খুঁজুন
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১০ পৌষ, ১৪৩১

বিআরটিসি সেবায় সন্তুষ্ট যাত্রীরা

বিআরটিসির উন্নয়নে ঈর্ষান্বিত হয়েই কি কথিত সংবাদ সম্মেলন ?

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৪, ১১:১৭ অপরাহ্ণ
বিআরটিসির উন্নয়নে ঈর্ষান্বিত হয়েই কি কথিত সংবাদ সম্মেলন ?

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করর্পোরেশন (বিআরটিসি) সরকারের একটি বৃহৎ জনসেবা মূলক প্রতিষ্ঠান। বিআরটিসির বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব মোঃ তাজুল ইসলামের হাত ধরে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো লোকসানি প্রতিষ্ঠানের তকমা থেকে বের হয়ে লাভের মুখ দেখে প্রতিষ্ঠানটি। তাছাড়া নানামুখী অপবাদ ঘুচিয়ে যাত্রী সেবায় চমক দেখিয়ে যাত্রীদের সন্তুষ্টিও অর্জন করেছে বিআরটিসি। কিন্তু চোখে স্বার্থের কালো চশমা পরিহিত একটি গোষ্ঠীর নিকট বিআরটিসির এই ধারাবাহিক উন্নয়ন সহ্য হচ্ছে না মোটেও। তাই প্রতিষ্ঠানটির উন্নয়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি ও নিজস্ব ভান্ডার সমৃদ্ধ করে ফায়দা হাসিল করতে রীতিমতো নাটকীয় মানববন্ধন সহ কথিত সংবাদ সম্মেলন শুরু করেছে গুটিকয়েক মহল।

এইতো কিছুদিন আগেই রাজধানীতে বিআরটিসির প্রধান কার্যালয়ের সামনে একটি নাটকীয় মানববন্ধনের অপচেষ্টা করে একটি সুবিধাভোগী গোষ্ঠী। অবশ্য পরবর্তীতে একজন দুষ্কৃতিকারী আটক হলে বেরিয়ে আসে কথিত মানববন্ধনের আসল রহস্য।

এবার সম্প্রতি মহাসড়কে বিআরটিসি বাস, ইজিবাইক, মাহেন্দ্র, থ্রি হুইলারসহ সব ধরনের তিন চাকার যানবাহন বন্ধের দাবি জানিয়েছে বাগেরহাট আন্তঃজেলা বাস-মিনিবাস কোচ ও মাইক্রোবাস মালিক সমিতি। এমনকি দাবি না মানলে ২২ অক্টোবর থেকে বাস চলাচল বন্ধের হুঁশিয়ারিও দেন নেতারা। যা নিয়ে নানা মহলে সৃষ্টি হয়েছে বহুমুখী বিতর্ক।

যেখানে বিআরটিসির উন্নয়ন, সুনাম দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। সেখানে বিআরটিসির বিরুদ্ধে কেনো এমন অভিযোগ দাঁড় করানোর চেষ্টা ? এগুলো কি শুধুই অভিযোগ, নাকি লুকিয়ে আছে গভীর কোনো ষড়যন্ত্র ?

এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করি আমরা। রাজধানী সহ সারাদেশের চলমান বিআরটিসি সেবায় আওতাভুক্ত এলাকাগুলোতে জনগণের মতামত জানার চেষ্টা করি আমরা। কিছু গঠনমূলক পরামর্শের পাশাপাশি বিআরটিসি সেবায় সন্তুষ্ট যাত্রী সাধারণ। বরং কোম্পানি বা সিন্ডিকেট বাস মালিকদের বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই মানুষের।

মহাসড়কে বিআরটিসি বাস চলাচল বন্ধের দাবিতে সংবাদ সম্মেলনের বিষয় বাস যাত্রীদের মতামত নিই আমরা। অধিকাংশ যাত্রী বলেন, “বিআরটিসি সরকারি মালিকানাধীন পরিবহন হওয়ায় একটা সময় বেশ ভোগান্তি ছিলো। কারণ তাদের সেবার মান ছিলো খুবই বাজে। কিন্তু কয়েকবছর যাবৎ বিআরটিসি অনেক ভালো সেবা দিচ্ছে। বরং প্রাইভেট কোম্পানির বাসগুলোতে ভোগান্তির শেষ নেই। তাই মহাসড়ক কেনো, কোনো সড়কেই বিআরটিসি বাস সেবা বন্ধ করা কোনো যৌক্তিক সিদ্ধান্ত হতে পারে না।”

