খুঁজুন
রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ৭ বৈশাখ, ১৪৩২

রাজু ভাস্কর্যে গণঅবস্থানের ১০ম দিন

ফ্যাসিবাদী মন্ত্রী উপদেষ্টা এমপিদের তালিকা প্রকাশ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১:১৮ পূর্বাহ্ণ
ফ্যাসিবাদী মন্ত্রী উপদেষ্টা এমপিদের তালিকা প্রকাশ

জুলাই গণহত্যার পর পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ ও দোসর রাজনৈতিক দলগুলোর মন্ত্রী, উপদেষ্টা ও এমপিদের ফ্যাসিবাদী ঘোষণা করে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ফ্যাসিবাদ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যে গণঅবস্থানকারী ছাত্রজনতা এ তালিকা প্রকাশ করেন। গণঅবস্থানের দশম দিন উপলক্ষে এ তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তালিকা ঘোষণা করেন বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের সদস্য সচিব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফজলুর রহমান।

তিনি বলেন, “ফ্যাসিবাদ বিলোপে আমরা এ গণঅবস্থান থেকে পাঁচ দফা দাবি পেশ করেছি। এর তৃতীয় দফার আলোকে আমরা আজ ফ্যাসিবাদী মন্ত্রী, উপদেষ্টা ও এমপিদের তালিকা প্রকাশ করছি। ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আওয়ামী রেজিমের সব মন্ত্রীসভার সদস্য ও উপদেষ্টাদের ফ্যাসিস্ট সন্ত্রাসী ঘোষণা করছি। তাদের সবাইকে গ্রেপ্তার ও ফ্যাসিস্ট হিসেবে ৭-১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়ার দাবি জানাই।”

তিনি আরো বলেন, “যারা উগ্র ফ্যাসিস্ট মন্ত্রী ছিলেন, তাদের ১৪ বছরের কারাদণ্ড দিতে হবে। যারা বিতর্কিত নয় এবং তুলনামুলকভাবে কম খারাপ, তারা স্রেফ হাসিনার মন্ত্রীসভার সদস্য হওয়ায় কারণে সাত বছরের কারাদণ্ড ভোগ করবেন। এরা কেউ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। জনপরিসরে, গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমে বক্তৃতা করতে পারবেন না।”

ফজলুর রহমান বলেন, “তালিকায় যেসব মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী ও উপদেষ্টার নাম রয়েছে, আমরা তাদের সবাইকে গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানাই।”

ফ্যাসিবাদীদের তালিকা প্রকাশের সময় উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের সাংগঠনিক প্রধান মো. শফিউর রহমান, সদস্য সচিব হাসান মোহাম্মদ আরিফ, যুগ্ম-আহ্বায়ক ডা. মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, সহকারী সদস্য সচিব গালীব ইহসান ও আব্দুস সালাম, সদস্য মাহমুদুল হাসান ফয়সাল, বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের আহ্বায়ক আবদুল ওয়াহেদ, সদস্য সচিব ফজলুর রহমান, সহকারী সদস্য সচিব আশরাফুল ইসলাম, বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক মো. আরিফুল ইসলাম, সদস্য সচিব মো. ফরহাদ আহমদ আলী প্রমুখ।

গত ১৩ ফেব্রুয়ারি জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার দুই নেতা মো. ওমর ফারুক ও আবু সাঈদের অনশনের মধ্য দিয়ে রাজু ভাস্কর্যের চলমান কর্মসূচি শুরু হয়। পরে ১৫ ফেব্রুয়ারি অনশনে যোগ দেন বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের নেতাকর্মীরা। ১৬ ফেব্রুয়ারি উত্তরার শহীদ রানা তালুকদারের পরিবার এ কর্মসূচিতে সংহতি জানিয়ে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালানোর আহ্বান জানান। তার অনুরোধে অনশন ভেঙে লাগাতার গণঅবস্থান শুরু হয়।

পরে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি এক সংবাদ সম্মেলনে পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরেন বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের আহ্বায়ক আবদুল ওয়াহেদ। দাবিগুলো হলো- ⁠গণহত্যাকারী ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ, তাদের মিত্র ১৪ দল এবং এসব দলের সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনকে নিষিদ্ধ করতে হবে; ⁠সব ফ্যাসিবাদী দল, তাদের কার্যালয় ও সব সম্পদ রাষ্ট্রীয়ভাবে অধিগ্রহণ করে তা ফ্যাসিবাদী আমলে নির্যাতিত অসহায় মজলুমদের পুনর্বাসনে ব্যবহার করতে হবে।

