খুঁজুন
বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ২১ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

দেশে ফিরে এভারেস্ট জয়ের গল্প শোনালেন গর্বিত শাকিল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১ জুন, ২০২৫, ৩:১৫ অপরাহ্ণ
দেশে ফিরে এভারেস্ট জয়ের গল্প শোনালেন গর্বিত শাকিল

সংগ্রামী ‘সি টু সামিট’ অভিযান শেষে নেপাল থেকে দেশে ফিরেছেন এভারেস্টজয়ী বাংলাদেশি পর্বতারোহী ইকরামুল হাসান শাকিল। ২৯ মে বিকেলে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নেমেই তিনি হাজির হন রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে। এ অনুষ্ঠানে এভারেস্ট জয়ের পথে নানা চ্যালেঞ্জ ও সফলতার গল্প শোনান তিনি।

শাকিল বলেন, ‘এভারেস্টে ওঠার পথে বেজক্যাম্পে তাঁবুতে রাত্রি যাপন করতে হয়। কিন্তু তাঁবুতে ঘুম হতো না। এভারেস্ট জয় করে দেশে এসে কী কী গল্প শোনাব, রাত জেগে এসব ভাবতাম। জয়ের পর আমরা সবাই উদ্‌যাপন করি। কিন্তু এর পেছনেও অনেক গল্প থাকে, যা সবার জানা দরকার।’

এভারেস্ট জয়ের পরতে পরতে ছিল বিপদের হাতছানি। এসব অভিজ্ঞতা স্মরণ করে শাকিল বলেন, ‘এক ক্যাম্প থেকে অন্য ক্যাম্পে যাওয়ার পথে একাধিক পর্বতারোহীর মৃতদেহ দেখেছি। একসময় মানসিকভাবে ভেঙেও পড়েছিলাম। তবে হাল ছেড়ে দিইনি। আর যেদিন চূড়ায় উঠলাম, সেই মুহূর্তে কোনো অনুভূতি ছিল না। শুধু মনে হচ্ছিল, দেশের পতাকা উড়িয়েছি, এখন বেঁচে ফিরতে হবে। কারণ, আবহাওয়া অনুকূলে ছিল না।’

ইকরামুল হাসানকে এই সংবর্ধনা দিয়েছে তাঁর অভিযানের প্রধান পৃষ্ঠপোষক প্রাণ। অনুষ্ঠানে প্রাণ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইলিয়াছ মৃধা বলেন, ‘আজ শুধু উদ্‌যাপন নয়, শাকিলের অদম্য ইচ্ছা এবং ইচ্ছা থাকলেই যে অর্জন করা যায়, সেই অনুপ্রেরণাকে তরুণ প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চাই। তাহলে তারাও অসাধ্যকে সাধন করতে পারবে। দেশের জন্য অর্জন করবে সম্মান। ইতিহাস সৃষ্টি করার জন্য প্রাণ গ্রুপের পক্ষ থেকে শাকিলকে ধন্যবাদ।’

অনুষ্ঠানে ইকরামুল হাসানের পরিবার, তাঁর ক্লাব বাংলা মাউন্টেনিয়ারিং অ্যান্ড ট্রেকিং ক্লাবের (বিএমটিসি) সদস্যরা, তাঁর অভিযানের স্ন্যাকস পার্টনার মিস্টার নুডলসের জেনারেল ম্যানেজার তোষন পালসহ প্রাণ গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সংবর্ধনার অংশ হিসেবে ইকরামুল হাসান ও তাঁর মায়ের হাতে বিশেষ সম্মাননা পুরস্কার তুলে দেয় প্রাণ।

পরিব্রাজক ও বিএমটিসির সদস্য তারেক অণু বলেন, ‘এভারেস্টে ওঠা আনন্দের সংবাদ, তবে তার চেয়েও আনন্দের সংবাদ হলো শাকিলের সুস্থভাবে ফিরে আসা। আমার বড় আগ্রহের জায়গা ছিল ওর পরিবেশ নিয়ে কাজ করার বিষয়টি। সে প্লাস্টিক ফ্রি ও পরিবেশ সচেতনতার বাণী ছড়িয়েছে। সেই সুযোগ করে দেওয়ায় পৃষ্ঠপোষককেও ধন্যবাদ।’

