খুঁজুন
রবিবার, ১১ মে, ২০২৫, ২৮ বৈশাখ, ১৪৩২

উদ্ধারে গিয়ে পুলিশের উপর হামলা, আহত ৩

সিংড়ায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে চার জনকে গণধোলাই

মোঃ কুরবান আলী, সিনিয়র রিপোর্টার
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০২৫, ৫:০৯ অপরাহ্ণ
সিংড়ায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে চার জনকে গণধোলাই

নাটোরের সিংড়ায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে ৪জনকে গণধোলাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এসময় তাদের ছাড়িয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা চালায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থী। এতে পুলিশের গাড়ী ভাংচুর ও ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। আহতরা হলেন সিংড়া থানার এএসআই হাসেম, কনস্টেবল কাউসার ও ইমাম।

এ ঘটনায় উদয় মিজান ও আদনান নামে সিংড়ার দুই সমন্বয়ককে আটক করেছে পুলিশ। পরে মুচলেকা দিয়ে তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

জানা যায়, সোমবার রাত ১০টার দিকে সিংড়া উপজেলার উত্তর দমদমা স্লুইচগেট এলাকার একটি বিলে চারজন বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির চেষ্টা চালায়। এসময় স্থানীয়রা সোহাগ, সালমান শাহ, রায়হান ওরফে রাজু ও আলামিনকে আটক করে গণধোলাই দেয়।

এসময় সিংড়া থানা পুলিশ খবর পেয়ে তাদের উদ্ধার করতে গেলে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিংড়ার সমন্বয়ক আদনানের নেতৃত্বে পুলিশের গাড়ী ও পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এতে সিংড়া থানা পুলিশের ৩ সদস্য আহত হয়। পরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী চুরির অভিযোগে আটক ৪ জন এবং আহত ৩ পুলিশ সদস্যকে উদ্ধার করে সিংড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।

সিংড়া থানার ওসি আসমাউল হক বলেন, এ ঘটনায় রাতেই সেনাবাহিনীর সহায়তায় সিংড়া থানা পুলিশ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থী উদয় মিজান এবং আদনানকে আটক করে। ভবিষ্যতে কখনও এরকম কাজ করবে না মর্মে তাদেরকে মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে চুরির অভিযোগে আটককৃতদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান ওসি।

যুদ্ধবিরতিতে পাকিস্তানে আনন্দ-উল্লাস, জয় হয়েছে বলছেন দেশটির মানুষ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১১ মে, ২০২৫, ১০:১৬ পূর্বাহ্ণ
যুদ্ধবিরতিতে পাকিস্তানে আনন্দ-উল্লাস, জয় হয়েছে বলছেন দেশটির মানুষ

ভারতের সঙ্গে কয়েকদিনের উত্তেজনার পর যুদ্ধবিরতিতে গেছে পাকিস্তান। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার পর পাকিস্তানের সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে আসেন। ‘বিজয় হয়েছে’ দাবি করে তারা বিভিন্ন জায়গায় আনন্দ উল্লাস করছেন বলে জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এপি।

বিজ্ঞাপন

সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাধারণ মানুষকে বিভিন্ন শহরে ‘পাকিস্তান দীর্ঘজীবী হোক’ স্লোগান দিতে শোনা গেছে। তারা বলছেন, এই যুদ্ধবিরতি পাকিস্তানের জন্য গৌরবের। একইসঙ্গে উত্তেজনা কমায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন তারা।

শনিবার (১০ মে) দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়। যা ভারত-পাকিস্তান উভয় দেশ নিশ্চিত করেছে।

বিজ্ঞাপন

মোহাম্মদ ফাতেহ নামে লাহোরের এ যুবক এপিকে বলেছেন, “এটি পাকিস্তানের জন্য একটি বড় দিন। আমাদের সেনারা শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। এতে ভারতের কাছে কোনো উপায় ছিল না। তারা যুদ্ধবিরতি করতে বাধ্য হয়েছে।”

ইসলামাবাদে জুবাইদা বিবি নামে ৪৫ বছরের এক নারী বলেন, “যুদ্ধ দুর্ভোগ ছাড়া আর কিছু আনে না। আমরা খুশি শান্তি ফিরে আসছে। বিষয়টি আমার কাছে ঈদের মতো লাগছে। আমরা জিতেছি।”

বিজ্ঞাপন

যুদ্ধবিরতির খবরে মুলতানে একে অপরকে মিষ্টিমুখ করাচ্ছেন পাকিস্তানিরা।
আফগানিস্তান সীমান্তবর্তী পেশোয়ারের কাছের উপজাতি এলাকায় কিছু মানুষকে আকাশে গুলি ছুড়ে যুদ্ধবিরতি উদযাপন করতে দেখা গেছে।

