খুঁজুন
রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ৭ বৈশাখ, ১৪৩২

নির্বাচনের জন্য আমরা সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছি: সিইসি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৫:৫৯ অপরাহ্ণ
নির্বাচনের জন্য আমরা সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছি: সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য জোরেশোরে প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছি।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সিইসি বলেন, আমরা জোরেশোরে প্রস্তুতি শুরু করেছি। এক্ষেত্রে সরকার থেকে ডিসেম্বর বা আগামী বছরের মধ্যে জুনের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলা হয়েছে। জুনে তো করা যাবে না। করলে হয়তো এপ্রিলে করতে হবে। তবে আমরা মিনিমাম সময় ধরেই প্রস্তুতি নিচ্ছি।

তিনি বলেন, সরকার ঐকমত্য কমিশন করেছে, যার মেয়াদ ছয় মাস। তাহলে মিনিমাম সংস্কার যদি হয়, তবে ডিসেম্বরে নির্বাচন করতে হবে। আর ডিসেম্বরে করতে হলে অক্টোবরে তফসিল ঘোষণা করতে হবে। এখন ভোটার তালিকাসহ অন্যান্য প্রস্তুতি নিতে হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, ভোটার তালিকা যদি সুষ্ঠুভাবে না হয়, তাহলে তো আগের মতোই কবর থেকেই এসে ভোট দিয়ে যাবে। এ পর্যন্ত প্রায় ১৭ লাখ মৃত ভোটারকে তালিকা থেকে কর্তন করা হয়েছে। এরাই কবর থেকে এসে ভোট দিয়েছে, গণমাধ্যমে যে খবর আসতো। এই সংখ্যা আরও বাড়বে।

রোহিঙ্গাদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তিকরণ প্রসঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, অনেক নাগরিক রিলিফের (ত্রাণ) আশায় ইচ্ছাকৃতভাবে রোহিঙ্গা হচ্ছেন। কাজেই এটি এক জটিল পরিস্থিতি।

তিনি বলেন, ভোটার তালিকার পাশাপাশি অন্যান্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। সংসদীয় আসনের সীমানা পরিবর্তনে অনেক আবেদন এসেছে। আমরা এরইমধ্যে সরকারকে আইনটি সংশোধনের প্রস্তাব দিয়েছি। এখন সংস্কার কমিশন না হলেও তো আমাদের মিনিমাম হলেও সংস্কার করতে হতো। সেটা রাজনৈতিক দল নিবন্ধন হোক, আর সীমানা নির্ধারণ হোক, সেটা আমরা চেষ্টা করছি। আমরা সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছি।

সিইসি বলেন, আগে পত্রপত্রিকায় ভালো ছাড়া খারাপ খবর আসত না। এখনো তো প্রকৃত খবর আসে। সোশ্যাল মিডিয়ার আচরণবিধি করবেন এমন বিষয় আসছে। এরইমধ্যে অনেকেই প্রচার শুরু করেছেন। তফসিলের আগে থেকেই কিন্তু হবে। চরিত্র হননও কিন্তু চলতে থাকবে। এটি যাতে না হয়, কীভাবে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা যায়, গণমাধ্যম এতে ভূমিকা রাখতে পারে। এজন্য সাহায্য চাই। একটা গুজব রটিয়ে দিল, ভোট সেন্টারে যে, দুষ্টুমিকে মারামারি বা একজন আরেকজনের কলার ধরল, এটা মারা গেছে বলে চালিয়ে দিল। কাজেই এতে গণমাধ্যমের পরামর্শ ও সহায়তা চাই।

তিনি বলেন, ঐকমত্য কমিশন নির্বাচনের তারিখ নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাবে এটি আমরা মনে করি না। একটি রাজনৈতিক ঐকমত্য হতে পারে। সুষ্ঠু নির্বাচন সবাই চায়। এই একটি পয়েন্টে পুরো জাতিই এক। সব দলের নিজস্ব দৃষ্টি আছে। এটি গণতন্ত্রের সৌন্দর্য।

তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্র মানে হলো ভিন্নমত, ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি, ভিন্ন চাহিদা থাকবে। যাই হোক আমাদের প্রস্তুতি থেমে থাকবে না। আগে একেক কমিশনার একেক রকম লিখতেন। আমাদের সবার চিন্তা, মানসিকতা এক। আমাদের ব্যক্তিগত এজেন্ডা নেই। অন্যের এজেন্ডাও নেই। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় যাওয়ার জন্য আমরা শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য কাজ করছি।

স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে সিইসি বলেন, প্রায় ১৭ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ না দিলে এবং যারা ভোটার হননি তাদের বাদ দিলে স্থানীয় নির্বাচন আগে করা সম্ভব। এখন আমাদের ভোটার তালিকা চূড়ান্ত হবে জুন মাসের শেষে। এখন সুষ্ঠু ভোটার করার জন্য বাড়িবাড়ি যাচ্ছি। এখন ডাটা এন্ট্রির কাজ চলছে। আমরা যথাসম্ভব ব্যবস্থা রাখছি। যাতে ভুলটা মিনিমাম হয়।

