খুঁজুন
শনিবার, ১০ মে, ২০২৫, ২৭ বৈশাখ, ১৪৩২

ঈদের ফিরতি ট্রেনযাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫, ৪:৪৭ অপরাহ্ণ
ঈদের ফিরতি ট্রেনযাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু

আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ের আন্তঃনগর ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। ঈদ-পরবর্তী ফিরতি যাত্রার অগ্রিম টিকিট আজ সোমবার (২৪ মার্চ) সকাল ৮টা থেকে বিক্রি শুরু হয়।

অগ্রিম টিকিটের শতভাগই বিক্রি হচ্ছে অনলাইনে।

যাত্রীসাধারণের সুবিধার্থে পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনের টিকিট সকাল ৮টায় এবং পূর্বাঞ্চলের ট্রেনের টিকিট দুপুর ২টা থেকে ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।

সে অনুযায়ী, এই দুই সময়ে দুই অঞ্চলের টিকিট বিক্রি হবে। আজ যারা টিকিট কিনবেন তারা আগামী ৩ এপ্রিল ভ্রমণ করতে পারবেন।

বাংলাদেশ রেলওয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ঈদের পরের আন্তঃনগর ট্রেনের ৪ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৫ মার্চ, ৫ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৬ মার্চ, ৬ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৭ মার্চ, ৭ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৮ মার্চ, ৮ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৯ মার্চ এবং ৯ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৩০ মার্চ।

এছাড়া চাঁদ দেখার ওপরে ৩১ মার্চ এবং ১ ও ২ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে। ঈদ যাত্রার সব টিকিট অনলাইনে কিনতে হবে। এছাড়া দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে চলাচল করা সব আন্ত নগর ট্রেনের ডে-অফ (সাপ্তাহিক ছুটি) বাতিল করা হয়েছে। ২৭ মার্চ থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত এসব ট্রেনের কোনো ডে-অফ থাকবে না।

ঈদের পরে যথারীতি সাপ্তাহিক ডে-অফ কার্যকর থাকবে। ঈদের দিন কোনো আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে না।

এছাড়া চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি করে ৩১ মার্চ থেকে ১ ও ২ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হতে পারে। যাত্রী সাধারণের অনুরোধে ২৫ শতাংশ টিকিট যাত্রা শুরুর আগে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে। ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট একজন যাত্রী সর্বোচ্চ একবার কিনতে পারবেন। এক্ষেত্রে চারটি আসন সংগ্রহ করতে পারবেন তিনি। কোনো টিকিট রিফান্ড করা যাবে না।

এদিকে গত বছরগুলোতে ঈদযাত্রায় ৮ থেকে ১০ জোড়া বিশেষ ট্রেন চালানো হলেও এবার সেটি কমিয়ে পাঁচ জোড়া করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।

চট্টগ্রাম-চাঁদপুর-চট্টগ্রাম রুটে চাঁদপুর ঈদ স্পেশাল ১ ও ২ নামে দুটি এক জোড়া ট্রেন চালানো হবে। ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ-ঢাকা রুটে দেওয়ানগঞ্জ ঈদ স্পেশাল ৩ ও ৪ নামে একজোড়া ট্রেন চালানো হবে। ভৈরববাজার-কিশোরগঞ্জ-ভৈরববাজার রুটে শোলাকিয়া ঈদ স্পেশাল ৫ ও ৬ নামে এক জোড়া ট্রেন চালানো হবে। ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ রুটে শোলাকিয়া ঈদ স্পেশাল ৭ ও ৮ নামে এক জোড়া ট্রেন চালানো হবে এবং জয়দেবপুর-পার্বতীপুর-জয়দেবপুর রুটে পাবর্তীপুর ঈদ স্পেশাল ৯ ও ১০ নামে এক জোড়া ট্রেন চালানো হবে।

এর আগে, গত ৯ মার্চ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে অগ্রিম টিকিট বিক্রির তথ্য জানানো হয়।

৯৯৯ নম্বরে তরুণীর ফোন

“বাবাকে খুন করেছি, আমাকে ধরে নিয়ে যান”

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১০ মে, ২০২৫, ৬:৩৪ অপরাহ্ণ
“বাবাকে খুন করেছি, আমাকে ধরে নিয়ে যান”

৮ মে ২০২৫, বৃহষ্পতিবার ভোরে সাভার পৌরসভার মজিদপুর কাঠালবাগান থেকে এক তরুণী ‘জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯’ নম্বরে ফোন করে জানান তিনি তার পিতাকে খুন করেছেন। তিনি আত্মসমর্পণ করতে চান এবং দ্রুত পুলিশ পাঠানোর জন্য বলেন।

