খুঁজুন
বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ২২ মাঘ, ১৪৩১

ভোটার হালনাগাদ : জন্ম-মৃত্যু সনদ ইস্যু করার নির্দেশ ইসির

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১১:৪০ অপরাহ্ণ
ভোটার হালনাগাদ : জন্ম-মৃত্যু সনদ ইস্যু করার নির্দেশ ইসির

চলমান ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে হয়রানি কমাতে জন্ম ও মৃত্যুসনদ সরবরাহের জন্য জন্ম ও মৃত নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের রেজিষ্টার জেনারেলসহ জেলা প্রশাসক এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ইসির উপসচিব মো. মাহবুব আলম শাহ্ নির্দেশনাটি পাঠিয়েছেন।

নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়, দেশব্যাপী ২০ জানুয়ারি থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। ভোটার তালিকা হালনাগাদের লক্ষ্যে ভোটারযোগ্য ব্যক্তিদের জন্মসনদ বাধ্যতামূলক। কিন্তু বর্তমানে জন্মসনদ ইস্যুকারী সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে জন্মসনদ পেতে জনগণের সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। হালনাগাদের আরেকটি বিষয় মৃত ভোটার কর্তন। মৃত ভোটার কর্তনের ক্ষেত্রে পূর্বে ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশদের সহায়তা নেওয়া হতো।

এই অবস্থায়, জরুরিভিত্তিতে জন্ম ও মৃত্যুসনদ ইস্যু করার জন্য সংশ্লিষ্ট স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশনা প্রদান এবং মৃত ভোটার তথ্য গ্রাম পুলিশদের মাধ্যমে সংগ্রহপূর্বক তা ভোটার তথ্য সংগ্রহকারীদের নিকট হস্তান্তর করার নিমিত্ত সংশ্লিষ্ট সকল ইউনিয়ন পরিষদকে নির্দেশনা দিয়েছে ইসি।

ইসির নির্বাচন সহায়তা শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব মো. নাসির উদ্দিন চৌধুরী জানিয়েছেন, ৩ ফেব্রুয়ারি তথ্য সংগ্রহের শেষ দিন। এরপর ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে ছবি তোলা, আঙুলে ছাপ ও চোখের আইরিশের প্রতিচ্ছবি গ্রহণের কাজ, যা চলবে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত।

জানাগেছে, এই কাজে ৬৫ হাজার লোকবল নিয়োগ দিয়েছে সংস্থাটি। তারা ১ দশমিক ৫২ শতাংশ নাগরিককে ভোটার তালিকায় যুক্ত করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ করবেন।

অন্যদিকে ২০২২ সালে নেওয়া তিন বছরের তথ্যের শেষ ধাপের হালনাগাদ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এতে ১৮ লাখের মতো ভোটার আগামী মার্চে যোগ হতে পারে। সর্বশেষ হালনাগাদ অনুযায়ী, দেশে ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ১৬০ জন। বাড়ি বাড়ি হালনাগাদে ১৯ লাখ নতুন ভোটার তালিকায় যোগ হতে পারে।

২০০৭-২০০৮ সালে ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রণয়নের পর এর আগে ভোটার তালিকা হালানাগাদ করা হয়েছে ছয়বার। ২০০৯-২০১০ সাল, ২০১২-২০১৩ সাল, ২০১৫-২০১৬ সাল, ২০১৭-২০১৮ সাল, ২০১৯-২০২০ ও ২০২২-২০২৩ সালে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হালনাগাদ কার‌্যক্রম পরিচালনা করেছে ইসি।

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য যে সকল কাগজপত্র তথ্য সংগ্রহকারীদের দিতে হবে-
ক) ১৭ ডিজিটের অনলাইন জন্মসনদের কপি
খ) জাতীয়তা/নাগরিকত্ব সনদের কপি
গ) নিকট আত্মীয়ের এনআইডির ফটোকপি (পিতা-মাতা, ভাই-বোন প্রভৃতি)
ঘ) এসএসসি/দাখিল/সমমান, অষ্টম শ্রেণি পাশের সনদের কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
ঙ) ইউটিলিটি বিলের কপি (বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি/চৌকিদারি রশিদের ফটোকপি)

