খুঁজুন
সোমবার, ৫ মে, ২০২৫, ২২ বৈশাখ, ১৪৩২

বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সীমান্তে ‘ফরোয়ার্ড হেডকোয়ার্টার’ করবে ভারত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৫ মে, ২০২৫, ৫:২৭ অপরাহ্ণ
বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সীমান্তে ‘ফরোয়ার্ড হেডকোয়ার্টার’ করবে ভারত

ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)-এর আরও ১৬টি ব্যাটালিয়ন গঠনের প্রক্রিয়া এখন সরকারের চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। প্রতিটি ব্যাটালিয়নে এক হাজারের বেশি জওয়ানসহ এসব ইউনিটে মোট প্রায় ১৭ হাজার সদস্য থাকবে। পাশাপাশি, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ সীমান্তে পশ্চিম ও পূর্ব কমান্ডের জন্য দুটি ‘ফরোয়ার্ড হেডকোয়ার্টার’ স্থাপন করা হবে। সরকারের একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, ইতোমধ্যেই পরিকল্পনাটি নীতিগত অনুমোদন পেয়েছে। চূড়ান্ত অনুমোদন মিললেই বিএসএফের জন্য এটি হবে একটি বড় ধরনের শক্তি বৃদ্ধি। গত বছর বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর পূর্ব সীমান্তে এবং ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে জঙ্গি হামলায় একাধিক সেনা নিহত হওয়ার পর পাকিস্তান সীমান্তে নজরদারি আরও জোরদার করার উদ্যোগ নেয় বিএসএফ।

নিরাপত্তা সংক্রান্ত সূত্রগুলো জানিয়েছে, শিগগিরই ১৬টি ব্যাটালিয়ন গঠনের অনুমোদন পেতে যাচ্ছে বিএসএফ। এসব ব্যাটালিয়ন আগামী কয়েক বছরের মধ্যে গঠন করা হবে। তবে এখনও কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনসহ কিছু প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়নি। আশা করা হচ্ছে, খুব দ্রুতই সেসব অনুমোদন পাওয়া যাবে।

বর্তমানে বিএসএফ-এর মোট ১৯৩টি ব্যাটালিয়ন রয়েছে, যেগুলোর প্রত্যেকটিতে রয়েছে এক হাজারের বেশি সদস্য। নতুন ব্যাটালিয়নগুলো গঠিত হলে এতে যুক্ত হবেন প্রায় ১৭ হাজার নতুন জওয়ান।

সূত্র মতে, এই ব্যাটালিয়নগুলো মূলত ভারত-পাকিস্তান ও ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত থাকবে। এ ছাড়া বিএসএফের কার্যক্রমকে আরও সুসংহত করতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দুইটি ফরোয়ার্ড হেডকোয়ার্টার গঠনের অনুমোদন দিয়েছে।

জম্মু ও পাঞ্জাবে ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের নিরাপত্তা জোরদারে একটি হেডকোয়ার্টার স্থাপন করা হবে জম্মুতে। অপরটি স্থাপিত হবে মিজোরামে, বাংলাদেশ সীমান্তে নজরদারি বৃদ্ধির লক্ষ্যে।

জানা গেছে, জম্মু সীমান্তে বর্তমানে বিএসএফের চারটি সেক্টর রয়েছে— রাজৌরি, সুন্দরবনি, জম্মু এবং ইন্দ্রেশ্বর নগর— যেগুলোর নেতৃত্বে রয়েছেন ডিআইজি পদমর্যাদার কর্মকর্তারা। অন্যদিকে আসামভিত্তিক মিজোরাম-কাছার ফ্রন্টিয়ারের অধীনে রয়েছে শিলচর, আইজল ও মণিপুরের সেক্টরগুলো।

সূত্র আরও জানিয়েছে, নতুন ব্যাটালিয়ন গঠনের অংশ হিসেবে বিএসএফ পুরুষ ও নারী সদস্যদের নিয়োগ প্রক্রিয়া শিগগিরই শুরু করবে। এরপর শুরু হবে তাদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী পাঁচ থেকে ছয় বছরের মধ্যে এই ইউনিটগুলো সম্পূর্ণভাবে গঠন ও কার্যকর করা হবে।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বর্তমানে বিএসএফ-এর মোট সদস্য সংখ্যা প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার। কয়েক বছর আগে বিএসএফ ২০ থেকে ২১টি ব্যাটালিয়ন গঠনের প্রস্তাব দেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। পরে সরকার ১৬টি ব্যাটালিয়ন গঠনের বিষয়ে সম্মতি দেয়।

