খুঁজুন
বুধবার, ২১ মে, ২০২৫, ৭ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

জুলাই মাসেই অটোমেশনে যাচ্ছে ভূমি ব্যবস্থাপনা সেবা

সিনিয়র রিপোর্টার
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫, ৮:৩৯ অপরাহ্ণ
জুলাই মাসেই অটোমেশনে যাচ্ছে ভূমি ব্যবস্থাপনা সেবা

ভূমির মালিকানা প্রমাণের জন্য অনেকগুলো দলিলপত্রের পরিবর্তে একটি ‘ভূমি মালিকানা সনদ’ তথা ‘সার্টিফিকেট অব ল্যান্ড ওনারশিপ’ চালু করবে সরকার। তার আগে জুলাই মাসে দেশের ভূমি ব্যবস্থাপনা স্বয়ংক্রিয় (অটোমেশন) করতে যাচ্ছে সরকার।

ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, জুলাই থেকে অনলাইনে সারাদেশে পুরোদমে ভূমির সেবা পাওয়া যাবে। অনলাইনে ভূমি মিউটেশন, অনলাইন পরচা, অনলাইন ম্যাপ ও অনলাইন ভূমি সার্টিফিকেট মিলবে। এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে প্রকল্পের ১৬তম সভায়। প্রকল্পটি জনবান্ধব করার জন্য অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে জোর আলোচনা চলছে।

ভূমি মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ভূমি ব্যবস্থাপনা অটোমেশন প্রকল্পের মাধ্যমে ১৭টি সেবা পাওয়া যাবে। এসব সেবা পেতে অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার তৈরি করা হবে। এ সফটওয়্যারের মাধ্যমে যে সেবাগুলো মিলবে সেগুলো হচ্ছে- ই-মিউটেশন, রিভিউ ও আপিল মামলা ব্যবস্থাপনা, অনলাইন ভূমি উন্নয়ন কর, রেন্ট সার্টিফিকেট মামলা ব্যবস্থাপনা, মিউটেটেড খতিয়ান, ডিজিটাল ল্যান্ড রেকর্ড, মৌজা ম্যাপ ডেলিভারি সিস্টেম, মিস মামলা ব্যবস্থাপনা, কৃষি ও অকৃষি খাসজমি ব্যবস্থাপনা, দেওয়ানি মামলা তথ্য ব্যবস্থাপনা, হাটবাজার ব্যবস্থাপনা, জলমহাল ব্যবস্থাপনা, বালুমহাল ব্যবস্থাপনা, চা-বাগান ব্যবস্থাপনা, ভিপি সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা, ভূমি অধিগ্রহণ ব্যবস্থাপনা ও অভ্যন্তরীণ বাজেট ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি। ‘ল্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিস ফ্রেমওয়ার্ক’ সিস্টেম সফটওয়্যার-এর মাধ্যমে একই কাঠামোয় নিয়ে এসে আন্তঃপরিচালনযোগ্য ডাটাবেজ তৈরি করে সরকারের অন্যান্য সব সেবার সঙ্গে সমন্বয় করা হবে।

মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত প্রায় ৩ কোটি ৮ লক্ষ সুবিধাভোগী অতিরিক্ত খরচ ছাড়াই ভূমি উন্নয়ন কর দেওয়ার জন্য নিবন্ধন করেছেন। তিন কোটি জমির তথ্য ইতোমধ্যে ডিজিটালে রূপান্তর হয়েছে। প্রায় ৭০ শতাংশ নাগরিক স্বচ্ছভাবে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করেছেন। অন্তত ৫০ শতাংশ নাগরিকের হয়রানি কমেছে। প্রতিদিন ৩০-৪০ লাখ টাকা তাৎক্ষণিকভাবে সরকারি কোষাগারে জমা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয় আরও জানায়, ভূমি ব্যবস্থাপনার অটোমেশনের কারণে ভূমি রাজস্ব মামলা ব্যবস্থাপনা সিস্টেমের উদ্দেশ্য সফল হবে বলে আশা করা হচ্ছে। যার মধ্যে রয়েছে—সকল অভ্যন্তরীণ মামলা (মিস কেস, রিভিউ ও রেন্ট সার্টিফিকেট) একই প্ল্যাটফর্মে পরিচালনা করা, অনলাইনে মামলার অবস্থা মনিটর ও সুপারভাইজ করা, দেওয়ানি মামলা ব্যবস্থাপনা ও একটি পরিপূর্ণ ডাটাবেজ তৈরি করা। এছাড়া, বিভিন্ন জনবহুল এলাকা যেমন স্টেশন, বিপণী-বিতান, উপজেলা অফিস কমপ্লেক্স, ইত্যাদি জায়গায় ভূমিসেবা কিয়স্ক স্থাপনের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। নাগরিকরা সেখানে প্রয়োজনীয় ফি’র বিনিময়ে জমির খতিয়ান ও ম্যাপ প্রিন্ট করতে পারবেন। দিতে পারবেন ভূমি উন্নয়ন কর। এছাড়া জানা যাবে নামজারি আবেদনের আপডেট।