খুনের কারণ হিসেবে তিনি বলেন, তার পিতা তাকে চার বছর ধরে ধর্ষন করে আসছিলেন। ২০২২ সালে নাটোরের সিংড়া থানায় বাবার বিরুদ্ধেই ধর্ষণ মামলা করেন তিনি। দীর্ঘ দিন জেলখেটে জামিনে মুক্ত হন তার পিতা, কিন্তু তারপরও ভালো হন নাই। গতরাতে আবার ধর্ষন চেষ্টা করার কারণে তিনি পিতাকে খুন করেছেন।

৯৯৯ থেকে সংবাদ পেয়ে সাভার থানা পুলিশের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে এবং খুনের অভিযোগে কলার জান্নাতুল জাহান শিফা (২৩) কে গ্রেফতার করে। নিহতের নাম আব্দুস সাত্তার (৫৫)। তিনি নাটোর জেলার সিংড়া থানার ভগা গ্রামের বাসিন্দা। স্ত্রীর মৃত্যুর পর মেয়েকে নিয়ে মজিদপুর কাঠালবাগান এলাকায় একটি বাড়ির ৫ম তলার বাসায় ভাড়া থাকতেন আব্দুস সাত্তার।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জান্নাতুল জাহান শিফা জানান, তার বাবা ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করতেন। যে কারণে গতকাল বুধবার রাতে খাবারের সময় তার ভাতের মধ্যে ২০টি ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দেন।পরে বৃহস্পতিবার ভোর ৪টার দিকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেন। ঘটনাস্থলে যাওয়া সাভার মডেল থানা পুলিশের এসআই ইমরান এ বিষয়ে ৯৯৯ কে নিশ্চিত করেন।

এ সংক্রান্তে সাভার মডেল থানায় একটি মামলা রুজু করা হয়েছে।

৩৬ স্থানে পাকিস্তানের ৪০০ ড্রোন হামলা, স্বীকার করলো ভারত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১০ মে, ২০২৫, ১২:১৭ অপরাহ্ণ
৩৬ স্থানে পাকিস্তানের ৪০০ ড্রোন হামলা, স্বীকার করলো ভারত

৮ ও ৯ মে’র মাঝরাতে ৩৬টি স্থানে প্রায় ৩০০-৪০০টি ড্রোন ব্যবহার করে লাইন অব কন্ট্রোল (এলওসি) ডিঙিয়ে ভারতীয় আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে পাকিস্তান। শুক্রবার এমন অভিযোগ করেছে ভারত। শুক্রবার (৯ মে) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে দ্য ওয়ায়ার।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব ড্রোনের মাধ্যমে সামরিক স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা এবং বেসামরিক বিমানকে ঢাল হিসেবে ব্যবহারের অভিযোগ আনা হয়েছে।

ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রী, সেনাবাহিনীর কর্নেল সোফিয়া কুরেশি এবং বিমানবাহিনীর উইং কমান্ডার ভূমিকা সিংহ এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে জানান, পাকিস্তানের এই ড্রোন অনুপ্রবেশের সম্ভাব্য উদ্দেশ্য ছিল ভারতের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পরীক্ষা করা। ভারতের হাতে ধরা পড়া ড্রোনগুলোর ধ্বংসাবশেষ প্রাথমিকভাবে পরীক্ষা করে দেখা গেছে, সেগুলো তুরস্কের আসিসগার্ড সংগার ড্রোন।

এর আগে বৃহস্পতিবার (৭ মে) রাতে ভারত ‘অপারেশন সিদুঁর’ চালিয়ে পাকিস্তান এবং পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের নয়টি লক্ষ্যবস্তুতে সামরিক হামলা চালায়।

উইং কমান্ডার ভূমিকা সিংহ বলেন, সামরিক স্থাপনার ওপর হামলার উদ্দেশ্যে ৮ এবং ৯ মে’র মাঝরাতে ভারতের পশ্চিম সীমান্তজুড়ে আকাশসীমা লঙ্ঘন করে পাকিস্তান সামরিক বাহিনী। এলওসি এবং আন্তর্জাতিক সীমান্ত বরাবর লেহ থেকে সির ক্রিক পর্যন্ত ৩৬টি স্থানে ৩০০ থেকে ৪০০ ড্রোন পাঠানো হয়। ভারতীয় সেনাবাহিনী কাইনেটিক এবং নন-কাইনেটিক পদ্ধতিতে এই ড্রোনগুলো নামিয়ে দেয়। ধারণা করা হচ্ছে, এসব অনুপ্রবেশ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পরীক্ষা ও গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল।

