খুঁজুন
সোমবার, ৬ জানুয়ারি, ২০২৫, ২২ পৌষ, ১৪৩১

সংস্কার ও নির্বাচন উভয়ই প্রয়োজন: তারেক রহমান

মহানগর প্রতিনিধি, ঢাকা
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি, ২০২৫, ৯:৪৯ অপরাহ্ণ
সংস্কার ও নির্বাচন উভয়ই প্রয়োজন: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, রাষ্ট্র, রাজনীতি এবং রাজনৈতিক দলের গুণগত পরিবর্তনের জন্য সংস্কার ও নির্বাচন উভয়ই প্রয়োজন। বুধবার বিকেলে রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, কারও কারও সংস্কার নাকি নির্বাচন এ ধরনের জিজ্ঞাসাকে বিএনপি তথা দেশপ্রেমিক সব রাজনৈতিক দল স্রেফ অসৎ উদ্দেশে তর্ক বলে মনে করে। বরং বিএনপি মনে করে, রাষ্ট্র রাজনীতি এবং রাজনৈতিক দলের গুণগত পরিবর্তনের জন্য সংস্কার ও নির্বাচন উভয়ই প্রয়োজন। বিদ্যমান ব্যবস্থাকে সময়োপযোগী করতে সংস্কার একটি অনিবার্য ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। একইভাবে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে টেকসই এবং পাকিস্তানি গ্রুপ দিতে নির্বাচন সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ কার্যকর পন্থা।

তিনি বলেন, যারা জনগণের রায়ের মুখোমুখী হতে ভয় পায় এবং যাদের ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য আছে, তারাই নির্বাচন নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি করছে। তবে এমন পরিস্থিতিতে ধৈর্য না হারিয়ে জনগণকে মানসিকভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

বর্তমান পরিস্থিতিতে দলের নেতাকর্মীদেরও কোনো অপপ্রচারে কান না দিতে আহ্বান জানান তারেক রহমান।

তারেক রহমান বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ ভোটাধিকার প্রয়োগের যে সুযোগ পায়, যেটি রাষ্ট্র জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতা নিশ্চিত করে।

তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাদের সংস্কার বা গৃহীত পরিকল্পনায় ব্যর্থতার পরিচয় দিলে ষড়যন্ত্রকারীরা ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট বিনষ্ট করার সুযোগ নেবে। এরই মধ্যে তারা একাধিকবার দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চালিয়েছে।

জিয়াউলের নেতৃত্বে ‘কিলিং স্কোয়াড' চালায় গুম-খুন

ইলিয়াসকে গুম করা হয় শেখ হাসিনার নির্দেশে, গোপন তথ্য ফাঁস করলেন জড়িত র‍্যাব সদস্য

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৬ জানুয়ারি, ২০২৫, ৩:১২ অপরাহ্ণ
ইলিয়াসকে গুম করা হয় শেখ হাসিনার নির্দেশে, গোপন তথ্য ফাঁস করলেন জড়িত র‍্যাব সদস্য

ছাত্র-জনতার গণঅভুত্থ্যানে গত ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এরপরই ‘আয়নাঘর’ নামক বন্দিশালা থেকে গত ১৫ বছরে আটক অনেকেই ছাড়া পান। ওই সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে রটে ‘আয়নাঘরে’ পাওয়া গেছে বিএনপির তৎকালীন সাংগঠনিক সম্পাদক এম ইলিয়াস আলীকে। পরে অবশ্য জানা যায়, ইলিয়াস আলীকে গুমের পর পৃথিবী থেকেই সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

সিলেট অঞ্চলে বিএনপির প্রভাবশালী নেতা এম ইলিয়াস আলীকে গুম করার পর হত্যা করে মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানের নেতৃত্বে একটি ‘কিলিং স্কোয়াড’। হত্যার পর খুনিচক্র ইলিয়াস আলীর লাশ যমুনা নদীতে ফেলে দেয়। এই চাঞ্চল্যকর গুম ও হত্যার নির্দেশদাতা ছিলেন খোদ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ১৬৪ ধারায় দেওয়া স্বীকারোক্তিতে র‌্যাব সদস্য সার্জেন্ট তাহেরুল ইসলাম ইলিয়াস আলীকে অপহরণের পর লোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা দিয়ে চাঞ্চল্যকর এসব তথ্য দেন।