ভোটার হওয়ার সময় যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে-
ক) নিজের নাম, পিতা-মাতার নাম, জন্ম নিবন্ধন বা শিক্ষা সনদের সাথে হুবহু মিলিয়ে লিখতে হবে
খ) জন্ম তারিখ অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন বা শিক্ষা সনদ অনুযায়ী হতে হবে
গ) স্থায়ী ঠিকানা লেখার ক্ষেত্রে অবশ্যই ভোটারের প্রকৃত স্থায়ী ঠিকানা লিখতে হবে
ঘ) কোনো অবস্থাতেই দ্বৈত বা দুইবার ভোটার হওয়া যাবে না।

এক সতর্কবার্তায় ইসি জানিয়েছে, একাধিকবার ভোটার হওয়া আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। কেউ একাধিকবার ভোটার হলে আঙুলের ছাপ পরীক্ষার মাধ্যমে তা সহজেই শনাক্ত করা যায়।

৯৮ টাকা দরে ১০ হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৫:৪২ অপরাহ্ণ
৯৮ টাকা দরে ১০ হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে সাশ্রয়ী দামে বিক্রির জন্য ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ৯৭ কোটি ৯২ লাখ টাকা। প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম ধরা হয়েছে ৯৭ টাকা ৯২ পয়সা।

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়।

বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১০ হাজার টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির লক্ষ্যে ১০ হাজার টন মসুর ডাল ক্রয়ের জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে তিনটি দরপ্রস্তাব জমা পড়ে। তিনটি দরপ্রস্তাবই কারিগরিভাবে ও আর্থিকভাবে রেসপনসিভ হয়।

দরপ্রস্তাবের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসির সুপারিশে রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান নাবিল নবা ফুডস লিমিটেড এই ডাল সরবরাহ করবে। ৫০ কেজির বস্তায় প্রতি কেজি ৯৭ টাকা ৯২ পয়সা হিসেবে ১০ হাজার টন মসুর ডাল ক্রয়ে ব্যয় হবে ৯৭ কোটি ৯২ লাখ টাকা।

জানা গেছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মসুর ডাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা ২ লাখ ৮৮ হাজার টন। এ পর্যন্ত ক্রয় চুক্তি হয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার ৯৫০ টন। এখন আরও ১০ হাজার টন কেনার অনুমোদন মিলল।

নতুন দলের জন্য নাম-প্রতীক চেয়েছেন শিক্ষার্থীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৫:৪০ অপরাহ্ণ
নতুন দলের জন্য নাম-প্রতীক চেয়েছেন শিক্ষার্থীরা

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের ঘোষণা দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি। সে লক্ষ্যে কাজও শুরু করেছেন তারা। তারই ধারাবাহিকতায় এবার দেশের মানুষের কাছে দলের নাম, প্রতীক চেয়েছে শিক্ষার্থীদের এই দুটি প্ল্যাটফর্ম।

পাশাপাশি দেশের মানুষের চিন্তা, প্রত্যাশা, পরামর্শ চেয়ে একটি গুগল ফরম ছেড়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ছাত্র-তরুণদের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক দল আসছে বলে ঘোষণা দিয়েছে। পাশাপাশি গুগল ফরমটি যুক্ত করেছে।

জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমও ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য জানিয়েছেন।

তারা লিখেছেন, ‘ছাত্র-তরুণদের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক দল আসছে! আপনি কেমন দল চান আমরা তা জানতে চাই এবং সে আদলেই দলটা গড়তে চাই। কমেন্টে দেয়া ফর্মে আপনার মতামত জানান। ফরমটি পূরণ করতে মাত্র ৫ মিনিট সময় লাগবে।’

এদিকে গুগলে দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গুগল ফরমে তারা জানিয়েছে, ‘আপনার চোখে নতুন বাংলাদেশ! আপনার মতামতই ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বদলের চাবিকাঠি! একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা চলছে, যা জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা বহন করবে এবং গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার ও সমতার ভিত্তিতে গড়ে উঠবে। তরুণদের শক্তি, জনগণের মতামত এবং পরিবর্তনের অঙ্গীকারই হবে এই পথচলার মূল ভিত্তি।

এই ফরমটি শুধু তথ্য সংগ্রহের জন্য নয়—এটি একটি সুযোগ, একটি দায়িত্ব এবং একটি আন্দোলনের অংশ হওয়ার আহ্বান! আপনার চিন্তা, প্রত্যাশা ও পরামর্শ জানিয়ে যুক্ত হোন। একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে, আপনার মতামত দিন!’