অন্য দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে-⁠ ⁠২০০৯-২০২৫ পর্যন্ত ফ্যাসিস্ট সরকারগুলোর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সব মন্ত্রীপরিষদ সদস্য, এমপি, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদস্যকে ডেজিগনেটেড ফ্যাসিস্ট ঘোষণা করে গ্রেপ্তারি পরওয়ানা জারি ও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে;⁠ ⁠ফ্যাসিবাদ ধারণ করে গড়ে ওঠা নব্য ফ্যাসিবাদী বা একই চরিত্রের যেকোনে দল ও সংগঠনকেও নিষিদ্ধ করতে হবে; ⁠ফ্যাসিবাদী রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দলকে নিষিদ্ধ করার বিধান সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে।

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলা একমাসেও অপরাধী গ্রেফতার হয়নি

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার, সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ১:০৫ পূর্বাহ্ণ
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলা একমাসেও অপরাধী গ্রেফতার হয়নি

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে সাংবাদিক শাহীন খানের ওপর হামলার ঘটনায় দীর্ঘ এক মাস পার হলেও কোনো হামলাকারীকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। এ ঘটনায় সচেতন মহলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। একইসঙ্গে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সমাজের সচেতন মহল ও গণমাধ্যমকর্মীরা।

শাহীন খান রায়গঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি একই উপজেলার চান্দাইকোনা ইউনিয়নের সরাই হাজীপুর গ্রামের আব্দুল বারিক খানের ছেলে। 

শনিবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে আহত সাংবাদিকের ভাই শামীম উদ্দিন খান তার ভাইয়ের উপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা  মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেন। 

ওই সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, পূর্ব শত্রুতার জেরে গত ১৫ মার্চ বেলা ১১ টার দিকে গভীর নলকূপ দেখাশোনা কালে পাশ্ববর্তী শ্যামগোপ গ্রামের শাহ পরান (২৫), রফিকুল ইসলাম (৪০), সজিব হোসেন (২০), শের আলী (৪৩), ইউসুফ আলী (৩৫) ও সুজন হোসেনসহ (২০) আরও ৭-৮ জন শাহীন খানকে লাঠিসোঁটা নিয়ে এলোপাথাড়িভাবে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে ধান ক্ষেতে ফেলে রাখে। পরবর্তীতে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। এরপর চিকিৎসকের পরামশ্রে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে প্রায় এক মাস চিকিৎসা নেয়ার পর গত শুক্রবার তাকে বাড়িতে আনা হয়েছে। 

তিনি আরও বলেন, এই হামলার ঘটনায় ১৬ মার্চ জড়িত বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করেনি। উল্টো আমাদের বিরুদ্ধে হামলাকারীরা ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ এনে মিথ্যা একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন। তারা তদন্তপূর্বক এই মামলা প্রত্যাহার ও হামলার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানান। এদিকে অভিযুক্ত শাহ পরান গংদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

রায়গঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ওই হামলার ঘটনায় আসামিরা জামিনে রয়েছে। এ জন্য তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। ওই ঘটনায় একই দিনে উভয়পক্ষের দুটি মামলা হয়েছে। যার তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলে তিনি জানান।

নাটোরের সিংড়ায় হাজী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে

মোঃ কুরবান আলী, সিনিয়র রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ১:০৩ পূর্বাহ্ণ
নাটোরের সিংড়ায় হাজী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে

শনিবার (১৯ এপ্রিল) বেলা ১১টায় সিংড়া উপজেলা মডেল মসজিদে সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের আয়োজনে সিংড়া উপজেলা থেকে হজ্ব গমন ইচ্ছুক হাজী সাহেবদের সংবর্ধনা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা: মহিবুল হাসান।

সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের বিদায়ী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব অধ্যাপক মো. মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মহসিন আলমের সঞ্চালনায় আলোচনা রাখেন সিংড়া জামিয়া ইসলামিয়া হামিদিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম শাইখুল হাদিস মুফতী আব্দুল্লাহ আল মাদানী।

এসময় বক্তব্য দেন সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের নবনির্বাচিত সভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আলী আকবর, সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আনোয়ার সাদাত।

উল্লেখ্য, এ বছর সিংড়া উপজেলা থেকে ২১৬ জন পবিত্র হজ্জ পালন করবেন।

হাজী সমাবেশ শেষে মাওলানা আলী আকবরকে সভাপতি, আলহাজ্ব আনোয়ার সাদাতকে সাধারণ সম্পাদক ও আলহাজ্ব মহসিন আলমকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করে সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের কমিটি গঠন করা হয়। এছাড়া আলহাজ্ব মাওলানা সাদরুল উলাকে সভাপতি ও আলহাজ্ব আব্দুস সোবহানকে সাধারণ সম্পাদক করে সংগঠনের পৌর কমিটি গঠন করা হয়।