সরকারের নীতিনির্ধারকরা মনে করেন, দেশে ফৌজদারি মামলার ৮০ শতাংশেরও বেশির পিছনে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ দায়ী। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় হচ্ছে ভূমি ব্যবস্থাপনা অটোমেশন।

ভূমি মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, প্রকল্পের আওতায় সফটওয়্যার ও বিভিন্ন প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ক্রয়ের জন্য ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের ক্রয় পরিকল্পনা (দ্বিতীয় সংশোধন) অনুসারে ৯১৫ কোটি ৯০ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন করা হয়েছে। সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে দেশের ভূমি সংক্রান্ত ৫ হাজার ২৪৭টি অফিসে একসঙ্গে অনলাইন ও ইলেকট্রনিক ভূমি সেবা চালু করা সম্ভব হবে। উক্ত দফতরসমূহে প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার সরবরাহ করা হবে। ভূমি সংশ্লিষ্ট জনবলের সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।

আন্তর্জাতিক স্পেস সেটেলমেন্ট প্রতিযোগিতায় বিশ্বসেরা বাংলাদেশের স্কুলশিক্ষার্থীরা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫, ৯:৩১ অপরাহ্ণ
আন্তর্জাতিক স্পেস সেটেলমেন্ট প্রতিযোগিতায় বিশ্বসেরা বাংলাদেশের স্কুলশিক্ষার্থীরা

সম্প্রতি আন্তর্জাতিকভাবে সমাদৃত এনএসএস জেরার্ড কে. ও’নিল স্পেস সেটেলমেন্ট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল উত্তরার নয় সদস্যের একটি দল। এই প্রতিযোগিতায় লার্জ গ্রুপ (গ্রেড ৯) ক্যাটাগরিতে প্রথম স্থান অর্জন করেছে এই দলটি। গ্লেনরিচের শিক্ষার্থীরা ‘চিরন্তন আশ্রয়’ শীর্ষক একটি প্রকল্প উপস্থাপন করে। গ্লেনরিচ উত্তরা টানা তিন বছর এই পুরষ্কার অর্জন করার গৌরব অর্জন করলো।

এছাড়া, আরেকটি দল তাদের ‘এক্সসার্টা’ প্রকল্পের জন্য স্মল গ্রুপ (গ্রেড ৯) ক্যাটাগরিতে দ্বিতীয় পুরষ্কার এবং গ্লেনরিচের তৃতীয় দলটি ‘অ্যাটলাস’ শীর্ষক প্রকল্পের জন্য লার্জ গ্রুপ (গ্রেড ১১) ক্যাটাগরিতে ‘অনারেবল মেনশন’ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে।

ন্যাশনাল স্পেস সোসাইটি (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) দ্বারা আয়োজিত এনএসএস জেরার্ড কে. ও’নিল স্পেস সেটেলমেন্ট প্রতিযোগিতা একটি আন্তর্জাতিক আয়োজন, যেখানে শিক্ষার্থীরা মহাকাশে মানব সৃষ্ট বসতি কেমন হবে সে সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রকল্প ডিজাইন করে থাকে। এই প্রতিযোগিতাটি শিক্ষার্থীদের মাঝে সৃজনশীলতা, বৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনা এবং মহাকাশ অন্বেষণের আগ্রহকে উৎসাহিত করার জন্য আয়োজন করা হয়।