এ নিয়ে সোমবার একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দৈনিক আমার দেশ। সাংবাদিক অলিউল্লাহ নোমানের করা সেই প্রতিবেদনে চাঞ্চল্যকর ইলিয়াস আলী গুম ও হত্যার লোমহর্ষক ঘটনার বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।

১৬৪ ধারায় দেওয়া স্বীকারোক্তিতে তাহেরুল বলেন, জিয়াউল আহসানের নির্দেশে ঘটনার রাতে শেরাটন হোটেল থেকে তিনি ইলিয়াস আলীকে অনুসরণ করেন।

মহাখালী পৌঁছার পর জিয়াউল আহসান নিজেই আরেকটি টিম নিয়ে ইলিয়াস আলীর গাড়ি অনুসরণ করেন। ইলিয়াস আলীর গাড়ি বনানীর ২ নং সড়কের বাসার সামনে পৌঁছার আগেই বনানীর সাউথ পয়েন্ট স্কুলের সামনে থেকে তাকে তুলে নেওয়া হয়। ইলিয়াস আলীর সঙ্গে তার ড্রাইভার আনসারকেও অপহরণ করা হয়। গাড়িটি জলখাবার হোটেলের সামনে দিয়ে বনানীর ২ নম্বর সড়কে ঢোকার পরে এই অপহরণের ঘটনা ঘটে।

ট্রাইব্যুনাল সূত্র আরও জানায়, ইলিয়াসকে হত্যা ছাড়াও র‌্যাবের জিয়াউল আহসানের কিলিং স্কোয়াডের এক সদস্য একদিনে ১১ জন এবং আরেক সদস্য ১৩ জনকে খুন করেছিল। উল্লেখ্য, জিয়াউল আহসান তখন র্যাবে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তিনি জেলে আটক রয়েছেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও গুম তদন্ত কমিশন সূত্রে আরও জানা গেছে, ইলিয়াস আলীকে অপহরণের সঙ্গে জড়িত দুজন সেনাসদস্য বর্তমানে সেনাবাহিনীতে রয়েছেন। এরা হলেন— ওয়ারেন্ট অফিসার জিয়া ও ইমরুল। জিয়াউল আহসানের রানার হিসেবে গুম ও খুন মিশনের হুকুম তারা তামিল করতেন। খুনিচক্রের সদস্য হিসেবে চিহ্নিত হওয়ার পর গুম তদন্ত কমিশন ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত টিমের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে সেনাবাহিনী এ দুই সদস্যকে ক্লোজড এবং অন্তরীণ করেছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।

২০১২ সালের ১৭ এপ্রিল সন্ধ্যার পর দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে ইলিয়াস আলী সভা করেন তৎকালীন শেরাটন হোটেলে (বর্তমান ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল)। সভা শেষ করে রাত ১১টায় তিনি বের হন এবং গাড়িতে করে বাসায় ফিরছিলেন। অপহরণের লক্ষ্যে জিয়াউলের নির্দেশে শেরাটন থেকেই অনুসরণ করছিলেন র্যাবের সদস্য সার্জেন্ট তাহেরুল ইসলাম। পরবর্তীতে তাকে চিহ্নিত করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত টিম। তাকে তদন্ত কমিটিতে আনা হয়।

জিজ্ঞাসাবাদের পর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ১৬৪ ধারায় তিনি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে তিনি উল্লেখ করেছেন, আমার দায়িত্ব ছিল শেরাটন থেকে অনুসরণ এবং বেতার বার্তায় গতিপথ জিয়াউল স্যারকে জানানো। নির্দেশনা অনুযায়ী তিনি ইলিয়াস আলীর গাড়ি অনুসরণ এবং প্রতিটি মুহূর্তে গাড়ির গতিপথ জিয়াকে অবহিত করা। মহাখালী পৌঁছার পর ইলিয়াস আলীর গাড়ি সরাসরি অনুসরণ শুরু করেন জিয়ার টিম।