অপরদিকে পাকিস্তানের আজাদ কাশ্মিরের রাজধানী মুজাফফরাবাদের সাধারণ মানুষ এ যুদ্ধবিরতিকে স্বাগত জানিয়েছেন। তারা বলছেন, বারবার সংঘাতে জড়ানো এই অঞ্চলটিতে বহুল প্রতীক্ষিত শান্তি ফিরবে বলে আশা তাদের। সেখানকার জুলফিকার আলী নামে এক ব্যক্তি বলেন, “আমাদের জন্য শান্তির অর্থ হলো বেঁচে থাকা। আমরা অনেক দুর্ভোগ সহ্য করেছি। আমি খুশি ভারত ও পাকিস্তান ভালো সিদ্ধান্ত নিয়েছে।”

সূত্র: এপি

ভীতিকর গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে যুদ্ধ বন্ধে চাপ দেয় যুক্তরাষ্ট্র

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১১ মে, ২০২৫, ১০:১৩ পূর্বাহ্ণ
ভীতিকর গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে যুদ্ধ বন্ধে চাপ দেয় যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ আলোচনার পর ভারত ও পাকিস্তানের মাঝে যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়েছে। দীর্ঘ ৪৮ ঘণ্টা ধরে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ও ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের প্রচেষ্টায় এই যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

বিজ্ঞাপন

তবে পরমাণু অস্ত্রধারী এই দুই দেশের যুদ্ধবিরতির নিয়ে সামনে এসেছে নতুন তথ্য। মূলত ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে ভীতিকর তথা উদ্বেগজনক গোয়েন্দা তথ্য পাওয়ার পর ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ফোন করে পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরুর আহ্বান জানান—এমনটাই জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।

সিএনএন জানায়, মার্কিন প্রশাসনের একটি কেন্দ্রীয় দল — ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মার্কো রুবিও এবং হোয়াইট হাউসের চিফ অব স্টাফ সুজি ওয়াইলস — ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান সংঘাত ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছিলেন।

বিজ্ঞাপন

প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাতের মধ্যেই শুক্রবার সকালে যুক্তরাষ্ট্র এমন কিছু গোয়েন্দা তথ্য পায় যা পরিস্থিতিকে বিপজ্জনক বলে ইঙ্গিত দেয়।

প্রভাবশালী এই মার্কিন সংবাদমাধ্যম বলছে, ওই তথ্যের ভিত্তিতে ভাইস প্রেসিডেন্ট ভ্যান্স প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পুরো পরিকল্পনার ব্যাপারে অবহিত করেন। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় শুক্রবার দুপুরে তিনি (জেডি ভ্যান্স) সরাসরি নরেন্দ্র মোদিকে ফোন করেন।

বিজ্ঞাপন

মার্কিন এই ভাইস প্রেসিডেন্ট ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্পষ্ট করে বলেন, হোয়াইট হাউসের মতে, এই সংঘাত আরও মারাত্মক রূপ নিতে পারে এবং সপ্তাহান্তে বড় ধরনের সংঘর্ষ হতে পারে। ভ্যান্স এসময় মোদিকে উৎসাহ দেন যেন ভারত সরাসরি পাকিস্তানের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং উত্তেজনা কমানোর বিভিন্ন পথ বিবেচনা করে।

ওই সময় যুক্তরাষ্ট্রের ধারণা ছিল, দুই দেশের মধ্যে কোনও ধরনের কূটনৈতিক আলোচনা চলছে না। তাই তাদের মূল লক্ষ্য ছিল দুই পক্ষকে আবারও আলোচনায় ফিরিয়ে আনা। সূত্র জানায়, ভ্যান্স এসময় মোদিকে এমন একটি শান্তিপূর্ণ বিকল্প পথের কথাও জানান, যেটি পাকিস্তান গ্রহণ করতে পারে বলে আমেরিকার ধারণা ছিল।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই তথ্যের প্রকৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো না হলেও, তা এতটাই গুরুত্বপূর্ণ ছিল যে, এই তিন শীর্ষ কর্মকর্তাকে বিষয়টিতে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও সক্রিয় হবার প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে সাহায্য করে।

সিএনএন বলছে, ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে আলাপের পরেই মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের কর্মকর্তারা— যার মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওও ছিলেন— ভারত ও পাকিস্তানের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে রাতভর যোগাযোগ চালিয়ে যান।

যদিও মার্কিন প্রশাসন যুদ্ধবিরতির খসড়া তৈরি বা আলোচনায় সরাসরি যুক্ত হয়নি, তবে তারা বিষয়টিকে আলোচনার সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার অংশ হিসেবে দেখেছে। প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেন, মোদির সঙ্গে ভ্যান্সের ফোনালাপ ছিল যুদ্ধবিরতির এই প্রক্রিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়।

সিএনএন বলছে, ভারত ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর ফোনালাপ সম্পর্কে জানেন এমন একজন মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, যখন ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা দ্রুত বাড়ছিল, তখন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বিষয়টি শান্ত করার জন্য ব্যাপক চেষ্টা চালানো হচ্ছিল।