এ বছর রোমানিয়া, আয়ারল্যান্ড, বাংলাদেশ, ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ প্রায় ২৫টি দেশের ২৬ হাজারেও বেশি শিক্ষার্থী ৪,৯০০টিরও বেশি এন্ট্রিতে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। বাংলাদেশ থেকে গ্লেনরিচ উত্তরার একটি দল তাদের ‘চিরন্তন আশ্রয়’ প্রকল্প প্রতিযোগিতার জন্য জমা দেয়। এই প্রকল্পটি লার্জ গ্রুপ (গ্রেড ৯) ক্যাটাগরিতে প্রথম স্থান অর্জন করেছে।

বিজয়ী দলে সদস্য হিসেবে ছিলেন — অদ্বৈত ভাস্কর, আহমাদ আবদুল্লাহ, আয়শা আফসারা ইয়াসমিন, সিয়াম আহমেদ, ইব্রাহিম আমিন, মুহায়ের মনযুর, আহনাফ তাহমিদ আরিয়ান, সাফওয়ান চৌধুরী ও কাজী আফসান রওনাক আনান।

গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল উত্তরার প্রিন্সিপাল ড. অম্লান কে সাহা বলেন, “এই অর্জন গ্লেনরিচ স্কুলের সকলের জন্য গর্বের বিষয়। বিজয়ী দল এই প্রকল্পটি বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য বেশ কয়েকদিন ধরে নিরলস কাজ করেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিদ্যমান সংকটগুলো মোকাবিলা করার সম্ভাবনা রয়েছে এমন একটি বিষয়ে শিক্ষার্থীরা গভীরভাবে অনুসন্ধান করেছে; শিক্ষার্থীদের এই প্রচেষ্টা প্রশংসনীয়। ভবিষ্যতেও আমরা গ্লেনরিচের শিক্ষার্থীদের প্রতিভা বিকাশে সহায়ক ভূমিকা রাখার ব্যাপারে আশাবাদী।”

বিজয়ী দলের অন্যতম সদস্য আহমেদ আবদুল্লাহ বলেন, “এই প্রকল্পটি জমা দেওয়ার জন্য আমরা প্রায় ৫৫ দিন ধরে কঠোর পরিশ্রম করেছি। আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে, আমাদের কঠোর পরিশ্রম বিফলে যায়নি। এই সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার মাধ্যমে আমরা মানব সৃষ্ট বিপর্যয় থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করতে এবং মানুষের জন্য একটি টেকসই বিকল্প তৈরি করতে চাই।”

‘চিরন্তন আশ্রয়’ প্রকল্পটি মানবজাতির জন্য বামন গ্রহ সেরেসে প্রথম স্বনির্ভর মহাকাশ বসতির ধারণার ওপর ভিত্তি করে ডিজাইন করা হয়েছে। এই প্রকল্প জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক সম্পদের অবক্ষয় এবং মহাজাগতিক বিপদের প্রভাব এড়াতে সাহায্য করবে। এই বসতিতে এক লক্ষ মানুষের জন্য আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করা সম্ভব। এই পরিকল্পনায় মোবিয়াস স্ট্রিপ অনুপ্রাণিত সৌর প্যানেল দ্বারা পরিচালিত টেকসই জীবনযাত্রার ধারণা দেওয়া হয়েছে।

সংগীতশিল্পী নোবেল গ্রেপ্তার

বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫, ৯:২৫ অপরাহ্ণ
সংগীতশিল্পী নোবেল গ্রেপ্তার

নারী নির্যাতন মামলায় সংগীতশিল্পী মাইনুল আহসান নোবেলকে গ্রেপ্তার করেছে ডেমরা থানা পুলিশ।

মঙ্গলবার (২০ মে) ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, নারী নির্যাতন মামলায় মাইনুল আহসান নোবেলকে গ্রেপ্তার করেছে ডেমরা থানা পুলিশ।

ডেমরা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুর রহমান জানান, গত রাত দুটার দিকে ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার এলাকায় গাড়িতে করে পালিয়ে যাওয়ার সময় নোবেলকে গ্রেপ্তার করা হয়। ইডেন কলেজের এক ছাত্রীকে তার বাসায় সাত মাস আটকে নির্যাতনের ঘটনার মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

