খুঁজুন
রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫, ৪ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

উপদেষ্টা আসিফকে নগর ভবনে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫, ৭:১৪ অপরাহ্ণ
উপদেষ্টা আসিফকে নগর ভবনে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

উচ্চ আদালতের রায় ও নির্বাচন কমিশনের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে (ডিএসসিসি) মেয়রের দায়িত্ব ইশরাক হোসেনকে বুঝিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তার সমর্থকেরা।

তৃতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচিতে ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র পদে না বসানোয় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও তার সচিব রেজাউল মাকছুদ জাহেদীকে নগর ভবনে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে।

শনিবার (১৭ মে) ঢাকা দক্ষিণ সিটির নগর ভবনের এই ঘোষণা দেন ইশরাক সমর্থকেরা।

নগর ভবনের সামনে বিক্ষোভকালে ইশরাক হোসেনের সমর্থকেরা হুঁশিয়ারি দেন যে, উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও তার সচিব রেজাউল মাকছুদ জাহেদীকে যেখানেই পাওয়া যাবে সেখানেই প্রতিহত করা হবে। এ সময় তারা আরও জানান, আগামীকাল রোববারও তাদের বিক্ষোভ কর্মসূচি চলমান থাকবে।

‘ঢাকাবাসী’ প্লাটফর্ম নামে এই কর্মসূচি পালন করছেন। এই প্লাটফর্মের নেতৃত্ব দিচ্ছেন সাবেক সিনিয়র সচিব মশিউর রহমান।

সাংবাদিকদের মশিউর রহমান বলেন, দাবি আদায়ে আগামীকাল রোববার বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবেন ঢাকাবাসী। এছাড়া স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও তার সচিব রেজাউল মাকছুদ জাহেদীকে নগর ভবনে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। পাশাপাশি তাদের যেখানে পাওয়া যাবে সেখানে প্রতিহত করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।

ডিএসসিসির নগর ভবনে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অস্থায়ী দপ্তর। এখানেই দাপ্তরিক কাজ করেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে ইশরাক অনুসারীদের টানা বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচির কারণে নগর ভবনে যাননি আসিফ।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী হিসেবে মেয়র ঘোষণা করা হয়। এ-সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের গেজেট চ্যালেঞ্জ করে ২০২০ সালের ৩ মার্চ তাপস, প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ আটজনকে বিবাদী করে নির্বাচন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন বিএনপির প্রার্থী ইশরাক হোসেন। ওই নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গত ২৭ মার্চ রায় দেন ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল।

আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ঘোষণা করে গত ২৭ এপ্রিল গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। কিন্তু এখন পর্যন্ত ইশরাকের শপথ গ্রহণের ব্যবস্থা নেয়নি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।

বিআরটিসি সেবার মান নির্ভরযোগ্য: সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫, ১১:১৬ অপরাহ্ণ
বিআরটিসি সেবার মান নির্ভরযোগ্য: সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

“বিআরটিসি’র সেবার মান নির্ভরযোগ্য। কিছুদিন আগে রেলওয়ে কর্মচারীরা যখন স্ট্রাইক করলো- তখন বিআরটিসি রেলস্টেশন থেকে যাত্রীদের বিভিন্ন গন্তব্যে পৌঁছে দিয়েছে।” ঠিক এমন মন্তব্যই করেন, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব জনাব মোঃ এহছানুল হক।

“বিআরটিসি একটি সরকারী প্রতিষ্ঠান। সংস্থাটি নিজস্ব আয়ে পরিচালিত হয়ে থাকে।“ শনিবার (১৭ মে) বিকেল ৩টায় বিআরটিসি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, তেজগাঁও মাল্টিপারপাস হলরুমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্মপরিকল্পনা ২০২৪-২৫ এর আওতায় সেবার মান উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ বিষয়ে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক এবং বিআরটিসি কর্তৃক এই গণশুনানির আয়োজন করা হয়।

বিআরটিসি’র মহিলা বাস সার্ভিসের সেবা আরও সম্প্রসারণ করা যায় কিনা? এমন প্রশ্ন করেন এক চাকরিজীবী নারী। তেজগাঁও সরকারি কলেজের শিক্ষক আজম কামালউদ্দীন, বিআরটিসি বাসে শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া নেওয়ার প্রশংসা করেন। সেই সাথে বেসরকারি পরিবহনেও তা কার্যকর করার দাবি তুলে বিআরটিসি বাসে সেবা নিতে গিয়ে যাত্রীদের দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করার বিষয়েও প্রশ্ন করেন।

