খুঁজুন
মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫, ২ বৈশাখ, ১৪৩২

চোখের সামনে যাকে পেয়েছি, তাকেই হত্যা করেছি

যতদূর চোখ গেছে সবকিছু ধ্বংস করা হয়েছে: বর্বর সেনারা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৫, ২:৩৮ অপরাহ্ণ
যতদূর চোখ গেছে সবকিছু ধ্বংস করা হয়েছে: বর্বর সেনারা

যতদূর চোখ গেছে চোখের সামনে যা কিছু পেয়েছে ধ্বংস করা হয়েছে। যেখানেই কোনো ধরনের নড়াচড়া চোখে পড়েছে, গুলি করে তা স্তিমিত করে দেওয়া হয়েছে। ফিলিস্তিনিরা যেন আর কোনোদিনই এখানে ফিরতে না পারেন সেই ব্যবস্থাই করেছে ইসরায়েলি সেনারা।

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সেনাদের চালানো গণহত্যার বিবরণ এটি। পরিচয় গোপন করে নিজেদের অপরাধের এই স্বীকারক্তি দিয়েছে কয়েকজন ইসরায়েলি সেনা।

শুধু তাই নয়, বাফার জোনকে ফিলিস্তিনিদের হত্যা করার ‘কিলিং জোনে’ পরিণত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলের ট্যাঙ্ক স্কোয়াডে থাকা এক সেনা কর্মকর্তা। ট্যাঙ্কগুলোর ৫০০ মিটারের মধ্যে কেউ এলেই তাকে গুলি করা হতো, হোক সে নারী বা শিশু।

হতভাগ্য ফিলিস্তিনিরা জানেনও না ঠিক কোন পর্যন্ত এই বাফার জোনের বিস্তৃতি। না জেনেই হয়তো প্রবেশ করে ফেলেন মরণ ফাঁদে। ওই সেনাদের অনেকেই ৭ অক্টোবরের হামলার প্রতিশোধ নিতে এভাবে বেসামরিক মানুষগুলোতে মেরেছে বলেও কাঁপা গলায় স্বীকার করেছেন ওই সেনা।

স্থানীয় সময় সোমবার (৭ এপ্রিল) ব্রেকিং দ্য সাইলেন্সের এক প্রতিবেদনে বাফার জোনে থাকা কয়েকজন সেনার স্বীকারোক্তি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। দখলবিরোধী এই ভেটেরান্স গ্রুপের প্রতিবেদনে জানা গেছে, গাজার ভূমি দখল করার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবেই গাজাকে এভাবে ধ্বংস করেছে ইসরায়েলি প্রশাসন।

ওই সেনাদের মধ্যে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এসোসিয়েট প্রেসকে (এপি) সাক্ষাৎকার দেন ৫ জন। এপির খবরে সেনাদের বয়ানে দখলদার ইসরায়েলের ভয়াবহতার এক অসহনীয় চিত্র উঠে আসে। তারা বলেন, ২০২৩ সালে হামাসের হামলার পর নিজ দেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করতেই তারা এখানে যুদ্ধ করতে এসেছে।

অবিরাম বোমাবর্ষণ আর স্থল অভিযানে গাজার প্রায় সবগুলো শহর ও নগর ধ্বংস করা হলেও বাফার জোনের ধ্বংসযজ্ঞের ভয়াবহতা সবকিছুকে হার মানিয়েছে।

যুদ্ধের প্রথমদিকে সীমান্তের নিকটবর্তী গাজার এক কিলোমিটারের বেশি এলাকায় বাস করা ফিলিস্তিনিদের জোর করে সরিয়ে একটি বাফার জোন তৈরি করে ইসরায়েলি সেনারা। এজন্য সেখানে থাকা সব স্থাপনা ধ্বংস করে দিয়েছে তারা।

ইসরায়েলি সৈন্যরা ‘নেতজারিম করিডোর’ নামে পরিচিত গাজার একটি বিশাল ভূমিও দখল করেছে। এই করিডোরটি গাজা সিটিসহ উত্তরাঞ্চলকে সংকীর্ণ ও উপকূলীয় উপত্যকার বাকি অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে।

এপির খবরে ওই পাঁচ সেনা জানান, বাফার জোনের ফসলের মাঠ, সেচের পাইপ, শস্য, গাছপালা, সরকারি-বেসরকারি স্থাপনাগুলো ধ্বংসের জন্য ইসরায়েল প্রশাসন থেকে বিশেষ নির্দেশ পেয়েছিলেন তারা। যাতে সেখানে হামাসের কোনো যোদ্ধা লুকিয়ে থাকার সুযোগ না পান। সেনারা জানান, তারা এত পরিমাণ স্থাপনা ধ্বংস করেছে, তা গুনেও বলতে পারবেন না।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সেনা বলেন, ২০২৩ সালের অক্টোবরে তারা (হামাস যোদ্ধারা) আমাদের মেরেছে, তাই আমরা তাদের মারতে এসেছি। কিন্তু এখানে এসে দেখছি, আমরা শুধু তাদের নয়, তাদের স্ত্রী, সন্তান, কুকুর, বিড়াল সব কিছুই মারছি।