তিনি বলেন, ইনশাআল্লাহ সবার সহযোগিতা নিয়ে এগিয়ে যাব। স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন তাদের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে জুনের মধ্যে স্থানীয় নির্বাচনের কথা বলেছে। যখন স্বচ্ছ ভোটার লিস্ট করতে পারব, তখন আমরা বলতে পারবো নির্বাচনের কথা। প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী, আমরা আমাদের প্রস্তুতি নিচ্ছি। রাজনৈতিক বিতর্কে আমরা জড়াতে চাই না।

রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি-আরএফইডি আয়োজিত অনুষ্ঠানে অন্য নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, ইটিআই মহাপরিচালকসহ আয়োজক সংগঠনের নেতা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলা একমাসেও অপরাধী গ্রেফতার হয়নি

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার, সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ১:০৫ পূর্বাহ্ণ
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলা একমাসেও অপরাধী গ্রেফতার হয়নি

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে সাংবাদিক শাহীন খানের ওপর হামলার ঘটনায় দীর্ঘ এক মাস পার হলেও কোনো হামলাকারীকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। এ ঘটনায় সচেতন মহলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। একইসঙ্গে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সমাজের সচেতন মহল ও গণমাধ্যমকর্মীরা।

শাহীন খান রায়গঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি একই উপজেলার চান্দাইকোনা ইউনিয়নের সরাই হাজীপুর গ্রামের আব্দুল বারিক খানের ছেলে। 

শনিবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে আহত সাংবাদিকের ভাই শামীম উদ্দিন খান তার ভাইয়ের উপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা  মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেন। 

ওই সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, পূর্ব শত্রুতার জেরে গত ১৫ মার্চ বেলা ১১ টার দিকে গভীর নলকূপ দেখাশোনা কালে পাশ্ববর্তী শ্যামগোপ গ্রামের শাহ পরান (২৫), রফিকুল ইসলাম (৪০), সজিব হোসেন (২০), শের আলী (৪৩), ইউসুফ আলী (৩৫) ও সুজন হোসেনসহ (২০) আরও ৭-৮ জন শাহীন খানকে লাঠিসোঁটা নিয়ে এলোপাথাড়িভাবে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে ধান ক্ষেতে ফেলে রাখে। পরবর্তীতে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। এরপর চিকিৎসকের পরামশ্রে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে প্রায় এক মাস চিকিৎসা নেয়ার পর গত শুক্রবার তাকে বাড়িতে আনা হয়েছে। 

তিনি আরও বলেন, এই হামলার ঘটনায় ১৬ মার্চ জড়িত বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করেনি। উল্টো আমাদের বিরুদ্ধে হামলাকারীরা ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ এনে মিথ্যা একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন। তারা তদন্তপূর্বক এই মামলা প্রত্যাহার ও হামলার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানান। এদিকে অভিযুক্ত শাহ পরান গংদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

রায়গঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ওই হামলার ঘটনায় আসামিরা জামিনে রয়েছে। এ জন্য তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। ওই ঘটনায় একই দিনে উভয়পক্ষের দুটি মামলা হয়েছে। যার তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলে তিনি জানান।

নাটোরের সিংড়ায় হাজী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে

মোঃ কুরবান আলী, সিনিয়র রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ১:০৩ পূর্বাহ্ণ
নাটোরের সিংড়ায় হাজী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে

শনিবার (১৯ এপ্রিল) বেলা ১১টায় সিংড়া উপজেলা মডেল মসজিদে সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের আয়োজনে সিংড়া উপজেলা থেকে হজ্ব গমন ইচ্ছুক হাজী সাহেবদের সংবর্ধনা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা: মহিবুল হাসান।

সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের বিদায়ী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব অধ্যাপক মো. মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মহসিন আলমের সঞ্চালনায় আলোচনা রাখেন সিংড়া জামিয়া ইসলামিয়া হামিদিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম শাইখুল হাদিস মুফতী আব্দুল্লাহ আল মাদানী।

এসময় বক্তব্য দেন সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের নবনির্বাচিত সভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আলী আকবর, সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আনোয়ার সাদাত।

উল্লেখ্য, এ বছর সিংড়া উপজেলা থেকে ২১৬ জন পবিত্র হজ্জ পালন করবেন।

হাজী সমাবেশ শেষে মাওলানা আলী আকবরকে সভাপতি, আলহাজ্ব আনোয়ার সাদাতকে সাধারণ সম্পাদক ও আলহাজ্ব মহসিন আলমকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করে সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের কমিটি গঠন করা হয়। এছাড়া আলহাজ্ব মাওলানা সাদরুল উলাকে সভাপতি ও আলহাজ্ব আব্দুস সোবহানকে সাধারণ সম্পাদক করে সংগঠনের পৌর কমিটি গঠন করা হয়।

