খুঁজুন
শুক্রবার, ২ মে, ২০২৫, ১৯ বৈশাখ, ১৪৩২

ইজতেমা মাঠে সংঘর্ষ, ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১০:৫৩ অপরাহ্ণ
ইজতেমা মাঠে সংঘর্ষ, ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

টঙ্গীতে তাবলিগ জামাতের যোবায়েরপন্থি ও সাদপন্থিদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিজিবি সদর দপ্তর থেকে জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, টঙ্গীতে তাবলিগ জামাতের যোবায়েরপন্থি ও সাদপন্থিদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা মাঠের দখলকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে যোবায়পন্থি ও সাদপন্থিদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন প্রায় শতাধিক।

তাবলিগ জামাতের যোবায়েরপন্থিদের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান ও মাওলানা সাদপন্থিদের মিডিয়া সমন্বয়ক আবু সায়েম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সংঘর্ষে নিহতরা হলেন—কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া থানার এগারসিন্দু গ্রামের বাচ্চু মিয়া (৭০) ও ঢাকার দক্ষিণ খানের বেড়াইদ এলাকার বেলাল (৬০)। আরেকজনের নাম পরিচয় জানা যায়নি।

আহতরা হলেন—আ. রউফ (৫৫), মজিবুর রহমান (৫৮), আ. হান্নান (৬০), জহুরুল ইসলাম (৩৮), আরিফ (৩৪), ফয়সাল (২৮), তরিকুল (৪২), সাহেদ (৪৪), উকিল মিয়া (৫৮), পান্ত (৫৫) টঙ্গী, খোরশেদ আলম (৫০) বেলাল (৩৪), আনোয়ার (৫০), আবু বক্কর (৫৯), আরিফুল ইসলাম (৫০), আনোয়ার (২৬), আনোয়ার (৭৬), ফোরকান আহমেদ (৩৫), আ. রউফ (৫৫) মজিবুর রহমান (৫৮), আ. হান্নান (৬০), জহুরুল ইসলাম (৩৮), আরিফ (৩৪), ফয়সাল (২৮), তরিকুল (৪২), সাহেদ (৪৪)।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার রাত ৩টার দিকে সাদপন্থিরা তুরাগ নদীর পশ্চিম তীর থেকে কামারপাড়া ব্রিজসহ বিভিন্ন রাস্তা দিয়ে ইজতেমা মাঠে প্রবেশ করতে থাকেন। এ সময় মাঠের ভেতর থেকে যোবায়েরপন্থিরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। জবাবে সাদপন্থিরাও পাল্টা হামলা চালান। একপর্যায়ে সাদপন্থিরা মাঠে প্রবেশ করলে উভয় পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে তিনজন নিহত ও শতাধিক মুসল্লি আহত হন।

সাদপন্থিদের প্রভাবশালী মুরুব্বি মুয়াজ বিন নূর এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, আমরা এখন ইজতেমা মাঠের নিয়ন্ত্রণে আছি। যোবায়েরপন্থিদের আক্রমণে আমাদের তিন ভাই শহীদ হয়েছেন। ময়দানে অনেক যোবায়েরপন্থি চাকু ও ছোড়াসহ আটক হয়েছেন বলে দাবি করেন মুয়াজ বিন নূর।

পদ ফিরে না পেলে স্বেচ্ছায় জেলে যাবো: গাজী সালাউদ্দিন

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২ মে, ২০২৫, ৬:০০ অপরাহ্ণ
পদ ফিরে না পেলে স্বেচ্ছায় জেলে যাবো: গাজী সালাউদ্দিন

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের বিরুদ্ধে পাঠ্যবই ছাপার কাজে কমিশন বাণিজ্য ও জেলা প্রশাসক নিয়োগে হস্তক্ষেপের অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে তাকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি দিয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে এনসিপি। ২১ এপ্রিল দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত একটি চিঠি তানভীরের কাছে পাঠানো হয়।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, এনসিপির শৃঙ্খলা কমিটির প্রধানের কাছে সাত দিনের মধ্যে লিখিত ব্যাখ্যা দিতে হবে তানভীরকে। একই সঙ্গে জানতে চাওয়া হয়েছে কেন তাকে স্থায়ীভাবে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে না।

এই বিষয়ে গাজী সালাউদ্দিন তানভীর গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সচিবালয়ে আমি মাত্র পাঁচবার গিয়েছি। এর মধ্যে একবার কোম্পানির কাজে, আর চারবার ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা থেকে। এনসিপিতে আমার পদ ফিরে না পাওয়ার মানেই আমাকে অভিযুক্ত করা—এটা আমি মানতে পারি না। আমি এখনো নিজেকে নির্দোষ মনে করি। আমার বিরুদ্ধে তদন্ত হলে সেটা পরিষ্কার হবে। যদি তদন্তে নির্দোষ প্রমাণ না হই, তবে স্বেচ্ছায় জেলে যাবো।’