কোম্পানি মালিকানাধীন অনেক বাসের যাত্রীরা বলেন, “আমরা জনগণ শান্তির যাত্রা চাই। কিন্তু এসব কোম্পানি বাসগুলো অধিক লাভের আশায় সিন্ডিকেট করে রমরমা ব্যবসা করে যাচ্ছে। বিআরটিসি সেবার কারণে তাদের ব্যবসায়ে যাতে ভাটা না পরে। সেজন্যই ওরা এমন ফন্দি আঁটছে। বিআরটিসি বাস বন্ধ করতে পারলে দেখবেন ওরা আরও বেপরোয়া হয়ে যাবে।”

বিআরটিসির নজিরবিহীন উন্নয়ন সত্ত্বেও কেনো এমন ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত ? এ-বিষয়ে জানতে চাইলে বিআরটিসির চেয়ারম্যান জনাব তাজুল ইসলাম বলেন, “আমরা জনগণের সেবক হিসেবে আমাদের সর্বোচ্চটা দিয়ে যাচ্ছি। সরকারের একটি প্রতিষ্ঠানকে লোকসানের হাত থেকে বাঁচিয়ে জনগণের জন্য আরামদায়ক যাত্রার সুব্যবস্থা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। এটি আমাদের কাছে একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিলো। আমার বিশ্বাস আমি পেরেছি, আমরা পেরেছি। সাধারণ যাত্রীগণ বিআরটিসি সেবায় সন্তুষ্ট হলেই আমাদের স্বার্থকতা। সেক্ষেত্রে কোনো স্বার্থান্বেষী মহল যদি আমাদের বিরুদ্ধে কিছু করতে চাই, তার বিচার এদেশের সাধারণ মানুষের বিবেকের উপর ছেড়ে দিলাম। তবে এতোটুকু নিশ্চিত করে বলতে পারি- বিআরটিসিকে যেহেতু লস প্রজেক্ট থেকে লাভজনক প্রেজেক্টে রুপান্তর করতে পেরেছি। কোনো ষড়যন্ত্রই আমাদের চলমান উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।”

ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের পদ বঞ্চিতদের বিক্ষোভ

মহানগর প্রতিনিধি, ঢাকা
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১১:২২ অপরাহ্ণ
ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের পদ বঞ্চিতদের বিক্ষোভ

সম্প্রতি আজ বিকেলেই ঘোষণা করা হয়েছে ঢাকা কলেজ শাখা ছাত্রদলের ৩৬ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি। এরপরই কমিটিতে স্থান না পাওয়া অন্যান্য নেতাকর্মীরা বিক্ষোভ শুরু করেছেন। এমনকি তারা দাবি করছেন, ঘোষিত এই আহ্বায়ক কমিটিতে ৩-৪ জন ছাত্রলীগ কর্মীও রয়েছেন। অথচ যোগ্যরা স্থান পায়নি।

পরে মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা কলেজ থেকে মিছিল নিয়ে সড়কে এসে অবরোধ করেন। এ সময় তাদের আগুন জ্বেলে বিভিন্ন স্লোগান দিতেও দেখা গেছে। এর ফলে সন্ধ্যার পর বেশকিছু সময় সড়কে যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

বিষয়টি নিয়ে ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তারেক জামিল গণমাধ্যমে বলেন, গত ১ মাস আগে ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সেক্রেটারি নাছিরের এলাকার উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদককে সায়েন্সল্যাব থেকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করছিলাম। পরে সে নিজে এসে থানা থেকে তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়। সেই ক্ষোভের কারণে আমাকে ও আমার সহযোদ্ধাদের কমিটি থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। ঢাকা কলেজের ৩৬ সদস্য বিশিষ্ট যে কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে সেখানে ৩-৪ জন ছাত্রলীগ কর্মী আছে।

বিষয়টি নিয়ে ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি তাসবিরুল ইসলাম বলেন, শুধু আমি নয় দীর্ঘদিন যারা রাজপথে ছিল, আন্দোলন করেছে, কারা নির্যাতিত হয়েছে তাদের এই কমিটি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি-সেক্রেটারি নিজস্ব লোকদের নেতা বানানোর জন্য এবং সেই কমিটিকে টিকিয়ে রাখার জন্য তারা তাদের অনুগতদের দিয়ে কমিটি করেছে। এ কমিটি আমরা মানি না।

তিনি বলেন, আমরা গত ১৬ বছর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছি। সেই আন্দোলন আমরা আমাদের জীবনের সবকিছু দিয়ে আন্দোলন করেছি। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছি। আমরা এই অবৈধ কমিটির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একইসঙ্গে ন্যায্য অধিকার না পাওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালবে।

এর আগে, বিকেলে ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি মো. রাকিবুল ইসলাম রাকিব এবং সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন নাসিরের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে ছাত্রদল, ঢাকা কলেজ শাখার ৩৬ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে কলেজের বাংলা বিভাগের ২০০৯-১০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী পিয়াল হাসানকে আহ্বায়ক এবং ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী মো. মিল্লাদ হোসেনকে সদস্যসচিব করা হয়েছে।

এছাড়া আগামী ৪৫ দিনের মধ্যে সম্মেলনের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের জন্যও এতে নির্দেশে দেওয়া হয়েছে।

বিবাহিত-অছাত্রদের পদ দেয়ার অভিযোগ

বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে বিক্ষোভ

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১১:১৯ অপরাহ্ণ
বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে বিক্ষোভ

দীর্ঘদিন অপেক্ষার পর আজ বিকেলেই ঘোষণা করা হয়েছে সরকারি বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি। এরই মধ্যে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটিকে “অছাত্র, অনিয়মিত ও বিবাহিত” নিয়ে পকেট কমিটি’ আখ্যা দিয়ে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করছে ছাত্রদলের বৃহৎ একটি অংশ। এমনকি সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিরাট একটি অংশ এমনটাই বলছে।

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) বাঙলা কলেজ শাখায় মোখলেছুর রহমানকে আহ্বায়ক ও ফয়সাল রেজাকে সদস্য সচিব করে আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়। ঠিক তার পরই সন্ধ্যায় কলেজের গেট থেকে প্রধান সড়কে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করে শাখা ছাত্রদলের পদ বঞ্চিত বড় একটি অংশ।

কমিটিতে স্পষ্ট অনিয়মের কথা উল্লেখ করে বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী নেতাকর্মীরা বলেন, “বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের যেসকল নেতাকর্মীরা আন্দোলন সংগ্রামে নিজের জীবনকে উপেক্ষা করে দলীয় কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছে, আজ সেই সকল নেতাকর্মীদের উপেক্ষা করে অনিয়মিত ও শাখা ছাত্রদলের ব্যানারে আন্দোলন না করা কর্মীদের কমিটিতে স্থান দেওয়া হয়েছে। এমনকি বিবাহিত লোককেও বড় পদে বসানো হয়েছে। বিগত ১৫ বছরে ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে যারা সর্বাধিক কারাভোগ করেছে তাদেরকেও রাজনীতি থেকে মাইনাস করার একটি পাঁয়তারা হিসেবে এ কমিটি দেওয়া হয়েছে। যা রীতিমতো বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলকে অপদস্ত করার শামিল।”

পরিচয় গোপন রাখার শর্তে কমিটিতে পদ পাওয়া একাধিক নেতা বলেন, “দেশ ও জাতি গঠনে যে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে আহ্বায়ক কমিটি দেওয়া হয়েছে তার বিন্দুমাত্র উদ্দেশ্য পূরণ করতে পারবে না এই কমিটি। বরং ক্যাম্পাসে ছাত্রদলের গৌরবোজ্জ্বল ইমেজকে নষ্ট করে বিভেদের সৃষ্টি করবে এ কমিটি। আমরা এ কমিটিতে থাকতে চাই না। কারণ যেখানে নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে বিবাহিত লোককে নেতা বানানো হয়। সেই কমিটি আজ হোক, কাল হোক বিতর্কিত হবেই।”

আগের কমিটিতে সদস্য পদে থাকা কিছু কর্মী অভিযোগ করেন, “কেন্দ্রীয় নেতারা বিভিন্ন শাখা কমিটিতে নিজেদের পছন্দের লোক বসাতে গিয়ে ত্যাগীদের সাথে তামাশা শুরু করেছে। এভাবে চলতে থাকলে ত্যাগীরা দল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিবে। আর ওই সময়ে আওয়ামিলীগ আবারও সুযোগ নিবে।”