উত্তরে বিআরটিসি চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) ড. অনুপম সাহা বলেন, চাহিদা থাকলে মহিলা বাস সার্ভিসের সেবা আমরা আরও সম্প্রসারণ করবো। সেইসাথে যাত্রীপরিবহণ সেবায় সময় ক্ষেপনের বিষয়ে বলেন, আমাদের যাত্রীসেবাও দিতে হয় আবার রাজস্বও আয় করতে হয়। সময় ক্ষেপন না করে যাত্রীসেবার মানোন্নয়নে বিআরটিসি’র প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব জনাব মোঃ এহছানুল হকের সভাপতিত্বে হওয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- বিআরটিসি’র চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) ড. অনুপম সাহা, বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির চেয়ারম্যান মোঃ ইয়াসীন, ঢাকা পরিবহণ সমন্বয় কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক নীলিমা আখতার, ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ, হাইওয়ে পুলিশের অ্যাডিশনাল ডিআইজি (অ্যাডমিন) জনাব মোঃ শামসুল আলমসহ সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক বিভাগ এবং বিআরটিসি’র অংশীজনরা।

মমতাজের স্বামী কয়জন-নাম কী, জানতে চাইলেন পিপি- থামালেন বিচারক

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫, ৭:২৬ অপরাহ্ণ
মমতাজের স্বামী কয়জন-নাম কী, জানতে চাইলেন পিপি- থামালেন বিচারক

সম্প্রতি গ্রেফতার হয়েছে তুমুল বিতর্কিত কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক সংসদ সদস্য মমতাজ বেগম। আদালতে মমতাজ বেগমের জামিন শুনানিতে আজ রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী তার স্বামী ও বাবার নাম চাইলে বিচারক তাকে থামিয়ে দিয়েছেন।

জুলাই আন্দোলনে রাজধানীর মিরপুরে মো. সাগর নামে এক হকার নিহতের মামলায় চার দিনের রিমান্ড শেষে শনিবার (১৭ মে) লোকসঙ্গীতের শিল্পী মমতাজকে আদালতে হাজির তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর মডেল থানার এসআই মনিরুল ইসলাম।

অন্যদিকে মমতাজের পক্ষে তার আইনজীবী মাসুদুর রহমান লিংকন জামিন চেয়ে আবেদন করেন।

তিনি শুনানিতে বলেন, “মামলার ঘটনার সাথে তিনি কোনোভাবে জড়িত নন। তিনি এজাহারভুক্ত আসামি। কিন্তু তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নাই। শারীরিকভাবে অসুস্থ। তার জামিনের প্রার্থনা করছি।”

রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী জামিনের বিরোধিতা করে বলেন, “দেশের ইতিহাসে প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, মন্ত্রী, এমপি, সাবেক মন্ত্রী, এমপি, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব, প্রধান বিচারপতি, ঢাকা মহানগর পিপি, বাকীগুলো আর নাই বললাম, একযোগে পালিয়ে যায়। এটা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। মমতাজ বেগম গ্রেপ্তারের পর কিছু মানুষের চিত্র দেখেছি, এলাকায় তারা মিষ্টি বিতরণ করেছে। তার দ্বারা মানুষ কীভাবে নির্যাতিত হয়েছে!”

মমতাজ সম্পর্কে রাষ্ট্রপক্ষের এই আইনজীবী বলেন, “সাধারণ রাস্তা থেকে পার্লামেন্টে গিয়ে পৌঁছেছেন। পার্লামেন্টের মত পবিত্র জায়গায় গানের জলসা বসাতেন, বিরোধীদের বিরুদ্ধে অসম্মানজন বক্তব্য দিতেন। সংসদকে কলুষিত, কলঙ্কিত করেছেন। সংসদে যাবে কারা? আইন প্রণেতা, শিক্ষিত, মার্জিত মানুষ। মেম্বার হওয়ার যোগ্যতা রাখে না তারা সংসদ সদস্য হয়েছে ভোট চুরি করে, রাতের ভোটে।

“সংসদে দাঁড়িয়ে জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়ার বাপের নাম জানতে চান। বলেন তো, আপনার বাপের নাম কী, স্বামী কয়জন। স্বামীর নাম কী?”