তানভীর আরও জানান, তিনি আগে তৎকালীন শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন পাঠ্যবই ছাপার বাস্তবতা জানাতে। তিনি বলেন, ‘আমার সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীরাও ছিল। ছাপাখানার সিন্ডিকেট সম্পর্কে জানাতেই এনসিটিবিতে যাওয়া হয়েছিল। শিক্ষা কারিকুলাম নিয়ে কোনো কাজ করিনি।’

সচিবালয়ে জেলা প্রশাসক নিয়োগে হস্তক্ষেপের অভিযোগ প্রসঙ্গে তানভীর বলেন, ‘একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে সচিবালয়ে যাওয়া অপরাধ হতে পারে না। সেখানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন সচিব মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছিল। তার এপিএসের মাধ্যমে প্রবেশপাস পাই। তাকে বলেছি, আওয়ামী দোসরদের ডিসি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া যাবে না। দুর্নীতি এবং কর্মকর্তাদের ফেসবুক অ্যাক্টিভিটি নজরে রাখতে হবে। পরে দায়িত্ব পান ড. মোখলেসুর রহমান। তাকেও একই কথা জানাতে যাই।’

তানভীর জানান, সচিবালয়ে থাকা অবস্থায় একজন যুগ্ম সচিব আলী আজমের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। সেখানকার একটি ছবি কেউ ছড়িয়ে দেয়। ‘একটা নাস্তার ছবি দিয়ে তো প্রমাণ হয় না যে আমি অপরাধ করেছি,’ বলেন তিনি।

ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার সংক্রান্ত প্রশ্নে তানভীর জানান, মাঝে মাঝে একজন পরিচিত ব্যক্তির পাজেরো গাড়ি ব্যবহার করেন।

তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে এনসিপি যে অবস্থান নিয়েছে, সেটাই আমাদের দলীয় ভিত্তি। এখন আর আগের মতো মানুষকে অহেতুক হয়রানি, জঙ্গি নাটক সাজানো, মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হেনস্তা করা যাবে না। আমি বিশ্বাস করি, আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ তদন্তে মিথ্যা প্রমাণিত হবে।’

এ বিষয়ে এনসিপি আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো বিস্তারিত কোনো মন্তব্য দেয়নি।

বেলকুচিতে ১ মে আন্তজার্তিক দিবস উপলক্ষে শ্রমিক দলের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২ মে, ২০২৫, ৫:৪৭ অপরাহ্ণ
বেলকুচিতে ১ মে আন্তজার্তিক দিবস উপলক্ষে শ্রমিক দলের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে ১ মে আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

১ মে বৃহস্পতিবার বিকেলে চালা আদালত চত্বরে বেলকুচি উপজেলা ও পৌর শ্রমিক দলের আয়োজনে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে শ্রমিক দলের সমাবেশ ও আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বেলকুচি উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য ও বেলকুচি উপজেলা শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি কেরামত আলী তালুকদার। 

উক্ত শ্রমিক সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে  উপস্থিত ছিলেন বেলকুচি উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাজী জামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  বেলকুচি উপজেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক  নূরুল ইসলাম গোলাম,জেলা বিএনপির  উপদেষ্টা অধ্যক্ষ আব্দুল মান্নান সরকার, জেলা বিএনপির সদস্য মাহমুদুল হাসান শান্ত। প্রধান বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখেন   উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব ও জেলা বিএনপির সদস্য,বনি আমিন, বিশেষ  বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখেন  বেলকুচি উপজেলা বিএনপি’র সাবেক  যুগ্ম আহবায়ক ও প্রেসক্লাবের সাধারন  রেজাউল করিম সরকার, পৌর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক শফিকুল ইসলাম শফি,  উপজেলা বিএনপি’র সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক জিএস মনোয়ার চৌধুরী বাবু, সাবেক  দপ্তর সম্পাদক  মোয়াজ্জেন হোসেন কিবরিয়া, বেলকুচি পৌর বিএনপি-র সাবেক সদস্য মনোয়ার হোসেন শামীম, মামুন হোসেন বরাদ, জাহিদুল হক মুক্তা, উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারন সম্পাদক ভিপি মোকলেছুর রহমান,উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক রাজিব আহমেদসহ বেলকুচি উপজেলা পৌর শ্রমিক দল, ও পৌর শ্রমিকদল ছাত্রদল, কৃষক দল, সকল অঙ্গসংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