রোহিঙ্গা ও বিদেশিদের এনআইডি ডাটাবেজে ঢুকতে দেবে না ইসি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৫ মে, ২০২৫, ১০:২৯ অপরাহ্ণ
রোহিঙ্গা ও বিদেশিদের এনআইডি ডাটাবেজে ঢুকতে দেবে না ইসি

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের (এনআইডি) মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর জানিয়েছেন, রোহিঙ্গা ও বিদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ডাটাবেজে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান।

হুমায়ুন কবীর বলেন, রোহিঙ্গাদের বিষয়ে আগে সিদ্ধান্ত ছিল, তথ্য নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে এপিআইয়ের মাধ্যমে হস্তান্তর করা হবে। তবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট দফতরগুলো সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তথ্য তাদের কাছেই থাকবে। আমরা যেখান থেকেই হোক, রোহিঙ্গাদের তথ্য যাচাই করতে পারলেই চলবে।

তিনি আরও জানান, রোহিঙ্গাদের তথ্য সংরক্ষণের জন্য কোন মন্ত্রণালয়ে সার্ভার থাকবে, সে বিষয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে সরকার বিকল্প কোনও সিদ্ধান্ত নিলে এনআইডি কর্তৃপক্ষ সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।

এনআইডি সংশোধন প্রসঙ্গে মহাপরিচালক বলেন, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাদের পাশাপাশি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদেরও এনআইডি সংশোধনের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। মানুষের যৌক্তিক আবেদন দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য কমিশন ও সচিবালয় একযোগে কাজ করছে।

তিনি জানান, এনআইডি সংশোধনের বিপুল সংখ্যক আবেদন ঝুলে রয়েছে। সেগুলো দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য কর্মকর্তা পর্যায়ে দায়িত্ব বণ্টন করা হয়েছে। পাশাপাশি এনআইডি সেবা সহজ করতে কর্মকর্তা পর্যায়ে কিছু ক্ষমতা পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে।

হুমায়ুন কবীর বলেন, বর্তমানে ডাটাবেজে ৫০০-এর বেশি ডাবল এনআইডি রয়েছে। প্রতিটি তথ্য আলাদাভাবে যাচাই করা সম্ভব নয়। তবে কোনও অভিযোগ এলে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিই।

তিনি আরও জানান, এনআইডি সংশোধন প্রক্রিয়ায় আগামী সপ্তাহে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি দেখা যাবে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মিডিয়ার প্রতিনিধিদের নিয়ে এনআইডি বিষয়ক সেমিনার আয়োজনের চিন্তা আছে। যারা এনআইডি সেবাকে সহজ করতে ভূমিকা রাখছেন তাদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হবে। রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি রাখা হবে কিনা তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি।

ভোটার তালিকায় রোহিঙ্গা অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা সম্প্রতি ৫৬টি বিশেষ উপজেলাসহ দেশব্যাপী নিবন্ধন কাজ শেষ করেছি। আমাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতার কারণে রোহিঙ্গারা ভোটার হতে পারবে না। নিবন্ধনের সময় কঠোর যাচাই-বাছাই করা হবে।

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন প্রসঙ্গে এনআইডি মহাপরিচালক জানান, বর্তমানে ৮টি দেশে এ কার্যক্রম চলছে এবং আগামী সপ্তাহে কানাডাতেও চালু হবে। এতে মোট ৯টি দেশে প্রবাসীদের ভোটার তালিকাভুক্ত করার কাজ চলবে।

তিনি বলেন, অন্যান্য দেশে কার্যক্রম সম্প্রসারণে দূতাবাসে স্থান সংকট একটি বড় সমস্যা। অর্থ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে মিটিং করেছি। আগামী সপ্তাহে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় সমস্যাগুলো চিহ্নিত ও সমাধান করে অন্তত ৪০টি দেশে কার্যক্রম চালুর উদ্যোগ নেওয়া হবে।

এছাড়া, আমেরিকায় এখনও অনুমোদন না পাওয়ায় সেখানকার কার্যক্রম শুরু করা যায়নি বলেও জানান তিনি।

সন্দেহজনক লেনদেন পাপনসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৫ মে, ২০২৫, ১০:২৭ অপরাহ্ণ
সন্দেহজনক লেনদেন  পাপনসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাবেক সভাপতি এবং সাবেক যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন ও তার স্ত্রীসহ তিনজনের নামে পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার (৫ মে) বিকালে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আকতারুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। পাপন ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ছাড়াও বিপুল পরিমাণ সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে। দুদকের উপ-পরিচালক মো. সাইদুজ্জামান ও সহকারী পরিচালক মনিরুল ইসলাম বাদী হয়ে এসব মামলা দায়ের করেন।