ফরমে তারা ১০টি অপশন রেখেছে। এর মধ্যে রয়েছে-
১) পূর্ণ নাম

২) লিঙ্গ

৩) পেশা

৪) জেলা

৫) ফোন নম্বর

৬) আপনার মতে কোন তিনটি কাজ করলে দেশ বদলে যাবে?

৭) নতুন রাজনৈতিক দলের কাছে আপনার জীবনের কোন সমস্যার সমাধান চান?

৮) নতুন দলের কাছে আপনি কী প্রত্যাশা করেন?

৯) দলের নাম কী হতে পারে?

১০) দলের মার্কা কী হতে পারে?

কারণে-অকারণে অবরোধ, ধৈর্যের সীমা শেষ করে দিচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৫:৩৬ অপরাহ্ণ
কারণে-অকারণে অবরোধ, ধৈর্যের সীমা শেষ করে দিচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, কারণে-অকারণে অবরোধের নামে রাস্তাঘাট বন্ধ করা হচ্ছে। এরা ধৈর্যের সীমা শেষ করে দিচ্ছে। জনগণই এদের রুখে দেবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর গুলশানের নৌ পুলিশ সদরদফতর পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে যাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে অনেককে আমরা গ্রেপ্তার করেছি। বিদেশে যারা পালিয়ে আছে তাদেরকেও গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের আসামি ১০৫ জন। সেখানে গ্রেপ্তার মাত্র ৩৫ জন।
বাকি আসামি গ্রেপ্তারের উদ্যোগের বিষয় জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে যাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে অনেককে আমরা ধরেছি। আসল জন (শেখ হাসিনা) বাংলাদেশে নেই। আমরা তাকে কোথা থেকে ধরবো। যারা দেশে নেই তাদের তো পুলিশ গিয়ে ধরে আনতে পারে না। এটার এক্ষেত্রে আমরা চেষ্টা করছি। পার্শ্ববর্তী দেশের সঙ্গে একটি চুক্তি আছে, সেই ভাবে তাদের আনার কাজ চলছে।

নানা অজুহাতে রাস্তা অবরোধ করা হচ্ছে। এগুলো সরকারকে অস্থিতিশীল করতে করা হচ্ছে কি-না জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আপনারা আপনাদের গণমাধ্যমে জনদুর্ভোগের বিষয় তুলে ধরেন। কারণে-অকারণে রাস্তাঘাট বন্ধ করা হচ্ছে। গণমাধ্যম ভালোভাবে প্রচার করলে জনগণ রুখে দেবে। ধৈর্যের সীমা শেষ করে দিচ্ছে। রাস্তা বন্ধ না করে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছ বলতে পারে। কর্তৃপক্ষ কাজ না করলে স্কুল বা কলেজের মাঠে আন্দোলন করতে পারে। সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ সৃষ্টি হয় এমন কাজ যেন না করে।

সরকার পতনের পরে ছয় মাস পূরণ হয়েছে আপনারা কতটুকু অর্জন করতে পেরেছেন? আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে খুশি কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা কতটুকু অর্জন করতে পেরেছি এটা জনগণ বলতে পারবে। গণমাধ্যমের সহকর্মীরা বলতে পারবেন। আমরা কেমন পরিস্থিতিতে দায়িত্ব নিয়েছি। জনগণের আশা আমরা আস্তে আস্তে পূরণ করছি।

একই প্রশ্নের জবাবে পুলিশের আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের কিছু আসামিদের বিষয়ে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড নোটিশের অনুরোধ জানিয়েছি। আমার বিশ্বাস দ্রুতই ইন্টারপোলের নোটিশ জারি হবে। তখন সংশ্লিষ্ট দেশের পুলিশের একটি নৈতিক দায়িত্ব হবে এই আসামিদের গ্রেপ্তার করার। আমার বিশ্বাস তারা তাদের গ্রেপ্তার করবে।

থানা ও কারাগারে বারবার হামলার ঘটনা ঘটছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কীভাবে এটা মোকাবিলা করছে, হামলার প্রতিকার হচ্ছে না বলে এমন ঘটনা ঘটেছে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রতিকার হচ্ছে। উত্তরার ঘটনা তদন্ত করা হচ্ছে, এই ঘটনায় যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারাগারের ঘটনায়ও একইভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।