খুঁজুন
রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ৭ বৈশাখ, ১৪৩২

সব জনতাই সমস্যা ক্রিয়েট করছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৫:৩৭ অপরাহ্ণ
সব জনতাই সমস্যা ক্রিয়েট করছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

সব জনতাই সমস্যা তৈরি করছে, তবে সব জনতাকেই সরকার নিয়ন্ত্রণ করছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা (অব.) লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তৌহিদি জনতার মব নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি একথা বলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আমাদের নদীপথ ও সমূদ্র উপকূলের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব কোস্ট গার্ডের। তারা এটি খুব ভালোভাবে করে যাচ্ছে। আপনারা জানেন মিয়ানমার সীমান্তে মাঝে মাঝে সমস্যা হয়। কোস্ট গার্ড সফলতার সঙ্গে সমাধান করছে। বিভিন্ন সময়ে পার্শ্ববর্তী দেশের জেলেরা আমাদের সীমায় প্রবেশ করে মাছ শিকার করে নিয়ে যায়। এসব ক্ষেত্রেও কোস্ট গার্ড ভালো ভূমিকা রাখছে।

উপকূল এলাকায় মিয়ানমারের রাখাইনে আরাকান আর্মি প্রবেশ করছে। এইসব এলাকায় আপনাদের নজরদারি কতটা আছে? জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আপনারা জানেন আমাদের সঙ্গে মিয়ানমারের যে অঞ্চল আছে ওই এলাকায় বর্তমানে মিয়ানমার সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। এ জন্য কোস্ট গার্ড ও বিজিবির কাজ করতে সমস্যা হচ্ছে। কিন্তু তারা সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে তাই আমাদের উপকূল এলাকা সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আছে। এখানে কোনো ধরনের সমস্যা নেই।

সীমান্তে ও টেকনাফে রোহিঙ্গা সমস্যা রয়েছে। এরমধ্যে পাসপোর্টের পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেওয়া হয়েছে। এর কারণে রোহিঙ্গারা সহজে পাসপোর্ট পেয়ে যাবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, পুলিশ ভেরিফিকেশন উঠিয়ে দেওয়া আমাদের অনেক দিনের চেষ্টা ছিল। রোহিঙ্গাদের পাসপোর্ট পাওয়া সহজ হবে না কারণ ভোটার আইডি কার্ড (এনআইডি) ছাড়া পাসপোর্ট করা যায় না। তাই রোহিঙ্গারা যেন জাতীয় পরিচয়পত্র না পায় সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে আমরা কাজ করবো। যারা পেয়েছে তাদের তথ্য যাচাই-বাছাই করা হবে। তবে কী পরিমাণ আছে সেটা বলা যাচ্ছে না।

আরাকান আর্মিরা সীমান্ত এলাকায় প্রবেশ করে বাংলাদেশি জেলেদের অপহরণ করে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের সীমান্ত এলাকায় ঢুকে কাউকে নেওয়ার ঘটনা ঘটেনি। আপনারা জানেন আমাদের জেলেরা মাছ ধরতে গিয়ে সীমানা অতিক্রম করে মিয়ানমারের জলসীমায় প্রবেশ করে ফেললে তখন এই ঘটনা ঘটে।

সম্প্রতি দেখা গেছে, বইমেলাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় তৌহিদি জনতা পরিচয়ে মব সৃষ্টি করা হচ্ছে, এমনকি ফুলের দোকানও ভাঙচুর করা হয়েছে। এ বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপ কী জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, সব জনতাই বিভিন্ন সমস্যা ক্রিয়েট করছে। তবে আমরা সব জনতাকেই নিয়ন্ত্রণ করছি, দায়িত্ব আমাদের। কোন ধরনের জনতা কিসের জন্য মব ক্রিয়েট করে সেটার ব্যাপারে গণমাধ্যমকেও খেলায় রাখতে হবে। দেশের জন্য যেটা উপকারি সেটা দেখতে হবে, করতে হবে। ব্যক্তিগত লাভের থেকে দেশের জন্য যেটা লাভজনক সেটা বেশি দেখতে হবে।

তিনি বলেন, দুর্নীতি আমাদের সব জায়গায় গ্রাস করে নিয়েছে। এই দুর্নীতি যদি কমানো যায় তাহলে সব সেক্টরে উন্নতি হবে৷ আমাদের বড় সমস্যা এটা। যদি আমরা দুর্নীতি করি আপনারা সেটা প্রকাশ করে দেন।

দুর্নীতি এই সরকারের ৬ মাসে কমেছে না বেড়েছে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, গত ৬ মাসে আগের থেকে অনেক দুর্নীতি কমেছে, তবে সহনীয় পর্যায়ে আসেনি।