দুদক কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম জানান, নাজমুল হাসান পাপনের বিরুদ্ধে ২০ কোটি ৭ লাখ ৪১ হাজার ১২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং ৭৪২ কোটি ৭৩ লাখ ৮৪ হাজার ৬৮৬ টাকার ঘুষ ও দুর্নীতির সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে মামলার এজাহারে। অপর মামলায় তার স্ত্রী রোকসানা হাসানের বিরুদ্ধেও ১২ কোটি ১২ হাজার ২১৪ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং ৪৯ কোটি ৩২ লাখ ৫৫ হাজার ১১০ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

এছাড়াও বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের চাকরিচ্যুত নির্বাহী পরিচালক এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক ইসমাইল হায়দার মল্লিকের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৭০ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ৩ কোটি ৩০ লাখ টাকার মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে আরেকটি মামলা করা হয়েছে।

একই সঙ্গে অবৈধ সম্পদের প্রমাণ পাওয়ায় পাপনের মেয়ে রুশমিলা রহমান (অহনা), পুত্র রাফসান রহমান, আরেক মেয়ে সুনেহরা রহমান (তন্নি) ও তার জামাতা রাকিন আল মাহমুদসহ ৫ জনের সম্পদের হিসাব চেয়ে নোটিশ জারি করা হয়েছে।

ইইউ রাষ্ট্রদূত: সংস্কারের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে যথেষ্ট সময় দিতে হবে

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৫ মে, ২০২৫, ১০:২৪ অপরাহ্ণ
ইইউ রাষ্ট্রদূত: সংস্কারের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে যথেষ্ট সময় দিতে হবে

ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার বলেছেন, বাংলাদেশে নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষ থেকে কোনো চাপ নেই। তবে নির্বাচনের আগে সংস্কার কাজের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে যথেষ্ট সময় দিতে হবে।

আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিক্যাব) আয়োজিত ডিক্যাব টকে অতিথি হয়ে এসেছিলেন মিলার। সেখানে তিনি এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে রাষ্ট্রদূত বলেন, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সমর্থন করে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। নির্বাচনে সহায়তাও দিতে আগ্রহী ইইউ। তবে নির্বাচন কবে হবে তা ঠিক করবে বাংলাদেশ সরকার। নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষ থেকে কোনো চাপ নেই। আমরা মনে করি, সংস্কার বাস্তবায়নে পর্যাপ্ত সময় দরকার এবং অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনেই। সুতরাং এক্ষেত্রে শ্বাস নেওয়ার সুযোগ থাকা দরকার।

রাখাইনে মানবিক করিডর নিয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে মাইকেল মিলার বলেন, উভয় পাশেই ভুক্তভোগীদের জন্য মানবিক সহায়তা প্রয়োজন। সবাই যেন সমানভাবে ত্রাণ সহায়তা পায় সেটা নিশ্চিত করতে হবে।

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা জাতিসংঘের রিপোর্টকে সমর্থন করি। তাদের রিপোর্ট অত্যন্ত পরিষ্কার। এখন পরবর্তী পদক্ষেপ হচ্ছে— বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার মাধ্যমে যারা অপরাধ করেছে, তাদের বিচারের মুখোমুখি করা। এখানে দায়বদ্ধতা থাকতে হবে। আর দায়বদ্ধতার প্রক্রিয়া হতে হবে অত্যন্ত স্বচ্ছ।

মাইকেল মিলার বলেন, রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে সংস্কার এখন বড় সুযোগ এনে দিয়েছে। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। রাজনৈতিক দল ও অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের লক্ষ্যে একসঙ্গে কাজ করবে বলে আমরা আশা করি।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ইইউতে পাচার হওয়া অর্থ যদি বর্তমান সরকার ফেরত আনতে চায়, তবে এ নিয়ে রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে যথাযথ তথ‍্য–উপাত্ত নিয়ে যোগাযোগ করতে হবে।

বাংলাদেশ ও ইইউ’র মধ্যে সম্পর্কের ভিত্তি হবে মৌলিক অধিকার ও অর্থনৈতিক সম্ভাবনা জানিয়ে তিনি বলেন, আমার জীবদ্দশায় ইউরোপের প্রায় অর্ধেক দেশ কর্তৃত্ববাদ থেকে গণতন্ত্রের পথে এসেছে এবং এই কাজটি বাংলাদেশ এখন করছে।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন- ডিক্যাব সভাপতি এ কে এম মঈনুদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক আরিফুজ্জামান মামুন।