ইকরামুল হাসান সমুদ্র থেকে শৃঙ্গ ছোঁয়ার এই অভিযানের অনুপ্রেরণা পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার পর্বতারোহী টিম ম্যাকার্টনি-স্নেপের কাছে। ১৯৯০ সালে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো এভারেস্ট শৃঙ্গে আরোহণের পরিকল্পনা করেন। তাঁর একক অভিযানটির নাম দেন ‘সি টু সামিট এক্সপেডিশন’। অর্থাৎ সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে হেঁটে পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গে পৌঁছানোর প্রয়াস। টিম করেছিলেনও তা-ই, ভারতের গঙ্গাসাগর থেকে ৯৬ দিনে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে পা রাখেন পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গে। ৩৫ বছর আগের ম্যাকার্টনির সেই কৃতিত্বে অনুপ্রাণিত হয়ে বাংলাদেশের পর্বতারোহী ইকরামুল হাসানও তাঁর অভিযানের নাম দেন ‘সি টু সামিট’, অর্থাৎ সমুদ্র থেকে শৃঙ্গ। সেই লক্ষ্যেই গত ২৫ ফেব্রুয়ারি দুপুরে কক্সবাজারের ইনানী সমুদ্রসৈকত থেকে এভারেস্ট চূড়ার উদ্দেশে হাঁটা শুরু করেন। চট্টগ্রাম, ফেনী, কুমিল্লা ও মুন্সিগঞ্জ হয়ে ১২ দিন পর ঢাকায় পৌঁছান। কয়েক দিন বিরতি দিয়ে আবার হাঁটা শুরু করে গাজীপুর, টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ হয়ে ২৮ মার্চ পৌঁছান পঞ্চগড়ে। ইকরামুল হাসান পরদিন বাংলাদেশ থেকে প্রবেশ করেন ভারতে। সে দেশের জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং হয়ে ৩১ মার্চ পা রাখেন নেপালে। এভাবে প্রায় ১ হাজার ৪০০ কিলোমিটার পথ হেঁটে গত ২৯ এপ্রিল এভারেস্ট বেজক্যাম্পে পৌঁছান ইকরামুল হাসান।

তার পর থেকে সেখানেই অবস্থান করছিলেন ইকরামুল হাসান। মাঝে ৬ মে রোটেশনে বের হন। একে একে ক্যাম্প–৩ পর্যন্ত পৌঁছে আবার বেজক্যাম্পে নেমে আসেন ১০ মে। এই পুরো রোটেশন এভারেস্ট অভিযানের মূল শৃঙ্গারোহণের প্রস্তুতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এরপর মূল অভিযানের জন্য বেজক্যাম্প থেকে ১৬ মে ক্যাম্প–২-এ পৌঁছান ইকরামুল হাসান। ১৭ মে ক্যাম্প-৩ এবং ১৮ মে ক্যাম্প-৪-এ পৌঁছান। এই ক্যাম্প থেকেই সামিট পুশ (সর্বশেষ ক্যাম্প থেকে চূড়ার পানে যাত্রা) করেন শাকিল। ১৯ মে বাংলাদেশ সময় ভোর সাড়ে ছয়টায় এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন তিনি।

গালি দিতে দিতে বাংলাদেশে ঢুকে পড়লো মদ্যপ বিএসএফ সদস্য, অতঃপর…

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ৮:১৯ অপরাহ্ণ
গালি দিতে দিতে বাংলাদেশে ঢুকে পড়লো মদ্যপ বিএসএফ সদস্য, অতঃপর…

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের জহুরপুর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) এক সদস্যকে আটক করেছে স্থানীয় জনতা। মদ্যপ অবস্থায় গালি দিতে দিতে বাংলাদেশ সীমান্তে ঢুকে পড়ে ওই বিএসএফ সদস্য। পরে তাকে বিজিবির হাতে সোপর্দ করা হয়।

বুধবার (৪ জুন) সকালে এ ঘটনা ঘটে। আটক বিএসএফ সদস্য শ্রী গণেশ ভারতের নুরপুর ৭১ বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্য।

বিএসএফ সদস্যকে আটকের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে দেখা যায়, বিএসএফের ওই সদস্যকে আটকে রেখে অনুপ্রবেশের কারণ জানতে চাচ্ছে গ্রামবাসী। এ সময় বিএসএফ সদস্য বলেন, আমি ভয় দেখাতে ঢুকেছি। তখন ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক তরুণ বলে ওঠেন, তুই কি ডন, তুই কি হিরো, দেখ আজকে তোকে কি অবস্থা করি।

স্থানীয় গ্রামবাসী ও নারায়ণপুর ইউপি চেয়ারম্যান নাজির আহম্মেদ জানান, জহুরপুর পিলার ১৯-এর সাবপিলার ৫-এর সামনে সাতরশিয়া এলাকায় গরু ও ছাগল চরানো অবস্থায় বিএসএফ সদস্য বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করেন এবং পশু ধাওয়া করেন। এ ঘটনায় স্থানীয়রা তাকে আটক করে বিজিবির হাতে তুলে দেন।

৫৩ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফাহাদ মাহমুদ রিংকু জানান, আটক সদস্যকে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে এবং সীমান্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।

নওফেলের স্ত্রী এমা ক্লেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ৮:১৫ অপরাহ্ণ
নওফেলের স্ত্রী এমা ক্লেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের স্ত্রী এমা ক্লেয়ার বার্টনের বিরুদ্ধে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার (৪ জুন) দুদকের উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।

দুদকের এ সংক্রান্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এমা ক্লেয়ার বার্টনের বিরুদ্ধে ৮৪ লাখ ৩৫ হাজার ১২৮ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর নওফেল ও তার প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংকের ৪১টি হিসাব থেকে ১১৩ কোটি ৮৯ লাখ টাকা জমা এবং ৯৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা উত্তোলনের তথ্য পাওয়ার কথা জানায় দুদক। বিপুল পরিমাণ সন্দেহজনক লেনদেন ও দুই কোটি ৯৪ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ ওইদিন নওফেলের নামে মামলা করে দুদক।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দুদক জানায়, নওফেলের স্ত্রী এমা ক্লেয়ার বার্টনের বিরুদ্ধে ৮৪ লাখ ৩৫ হাজার ১২৮ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হওয়ায় তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬(১) ধারা মোতাবেক সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ জারির সুপারিশ করা হয়।

এমা ক্লেয়ার বার্টন বরাবর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ জারির সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সম্পদ বিবরণীটি অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা তার পক্ষে কেউ গ্রহণ না করায় আদেশসহ মূল সম্পদ বিবরণী গত ২৩ মার্চ লটকিয়ে জারি করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্পদ বিবরণী লটকিয়ে জারির পর অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল করেননি এবং সময় বাড়ানোর কোনো আবেদনও পাওয়া যায়নি। যেহেতু নির্ধারিত ২১ কার্যদিবসে অর্থাৎ ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল করেননি সেহেতু এটি দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

এতে আরও বলা হয়, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল না করায় এবং ৮৪ লাখ ৩৫ হাজার ১২৮ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এমার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারায় মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

শিশু শাফায়েতকে বাঁচাতে মায়ের আকুতি

মোঃ কুরবান আলী, নাটোর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ৫:৩৮ অপরাহ্ণ
শিশু শাফায়েতকে বাঁচাতে মায়ের আকুতি

হার্নিয়া রোগে আক্রান্ত ছোট্ট শিশু শাফায়েত বাঁচতে চায়। মাত্র ১ বছর ২ মাস বয়সে অসুস্থতা যেন তাকে কুঁড়ে কুঁড়ে খাচ্ছে। জন্ম থেকেই হার্নিয়া ও অন্যান্য বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত ছোট্ট শিশু শাফায়েত।

নাটোরের সিংড়া উপজেলার তাজপুর ইউনিয়নের কয়রাবাড়ি গ্রামের মো. বেল্লাল হোসেন ও শহর বানু দম্পতির তিন ছেলের মধ্যে ছোট শাফায়েত। অন্যের বাড়িতে দিনমজুরি করে কোনো রকমে তিন ছেলে নিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে বেল্লাল হোসেন। এদিকে ছোট শিশু শাফায়েত এর চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা। সংসারের এমন পরিস্থিতিতে মাথায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়েছে বেল্লাল হোসেনের।

শিশুটি জন্মের পর থেকে চিকিৎসা করাতে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছে। এখন আবার অপারেশন করতে হবে। দরিদ্র বাবার পক্ষে এতো টাকা জোগাড় করাও সম্ভব নয়। তাই শিশু সন্তানকে বাঁচাতে সরকার ও বিত্তবানদের সাহায্য কামনা করেছেন শাফায়েত এর মা শহর বানু।

অসুস্থ শিশু শাফায়েত এর খালাতো ভাই গোলাম রাব্বী বলেন, আমার খালার পরিবার খুবই দরিদ্র। শাফায়েতকে চিকিৎসা করাতে পরিবারটি নিঃস্ব হয়ে গেছে। দেশবাসীর কাছে আবেদন সামর্থ্য অনুযায়ী সকলে চিকিৎসার জন্য এগিয়ে আসুন।

অসুস্থ শিশু শাফায়েত এর মা শহর বানু বলেন, শাফায়েত জন্মের পর থেকেই হার্নিয়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত। সবসময় শুধু কান্না করে। কোনো কিছু খেলে সাথে সাথে বমি করে। জন্মের পর কান্না আর বমি দেখে নাটোরে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে রাজশাহীতে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দেয়। পরবর্তীতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক (শিশু সার্জারী) ডাঃ এস এম আহ্সান শহীদ জানিয়েছেন শিশু শাফায়েতের হার্নিয়া রোগ হয়েছে।

তিনি কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ছেলের অপারেশন করতে ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা লাগবে। অভাবের সংসার, স্বামী অন্যের বাড়িতে দিনমজুরি করে সংসার চালায়। ছেলের অপারেশনের জন্য সরকার এবং বিত্তবানদের নিকট আর্থিক সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

তাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. আবু হানিফ বলেন, শিশুটির পরিবার খুবই দরিদ্র ও অসহায়। সরকার ও সামর্থ্যবানরা এগিয়ে আসলে চিকিৎসা করানো সম্ভব হবে।

অসুস্থ শিশু শাফায়েতকে আর্থিক সহায়তা পাঠাতে যোগাযোগ করুন- ০১৮৭২২২১৪১০ (বিকাশ) শাফায়েত এর খালাতো ভাই গোলাম রাব্বি।