ইসরায়েলি সেনারা গাজার যে অংশে বাফার জোন তৈরি করেছে, সেটি এক সময় লাখ লাখ ফিলিস্তিনির পদচারণায় মুখরিত ছিল। গাজার কৃষিকাজের জন্য এই ভূমি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

স্যাটেলাইটের মাধ্যমে দেখা যায়, ওই এলাকাগুলোর কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। পুরোপুরি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে বাফার জোন। যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙে গত ১৮ মার্চ নতুন করে গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করলে বাফার জোনে অতিরিক্ত আরও সেনা মোতায়ন করে ইসরায়েল।

এর আগে গত ১৯ জানুয়ারি ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলে বাফার জোনের নিজ বসতবাড়িতে ফিরে গিয়েছিলেন ৫৫ বছর বয়সী কৃষক নিদাল আলজানিন। তবে তার বসতভিটা আগেই ধ্বংস করে দিয়েছে ইসরায়েলি সেনারা।

বাড়ি বলতে সেই অর্থে আর কিছুই ফিরে পাননি নিদাল, পেয়েছেন কেবল স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহের সময়কার একটি ছবি, পোর্সেলিনের প্লেটে আঁকা তার ছেলের মুখখানা আর ১৫০ বছরের পুরোনো একটি ডুমুর গাছ।

নাদিল বলেন, এই বাড়িটি বানাতে আমার ২০ বছর সময় লেগেছিল। অথচ মাত্র ৫ মিনিটে তারা এটি শেষ করে দিয়েছে। তারা শুধু আমার বাড়িই নয়, আমার স্বপ্ন, আমার সন্তানদের স্বপ্নও শেষ করে দিয়েছে।

এই আর্তনাদ কেবল নাদিলের একার নয়, গাজা উপত্যকার প্রতিটি মানুষের। স্বজন, সম্পদ, আশ্রয় সব হারিয়ে নিঃস্ব গাজাবাসী। যুদ্ধবিরতির পর নিজ বাড়ির ধ্বংসস্তূপের ওপরই তাঁবু টানিয়ে থাকতে শুরু করেছিলেন নাদিলের মতো অনেক ফিলিস্তিনি।

কিন্তু অভাগাদের কপালে তাও সইলো না। যুদ্ধবিরতি নিয়ে নানা টালবাহানার মধ্যেই ১৮ মার্চ ভোররাতে সেহেরির সময় অসহায় গাজাবাসীর ওপর পূর্ণমাত্রায় অভিযান চালানোর আদেশ দেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। আবার প্রাণভয়ে এদিক-ওদিক ছুটে বেড়াচ্ছেন ফিলিস্তিনিরা।

নতুন করে চালানো এসব হামলায় অন্তত ১ হাজার ৩৩৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত ও ৩ হাজার ২৯৭ জন আহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে হামাস শাসিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

এদিকে ২০২৩ সালের পর থেকে ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন ৫০ হাজার ৬৯৫ জন ফিলিস্তিনি, যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। এছাড়া পোলিও টিকার অভাবে গাজার ৬ লাখ ২ হাজার শিশু স্থায়ীভাবে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে।

মাকে অপমান করায় ম্যানচেস্টারের বাড়ি বিক্রি করে দিচ্ছেন ফোডেন

স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:১৮ অপরাহ্ণ
মাকে অপমান করায় ম্যানচেস্টারের বাড়ি বিক্রি করে দিচ্ছেন ফোডেন

গেল ৬ এপ্রিল ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মুখোমুখি হয়েছিল ম্যানচেস্টার সিটি। এই ম্যানচেস্টার ডার্বিতে মাঠে খুব বেশি উত্তেজনা ছিল না, গোলশূন্য ড্র-তে ম্যাচ শেষ হয়েছিল।

উত্তেজনা না থাকলেও ওল্ড ট্রাফোর্ডের ওই ম্যাচ নিয়ে আলোচনা হয় ভিন্ন কারণে। ম্যাচ শেষে ম্যানসিটি তারকা ফিল ফোডেনের মা ক্লেয়ার রোল্যান্ডসকে স্লোগানের মাধ্যমে অপমান করেন ম্যানইউ সমর্থকরা। এ ঘটনার জেরে রাগে-ক্ষোভে ম্যানচেস্টারের বাড়িটি বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ফোডেন।

ইংলিশ মিডফিল্ডারকে লক্ষ্য করে গ্যালারির একাংশের দর্শকরা তার মাকে ‘স্ল্যাগ’ বলে অপমান করেন। এরপর ম্যাচের ৫৮ মিনিটে বদলি হয়ে মাঠ ছাড়েন ফোডেন।

ফোডেন এই বাড়িটি চার বছর আগে কিনেছিলেন এবং সেসময় থেকে মা ক্লেয়ার ও বাবা ফিল সিনিয়রের সঙ্গে এখানে থাকতেন। পরে ২৪ বছর বয়সী ফোডেন এই বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান এবং কাছাকাছি একটি বাড়িতে তার বাগদত্তা রেবেকা কুক ও তিন সন্তানের সঙ্গে থাকতে শুরু করেন।

