খুঁজুন
সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫, ২৯ পৌষ, ১৪৩১

‘বিজিবির শক্ত অবস্থানে ভারত বেড়া নির্মাণ বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছে’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫, ৬:৩৯ অপরাহ্ণ
‘বিজিবির শক্ত অবস্থানে ভারত বেড়া নির্মাণ বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছে’

বিজিবি এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের শক্ত অবস্থানের কারণে ভারত সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

রবিবার (১২ জানুয়ারি) সচিবালয়ে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

সম্প্রতি সীমান্তের পাঁচটি জায়গায় ভারত কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ শুরু করেছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বিজিবির এবং স্থানীয় মানুষের শক্ত অবস্থানের কারণে ভারত ওই সব স্থানে কাজ বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে।

তিনি বলেন, বিগত সরকারের সময়ে ২০১০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ভারত সীমান্তে কিছু অসম কাজ করেছে, যেগুলো ভারতের করা উচিত হয়নি, কিন্তু আমাদের আগের সরকার সেই সুযোগ দিয়েছে।

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫, ১১:৪৩ অপরাহ্ণ
১

১১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৮৮৩৯ কোটি টাকা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫, ১০:৫৯ অপরাহ্ণ
১১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৮৮৩৯ কোটি টাকা

বৈধপথে জানুয়ারি মাসের প্রথম ১১ দিনে দেশে এসেছে ৭৩ কোটি ৬৬ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। দেশীয় মুদ্রায় প্রতি ডলার ১২০ টাকা হিসাবে যার পরিমাণ ৮ হাজার ৮৩৯ কোটি টাকা, যা দৈনিক গড় হিসাবে ৬ কোটি ৬৯ লাখ ডলার এসেছে।

আজ রবিবার (১২ জানুয়ারি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসের প্রথম ১১ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২০ কোটি ১৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ২ কোটি ৪৮ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫০ কোটি ৭৩ লাখ ৩০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২৫ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬ মাসে দেশে এক হাজার ৩৭৭ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগের বছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল এক হাজার ৮০ কোটি মার্কিন ডলার। আলোচ্য সময়ের ব্যবধানে রেমিট্যান্স বৃদ্ধি পেয়েছে ২৯৭ কোটি ৭০ লাখ ডলার। জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার, আগস্টে এসেছে ২২২ কোটি ৪১ লাখ মার্কিন ডলার, সেপ্টেম্বরে এসেছে ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ মার্কিন ডলার, অক্টোবরে এসেছে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার, নভেম্বরে এসেছে ১৯৩ কোটি মার্কিন ডলার এবং ডিসেম্বর মাসে এসেছে ২৬৩ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।

আগের অর্থবছর ২০২৩-২৪ এর জুলাইয়ে দেশে রেমিট্যান্স আসে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ডলার, আগস্টে আসে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ডলার, সেপ্টেম্বর মাসে আসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ, অক্টোবরে আসে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ডলার, নভেম্বর মাসে আসে ১৯৩ কোটি ডলার, ডিসেম্বরে আসে ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ডলার, জানুয়ারিতে আসে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ডলার, ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ ডলার, মার্চ মাসে আসে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার, এপ্রিলে আসে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ ডলার, মে মাসে আসে ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলার এবং জুন মাসে এসেছিল ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।

খুলনাকে হারিয়ে সিলেটের দ্বিতীয় জয়

স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫, ১০:৫৭ অপরাহ্ণ
খুলনাকে হারিয়ে সিলেটের দ্বিতীয় জয়

ঘরের মাঠে ঘুরে দাঁড়িয়েছে সিলেট স্ট্রাইকার্স। খুলনাকে ৮ রানে হারিয়ে পরপর দুই ম্যাচে জয় পেয়েছে তারা। আজ রবিবার সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এ ম্যাচে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৮২ রান করে সিলেট। পরে ওই রান তাড়ায় নেমে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৭৪ রানের বেশি করতে পারেনি খুলনা। ৫ ম্যাচে সিলেটের এটি দ্বিতীয় জয়।

শেষ ওভারে জয়ের জন্য ১৯ রান দরকার ছিল খুলনার। ক্রিজে আশার আলো হয়ে ছিলেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন ও আবু হায়দার রনি। রুয়েল মিয়ার প্রথম বলে অঙ্কন সিঙ্গেল নেওয়ার পর টানা দুটি চার মারেন আবু হায়দার। সমীকরণ নেমে আসে ৩ বলে ১০ রানে। তবে চতুর্থ বলে আবু হায়দার ছক্কা মারতে গিয়ে সীমানার কাছে তানজিম হাসান সাকিবের হাতে ধরা পড়লে উল্লাসে মেতে ওঠে সিলেট।

সিলেটের আগের জয়ের নায়ক জাকির হাসান জ্বলে ওঠেন এ দিনও। ক্যারিয়ার সেরা ৭৫ রানের অপরাজিত ইনিংসে ম্যাচ-সেরার স্বীকৃতি পান তিনি টানা দ্বিতীয় ম্যাচে।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

সিলেট স্ট্রাইকার্স: ২০ ওভারে ১৮২/৫ (রনি ৫৬, কর্নওয়াল ৪, মানজি ২, জাকির ৭৫*, জোন্স ২০, জাকের ০, আরিফুল ২১*; আবু হায়দার ৪-০-২৫-২, নাসুম ৩-০-১৭-১, মিরাজ ৪-০-৫৩-০, হাসান ৪-০-২৬-০, নাওয়াজ ২-০-২২-০, জিয়াউর ৩-০-৩৯-২)।

খুলনা টাইগার্স: ২০ ওভারে ১৭৪/৯ (বসিস্টো ৪৩, নাঈম ১১, ইমরুল ২, রাসুলি ১৫, মিরাজ ১৫, নাওয়াজ ৩৩, মাহিদুল ২৮, জিয়াউর ৪, আবু হায়দার ১৪, নাসুম ১*, হাসান ০*; কর্নওয়াল ৪-০-২৮-০, নাহিদুল ৪-০-২৮-১, তানজিম ৪-০-৪৫-২, টপলি ৪-০-৪৫-২, রুয়েল ৪-০-২৮-২)।

ফল: সিলেট স্ট্রাইকার্স ৮ রানে জয়ী।

ম্যান অব দা ম্যাচ: জাকির হাসান।