মহাখালী জলখাবার হোটেলের অদূরে বনানীর ২ নম্বর সড়কে গাড়িকে ধাক্কা দিয়ে থামানোর পর ড্রাইভার আনসারসহ ইলিয়াস আলীকে অপহরণ করে এই টিমের সদস্যরা। এরপরই জিয়া তাহেরুলকে বলেন, ‘তোমার ডিউটি শেষ, চলে যাও।’ নির্দেশনা অনুযায়ী দায়িত্ব শেষে তিনি ফিরে যান। জিয়ার টিম ইলিয়াস আলীকে নিয়ে যাওয়ার পর কী হয়েছে সেটা তিনি বলতে পারবেন না। ’

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ইলিয়াস আলীকে অপহরণের পর হত্যা করা হয়েছিল। হত্যার পর তৎকালীন র্যাব কর্মকর্তা এবং পরবর্তী সময়ে সেনাবাহিনীতে পদোন্নতি পেয়ে মেজর জেনারেল হওয়া জিয়াউল আহসান অফিসে ফিরে স্বস্তি ও আনন্দ প্রকাশ করেছিলেন। বলেছিলেন, ‘আজ বড় একটি অপারেশনে সাকসেসফুল হলাম। শেষ করে তাকে যমুনায় ফেলে দিয়ে এসেছি।’

জিয়া এ কথাও বলেন যে, ইলিয়াস আলী অপারেশনের কথা ঊর্ধ্বতনকে জানিয়েছি। ঊর্ধ্বতন বলতে তিনি মেজর জেনারেল তারেক সিদ্দিকি কিংবা শেখ হাসিনাকে বুঝিয়েছেন বলে সূত্রের ধারণা। যাদের সামনে এই কথা জিয়াউল আহসান বলেছিলেন, তাদেরকেও চিহ্নিত করতে সক্ষম হয়েছেন ট্রাইব্যুনালের তদন্ত টিম।

এদিকে শেখ হাসিনার নির্দেশে বিভিন্ন ব্যক্তি ও রাজনৈতিক নেতাকে গুম এবং অপহরণের সংশ্লিষ্টতা পেয়েছে গুম তদন্ত কমিশন।

গুম তদন্ত কমিশন সূত্র জানায়, শেখ হাসিনার নির্দেশেই ইলিয়াস আলীকে গুম এবং খুন করা হয়েছিল। শেখ হাসিনা সরকারের সময়ে এসএসএফ-এর মহাপরিচালক ছিলেন লে. জেনারেল চৌধুরী হাসান সওরাওয়ার্দী। তার সঙ্গে আলাপকালে জানা গেছে, ডিজিএফআইর তৎকালীন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ডেকে নিয়ে ইলিয়াস আলীকে গুম করার নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। অথচ পরবর্তী সময়ে ইলিয়াস আলীর স্ত্রীকে ডেকে এনে নাটকও করেছিলেন।

পুরাতন শাড়ি পরে জড়িয়ে ধরেছিলেন ইলিয়াস আলীর স্ত্রী ও কন্যাকে। এ সময় ইলিয়াস আলীর স্ত্রীকে শেখ হাসিনা জানিয়েছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নির্দেশে অপহরণ করা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিরোধের জের হিসেবে এটা করা হয়েছে বলে ইলিয়াস আলীর স্ত্রীকে অবহিত করেছিলেন শেখ হাসিনা।

এদিকে গুম কমিশনের প্রাথমিক রিপোর্টেও উল্লেখ করা হয়েছে অনেক গুমের ঘটনা শেখ হাসিনার নির্দেশে হয়েছিল। এই বিষয়ে ডিজিএফআই’র সাবেক একাধিক মহাপরিচালক গুম কমিশনের জিজ্ঞাসাবাদেও এ কথা স্বীকার করেছেন।

এনায়েতপুরে ১৫ পুলিশ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক মন্ত্রী লতিফ বিশ্বাস

