খুঁজুন
বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ২১ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

অনলাইনে আয়কর পরিশোধের খরচ কমলো

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৪, ১২:৪৩ পূর্বাহ্ণ
অনলাইনে আয়কর পরিশোধের খরচ কমলো

এবার অনলাইনে আয়কর পরিশোধের খরচ কমিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড এবং বিকাশ, নগদ বা রকেটের মতো এমএফএস সেবা অথবা ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আয়কর পরিশোধ করতে আগের তুলনায় এখন খরচ কম হবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক বুধবার (১৩ নভেম্বর) দেশের সকল ব্যাংক, মোবাইলে সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান (এমএফএস) এবং লেনদেন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর (পিএসপি) উদ্দেশে এ–সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করেছে।

এবিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, এখন থেকে কার্ড ও ইন্টারনেট ব্যাংকিং ব্যবহার করে আয়কর পরিশোধ করলে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত লেনদেনে গ্রাহকদের কাছ থেকে লেনদেন প্রতি ২০ টাকা এবং ২৫ হাজার টাকার বেশি হলে লেনদেন প্রতি সর্বোচ্চ ৫০ টাকা আদায় করা যাবে। এমএফএস অথবা পিএসপি ওয়ালেট ব্যবহারের মাধ্যমে লেনদেন হলে গ্রাহকের কাছ থেকে নেওয়া যাবে লেনদেন প্রতি ১ শতাংশ বা সর্বোচ্চ ৩০ টাকা। এই মাশুলের মধ্যেই মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) অন্তর্ভুক্ত।

কার্ড, ইন্টারনেট ব্যাংকিং ও এমএফএস/পিএসপির মাধ্যমে আয়কর পরিশোধের ক্ষেত্রে বেশি হারে মাশুল (ফি) কেটে রাখা হচ্ছে জানিয়ে গত ২৭ অক্টোবর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের কাছে একটি চিঠি পাঠায়।

চিঠিতে এ মাশুল কমানোর পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়। এর ১৭ দিন পর নির্দেশনাটি জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক।

ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে আয়কর পরিশোধের মাশুল হার নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০২১ সালের ১৮ অক্টোবর জারি করা একটি প্রজ্ঞাপন রয়েছে। ওই প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী এত দিন ১ দশমিক ৬ শতাংশ টাকা কেটে রাখা হচ্ছিল।

এনবিআরের চিঠিতে বলা হয়, এত বেশি হার থাকার কারণে ইলেকট্রনিক পদ্ধতির রিটার্নে (ই-রিটার্ন) আয়কর পরিশোধ কার্যক্রম প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হচ্ছে। অনলাইনে আয়কর পরিশোধের মাশুল হতে পারে সর্বোচ্চ ২০ টাকা।

এনবিআরের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক কী করছে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হোসনে আরা শিখা গণমাধ্যমে বলেন, ‘এনবিআরের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে আজ নতুন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, যাতে গ্রাহকদের খরচ একটু কমবে।’

চলতি ২০২৪-২৫ কর বছরের রিটার্ন দাখিল ও কর পরিপালন সহজীকরণের জন্য এনবিআর করদাতাদের জন্য গত ৯ সেপ্টেম্বর থেকে অনলাইন রিটার্ন দাখিল পদ্ধতি উন্মুক্ত করেছে। অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্য করতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নির্দেশনা রয়েছে। এনবিআরের চিঠিতে এসব কথাও বলা হয়েছে।

‘না দাঁড়িয়ে লাইনে, রিটার্ন দিন অনলাইনে’—এটা হচ্ছে ই-রিটার্নের স্লোগান। চলতি অর্থবছরে অনলাইনে ১৫ লাখ রিটার্ন জমা পড়বে বলে আশা করছেন এনবিআরের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা। কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) ও বায়োমেট্রিক করা মোবাইল নম্বর দিয়ে অনলাইনে রিটার্ন জমা দেওয়া যায়।

এনবিআর চেয়ারম্যান মঙ্গলবার বলেন, ‘মাশুলটা আসলেই বেশি। এটা কমিয়ে ২০ টাকার মধ্যে রাখতে আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের কাছে অনুরোধ জানিয়েছি।’ বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা জারির পর এনবিআর চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।

সম্প্রতি চার সিটি করপোরেশনে অবস্থিত সরকারি কর্মচারী, সারা দেশের তফসিলি ব্যাংকের কর্মকর্তা, মোবাইল কোম্পানির কর্মকর্তা এবং ইউনিলিভার বাংলাদেশ, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, ম্যারিকো, বার্জার পেইন্টস, বাটা শু কোম্পানি ও নেসলের কর্মীদের জন্য অনলাইনে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করেছে এনবিআর। কোনো সমস্যায় পড়লে এনবিআরের কল সেন্টারের সহায়তা নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চালু থাকা কল সেন্টারের নম্বর ০৯৬৪৩৭১৭১৭১। অনলাইনে দাখিল করা রিটার্নের কপি, প্রাপ্তি স্বীকারপত্র, আয়কর সনদ, টিআইএন ডাউনলোড ও প্রিন্ট করতে পারবেন করদাতারা।

এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, ৫১ কোটি টাকা খরচ করে অনলাইনে রিটার্ন জমা দেওয়ার পদ্ধতি ২০১৬ সালেই চালু করেছিল এনবিআর। করদাতাদের আশানুরূপ সাড়া না পাওয়ায় ২০১৯ সালে সংস্থাটি ওই পদ্ধতি বন্ধ করে দেয়।

কোভিড-১৯ চলাকালীন ২০২০ সালের নভেম্বরে এনবিআর নিজের জনবল দিয়ে দুই কোটি টাকা খরচ করে নতুন পদ্ধতি চালু করে। এটিই চলমান। সরকারি-বেসরকারি ৪৭ ধরনের সেবা পাওয়ার জন্য বর্তমানে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার রসিদ থাকা বাধ্যতামূলক।

ঈদে ১০ দিন ছুটির আগে আজ শেষ কর্ম দিবস

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১৫ অপরাহ্ণ
ঈদে ১০ দিন ছুটির আগে আজ শেষ কর্ম দিবস

ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে আগামী ৭ জুন। ঈদের টানা ১০ দিনের ছুটি শুরু হচ্ছে বৃহস্পতিবার (৫ জুন)। আজ বুধবার (৪ জুন) শেষ কর্ম দিবস। ছুটি শেষে আগামী ১৫ জুন অফিস খুলবে।

ঈদের ছুটিতে মানুষ বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন। শেষ কর্ম দিবসে সড়কে ভিড় বাড়বে। আর রাজধানীর বিভিন্ন হাটে কোরবানির পশু কেনাবেচাও শুরু হয়েছে।

গত ৬ মে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে টানা ১০ দিন ছুটির সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ৭ মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, সরকার আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১১ ও ১২ জুন যথাক্রমে বুধবার ও বৃহস্পতিবার নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি এবং দাপ্তরিক কাজের স্বার্থে ১৭ মে শনিবার ও ২৪ মে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অফিস খোলা রাখার ঘোষণা করে।

ছুটিকালীন সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে এবং উল্লেখিত সাপ্তাহিক ছুটির দুই দিন (১৭ মে ও ২৪ মে) সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস খোলা থাকবে।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, জরুরি পরিষেবা যেমন- বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও অন্যান্য জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরসমূহের কার্যক্রম, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, ডাক সেবা এবং এ সংশ্লিষ্ট সেবা কাজে নিয়োজিত যানবাহন ও কর্মীরা এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। হাসপাতাল ও জরুরি সেবা এবং এ সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মীরা এবং চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক ও কর্মীরা এবং ওষুধসহ চিকিৎসা সরঞ্জামাদি বহনকারী যানবাহন ও কর্মীরা এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। জরুরি কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত অফিসসমূহ এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে।

ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবে। আর আদালতের কার্যক্রমের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।

নারীর ১০০ আসন নিয়ে একমত বিএনপি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দ্বিমত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১২ অপরাহ্ণ
নারীর ১০০ আসন নিয়ে একমত বিএনপি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দ্বিমত

জাতীয় সংসদে নারী আসন সংখ্যা ৫০ থেকে ১০০ আসনে উন্নীত করার বিষয়ে বিএনপি একমত হলেও নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি বলে জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।

মঙ্গলবার (৩ জুন) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার দ্বিতীয় দিনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আগে একসময় ৩০ আসন ছিল, পরে এটা আমরা বাড়িয়ে ৪৫ করেছিলাম এবং পরবর্তী লাস্ট সংশোধনের মধ্যে এটা ৫০ আসন হয়েছে। কিন্তু নির্বাচন পদ্ধতিটা হচ্ছে আনুপাতিক হারে যাদের যত সদস্য আছে সেই অনুপাতে সেটা নির্ধারিত হয়। পরে আমরা আরও ৫০ আসন বাড়ানোর প্রস্তাব করলাম। প্রায় সব দলের এটা একই রকম প্রস্তাব ছিল। কিছু কিছু দল বাদে এবং কিছু কিছু দল এমনও প্রস্তাব করেছে যে ১০০ তারা মানে, যদি প্রপোরশনেট হয়। কিন্তু অধিকাংশ দল এটা প্রস্তাব করেছে যে নারীর আসন ৫০ থেকে ১০০ তে উন্নীত হলে ভালো হয়। তো সেই জায়গাতেই এখন ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবটা আছে। তবে সেটা নির্বাচন পদ্ধতি কি হবে এ বিষয়ে কোনো ঐক্য এখনো হয়নি। সেটা পরবর্তীতে আরও আলোচনার জন্য দেওয়া হয়েছে।

বিএনপির এ স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, দলের পক্ষ থেকে আমরা যেটা প্রস্তাব করেছি সরাসরি নির্বাচনের জন্য, যে পদ্ধতিগুলো ঘূর্ণায়মান পদ্ধতি অথবা সরাসরি নির্বাচন পদ্ধতি- যেগুলো আলোচনায় এসেছে। সেটা দেশের রাজনৈতিক কালচারে সংসদীয় কালচারে এখনো পর্যন্ত ফিজিবল বলে আমাদের মনে হয়নি। সেজন্য আমরা বলেছি এটা আরও প্র্যাকটিসের মধ্যদিয়ে এক-দুইটা পার্লামেন্ট চলার মধ্যদিয়ে সেটা এমন একটা অবস্থায় যাবে যাতে সরাসরি নির্বাচনের ব্যবস্থা তখন করা যাবে।

নারীদের সংরক্ষিত আসন থাকার যুক্তি তুলে ধরে তিনি বলেন, স্পেশালি অ্যাবলড অথবা ফিজিক্যালি ডিজেবল্ড যারা তাদের জন্য এ বিধানটা কার্যকর করা যায় কি না সেটাও সংবিধানে আসতে হবে। আমাদের নারী সমাজের এখনো পর্যন্ত তেমন অগ্রগতি হয়নি। আমরা নারীর আসন সংখ্যা বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব করেছি। আশা করি, কনস্টিটিউশনালি লিগালি এবং সমাজের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের নারী সমাজ বিভিন্নভাবে ক্ষমতায়িত হবে।

সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বিরোধীদলীয় দল থেকে বানানোর বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করে তিনি বলেন, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলীয় সদস্যদের মধ্য থেকে যে প্রস্তাবটা ওখানে প্লেস হয়েছিল যেসব পদ বিরোধীদলীয় সদস্যদের দেওয়া যায় কি না। এ বিষয়ে প্রথম পর্বের আলোচনায় প্রত্যেকে লিখিত এবং মৌখিক জবাব দাখিল করেছে। আমরাও করেছিলাম। সেই জায়গায় কয়েকটি সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বিরোধীদলের সদস্যদের দেওয়ার ব্যাপারে তখনই প্রায় সব দল একমত হয়েছিল।

তিনি বলেন, আমাদের দলের পক্ষ থেকে কয়েকটি সংসদীয় কমিটির এ জাতীয় দেওয়ার পক্ষে আমরা প্রস্তাব করেছি যাতে পার্লামেন্টে জবাবদিহি এবং ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা হয়। মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলীয় সদস্যদের নিয়োগ সদস্যদের মনোনীত করার ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছেছে বলে আমার মনে হলো সেটা এখনো প্রকাশিত হয়নি। কিন্তু কয়টা সংখ্যা এবং কি কি মন্ত্রণালয় সেটা এখনো নির্ধারণ হবে না। সেটা জাতীয় সংসদে আলাপ আলোচনার মধ্যদিয়ে এবং সাইজ অব দি অপোজিশন পার্টি ম্যাটার করে। সেই সংখ্যাটা তখন নির্ধারণ করা যাবে। কারণ যদি বিরোধীদলের সদস্য সংখ্যা কম হয়, এখন প্রপোরশন নির্ধারণ করা হয় বা পারসেন্টেজ নির্ধারণ করা হয় সেটা তখন একটু প্রশ্নের সম্মুখে পড়বে।

মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলের সদস্যদের থেকে নিয়োগ দেওয়া যাবে কি না বা মনোনয়ন দেওয়া যাবে কি না। সে বিষয়েও একটা প্রায় একমত হয়েছে। কিন্তু কতটা কোন কোন মন্ত্রণালয় বা পারসেন্টেজ কত এগুলো নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি। সেটা উচিতও হবে না। সেটা সংসদে আলোচনার মাধ্যমে করতে হবে।

তিনি বলেন, একটা লার্জেস্ট অপোজিশন হতে পারে। বিভিন্ন দলের ছোট ছোট প্রতিনিধিত্ব থাকে। কেউ পাঁচ সদস্যের ১০ সদস্যের প্রতিনিধিত্ব থাকে। তো তাদের মধ্য থেকেও তো বিবেচনা করতে হবে। শুধু লার্জেস্ট অপোজিশন পার্টি থেকেই সব সভাপতি মনোনয়ন দেওয়াটাও অনুচিত। সেজন্য সে বিষয়টা পার্লামেন্টে আলোচনার মধ্যদিয়ে নির্ধারণ হওয়ার বিষয়ে মোটামুটি আলোচনা হয়েছে।

ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১০ অপরাহ্ণ
ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

পবিত্র ঈদুল-আজহার দিন আগামী ৭ জুন শনিবার ঢাকা মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ থাকবে।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক (প্রশাসন) এ কে এম খায়রুল আলম সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার (৪ জুন) এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঈদের পরদিন অর্থাৎ ৮ জুন রবিবার সকাল ৮টা থেকে ৩০ মিনিট বিরতি (হেডওয়ে) দিয়ে অনুযায়ী মেট্রো ট্রেন চলাচল করবে।

৯ জুন থেকে সরকারি ছুটির দিনের সময়সূচি অনুযায়ী মেট্রো যথারীতি চলাচল করবে।