বাঙলা কলেজের পাশেই দীর্ঘদিন ধরে বসবাসরত এক ছাত্রদল নেতা বলেন, ‘একটা দীর্ঘ সময় পর আমাদের আহ্বায়ক কমিটি হয়েছে। অথচ এই কমিটিতে বিগত দিনে যারা আন্দোলন সংগ্রামে জীবন বাজি রেখে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথে থেকেছে, তাদের বাদ দিয়ে নিজস্ব মাইম্যান সেটাপ করতে সিন্ডিকেট করে পকেট কমিটি গঠন করেছে। কারণ বাঙলা কলেজের সবচেয়ে অ্যাক্টিভ নেতাকর্মীদের অধিকাংশই কমিটিতে রাখা হয়নি। বরং ছাত্রলীগ থেকে ৫ তারিখের পর ছাত্রদলে যোগ দেওয়া হাইব্রিড ছেলেদের কমিটিতে রাখা হয়েছে। এমনকি কেউ কেউ বাঙলা কলেজের ছাত্র না হয়েও এই কমিটিতে স্থান পেয়েছে। সুতরাং এই কমিটি আমরা ৪৫ দিন তো দূরের কথা, একদিনও মানি না। এই সুবিধাবাদ পকেট কমিটি আমরা প্রতাক্ষাণ করছি।”

বিক্ষোভে অংশগ্রহণ করা অসংখ্য ছাত্র ও কর্মীরা বলেন, “যারা আন্দোলন সংগ্রামে ব্যানার ধরার জন্য দ্বিতীয় ব্যক্তি খুঁজে পেত না, তারা এখন নেতা। যারা ছাত্রলীগ করে ৫ তারিখের পরে ছাত্রদলে ইনক্লুড হয়েছে, সেও কমিটিতে এসেছে। আমরা এ কমিটিকে মানি না। আগামীর রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমানের কাছে দাবি জানাই অযোগ্যদের নিয়ে ঘোষিত এ কমিটিকে বাতিল করে যারা সবচেয়ে বেশি ত্যাগ শিকার করে ছাত্রদলের পতাকাকে সমুন্নত করেছে তাদের এবং ক্যাম্পাসে রানিং শিক্ষার্থীদের আস্থাভাজন তাদের হাতে বাঙলা ছাত্রদলের নেতৃত্ব দেওয়া হোক। অন্যথায় এই বিভাজন বৃহত্তর আন্দোলনে প্রভাব ফেলবে।”

মূলত মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছিরের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে অন্যান্য শাখার সাথে সরকারি বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের আংশিক এই কমিটি ঘোষণা করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আগামী ৪৫ দিনের মধ্যে সম্মেলনের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের নির্দেশও প্রদান করা হয়। এরই মধ্যে কমিটিকে বিতর্কিত বলে প্রত্যাক্ষাণ করে প্রতিবাদী মিছিল করলো শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।

পাইকগাছা-কয়রায় বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর আমীরের সফর উপলক্ষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়

মোঃ রেজাউল ইসলাম, পাইকগাছা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১০:০০ অপরাহ্ণ
পাইকগাছা-কয়রায় বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর আমীরের সফর উপলক্ষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়

খুলনার (পাইকগাছা-কয়রায়) বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর আমীর ডাঃ শফিকুর রহমানের সফর উপলক্ষে উপজেলা জামায়াতের ইসলামীর পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার দুপুরে পাইকগাছা পৌরসভার সিরাতুল হুদা- ট্র্যাষ্টে উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওঃ সাঈদুর রহমানের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাখেন বাংলাদেশ জামায়েত ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য মাওঃ আবুল কালাম আজাদ।

২৬ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় পাইকগাছা- কয়রায় বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর আমীর ডাঃ শফিকুর রহমানের রাজনৈতিক ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক নায়েবে আমীর মরহুম মাওলানা শামছুর রহমানের কবর জিয়ারত করতে আগমন উপলক্ষে সাংবাদিকের কাছে বিষদ ব্যাখা দেন।

মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর খুলনা জেলা সেক্রেটারী মুন্সি মিজানুর রহমান,জেলা নাবেবে আমীর মাওঃ গোলাম সরোয়ার, সহ-সম্পাদক গোলাম কুদ্দুস, পিন্সিপাল গাউসুল আযম হাদি,জেলা কর্মপরিষদ সদস্য মাওঃ আমিনুল ইসলাম, নুরুজ্জামান মল্লিক,এ্যাড, লিয়াকত আলী সরদার,উপজেলা কর্মপরিষদ সদস্য মাওঃ আঃ হান্নান,সাবেক ছাত্র নেতা সম আব্দুল্লাহ আল মামুন।