তিনি আরও জানান, পাকিস্তানের একটি সশস্ত্র ইউএভি ভারতের বাঠিন্ডা সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা করেছিল, যেটিকে সফলভাবে প্রতিহত করা হয়েছে। জবাবে ভারতীয় সশস্ত্র ড্রোন পাকিস্তানের চারটি আকাশ প্রতিরক্ষা ঘাঁটিতে হামলা চালায় এবং এর মধ্যে একটি ড্রোন পাকিস্তানের একটি এয়ার ডিফেন্স রাডার ধ্বংস করতে সক্ষম হয়।

ভূমিকা বলেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনী এলওসি বরাবর ভারী ক্যালিবারের কামান থেকে গোলাবর্ষণ করে এবং টাংধার, উরি, পুঞ্চ, মেন্ধার, রাজৌরি, অখনূর ও উধমপুরে সশস্ত্র ড্রোন ব্যবহার করে হামলা চালায়, যার ফলে ভারতীয় সেনাদের কিছু ক্ষয়ক্ষতি ও আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। পালটা হামলায় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, পাকিস্তান তাদের বেসামরিক বিমান চলাচল বন্ধ না করে বরং ‘ঢাল হিসেবে’ ব্যবহার করেছে।

সংবাদ সম্মেলনে ভূমিকা বলেন, ৭ মে রাত ৮টা ৩০ মিনিটে পাকিস্তান ভারতের ওপর একটি ব্যর্থ ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। কিন্তু তারা তাদের বেসামরিক বিমান চলাচল বন্ধ করেনি। বরং করাচি-লাহোর বিমানপথে বেসামরিক বিমান চলছিল, যা পাকিস্তানের দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণকে আবারও সামনে এনেছে। তারা জানে ভারত এই হামলার জবাবে দ্রুত প্রতিক্রিয়া দেবে।

ভারতের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, উত্তেজনার জেরে দেশের ২৮টি বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে।

এদিকে জম্মু ও কাশ্মীরের এলওসি ও আন্তর্জাতিক সীমান্ত বরাবর একাধিক সামরিক স্থাপনা ও বেসামরিক এলাকায় ভারী গোলাবর্ষণ ও ড্রোন-মিসাইল হামলার কারণে এক নারী নিহত এবং অপর একজন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে ব্ল্যাকআউট জারি করা হয়। জম্মু শহর ও সীমান্তবর্তী বিভিন্ন গ্রামে রাতভর গোলাগুলির আওয়াজ, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার প্রতিক্রিয়া এবং সাইরেনের শব্দে আতঙ্কে রাত কাটান সাধারণ মানুষ।

আ'লীগ নিষিদ্ধসহ তিন দফা দাবি

শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ

মোঃ হাসানুজ্জামান, বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শনিবার, ১০ মে, ২০২৫, ১২:০১ অপরাহ্ণ
শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ

আওয়ামী লীগ সরকারের এমপি ও সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগের পর আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল পুরোদেশ। এরই ধারাবাহিকতায় তিন দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো রাজধানীর শাহবাগে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছেন ছাত্র-জনতা। সারা রাত অবস্থানের পর শনিবার (১০ মে) সকালে সেখানে লোক সমাগম কম লক্ষ্য করা গেছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে ছাত্র-জনতা বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন। শিক্ষার্থী ও আন্দোলনকারীরা সেখানে অবস্থান করছেন। তারা ‘ব্যান ব্যান, আওয়ামী লীগ ব্যান’, ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’সহ বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন। রাতে অবস্থানকারী অনেকেই রাস্তার ওপর শুয়ে বিশ্রাম নিচ্ছেন। তবে বেশিরভাগই শাহবাগ ছেড়ে গেছেন। আশপাশে গাছের ছায়ায় বসে থাকতে দেখা গেছে অনেকেই।

এদিকে ছাত্র-জনতার অবস্থানের কারণে শাহবাগ মোড়ের প্রতিটি সড়কে ব্যারিকেড দিয়ে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। শুক্রবারের মতো শনিবারও সেখানে যান চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে।

শুক্রবার বিকেলে আন্দোলন শুরু হয়। এর আগে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ের পাশের মঞ্চ থেকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন। তিনি শাহবাগ মোড় অবরোধের ঘোষণা দেওয়ার পর আন্দোলনকারীরা মিছিল নিয়ে বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে শাহবাগে এসে অবরোধ শুরু করেন। সারারাত সেখানে অবস্থান করেন তারা।

রাত ১১টার দিকে হাসনাত আবদুল্লাহ পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তিনি আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শনিবার (১০ মে) বিকেল ৩টায় শাহবাগে গণজমায়েতের আহ্বান জানান এবং অবস্থান কর্মসূচি চলমান রাখার ঘোষণা দেন। সবমিলিয়ে এ-কথা বলাই যায়- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আন্দোলন ক্রমশ জোরালো হচ্ছে।