চেশায়ারের প্রেস্টবুরির অভিজাত এলাকায় অবস্থিত বাড়িটি ৩ মিলিয়নের বেশি মূল্যে বিক্রির জন্য তালিকাভুক্ত হয়েছে। প্রাসাদসদৃশ বাড়িটিতে রয়েছে বিলাসবহুল সুবিধা— সুইমিং পুল, সিনেমা রুম, জিম, ওয়াইন সেলার এবং গল্ফ সিমুলেটর।

এই বাড়িতে থাকা অবস্থায় ফোডেনের মায়ের বিরুদ্ধে আগে একবার অভিযোগ করেছিলেন প্রতিবেশীরা। সে সময় বাড়ির পিছনের বাগানে একটি প্রচণ্ড শব্দ করে পার্টি আয়োজন করেন তিনি।

আচমকা শুরু হওয়া আতশবাজির শব্দে বাচ্চা ও পোষা প্রাণীরা ভয় পেয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করেন, ফোডেনের মা কোনো পূর্বে সতর্কতা না দিয়েই এই আয়োজন করেন।

পরবর্তীতে প্রতিবেশীরা একটি খোলা চিঠিতে ফোডেন পরিবারের এমন আচরণে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। সব মিলিয়ে পাল্টাপাল্টি অভিযোগের কারণে বাড়িটিতে দিন ভালো যাচ্ছিলো না ফোডেনের পরিবারের।

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে প্যারিসে বিক্ষোভ সমাবেশ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:১৫ অপরাহ্ণ
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে প্যারিসে বিক্ষোভ সমাবেশ

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন, নিপীড়ন ও গণহত্যার প্রতিবাদে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে ‘সলিডারিতে আজি ফ্রান্স’ (সাফ)। গতকাল রবিবার স্থানীয় সময় দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ঐতিহাসিক প্লেস দে লা রিপাবলিক চত্বরে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের বিপুলসংখ্যক মানুষ অংশ নেন।

সমাবেশে গাজায় চলমান হত্যাযজ্ঞ ও আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান, পোস্টার, প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার প্রদর্শনের মাধ্যমে সংহতি জানান অংশগ্রহণকারীরা। তারা দ্রুত যুদ্ধ বন্ধ এবং ফিলিস্তিনিদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার জোর দাবি জানান।

সাফ প্রেসিডেন্ট নয়ন এনকে’র পরিচালনায় আয়োজিত এ কর্মসূচিতে বাংলাদেশের নাগরিকদের পাশাপাশি ফরাসিসহ বিভিন্ন দেশের মানবতাবাদী ব্যক্তিবর্গ বক্তব্য রাখেন।

বক্তারা বলেন, ‘গাজায় অব্যাহত গণহত্যা বন্ধ করতে হবে। ফিলিস্তিনিদের তাদের আবাসভূমি ফিরিয়ে দিতে হবে। ঘরবাড়ি পুনর্নির্মাণে বিশ্ব সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসতে হবে।’

তারা আরও বলেন, ‘আমেরিকাসহ বিশ্বে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির মদদেই ইসরায়েল বারবার এই ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে। এই নৃশংসতা বন্ধে মুসলিম দেশসহ সব মানবিক রাষ্ট্রকে দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে এবং ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে।’

সাফ প্রেসিডেন্ট নয়ন এনকে বলেন, ‘গাজায় যে নির্মম হত্যাযজ্ঞ চলছে, তা দেখে একজন মানুষ হিসেবে ঘরে বসে থাকা যায় না। আমরা চাই বিশ্ব বিবেক জাগ্রত হোক, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সবাই রুখে দাঁড়াক। প্যারিসের হৃদয়ে গাজার জন্য আয়োজিত এই বিক্ষোভ ছিল মানবতার পক্ষে এক সাহসী উচ্চারণ। ফিলিস্তিনে চলমান হত্যাযজ্ঞ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বৈশ্বিক জনমত গড়ে তোলার প্রয়াস হিসেবেই এই সমাবেশকে দেখা যায়।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই কর্মসূচি প্রমাণ করে—জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে আজ বিশ্ববাসী একত্রিত হচ্ছে। গাজার শান্তি ও ফিলিস্তিনিদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় আন্তর্জাতিক মহলের কার্যকর ভূমিকা এখন সময়ের দাবি।’

ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঘণ্টায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:১১ অপরাহ্ণ
ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঘণ্টায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

রাতের মধ্যে ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এসব অঞ্চলের উপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে।

সোমবার (১৪ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, ফরিদপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং সিলেট অঞ্চলের উপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে, সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, মৌলভীবাজার, চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, ফেনী, কক্সবাজার, বান্দরবান ও পটুয়াখালী জেলার ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় তা কিছু কিছু জায়গা থেকে তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে।