খুঁজুন
সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫, ৫ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

ফরিদপুরে জামায়াতের বিশাল কর্মী সম্মেলন

ফরিদপুরের মাটিকে জামায়াতের দুর্গ হিসেবে গড়ে তুলুন: আমীর

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৮:৫৫ অপরাহ্ণ
ফরিদপুরের মাটিকে জামায়াতের দুর্গ হিসেবে গড়ে তুলুন: আমীর

ফরিদপুরের মাটিকে জামায়াতে ইসলামীর দুর্গ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য নিরলসভাবে কাজ করার আহবান জানিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় আমীর ডা. শফিকুর রহমান।

রোববার ১ ডিসেম্বর) বিকেলে ফরিদপুর শহরের সরকারি রাজেন্দ্র ‌কলেজ মাঠে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর এক কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ফরিদপুর জেলা জামায়াত ইসলামীর আমীর মাওলামা মোহাম্মদ বদরুদ্দিন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় ওই কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে ডা. শফিকুর রহমান উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে এই আহ্বান জানান। এসময় তিনি বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের কড়া সমালোচনা করেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনটির সহকারি সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদ, জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোবারক হোসেন, কেন্দ্রীয় মজলিশের শুরা সদস্য শামসুল ইসলাম আল বরাটি, কেন্দ্রীয় মজলিশের শুরা সদস্য প্রফেসর আব্দুত তাওয়াব প্রমুখ। এসময় ফরিদপুর জেলা জামাতের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

জামায়াতের নেতারা বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের ব্যাপক সমালোচনা করে আরো বলেন, ‘বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামিলীগ সরকার দেশের জনগণের উপর জুলুম, অত্যাচারের স্টিমরোলার চালিয়েছিল৷ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ছিল গত সরকারের জুলুমের প্রধান টার্গেট। জামায়াতে ইসলামীর অনেক নেতাকে জুডিশিয়াল ক্যু এর মাধ্যমে হত্যা করেছে৷

এরমধ্যে ফরিদপুরের দুই সন্তান তৎকালীন সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ এবং ‌ জেনারেল সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লাকে ফাঁসি দিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এছাড়া ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরে লগি-বৈঠা দিয়ে জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের হত্যা করা হয়েছে এবং ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় ৫৭ জন চৌকস ও দেশপ্রেমিক সেনা কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছে৷ আগামীতে জামায়াত ক্ষমতায় এলে এই ঘটনার সাথে জড়িত সবার বিচার করা হবে৷ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেশকে ন্যায়বিচার ও ভ্রাতৃত্বের ভিত্তিতে ভিত্তিক কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর। এজন্য দেশে ইসলামী শাসনব্যাবস্থা কায়েম করার জন্য নেতাকর্মীদেরকে জনগণের ঘরে ঘরে গিয়ে ইসলামী শাসনব্যাবস্থা সম্পর্কে অবগত করার আহ্বান জানান। এছাড়া গত পাঁচ আগস্টের জনতার বিপ্লবে শহীদ হওয়া প্রতিটি নাগরিককে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে তাদের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন।

বক্তারা চিরজীবন এদেশের ছাত্র সমাজের প্রতিকৃতজ্ঞ থাকা অঙ্গীকার করেন৷ এছাড়া শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকায়ন করে সাজাতে চান যাতে শিক্ষাজীবন শেষে ছাত্রসমাজকে বেকার বসে থাকতে না হয়।

এছাড়া তিনি দেশের নারী সমাজের উদ্দেশ্যে বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো হয় যে আমরা ক্ষমতায় গেলে দেশের আমাদের মা-বোনদেরকে ঘরে আবদ্ধ করে রাখবো৷ তিনি এসব অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলেন। বাংলাদেশকে একটি ন্যায় ভিত্তিক কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন৷ ফরিদপুরের মাটিকে জামায়াতে ইসলামীর দুর্গ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য নিরলসভাবে কাজ করার আহবান জানান।

বক্তারা বলেন, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশকে একটি উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব এজন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। তারা জানান, ভবিষ্যতে ফ্যাসিবাদ কোন শক্তি যেন মাথা ছাড়া দিয়ে উঠতে না পারে এদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

সমাবেশটিতে অংশ নিতে দুপুর ১২টা থেকে সমাবেশ স্থল ফরিদপুর জেলা সহ আশেপাশের জেলাগুলো থেকেও নেতাকর্মীদের অংশগ্রহণ করতে দেখা গেছে।

ফ্যাসিস্টের সহযোগী বলায় কাঠগড়ায় কাঁদলেন নুসরাত ফারিয়া

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫, ২:০০ অপরাহ্ণ
ফ্যাসিস্টের সহযোগী বলায় কাঠগড়ায় কাঁদলেন নুসরাত ফারিয়া

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকেন্দ্রিক রাজধানীর ভাটারা থানার হত্যাচেষ্টা মামলায় দুই বাংলায় অশ্লীলতার জন্য বিতর্কিত নায়িকা নুসরাত ফারিয়াকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (১৯ মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের শুনানি শেষে এ আদেশ দেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ ফারজানা হক। এদিন সকালে তাকে ঢাকার সিএমএম আদালতের হাজতখানায় আনা হয়। বেলা ১০টার পর তাকে আদালতের এজলাসে হাজির করা হয়।

এ সময় তাকে এজলাসের কাঠগড়ায় রাখা হয়। শুনানি চলাকালে কাঠগড়ায় নীরবে দাঁড়িয়ে ছিলেন নুসরাত ফারিয়া। পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী নুসরাত ফারিয়াকে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে আদালতে শুনানি করেন। শুনানি চলাকালে চোখ মুছতে দেখা যায় নুসরাত ফারিয়াকে।