পুলিশ বাহিনীর কাছ থেকে সাধারণ মানুষ কাঙিক্ষত সেবা পাচ্ছে না এবং পুলিশের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ উঠলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমরা যত অফিসারকে আইনের আওতায় এনেছি, গত ৫৩ বছরে তা হয়নি। আমরা যেখানে অভিযোগ পাচ্ছি সেখানে ব্যবস্থা নিচ্ছি। রিপোর্ট হওয়ার পর আমাদের তদন্ত করতে হয়। অনেক সময় সত্যতা পাওয়া যায় আবার অনেক সময় মোটিভেটেড সংবাদও পাওয়া যায়। এজন্য যেটার সত্যতা পাওয়া যায় সেটাতে আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি। যেমন আজকে একটি খবর দেখলাম, সঙ্গে সঙ্গে ওটার ইনভিস্টিগেশন শুরু করতে বলেছি। সত্যতা পাওয়া গেলে আমরা তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবো।

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলা একমাসেও অপরাধী গ্রেফতার হয়নি

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার, সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ১:০৫ পূর্বাহ্ণ
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলা একমাসেও অপরাধী গ্রেফতার হয়নি

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে সাংবাদিক শাহীন খানের ওপর হামলার ঘটনায় দীর্ঘ এক মাস পার হলেও কোনো হামলাকারীকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। এ ঘটনায় সচেতন মহলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। একইসঙ্গে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সমাজের সচেতন মহল ও গণমাধ্যমকর্মীরা।

শাহীন খান রায়গঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি একই উপজেলার চান্দাইকোনা ইউনিয়নের সরাই হাজীপুর গ্রামের আব্দুল বারিক খানের ছেলে। 

শনিবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে আহত সাংবাদিকের ভাই শামীম উদ্দিন খান তার ভাইয়ের উপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা  মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেন। 

ওই সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, পূর্ব শত্রুতার জেরে গত ১৫ মার্চ বেলা ১১ টার দিকে গভীর নলকূপ দেখাশোনা কালে পাশ্ববর্তী শ্যামগোপ গ্রামের শাহ পরান (২৫), রফিকুল ইসলাম (৪০), সজিব হোসেন (২০), শের আলী (৪৩), ইউসুফ আলী (৩৫) ও সুজন হোসেনসহ (২০) আরও ৭-৮ জন শাহীন খানকে লাঠিসোঁটা নিয়ে এলোপাথাড়িভাবে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে ধান ক্ষেতে ফেলে রাখে। পরবর্তীতে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। এরপর চিকিৎসকের পরামশ্রে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে প্রায় এক মাস চিকিৎসা নেয়ার পর গত শুক্রবার তাকে বাড়িতে আনা হয়েছে। 

তিনি আরও বলেন, এই হামলার ঘটনায় ১৬ মার্চ জড়িত বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করেনি। উল্টো আমাদের বিরুদ্ধে হামলাকারীরা ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ এনে মিথ্যা একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন। তারা তদন্তপূর্বক এই মামলা প্রত্যাহার ও হামলার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানান। এদিকে অভিযুক্ত শাহ পরান গংদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

রায়গঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ওই হামলার ঘটনায় আসামিরা জামিনে রয়েছে। এ জন্য তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। ওই ঘটনায় একই দিনে উভয়পক্ষের দুটি মামলা হয়েছে। যার তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলে তিনি জানান।

নাটোরের সিংড়ায় হাজী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে

মোঃ কুরবান আলী, সিনিয়র রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ১:০৩ পূর্বাহ্ণ
নাটোরের সিংড়ায় হাজী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে

শনিবার (১৯ এপ্রিল) বেলা ১১টায় সিংড়া উপজেলা মডেল মসজিদে সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের আয়োজনে সিংড়া উপজেলা থেকে হজ্ব গমন ইচ্ছুক হাজী সাহেবদের সংবর্ধনা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা: মহিবুল হাসান।

সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের বিদায়ী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব অধ্যাপক মো. মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মহসিন আলমের সঞ্চালনায় আলোচনা রাখেন সিংড়া জামিয়া ইসলামিয়া হামিদিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম শাইখুল হাদিস মুফতী আব্দুল্লাহ আল মাদানী।

এসময় বক্তব্য দেন সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের নবনির্বাচিত সভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আলী আকবর, সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আনোয়ার সাদাত।

উল্লেখ্য, এ বছর সিংড়া উপজেলা থেকে ২১৬ জন পবিত্র হজ্জ পালন করবেন।

হাজী সমাবেশ শেষে মাওলানা আলী আকবরকে সভাপতি, আলহাজ্ব আনোয়ার সাদাতকে সাধারণ সম্পাদক ও আলহাজ্ব মহসিন আলমকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করে সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের কমিটি গঠন করা হয়। এছাড়া আলহাজ্ব মাওলানা সাদরুল উলাকে সভাপতি ও আলহাজ্ব আব্দুস সোবহানকে সাধারণ সম্পাদক করে সংগঠনের পৌর কমিটি গঠন করা হয়।