বিএনপি নেতা হারেছ গাজীর প্রতিবাদ মিছিল

আ’লীগের অপতৎপরতা রুখতে সজাগ বিএনপি

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:২৭ অপরাহ্ণ
আ’লীগের অপতৎপরতা রুখতে সজাগ বিএনপি

স্বৈরাচার দোসর আওয়ামী লীগ জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে ঝটিকা মিছিল করায় আওয়ামিলীগের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী মিছিল করেছে বিএনপি নেতা হারেছ গাজী। অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে রেখে নজিরবিহীন এক মিছিল করে তারা। যা নিয়ে রীতিমতো প্রশংসায় ভাসছেন ওয়ার্ডটির সকল নেতাকর্মী।

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ১৪ নং ওয়ার্ডের একনিষ্ঠ ও ত্যাগী সহ সভাপতি মোঃ হারেছ গাজীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয় এ প্রতিবাদী মিছিল। শনিবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে ১৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সর্বোস্তরের জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে উক্ত মিছিলে।

কাফরুল থানাধীন ১৪ নং ওয়ার্ডের শেওড়াপাড়া থেকে মিছিলটি শুরু হয়। প্রায় ৩ শতাধিক নেতাকর্মীর মিছিলটি এলাকার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা প্রদক্ষিণ করে স্থানীয়দের মাঝে সচেতন মূলক ক্যাম্পেইন করে।

মিছিল শেষে বিএনপি নেতা হারেছ গাজী বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি একটি সুশৃঙ্খল জনপ্রিয় দল। কিন্তু ফ্যাসিস্ট পলাতক খুনি হাসিনা ও তাদের দোসররা নানাভাবে বিএনপির বিভিন্ন নেতাকর্মীদের বিতর্কিত করার জন্য অপচেষ্টা করে যাচ্ছে। এমনকি তারা প্রকাশ্যে ঝটিকা মিছিল করার মতো দুঃসাহস দেখিয়েছে। আমরা এই খুনি হাসিনার দোসরদের যেকোনো মূল্যে প্রতিহত করবো। তবে আপনাদের প্রতি অনুরোধ, আপনারা কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না। আমরা আওয়ামী সন্ত্রাসীদের ধরে সরাসরি পুলিশকে হস্তান্তর করবো। এটাই আমাদের একনিষ্ঠ ও নৈতিকতার পরিচয় হবে।

শান্তিপূর্ণভাবে এই প্রতিবাদ মিছিল শেষ করায় হারেছ গাজী সহ সকলকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ১৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এম মামুন বিল্লাহ ও কাফরুল থানা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক জনাব আকরানুল হক আকরাম।

মিছিল শেষে দোয়া চাইতে গেলে কাফরুল থানা বিএনপির জনপ্রিয় নেতা জনাব আকরানুল হক আকরাম উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, সারাদেশে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নানাভাবে উৎপাত চালিয়ে যাচ্ছে। তারা দেশকে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে নিয়ে যেতে চাই। কিন্তু আমাদেরকে অবশ্যই সজাগ থাকতে হবে। দেশের বিরুদ্ধে যেকোনো ষড়যন্ত্র যেকোনো মূল্যে রুখে দিতে হবে। সেই লক্ষ্যে আপনারা অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে আজ যে প্রতিবাদ মিছিল করেছেন। তার জন্য আপনাদেরকে আমি ধন্যবাদ ও মোবারকবাদ জানাই। আশা করছি দেশের মানুষ, দল ও দেশের জন্য এভাবেই আপনারা সক্রিয় থাকবেন।

একদিনের প্রতিবাদী মিছিলে সহ-সভাপতি হারেস গাজী, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ ইউনুছ ছাড়াও যুগ্ম সম্পাদক রাতুল হাসান মহিন, প্রচার সম্পাদক ফজলে রাব্বি, ইউনিট সভাপতি মোঃ বাদল মিয়া, ইউনিট সাধারণ সম্পাদক মোঃ সালাম, ১৪ নং ওয়ার্ড কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আলম, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক, মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন জিয়া, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক, আবু তাহের মুন্সি, সদস্য মোঃ সিরাজুল ইসলাম, সদস্য মোঃ বকুল মিয়া, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, ইউনিট সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শাহজাহান, ইউনিট সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সুমন মিয়া, সদস্য মোঃ আনোয়ার, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক তানিয়া মমতাজ, মহিলা নেত্রী তানিয়া ইয়াসমিন এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের অসংখ্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।