তিনি আরো জানান, সংগীতশিল্পী নোবেল তার বাসায় ওই নারী শিক্ষার্থীকে সাত মাস আটক রেখে নির্যাতন করে আসছিল। মেয়েটিকে উদ্ধারের পর তার জবানবন্দি থেকে এইসব তথ্য জানায়।

পরে তার মামলায় সংগীত শিল্পী নোবেলকে গ্রেপ্তার করা হয়। বর্তমানে নির্যাতিত ওই নারী শিক্ষার্থী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার ওসিসিতে চিকিৎসাধীন । আর আসামি নোবেলকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

“বিশ্ববাসী আমেরিকায় স্বাগত”

স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫, ৯:১৮ অপরাহ্ণ
“বিশ্ববাসী আমেরিকায় স্বাগত”

আগামী মাসে যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হতে যাচ্ছে নতুন সংস্করণের ক্লাব বিশ্বকাপ, এরপর ২০২৬ সালে বসবে সবচেয়ে বড় ফুটবল আসর—বিশ্বকাপ। এই দুই টুর্নামেন্ট নিয়ে আন্তর্জাতিক দর্শকদের মধ্যে যে উদ্বেগ ছিল, তা দূর করতে ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, “বিশ্ববাসী আমেরিকায় স্বাগত।”

এই বক্তব্য দেন ফিফা কংগ্রেসে, যেখানে তিনি জানান, যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছেন, যাতে বিদেশি দর্শকদের যাতায়াত, নিরাপত্তা ও ভিসা সংক্রান্ত বিষয়গুলো সহজ হয়।

“আমরা সম্প্রতি হোয়াইট হাউসের টাস্কফোর্সের সঙ্গে একটি সভা করেছি ফিফা বিশ্বকাপ নিয়ে। সেখানে যুক্তরাষ্ট্র সরকার স্পষ্ট করেছে—বিশ্ববাসী আমেরিকায় স্বাগত। খেলোয়াড়, কর্মকর্তা, এবং অবশ্যই ফুটবলপ্রেমী—সবাই,” বলেন ইনফান্তিনো।

তবে এই মন্তব্য এসেছে এক ধরনের চাপের মুখে। ফিফা কংগ্রেসে প্রশ্ন ওঠে, যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন নীতি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা কি আদৌ আন্তর্জাতিক ভক্তদের জন্য সহজ হবে?

ইনফান্তিনো দাবি করেন, “এটি শুধু আমার কথা নয়, এটি মার্কিন সরকারের পক্ষ থেকে এসেছে। যারা ফুটবল উদ্‌যাপন করতে আসবে, তারা সবাই স্বাগত। কিন্তু যারা ঝামেলা করতে আসবে, তারা কোনো দেশেই স্বাগত নয়। ”

এই বছরের শুরুতেও ইনফান্তিনো একই ধরনের মন্তব্য করেছিলেন, যেখানে তিনি বলেছিলেন, সরকারি বিভিন্ন সংস্থার সহযোগিতা ছাড়া এত বড় টুর্নামেন্ট আয়োজন সম্ভব নয়। নিরাপত্তা, পরিবহন, ও দর্শকদের অবাধ চলাফেরার নিশ্চয়তা দিতেই এই সমন্বয় প্রয়োজন।

তবে সব কিছু নিয়ে সবার আশ্বস্ত হওয়া যাচ্ছে না। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ সম্প্রতি ফিফাকে আহ্বান জানিয়েছে, যদি যুক্তরাষ্ট্র সরকার নিরাপদ ভ্রমণের নিশ্চয়তা না দিতে পারে, তবে বিকল্প ভেন্যু বিবেচনায় রাখা উচিত।

এদিকে ফিফার হিসাব অনুযায়ী, ২০২৬ বিশ্বকাপে প্রায় ৬.৫ মিলিয়ন দর্শক অংশ নেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর আগে, আগামী ১৪ জুন থেকে শুরু হচ্ছে ক্লাব বিশ্বকাপ, যেখানে প্রায় ৩.৭ মিলিয়ন দর্শক ভ্রমণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও এই দুই টুর্নামেন্টের ম্যাচ আয়োজন করা হবে কানাডা ও মেক্সিকোর বিভিন্ন শহরে।