বিএনপি নেতা হারেছ গাজীর প্রতিবাদ মিছিল

আ’লীগের অপতৎপরতা রুখতে সজাগ বিএনপি

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:২৭ অপরাহ্ণ
আ’লীগের অপতৎপরতা রুখতে সজাগ বিএনপি

স্বৈরাচার দোসর আওয়ামী লীগ জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে ঝটিকা মিছিল করায় আওয়ামিলীগের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী মিছিল করেছে বিএনপি নেতা হারেছ গাজী। অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে রেখে নজিরবিহীন এক মিছিল করে তারা। যা নিয়ে রীতিমতো প্রশংসায় ভাসছেন ওয়ার্ডটির সকল নেতাকর্মী।

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ১৪ নং ওয়ার্ডের একনিষ্ঠ ও ত্যাগী সহ সভাপতি মোঃ হারেছ গাজীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয় এ প্রতিবাদী মিছিল। শনিবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে ১৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সর্বোস্তরের জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে উক্ত মিছিলে।

কাফরুল থানাধীন ১৪ নং ওয়ার্ডের শেওড়াপাড়া থেকে মিছিলটি শুরু হয়। প্রায় ৩ শতাধিক নেতাকর্মীর মিছিলটি এলাকার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা প্রদক্ষিণ করে স্থানীয়দের মাঝে সচেতন মূলক ক্যাম্পেইন করে।

মিছিল শেষে বিএনপি নেতা হারেছ গাজী বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি একটি সুশৃঙ্খল জনপ্রিয় দল। কিন্তু ফ্যাসিস্ট পলাতক খুনি হাসিনা ও তাদের দোসররা নানাভাবে বিএনপির বিভিন্ন নেতাকর্মীদের বিতর্কিত করার জন্য অপচেষ্টা করে যাচ্ছে। এমনকি তারা প্রকাশ্যে ঝটিকা মিছিল করার মতো দুঃসাহস দেখিয়েছে। আমরা এই খুনি হাসিনার দোসরদের যেকোনো মূল্যে প্রতিহত করবো। তবে আপনাদের প্রতি অনুরোধ, আপনারা কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না। আমরা আওয়ামী সন্ত্রাসীদের ধরে সরাসরি পুলিশকে হস্তান্তর করবো। এটাই আমাদের একনিষ্ঠ ও নৈতিকতার পরিচয় হবে।

শান্তিপূর্ণভাবে এই প্রতিবাদ মিছিল শেষ করায় হারেছ গাজী সহ সকলকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ১৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এম মামুন বিল্লাহ ও কাফরুল থানা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক জনাব আকরানুল হক আকরাম।

মিছিল শেষে দোয়া চাইতে গেলে কাফরুল থানা বিএনপির জনপ্রিয় নেতা জনাব আকরানুল হক আকরাম উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, সারাদেশে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নানাভাবে উৎপাত চালিয়ে যাচ্ছে। তারা দেশকে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে নিয়ে যেতে চাই। কিন্তু আমাদেরকে অবশ্যই সজাগ থাকতে হবে। দেশের বিরুদ্ধে যেকোনো ষড়যন্ত্র যেকোনো মূল্যে রুখে দিতে হবে। সেই লক্ষ্যে আপনারা অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে আজ যে প্রতিবাদ মিছিল করেছেন। তার জন্য আপনাদেরকে আমি ধন্যবাদ ও মোবারকবাদ জানাই। আশা করছি দেশের মানুষ, দল ও দেশের জন্য এভাবেই আপনারা সক্রিয় থাকবেন।

একদিনের প্রতিবাদী মিছিলে সহ-সভাপতি হারেস গাজী, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ ইউনুছ ছাড়াও যুগ্ম সম্পাদক রাতুল হাসান মহিন, প্রচার সম্পাদক ফজলে রাব্বি, ইউনিট সভাপতি মোঃ বাদল মিয়া, ইউনিট সাধারণ সম্পাদক মোঃ সালাম, ১৪ নং ওয়ার্ড কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আলম, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক, মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন জিয়া, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক, আবু তাহের মুন্সি, সদস্য মোঃ সিরাজুল ইসলাম, সদস্য মোঃ বকুল মিয়া, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, ইউনিট সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শাহজাহান, ইউনিট সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সুমন মিয়া, সদস্য মোঃ আনোয়ার, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক তানিয়া মমতাজ, মহিলা নেত্রী তানিয়া ইয়াসমিন এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের অসংখ্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।