এসময় বিচারক তাকে থামিয়ে দিয়ে মামলার বিষয়ে কথা বলতে বলেন।

পরে আইনজীবী ওমর ফারুক বলেন, “(মমতাজ) মানুষের চরিত্রহনন, বিরোধীদের হেয় করে কাজ করে গেছেন। কীভাবে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জামিন চান বুঝি না। আইন সেইভ করলেও জনগণ করছে না। তারা বাইরে বের হতে পারেন না। পুলিশ ধরার আগে মানুষ ধরে তাদের পুলিশে দিচ্ছে। তারা এত জনবিরোধী কাজ করেছে। এখন জামিন পেলে দেশের জন্য, গণতন্ত্রের জন্য হুমকি। মামলার তদন্তে ব্যাঘাত ঘটবে। জামিন নামঞ্জুরের প্রার্থণা করছি।”

শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

১২ মে রাত পৌনে ১২ টার দিকে ঢাকার ধানমন্ডি থেকে মমতাজকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশ-ডিএমপির গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। পরদিন তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

মামলার অভিযোগ বলা হয়েছে, গত ১৯ জুলাই মিরপুর-১০ নম্বর গোল চত্ত্বর এলাকায় জুলাই আন্দোলনে অংশ নেন সাগর। ওইদিন বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে আসামিরা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা ও গুলিবর্ষণ করেন। এসময় সাগরের বুকে গুলি লেগে পেছন থেকে বের হয়ে যায়।

পরে তার মা বিউটি আক্তার তাকে খুঁজতে খুঁজতে এক পর্যায়ে ওইদিন রাত ৩ টায় মিরপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে লাশের খোঁজ পান। তিনি সাগরের লাশ গ্রহণ করে গ্রামের বাড়ি নিয়ে দাফন করেন।

এ ঘটনায় ২৭ নভেম্বর বিউটি আক্তার বাদী হয়ে মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন। এতে আসামি হিসেবে শেখ হাসিনাসহ ২৪৩ জনের নাম দেওয়া হয়। এছাড়া অচেনা ২৫০-৪০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। আসামির তালিকায় ৪০ নম্বরে মমতাজ বেগমের নাম রয়েছে।

লোকসংগীতের প্রতিষ্ঠিত শিল্পী মমতাজ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে সদস্য হন। পরের দুইবার নির্বাচিত হন নৌকা প্রতীকে।

তবে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়ানো এক আওয়ামী লীগ নেতার কাছে হেরে যান তিনি।

আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর আন্দোলনে প্রাণহানির ঘটনায় করা একাধিক মামলায় আসামির তালিকা নাম রয়েছে তার।

মসজিদের ইমামকে মারধরের ঘটনায় দুই বংশের সংঘর্ষ-গুলিবর্ষণ, অস্ত্রসহ আটক ৫

এস,এম কাশেম: স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫, ১০:২৪ অপরাহ্ণ
মসজিদের ইমামকে মারধরের ঘটনায় দুই বংশের সংঘর্ষ-গুলিবর্ষণ, অস্ত্রসহ আটক ৫

নড়াইলের কালিয়া উপজেলার হামিদপুর ইউনিয়নের বাবুপুর গ্রামে মসজিদের ইমামকে মারধরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে শেখ বংশ ও সর্দার বংশের মধ্যে সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে।

এ সময় উত্তেজিত অবস্থায় সর্দার বংশের একজন শেখ বংশের এক ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়।

সংঘর্ষের খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে যেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাস্থল থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি, দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ ও সেনাবাহিনী।

এ ঘটনায় পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি সহ পাঁচজনকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।

আটককৃতরা হলেন, কালিয়া পৌর এলাকার কুলসুর গ্রামের মৃত আলতাফ হোসেন সরদারের ছেলে কালিয়া পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর সরদার মুজিবুর রহমান এবং তার ছেলে শুভ সরদার।

অন্যরা হলেন, একই গ্রামের মৃত আনোয়ার সরদারের ছেলে সাইমুন সরদার, মৃত আকরাম সরদারের ছেলে নান্নু সরদার ও হবিবর সরদারের ছেলে দীপ সরদার।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাবুপুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম মুফতি রমজান আলীকে গত বুধবার আসর নামাজের পর মারধর করে সরদার বংশের রশিদ সরদার।

মারামারির ঘটনায় আজ জুমার নামাজের পর মসজিদের ভিতর ওই বিষয়ে কথা কাটির একপর্যায়ে সরদার এবং শেখ বংশের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

কালিয়া থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে হামলায় ব্যবহৃত অস্ত্র ও ১৩ রাউন্ড গুলি, ৩টি টেটা, ১টি হকিস্টিক,৩টি রামদা, ২টি কুড়াল ও ১টি ছুরি উদ্ধার করে।

আটককৃতদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন অবস্থায় রয়েছেন বলে জানিয়েছেন কালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন।