সংসদে আলোচনার মাধ্যমে করতে হবে।

তিনি বলেন, একটা লার্জেস্ট অপোজিশন হতে পারে। বিভিন্ন দলের ছোট ছোট প্রতিনিধিত্ব থাকে। কেউ পাঁচ সদস্যের ১০ সদস্যের প্রতিনিধিত্ব থাকে। তো তাদের মধ্য থেকেও তো বিবেচনা করতে হবে। শুধু লার্জেস্ট অপোজিশন পার্টি থেকেই সব সভাপতি মনোনয়ন দেওয়াটাও অনুচিত। সেজন্য সে বিষয়টা পার্লামেন্টে আলোচনার মধ্যদিয়ে নির্ধারণ হওয়ার বিষয়ে মোটামুটি আলোচনা হয়েছে।