খুঁজুন
শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫, ২৬ পৌষ, ১৪৩১

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত প্রায় ৪৬ হাজার ফিলিস্তিনি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারি, ২০২৫, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ণ
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত প্রায় ৪৬ হাজার ফিলিস্তিনি

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে প্রায় ১৫ মাস ধরে। এই সময়ে অঞ্চলটিতে ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহত হয়েছে প্রায় ৪৬ হাজার ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছে ১ লাখ ৯ হাজারের বেশি। এ ছাড়া, ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে গাজায় নিখোঁজ হয়েছে অন্তত ১১ হাজার মানুষ। তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে মঙ্গলবার (৭ জানায়ারি) সন্ধ্যার আগের ২৪ ঘণ্টায় অন্তত আরও ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। ফলে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫ হাজার ৮৮৫।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনে আরও প্রায় ১ লাখ ৯ হাজার ১৯৬ জন আহত হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, ‘২৪ ঘণ্টায় তিনটি হত্যাকাণ্ডে ইসরায়েলি বাহিনী ৩১ জনকে হত্যা করেছে এবং ৫৭ জনকে আহত করেছে। অনেক মানুষ এখনো ধ্বংসস্তূপে ও রাস্তায় আটকা পড়ে আছে, কারণ উদ্ধারকর্মীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।’

এদিকে, ফিলিস্তিনি রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (পিআরসিএস) জানিয়েছে, ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী পরিকল্পিত ও পদ্ধতিগতভাবে ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্যকর্মীদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত ইসরায়েল ১ হাজার ৫৬ জন স্বাস্থ্যকর্মীকে হত্যা এবং ৩৫০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।

এক বিবৃতিতে পিআরসিএসের স্বাস্থ্য কর্মসূচির পরিচালক বাশার মুরাদ বলেন, ‘গাজা উপত্যকা ও পশ্চিম তীরের মধ্যে প্যারামেডিকস, প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদানকারী দল এবং অ্যাম্বুলেন্স ও হাসপাতালকর্মীসহ স্বাস্থ্যকর্মীদের বিরুদ্ধে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়েছে ইসরায়েল।’

বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী গাজায় পিআরসিএসের চারটি শাখাকে পরিকল্পিতভাবে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে ধ্বংস করেছে। এর মধ্যে উত্তর গাজার জাবালিয়া শাখা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।

মুরাদ আরও বলেন, গাজা শহরের বৃহত্তম পিআরসিএস কেন্দ্র আল-আমাল কমপ্লেক্সও লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। সেখানে ইসরায়েলি হামলায় ৪৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে মেডিকেল ও প্যারামেডিক কর্মী এবং সেখানে আশ্রয় নেওয়া বাস্তুচ্যুত ব্যক্তিরাও রয়েছে।

ফিলিস্তিনি রেড ক্রিসেন্টের এই কর্মী আরও জানান, যুদ্ধ ও সংঘাতপূর্ণ এলাকায় রেড ক্রিসেন্ট ও রেড ক্রসের সুরক্ষা আন্তর্জাতিক আইন নিশ্চিত করলেও গাজা উপত্যকায় পিআরসিএসের প্রায় ৮০ শতাংশ সক্ষমতা পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করেছে ইসরায়েল।

মুরাদ বলেন, ‘ইসরায়েলি সামরিক আগ্রাসনের ফলে রেড ক্রিসেন্টের ৩২ জন কর্মী নিহত হয়েছেন। তাদের অধিকাংশই গাজা উপত্যকায় দায়িত্ব পালন করার সময় সরাসরি ও পরিকল্পিতভাবে হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছেন।’

এর আগে, হামাস ২০২৪ (৭ অক্টোবর) ইসরায়েলে হামলার পর থেকে গাজা উপত্যকায় গণহত্যামূলক যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে তেল আবিব। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেও তারা যুদ্ধ বন্ধ করেনি।

২০২৪ সালের নভেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। গাজায় প্রাণঘাতী যুদ্ধে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে একটি গণহত্যার মামলা চলছে।