এ সময় তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। অন্যদিকে নুসরাত ফারিয়ার জামিন চেয়ে আবেদন করে তার আইনজীবীরা। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত আসামির জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। একইসঙ্গে তার জামিন বিষয়ে আরও শুনানির জন্য আগামী ২২ মে দিন ধার্য করেন।

এর আগে গতকাল রোববার (১৮ মে) দুপুরে থাইল্যান্ড যাওয়ার সময় রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে নুসরাত ফারিয়াকে আটক করে ইমিগ্রেশন পুলিশ। পরে তাকে ভাটারা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা। এরপর জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রাজধানীর ভাটারা থানার একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয় নুসরাত ফারিয়াকে।

এর আগে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালীন রাজধানী ঢাকার ভাটারা থানা এলাকায় হওয়া এক হত্যাচেষ্টা মামলায় ঢাকাই চলচ্চিত্রের চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া, অপু বিশ্বাস, নিপুণ আক্তার, আশনা হাবিব ভাবনা, চিত্রনায়ক জায়েদ খানসহ ১৭ অভিনয় শিল্পীকে আসামি করা হয়।

গত ২৮ এপ্রিল আদালতের আদেশের পরদিন ভাটারা থানায় মামলাটি নথিভুক্ত হয়। মামলায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে আওয়ামী লীগের অর্থ যোগানদাতা হিসেবে আসামি করা হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে।

রেডিও জকি (আরজে) হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন নুসরাত ফারিয়া। এরপর ২০১৩ সালে নাম লেখান উপস্থাপক হিসেবে। কয়েকটি নাটকেও অভিনয় করেন। ২০১৫ সালে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনার আশিকী সিনেমায় বড়পর্দায় অভিষেক হয় তার। প্রথম সিনেমাতেই সাড়া ফেলে দেন তিনি। এরপর ঢালিউড ও টালিউড মিলিয়ে প্রায় ২০টি সিনেমায় অভিনয় করেছেন।

দেশ ছাড়লেন পার্থর স্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫, ১:৫৬ অপরাহ্ণ
দেশ ছাড়লেন পার্থর স্ত্রী

অবশেষে বিদেশ গেলেন সাবেক সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী শেখ শাইরা শারমিন। সঙ্গে রয়েছেন তার ছোট মেয়ে মদিনা বিনতে আন্দালিব।

রোববার দুপুরে টিজি-৩২২ ফ্লাইটে চিকিৎসার জন্য তিনি ব্যাংকক যান।

এর আগে মঙ্গলবার ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তার গতিরোধ করেছিল।

তবে কী কারণে তাকে সেদিন যেতে দেয়া হয়নি তা এখনো স্পষ্ট নয়। ধারণা করা হচ্ছে, শেখ পরিবারের সদস্য শেখ হেলালের মেয়ে হওয়ার কারণেই হয়তো তাকে আটকে দেয়া হয়েছিল।

এ ব্যাপারে আন্দালিব রহমান পার্থ বলেন, আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, এটা আগেও বলেছি। আইন মেনেই আমার পরিবারের সদস্যরা ব্যাংকক গেছে।

ঢাবি ক্যাম্পাস থেকে ভাসমান ও ভবঘুরে উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫, ১১:৩২ অপরাহ্ণ
ঢাবি ক্যাম্পাস থেকে ভাসমান ও ভবঘুরে উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ডের ঘটনাকে কেন্দ্র করে সার্বিক নিরাপত্তা নিয়ে নানা আলোচনার মধ্যেই ক্যাম্পাস থেকে ভাসমান ও ভবঘুরে লোকদের উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

আজ রবিবার (১৮ মে) বিকেলে ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উপাচার্যের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান সভায় সভাপতিত্ব করেন।

এসময়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এম জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নজরুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. মো. জিল্লুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী কাজী মো. আক্রাম হোসেন, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. মেরাজ উদ্দিন (সার্কেল-১), মো. আহসান হাবিব (বিদ্যুৎ, জোন-১/ক), রমনা কালী মন্দির পূজা উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক অপর্না রায় দাসসহ কালী মন্দির কমিটির নেতৃবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠকে কালী মন্দির ও সংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা স্থাপন এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা করা হয়। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ভাসমান ও ভবঘুরে লোকদের উচ্ছেদে তল্লাশি জোরদার করার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। একইসঙ্গে কবি সুফিয়া কামাল হল সংলগ্ন ফুট ওভারব্রীজে ওঠা-নামার সিঁড়ি রাস্তা থেকে সরিয়ে এক প্রান্ত হলের অভ্যন্তরে এবং অপর প্রান্ত কার্জন হলের অভ্যন্তরে স্থাপনের বিষয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে অনুরোধ জানানো হয়। শিগগিরই এ বিষয়টি বাস্তবায়ন করা হবে বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন।

এর আগে, দুপুরে শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার দ্রুত সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খানের নেতৃত্বে ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বকস চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ড. হোসনে আরা বেগম, প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ, নিহত সাম্যের বন্ধু ও ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী আশরাফুল আলম রাফি ও সাম্যের আরেক বন্ধু এস এম নাহিয়ান ইসলাম।

এবিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান বলেন, সাম্য হত্যার সুষ্ঠু বিচার আমরা চাই। এই বিচার ত্বরান্বিত করার জন্য আমাদের ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে আজ (রবিবার) স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। সাম্য হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতার ও বিচার দ্রুত শেষ করতে উপদেষ্টার সহায়তা চেয়েছি।

উপাচার্য আরও বলেন, এই হত্যা মামলা ডিবিতে হস্তান্তর করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। এছাড়া, অপরাধীদের দ্রুত গ্রেফতারে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।