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: সোমবার, ৬ জানুয়ারি, ২০২৫, ১১:২৯ পূর্বাহ্ণ
এনায়েতপুরে ১৫ পুলিশ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক মন্ত্রী লতিফ বিশ্বাস

দেশব্যাপী আলোচিত সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর থানায় অগ্নীকান্ড, লুঠপাট ও দিনেদুপুরে পিটিয়ে মর্মান্তিকভাবে ১৫ পুলিশ হত্যাকান্ডের মামলায় সন্ধিগ্ধ আসামী হিসেবে যৌথ বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হয়েছেন সাবেক মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রী আব্দুল লতিফ বিশ্বাস।

রবিবার (৫ জানুয়ারী) দুপুরে জেলার বেলকুচি উপজেলার কামারপাড়ার নিজ গ্রাম থেকে আটক হয়েছেন তিনি। এনায়েতপুর থানায় পুলিশ হত্যা মামলার ঘটনাটি সরকার পতনের দিন গত ৪ আগষ্ট। ঘটনার প্রায় ৫ মাস পর ওই মামলায় সন্দেহভাজন আসামী হিসেবে গ্রেফতার হলেন সাবেকমন্ত্রী লতিফ বিশ্বাস। 

সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপার মো: ফারুক হোসের জানান, ‘পুলিশ হত্যাকান্ডের মামলায় সন্ধিগ্ধ আসামী হিসেবে সেনা নিয়ন্ত্রিত যৌথ বাহিনীর একটি দল সাবেক মন্ত্রী লতিফ বিশ্বাসকে রবিবার দুপুরে তার গ্রামের বাড়ি থেকে আটক করে। এরপর তাকে জেলা সদরের সেনাকাম্পে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। লতিফ বিশ্বাসকে পুলিশ হত্যাকান্ডের মামলায় সন্ধিগ্ধ আসামী হিসেবে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরনের প্রক্রিয়া চলছে।’ এরআগে জেলা সেনাক্যাম্পে ‘‘যৌথ বাহিনী গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে পুলিশে সোপর্দ করে।”

অন্যদিকে, আওয়ামীলীগ সরকারের পতনের পর সাবেক অন্যান্য মন্ত্রী-এমপি ও নেতাকর্মীরা নিজ নিজ এলাকা থেকে সটকে পড়লেও প্রবীন এ আওয়ামীলীগ নেতা লতিফ বিশ্বাস নিজ বাড়িতেই অবস্থান করছিলেন।

স্থানীয়দের মতে আর এটিই শেষ পর্যন্ত কাল হলো তার। সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি ও চৌহালী) আসনে তিনি দু’বার এমপি নির্বাচিত হলেও নবম ও দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনায়ন পাননি। তারপরেও তিনি রাজনৈতিকভাবে সক্রিয় ছিলেন।

তিনি সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সাবেক জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ছিলেন। তিনি বিগত দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে পরাজিত হন।

বেলকুচি প্রেসক্লাবের আয়োজনে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: সোমবার, ৬ জানুয়ারি, ২০২৫, ১১:২৬ পূর্বাহ্ণ
বেলকুচি প্রেসক্লাবের আয়োজনে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ

সিরাজগঞ্জ বেলকুচি প্রেসক্লাবের আয়োজনে  দুই শতাধিক অসহায় ও দারিদ্র শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। রোববার (৫ জানুয়ারি) সকালে বেলকুচি প্রেসক্লাব চত্বরে উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় উক্ত শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।

বিতরণের সময় উপস্থিত ছিলেন বেলকুচি উপজেলা নির্বাহী অফিসার আফিয়া সুলতানা কেয়া, বেলকুচি প্রেসক্লাবের সভাপতি আলহাজ্ব গাজী সাইদুর রহমান, বেলকুচি প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক  রেজাউল করিম, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) আবু হেলাল, বেলকুচি প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি নারায়ন মালাকার, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও যমুনা টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার গোলাম মোস্তফা রুবেল, সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক আবু মুসা, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক উজ্জল অধিকারী, অর্থ সম্পাদক সবুজ সরকার, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক বাবু সহ প্রেসক্লাবে অনন্য সদস্য বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।