খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫, ২৯ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

বিলাওয়াল ভুট্টোর দাবি

পাকিস্তানের টার্গেট ছিল ২০ ভারতীয় যুদ্ধবিমান, ভূপাতিত করে ৬

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১০ জুন, ২০২৫, ১১:১৮ পূর্বাহ্ণ
পাকিস্তানের টার্গেট ছিল ২০ ভারতীয় যুদ্ধবিমান, ভূপাতিত করে ৬

সাম্প্রতিক ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের প্রেক্ষাপটে ইসলামাবাদের অবস্থান তুলে ধরতে বিশ্বশক্তিগুলোর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি।

লন্ডনে একাধিক কূটনৈতিক বৈঠকে অংশ নিয়ে তিনি দাবি করেন, পাকিস্তান কৌশলগতভাবে ভারতকে পেছনে ফেলেছিল এবং চাইলেই আরও বড় ক্ষয়ক্ষতি ঘটাতে পারত, কিন্তু বিশ্বশান্তির স্বার্থে সংযম দেখিয়েছে।

লন্ডনে পাকিস্তানি সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিলাওয়াল বলেন, সংঘাতের সময় আমরা ২০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমানকে টার্গেট করেছিলাম, কিন্তু গুলি করে ভূপাতিত করেছি মাত্র ছয়টি। বিশ্ব দেখেছে, পাকিস্তান কেবল প্রতিরোধেই নয়, শান্তির ক্ষেত্রেও একটি দায়িত্বশীল রাষ্ট্র।

মঙ্গলবার (১০ জুন) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে জিও টিভি।

আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতার আহ্বান:
কাশ্মীরসহ ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্ব নিরসনে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের সক্রিয় ভূমিকার আহ্বান জানিয়ে বিলাওয়াল বলেন, আমরা চাই আলোচনার মাধ্যমে সব সমস্যার সমাধান হোক—এর শুরু কাশ্মীর থেকে। সমস্যাগুলো আটকে আছে কারণ ভারত তা আলোচনায় আনতে রাজি নয়।

সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, সাম্প্রতিক সংঘাতের সময় পাকিস্তান শান্তিপূর্ণ সমাধানের শর্তে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছিল। তিনি বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়েছিলাম—ভবিষ্যতে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে সব ইস্যুতে আলোচনা হবে, সেই শর্তেই আমরা যুদ্ধবিরতিতে গিয়েছিলাম।

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি:
বিলাওয়াল বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতার ভূমিকাকেও স্বীকৃতি দেন, যিনি দু’দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করতে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছিলেন। তিনি বলেন, তার প্রচেষ্টা প্রশংসনীয়।

পানি নিয়ে সতর্ক বার্তা:
লন্ডনের চ্যাথাম হাউস ও ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (আইআইএসএস)-এ বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিলাওয়াল ভারতের পদক্ষেপকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন বলে আখ্যা দেন। বিশেষভাবে ইন্দাস জলচুক্তি একতরফাভাবে স্থগিতের সিদ্ধান্তকে পানিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহারের বিপজ্জনক দৃষ্টান্ত বলে উল্লেখ করেন তিনি।

তিনি বলেন, পাকিস্তান একটি দায়িত্বশীল পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র। পানি বন্ধ করা হলে আমরা তা যুদ্ধ ঘোষণার শামিল হিসেবে বিবেচনা করব।

তথ্য যুদ্ধে ভারতের বিরুদ্ধে অভিযোগ:
পেহেলগামে একটি সন্ত্রাসী হামলায় অন্তত ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারতের সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করার সমালোচনা করেন বিলাওয়াল। “ভারতের এই অভিযোগ ভিত্তিহীন। আমরা বরং একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত চেয়েছিলাম,” বলেন তিনি।

তিনি অভিযোগ করেন, ভারতের সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে তথ্য ও বাস্তবতা বিকৃত করছে এবং বিশ্বমঞ্চে পাকিস্তানের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে বিভ্রান্তিকর প্রচার চালাচ্ছে।

কূটনৈতিক প্রচার অভিযান:
বিলাওয়ালের নেতৃত্বে পাকিস্তানি প্রতিনিধি দল যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে একযোগে কূটনৈতিক প্রচার চালাচ্ছে। গত সপ্তাহে তারা ওয়াশিংটন ও নিউইয়র্কে মার্কিন কংগ্রেস সদস্য ও সিনেটরদের সঙ্গে ৫০টিরও বেশি বৈঠক করে। এরপর লন্ডনে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তর ও পার্লামেন্ট সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকেও পাকিস্তানের অবস্থান তুলে ধরা হয়।

প্রতিনিধি দলে রয়েছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিনা রব্বানি খার, খুররম দস্তগীর, সিনেটর শেরি রেহমান, মুসাদিক মালিক, ফয়সাল সুবজারী ও বুশরা আনজুম বাট, এবং প্রবীণ কূটনীতিক জলিল আব্বাস জিলানি ও তেহমিনা জানজুয়া।