ওই কর্মকর্তা বলেন, “তখন স্পষ্ট ছিল যে, দুই দেশের মধ্যে কোনও সরাসরি কথা বলা হচ্ছিল না। তাই আমাদের লক্ষ্য ছিল—আমাদের ভারত ও পাকিস্তানের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে, তাদের কথা বলায় উৎসাহ দেওয়া এবং যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে উত্তেজনা কমানোর পথ খুঁজে বের করা।”

তিনি আরও জানান, এই আলোচনার ধারাবাহিকতায় মার্কিন কর্মকর্তারা বুঝতে পারেন, উভয় পক্ষের জন্য উত্তেজনা কমানোর ‘সম্ভাব্য পথ’ কী হতে পারে। এরপর তারা সেই বার্তা দুই পক্ষের মধ্যে পৌঁছে দিতে সাহায্য করেন এবং কিছুটা হলেও যোগাযোগের ঘাটতি দূর করতে সহায়ক হন। এর ফলে ভারত ও পাকিস্তান সরাসরি আলোচনায় বসার সুযোগ পায়, যার ফলাফল এখন দেখা যাচ্ছে।

মার্কিন প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি যুদ্ধবিরতির কোনও চুক্তি খসড়ায় যুক্ত ছিল না। তাদের ভূমিকা ছিল কেবল দুই পক্ষকে আলোচনায় ফিরিয়ে আনা।

তবে যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী, ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের প্রধানমন্ত্রী মোদিকে করা ফোনটি ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। প্রশাসনের আরও এক সূত্র জানায়, ভ্যান্স গত মাসে ভারত সফরে গিয়ে মোদির সঙ্গে সরাসরি বৈঠক করেছিলেন। ট্রাম্প প্রশাসনের বিশ্বাস ছিল, ভ্যান্স ও মোদির ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে ফোনালাপটি আরও কার্যকর হবে।

টিএম

যুদ্ধবিরতির পর ভারতের অমৃতসরে লাল সতর্কতা জারি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১১ মে, ২০২৫, ১০:১২ পূর্বাহ্ণ
যুদ্ধবিরতির পর ভারতের অমৃতসরে লাল সতর্কতা জারি

যুদ্ধবিরতির পরও ভারতের ভূখণ্ডে পাকিস্তান হামলা অব্যাহত রেখেছে বলে অভিযোগ নয়াদিল্লির। এ অভিযোগকে আরও দৃঢ় করেছে ভারতের পাঞ্জাবের কেন্দ্রীয় শহর অমৃতসরের ঘটনা। শহরটিতে লাল সতর্কতা জারি করেছেন জেলা প্রশাসক।

বিজ্ঞাপন

গতকাল রাতে অমৃতসর শহরে কয়েক দফা বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। এরপরই নগরপ্রশাসন পুরো শহরের বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ (ব্ল্যাকআউট) করে দেয়। পরে ভোর পৌনে ৫টা থেকে শহরের বিদ্যুৎ সংযোগ স্বাভাবিক হওয়া শুরু করে।

রোববার সকালে এক বিবৃতিতে শহর ও জেলার বাসিন্দাদের উদ্দেশে অমৃতসরের জেলা প্রশাসক বলেন, “আপনাদের অসুবিধার বিষয়টি বিবেচনা করে আমরা বিদ্যুৎ সরবরাহ ফের স্বাভাবিক করছি। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না যে বিপদ এখনও কাটেনি। অমৃতসর শহর ও জেলা জুড়ে লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। নগরবাসীর উদ্দেশে বলছি, আপনা খুব জরুরি প্রয়োজন না হলে বাড়ির বাইরে বের হবেন না। ঘরের ভেতর থাকবেন এবং অবশ্যই জানালার কাছে যাবেন না। ঝুঁকি কেটে যাওয়ার পর দ্রুততম সময়ের মধ্যে আমরা সবুজ সংকেত জারি করব। ততক্ষণ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন এবং দয়া করে ভয় পাবেন না।”

বিজ্ঞাপন

ভারতের জম্মু-কাশ্মিরের পেহেলগামে হামলাকে ঘিরে দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে উত্তেজনা চলার পর সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে দক্ষিণ এশিয়ার দুই পরমাণু শক্তিধর প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তান। এই সংঘাতের জেরে গুরুতর ঝুঁকির মুখে পড়ে দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা।

টানা কয়েক দিনের সংঘাত-সহিংসতা চলার পর যুক্তরাষ্টের মধ্যস্থতায় শনিবার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় ভারত ও পাকিস্তান। তবে ভারতের অভিযোগ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার পরও ভারতের ভূখণ্ডে হামলা অব্যাহত রেখেছে পাকিস্তান। ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি বলেছেন, সার্বিক পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে ভারতের সশস্ত্র বাহিনী।

বিজ্ঞাপন

তবে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

সূত্র : এএনআই

এসএমডব্লিউ