তুরস্ককে বাংলাদেশের যুবশক্তি কাজে লাগানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫, ১২:৫৮ পূর্বাহ্ণ
তুরস্ককে বাংলাদেশের যুবশক্তি কাজে লাগানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস তুরস্ককে তাদের প্রযুক্তি বাংলাদেশে নিয়ে আসা, বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও কারখানা স্থানান্তর এবং যুবশক্তিকে কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের বাণিজ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ড. ওমর বলাতের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলে তিনি এ আহ্বান জানান।

বাংলাদেশকে বিশ্বের অষ্টম বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশ হিসেবে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেশের যুবসমাজের জন্য কাজের সুযোগ সৃষ্টিতে কাজ করছে এবং এ ব্যাপারে তুরস্কের সহযোগিতা কামনা করেন।

‌‘আমাদের তরুণ জনগোষ্ঠীকে সুযোগ দিতে আপনাদের সাহায্য চাচ্ছি; এটি আমার দেশের প্রতি আপনার দেশের প্রতি আবেদন,’ তিনি বলেন।

তিনি আরও বলেন, আমাদের তরুণদের ব্যবহার করে এখানে আপনার কারখানা পরিচালনা করুন, যেন আপনি এই অঞ্চলে পণ্য সরবরাহ করতে পারেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ ও তুরস্ক পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে একটি স্বপ্নের সম্পর্ক গড়ে তোলার সম্ভাবনা রয়েছে।

‘বাংলাদেশ ও তুরস্কের সম্পর্ক অত্যন্ত উষ্ণ; আমরা এটি সবক্ষেত্রে তৈরি করতে চাই,’ তিনি বলেন।

‘এখানে অনেক কিছু করার আছে। কিছু ক্ষেত্রে আমরা আপনাদের সহায়তা, প্রযুক্তি এবং বিনিয়োগ চাই।’

‘আপনারা প্রযুক্তিতে নেতা। আপনারা এখানে প্রতিরক্ষা শিল্প তৈরি করতে পারেন। আসুন শুরু করি… আপনাদের যেকোনো প্রয়োজনে আমরা প্রস্তুত,’ তিনি বলেন।

তুরস্কের বাণিজ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ড. ওমর বলাত বলেন, বাংলাদেশ ও তুরস্ক টেক্সটাইল শিল্পের বাইরে তাদের সহযোগিতা বৈচিত্র্যময় করতে পারে, যা বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে তাদের প্রধান আমদানি পণ্য।

তিনি বলেন, প্রতিরক্ষা শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা, ফার্মাসিউটিক্যালস এবং কৃষি যন্ত্রপাতি ক্ষেত্রেও অর্থনৈতিক সহযোগিতা হতে পারে।

‘আমরা বাংলাদেশে আমদানির ক্ষেত্রে ভারত এবং অন্যান্য বাজারকে প্রতিস্থাপন করতে পারি। অর্থনৈতিক এবং সামাজিক ক্ষেত্রেও সকল পর্যায়ে সহযোগিতা হতে পারে,’ তিনি বলেন।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ও তুরস্কের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার সুযোগ রয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের তুরস্কে রপ্তানি ছিল প্রায় ৫৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, আর আমদানি ছিল প্রায় ৪২৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

বর্তমানে প্রায় ২০টি বড় তুর্কি কোম্পানি বাংলাদেশে গার্মেন্ট ও টেক্সটাইল, আনুষঙ্গিক পণ্য, রাসায়নিক, প্রকৌশল, নির্মাণ এবং জ্বালানি খাতে কাজ করছে।

বাংলাদেশে কার্যরত উল্লেখযোগ্য তুর্কি কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে তুর্কি এলপিজি কোম্পানি এওয়াইজিএজেড, কোকা-কোলা ইচেজেক এবং রেফ্রিজারেটর ও এসি নির্মাতা আরকিলিক (যারা সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড অধিগ্রহণ করেছে)।

এ সময় প্রধান উপদেষ্টা গত আগস্টে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোয়ানের সঙ্গে তার টেলিফোন আলাপ এবং এরপরে অক্টোবরে তুরস্কের আট সদস্যের একটি প্রতিনিধি দলের বাংলাদেশ সফরের কথা স্মরণ করেন।