বিলাওয়াল বলেন, এই প্রচারাভিযানের মূল লক্ষ্য বিশ্বকে জানানো যে, পাকিস্তান সংঘাত চায় না—আমরা চাই ন্যায়ভিত্তিক, সম্মানজনক ও টেকসই শান্তি। তার শুরুটা হতে হবে কাশ্মীর ইস্যু সমাধানের মাধ্যমে।

‘কালো জাদু’ নিয়ে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা জানালেন মিষ্টি জান্নাত

বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫, ১:৪৭ অপরাহ্ণ
‘কালো জাদু’ নিয়ে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা জানালেন মিষ্টি জান্নাত

চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা গত ১০ জুন রাতে মারা গেছেন। এ অভিনেত্রীর অকাল মৃত্যুর পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে তার পুরোনো একটি স্ট্যাটাস। যেটিতে তিনি কালো জাদু নিয়ে কথা বলেছেন। এর মধ্যেই তানিন সুবহার অসুস্থতা এবং নিজের অসুস্থতার প্রসঙ্গ টেনে একটি পোস্ট দিয়েছেন চিত্রনায়িকা মিষ্টি জান্নাত। যেখানে তিনি ‘কালো জাদু’র মাধ্যমে বিশেষরকম অসুস্থ হয়েছিলেন বলে দাবি করেন।

বুধবার (১১ জুন) সন্ধ্যা ৬টায় ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে কালো জাদু নিয়ে এক পোস্ট দিয়েছেন তিনি।

পোস্টে মিষ্টি জান্নাত লিখেছেন, ‘আমাকে ২০১৭ সালে কালো জাদু করা হয়েছিল। আমি জানি এটার ভয়াভহতা। আমি কলকাতার একটা হাসপাতালে আইসিইউতে ছিলাম ২২ দিন। আমার পুরো শরীরে পানি জমেছিল। তখন আমার মিডিয়াতে টপ হাইপ ছিল। একের পর এক সিনেমা ছিল। তারপর থেকে আমি সব কাজ কমিয়ে দিয়েছি।’

তিনি লেখেন, ‘আমাকে হুজুরের কাছে দেখানো হয়েছে অনেকবার। যখন আমি ভালো কিছু করতে যাই, একটা গ্রুপ আমার পেছনে পড়ে থাকে। তারা বারবার চায়, আমি যেন মরে যাই। এখন চাচ্ছে বিভিন্ন মানুষ দিয়ে বাজে কমেন্ট, নিউজ করিয়ে আমাকে মানসিকভাবে আঘাত করে সুইসাইড করাতে।’

এই নায়িকা আরও লেখেন, ‘আমি সুইসাইড করার মেয়ে না। আমার যদি কিছু হয়, তাহলে ওরা দায়ী থাকবে আবারও আমার পিছে লেগেছে ওরা।’

আর সব শেষ ব্যাকেটবন্দিতে লিখেছেন, ‘নামগুলো আমার ডায়েরিতে আছে।’

ট্রাম্পকে নিয়ে মন্তব্যে অনুতপ্ত ইলন মাস্ক, সম্পর্ক মেরামতের চেষ্টা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫, ১:৪১ অপরাহ্ণ
ট্রাম্পকে নিয়ে মন্তব্যে অনুতপ্ত ইলন মাস্ক, সম্পর্ক মেরামতের চেষ্টা

হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট বুধবার জানিয়েছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প টেসলার সিইও ইলন মাস্কের ক্ষমা প্রার্থনাকে স্বীকৃতি দিয়েছেন এবং বিষয়টি নিয়ে আর বাড়তি আলোচনায় না গিয়ে সরকার এখন আমেরিকান জনগণের স্বার্থেই মনোনিবেশ করছে।

বৃহস্পতিবার (১২ জুন) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে এনডিটিভি।

সংবাদ সম্মেলনে লেভিট বলেন, প্রেসিডেন্ট ইলনের আজকের বিবৃতিকে স্বীকৃতি দিয়েছেন এবং তার এই বক্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। আমরা এখন আমেরিকান জনগণের কাজের ওপর মনোযোগ দিচ্ছি।

এ সময় সাংবাদিকরা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দেওয়া এক মন্তব্যের প্রসঙ্গ তোলেন, যেখানে তিনি বলেছিলেন, ইলন মাস্কের সঙ্গে সরকারের চুক্তিগুলো পর্যালোচনার কথা বিবেচনা করছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে লেভিট বলেন, এখন পর্যন্ত সে ধরনের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। আমার জানা মতে, সে বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ এখনো নেওয়া হয়নিভ

এর আগে বুধবার, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে ইলন মাস্ক লেখেন, গত সপ্তাহে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে নিয়ে আমি কিছু পোস্ট করেছিলাম, যার জন্য আমি অনুতপ্ত। আমার মন্তব্যগুলো সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছিল।

সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, সোমবার রাতে ইলন মাস্ক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে ফোন করেন এবং বুধবার ভোরে ক্ষমা প্রার্থনা জানান। যদিও ফোনালাপটি মাত্র কয়েক মুহূর্ত স্থায়ী হয়।

সিএনএন জানায়, গত শুক্রবার ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স ও হোয়াইট হাউসের চিফ অব স্টাফ সুজি ওয়াইলস ইলন মাস্কের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন। তখন তারা ট্রাম্প ও মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব নিয়ে আলোচনা করেন বলে দুইটি সূত্র জানিয়েছে।

গত এক সপ্তাহে রিপাবলিকান আইনপ্রণেতা ও ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্ররা মাস্কের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাকে প্রেসিডেন্টের সঙ্গে মীমাংসা করতে এবং তার প্রস্তাবিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ সমর্থনে আহ্বান জানিয়েছেন।

ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন ইলন মাস্ককে অনেকেই ‘ফার্স্ট বাডি’ হিসেবে অভিহিত করতেন। সেই সময় প্রেসিডেন্টের ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টারা মাস্কের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক গড়ে তোলেন, যা এখন কাজে লাগিয়ে তারা এই বিবাদ মেটানোর চেষ্টা করছেন।

টেক্সট মেসেজ ও ফোনালাপের মাধ্যমে ট্রাম্প-ঘনিষ্ঠরা মাস্ককে বোঝানোর চেষ্টা করছেন কেন ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ গুরুত্বপূর্ণ, যদিও এ বিল সিনেটে এখনও প্রতিবন্ধকতার মুখে রয়েছে। সূত্র জানায়, মাস্ক আলোচনায় সহানুভূতিশীল হলেও বিলটিতে পর্যাপ্ত ব্যয়সংকোচ না থাকায় কিছু বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছেন।

ভারত থেকে সরে যেতে পারে এশিয়া কাপ

স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫, ১:৩৯ অপরাহ্ণ
ভারত থেকে সরে যেতে পারে এশিয়া কাপ

২০২৩ সালের এশিয়া কাপ থেকে শুরু, এখনও চলছে। পাকিস্তানে দল পাঠাতে চায় না ভারত। বিসিসিআইয়ের এমন আবেদন হাইব্রিড মডেলে বসে এশিয়া কাপ। এ বছরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতেও পাকিস্তানে যায়নি ভারত। খেলেছে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে। তার আগে আইসিসির মধ্যস্থতায় চুক্তি হয়—তিন বছর পর্যন্ত দুদলের কেউ কারও দেশে গিয়ে খেলবে না।

অর্থাৎ, আইসিসি বা এসিসির কোনো টুর্নামেন্টে পাকিস্তান বা ভারত খেলবে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে। সেপ্টেম্বরে আসন্ন এশিয়া কাপে তেমন কিছুরই সম্ভাবনা জোরালো হচ্ছিল। নিরপেক্ষ মাঠ হিসেবে শ্রীলংকাকে বেছে নেওয়া হয়েছিল। তবে জল্পনা বাড়িয়ে দিয়েছে সামা টিভি। পাকিস্তানের গণমাধ্যমটি জানিয়েছে, ভারত থেকেই সরে যেতে পারে টুর্নামেন্টটি।

সূত্রের বরাতে সামা টিভি জানিয়েছে, ২০২৫ সালের এশিয়া কাপ আয়োজন ভারতের হাতে থাকলেও সেটি নিজেদের দেশে করতে পারবে না। ভারত থেকে সেটি সরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে হওয়ার সম্ভাবনা জোরালো। তবে সূচি অনুযায়ী সেপ্টেম্বরে নির্ধারিত সময়েই হতে যাচ্ছে এবারের আসর।

যদিও এই তথ্যের নিশ্চয়তা এখনও এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি), আইসিসি বা ভারত-পাকিস্তানের কোনো বোর্ড নিশ্চিত করেনি। তবে পাকিস্তানের গণমাধ্যমটির সূত্র বলছে, খুব দ্রুতই এ নিয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে যাচ্ছে এসিসি।

এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইটি নিয়ে অবশ্য জলঘোলা কম হচ্ছে না। ভারতের গণমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে উল্টো খবর। তারা প্রতিবেদনে বলেছে, এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলকে আসরে না খেলার কথা জানিয়ে দিয়েছে ভারতীয় বোর্ড। শুধু পুরুষদের এশিয়া কাপ নয়, নারীদের ইমার্জিং এশিয়া কাপ থেকেও নাম তুলে নেবে ভারত। তবে এমন হুমকিরও আনুষ্ঠানিক বার্তা আসেনি।

বলা চলে, পেন্ডুলামের মতো দুলছে এশিয়া কাপের ভাগ্য!