বিএনপি নেতা হারেছ গাজীর প্রতিবাদ মিছিল

আ’লীগের অপতৎপরতা রুখতে সজাগ বিএনপি

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:২৭ অপরাহ্ণ
আ’লীগের অপতৎপরতা রুখতে সজাগ বিএনপি

স্বৈরাচার দোসর আওয়ামী লীগ জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে ঝটিকা মিছিল করায় আওয়ামিলীগের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী মিছিল করেছে বিএনপি নেতা হারেছ গাজী। অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে রেখে নজিরবিহীন এক মিছিল করে তারা। যা নিয়ে রীতিমতো প্রশংসায় ভাসছেন ওয়ার্ডটির সকল নেতাকর্মী।

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ১৪ নং ওয়ার্ডের একনিষ্ঠ ও ত্যাগী সহ সভাপতি মোঃ হারেছ গাজীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয় এ প্রতিবাদী মিছিল। শনিবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে ১৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সর্বোস্তরের জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে উক্ত মিছিলে।

কাফরুল থানাধীন ১৪ নং ওয়ার্ডের শেওড়াপাড়া থেকে মিছিলটি শুরু হয়। প্রায় ৩ শতাধিক নেতাকর্মীর মিছিলটি এলাকার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা প্রদক্ষিণ করে স্থানীয়দের মাঝে সচেতন মূলক ক্যাম্পেইন করে।

মিছিল শেষে বিএনপি নেতা হারেছ গাজী বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি একটি সুশৃঙ্খল জনপ্রিয় দল। কিন্তু ফ্যাসিস্ট পলাতক খুনি হাসিনা ও তাদের দোসররা নানাভাবে বিএনপির বিভিন্ন নেতাকর্মীদের বিতর্কিত করার জন্য অপচেষ্টা করে যাচ্ছে। এমনকি তারা প্রকাশ্যে ঝটিকা মিছিল করার মতো দুঃসাহস দেখিয়েছে। আমরা এই খুনি হাসিনার দোসরদের যেকোনো মূল্যে প্রতিহত করবো। তবে আপনাদের প্রতি অনুরোধ, আপনারা কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না। আমরা আওয়ামী সন্ত্রাসীদের ধরে সরাসরি পুলিশকে হস্তান্তর করবো। এটাই আমাদের একনিষ্ঠ ও নৈতিকতার পরিচয় হবে।

শান্তিপূর্ণভাবে এই প্রতিবাদ মিছিল শেষ করায় হারেছ গাজী সহ সকলকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ১৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এম মামুন বিল্লাহ ও কাফরুল থানা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক জনাব আকরানুল হক আকরাম।

মিছিল শেষে দোয়া চাইতে গেলে কাফরুল থানা বিএনপির জনপ্রিয় নেতা জনাব আকরানুল হক আকরাম উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, সারাদেশে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নানাভাবে উৎপাত চালিয়ে যাচ্ছে। তারা দেশকে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে নিয়ে যেতে চাই। কিন্তু আমাদেরকে অবশ্যই সজাগ থাকতে হবে। দেশের বিরুদ্ধে যেকোনো ষড়যন্ত্র যেকোনো মূল্যে রুখে দিতে হবে। সেই লক্ষ্যে আপনারা অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে আজ যে প্রতিবাদ মিছিল করেছেন। তার জন্য আপনাদেরকে আমি ধন্যবাদ ও মোবারকবাদ জানাই। আশা করছি দেশের মানুষ, দল ও দেশের জন্য এভাবেই আপনারা সক্রিয় থাকবেন।

একদিনের প্রতিবাদী মিছিলে সহ-সভাপতি হারেস গাজী, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ ইউনুছ ছাড়াও যুগ্ম সম্পাদক রাতুল হাসান মহিন, প্রচার সম্পাদক ফজলে রাব্বি, ইউনিট সভাপতি মোঃ বাদল মিয়া, ইউনিট সাধারণ সম্পাদক মোঃ সালাম, ১৪ নং ওয়ার্ড কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আলম, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক, মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন জিয়া, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক, আবু তাহের মুন্সি, সদস্য মোঃ সিরাজুল ইসলাম, সদস্য মোঃ বকুল মিয়া, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, ইউনিট সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শাহজাহান, ইউনিট সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সুমন মিয়া, সদস্য মোঃ আনোয়ার, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক তানিয়া মমতাজ, মহিলা নেত্রী তানিয়া ইয়াসমিন এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের অসংখ্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।