কমার্স উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন, উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, এসডিজি বিষয়ক সচিব লামিয়া মুরশেদ এবং বিডা চেয়ারম্যান আশিক মাহমুদ চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

‘জামায়াত ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে না’

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫, ১২:৫৪ পূর্বাহ্ণ
‘জামায়াত ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে না’

নারায়ণগঞ্জ মহানগর জামায়াতে ইসলামীর আমির ও কেন্দ্রীয় ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি মাওলানা আব্দুল জাব্বার বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলে নারীদের বোরকার ভেতরে রাখবে এমন মিথ্যা অপ্রচার করা হয়েছে। একইভাবে হিন্দু ভাই বোনদের মাঝে ভয় ছড়ানো হয়েছে, জামায়াত ক্ষমতায় আসলে দেশ থেকে বের করে ভারতে পাঠিয়ে দেবে।

এসব অপপ্রচার করে শেখ হাসিনা সরকার জামায়াতে ইসলামী বিরোধী প্রচার চালিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) বিকেলে ১৮নং ওয়ার্ডের বাপ্পী চত্বরে জামায়াতে ইসলামী নারায়ণগঞ্জ মহানগর দক্ষিণ সাংগঠনিক থানার উদ্যোগে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

আব্দুল জব্বার বলেন, আমরা কারো ব্যক্তিগত স্বাধীনতা হস্তক্ষেপ করি না। ফ্যাসিবাদী সরকারের কারণে আপনাদের পাশে আমরা দাঁড়াতে পারিনি। আপনাদের জন্য শুধু শীতবস্ত্র নয়, ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার জন্য যাবতীয় জিনিসপত্র ঘরে ঘরে পৌছে দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, বিগত সময়ে প্রায় ৫৩ বছর যাবৎ যারা সংসদ সদস্য, কাউন্সিলর ও মেম্বার হয়েছেন তাদের লোভের কারণে সরকারের বরাদ্ধকৃত মালামাল সাধারণ মানুষদের কাছে পৌছাতে পারেনি। আমরা সব সময় মানুষের পাশে ছিলাম। আজকে আমরা কিছু কম্বল নিয়ে আসতে পেরেছি, হাসিনার জামানায় যদি এভাবে আসতাম তাহলে কম্বলও নিত-আমাদের সাথে আপনাদের নিয়ে যেত। আমরা এখনো স্বাধীনতা লাভ করতে পারি নাই। মানুষের সকল চাহিদা পরিপূর্ণ না হলে মানুষ স্বাধীনতা পেতে পারে না। সিটি কর্পোরেশন কাউন্সিলর ও পৌরসভা ইউনিয়ন অফিসে জন্মনিবন্ধন করতে যাই এতেও ঘুষ দিতে হয়। আমরা আসলেই দূর্ভাগা জাতি। আল্লাহর আইন প্রতিষ্ঠিত হলে দেশে দূরবস্থা থাকবে না।

জামায়াতে ইসলামী নারায়ণগঞ্জ মহানগর দক্ষিণ সাংগঠনিক থানার আমীর খলিলুর রহমান টিটুর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক আলী আহমেদ, পরিকল্পনা আইন আইসিটি ও মিডিয়া সম্পাদক মনির হোসাইন মোল্লা, যুব ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আখতার হোসাইন, বায়তুল মাল সম্পাদক মাসুদ উল ইসলাম ও গোগনগর উত্তর সভাপতি শিপলু হাসান।

ঢাকায় যানজটে ভোগান্তি নিরসনে পদক্ষেপের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫, ১২:৫২ পূর্বাহ্ণ
ঢাকায় যানজটে ভোগান্তি নিরসনে পদক্ষেপের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

রাজধানী ঢাকার অসহনীয় যানজটে নগরবাসীর ভোগান্তি নিরসনে দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার বরাত দিয়ে প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, আজ প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে যানজটে ভোগান্তি দূরীকরণে করণীয় নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়।

বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা কীভাবে দ্রুত যানজট সমস্যা সমাধান করা যায়, কী পদক্ষেপ নিলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে তা জানতে চান এবং আরও দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেন বলে জানান শফিকুল আলম।