ফরিদপুরে এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আ.লীগের সভাপতির মেয়ে দোলা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১ মে, ২০২৫, ১১:৪৬ অপরাহ্ণ
ফরিদপুরে এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আ.লীগের সভাপতির মেয়ে দোলা

ফরিদপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এর কমিটি গঠনের দায়িত্বে ফরিদপুর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহামুদা বেগমের মেয়ে সৈয়দা নীলিমা দোলা।

তবে এ বিষয়ে যুক্তি তুলে জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতির মেয়ে সৈয়দা নীলিমা দোলা জানান, আমার পরিবারের আওয়ামী লীগের রাজনীতি করা সংক্রান্ত কিছু পোস্ট আপনাদের সামনে আসতে পারে। আমি নিজের দিক থেকে একটা ব্যাখ্যা আমার মানুষজন এবং রাজপথের সহযোদ্ধাদের দিয়ে রাখতে চাই। আওয়ামী ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলন আমি করে আসতেছি দীর্ঘ ১০ বছর ধরে। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালে সকল আন্দোলনের আমি অতি পরিচিত মুখ। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আমার লেখালেখিও পুরোনো। ২০১২ সালে পরিবার ছাড়ার পর রাজপথই আমার আসল পরিবার। জুলাইয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া অন্যতম মামলা তাহির জামান প্রিয় হত্যা মামলা ও একজন প্রতক্ষ্যদর্শী আমি।

তিনি আরও জানান, সরাসরি ছাত্রলীগ করে অনেকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত হয়েছেন। আমি কখনও ছাত্রলীগের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম না, তাই আমার নাগরিক কমিটির সদস্য হতে বাধা কোথায় ? তিনি আরও জানান, এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা জেনে, বুঝে এবং আমি ‘লিটমাস’ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরেই আমাকে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য করেছেন।

ফরিদপুর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতির মেয়ে এনসিপি কমিটি গঠনের দায়িত্বপ্রাপ প্রসঙ্গে জেলার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য সচিব সোহেল রানা জানান, তার (সৈয়দা নীলিমা) পারিবারিক ব্যকগ্রাউন্ড আওয়ামী লীগ। আমরা দেখেছি গত জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে তার মামা গোলাম মোহাম্মাদ নাসির কিভাবে আমাদের ওপর নির্বিচার গুলি ছুঁড়েছে। তার মায়ের কর্মকান্ড আমাদের অজনা নয়। আর সৈয়দা নীলিমা দোলার সঙ্গে আমাদের পরিচয় পর্যন্ত নেই মন্তব্য করে সোহেল রানা জানান, আসলে দায়িত্ব দেয়ার আগে সঠিকভাবে যাচাই-বাছাই করে নেয়া হলে ভাল হতো। সঠিক যাচাই-বাছাই করা হলে এ রকম পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না।

গত মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এনসিপি’র মূখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ এবং সদস্য সচিব আক্তার হোসেনের যৌথ স্বাক্ষরিত এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ওই চিঠিতে ফরিদপুর অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক করা হয়েছে মো. আব্দুর রহমানকে এবং সংগঠক করা হয়েছে মো. রাকিব হোসেনকে। এছাড়া, ফরিদপুর অঞ্চলের পাঁচটি জেলা ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী জেলার দুইজন করে ব্যক্তিকে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

চিঠিতে ফরিদপুর অঞ্চলের টিমকে বলা হয়েছে, উক্ত টিমকে উল্লেখিত অঞ্চলের কেন্দ্রীয় কমিটির নিম্মোক্ত সদস্যদের সঙ্গে সমন্বয় করে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে কমিটির প্রস্তাবনার নির্দেশনার প্রদান করা হল। ফরিদপুর জেলার কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে যে দু’জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে তার একজন হলেন সৈয়দা নীলিমা দোলা। তিনি জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহমুদা বেগমের মেয়ে এবং জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোহাম্মদ নাসিরের ভাগ্নি। তার বাবার নাম সৈয়দ গোলাম দস্তগির। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। সৈয়দা নীলিমা ২০১৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সংগীত বিভাগে মাস্টার্স করেন। এরপর তিনি কিছুদিন একটি মোবাইল ফোন কোম্পানিতে কাজ করেছেন। বর্তমানে ‘সিনে কার্টেল’ নামে একটি মুভি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের স্বত্ত্বধিকারী।