খুঁজুন
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫, ২ আষাঢ়, ১৪৩২

জানা গেলো ঢাকার ২০টি আসনে জামায়াতের প্রার্থীর তালিকা

মোঃ হাসানুজ্জামান, বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫, ৪:৩৪ অপরাহ্ণ
জানা গেলো ঢাকার ২০টি আসনে জামায়াতের প্রার্থীর তালিকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের টাইমফ্রেম নিয়ে দ্বিমত থাকলেও প্রস্তুতিতে পিছিয়ে নেই বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সারাদেশে ৩০০ আসনে নির্বাচন করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি আরও আগে থেকেই শুরু করেছে দলটি। এরই অংশ হিসাবে অন্তত ২৯৬ আসনে প্রাথমিকভাবে সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা প্রস্তুত করেছে দলটি।

প্রধান উপদেষ্টা ড.মোহাম্মদ ইউনুস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের সাম্প্রতিক বৈঠকের আউটকাম অনুযায়ী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হলে সাংগঠনিকভাবে বেশ সুবিধা পাবে জামায়াত। কারণ তারা সংগঠন গুছিয়ে এনেছে। বিএনপি যেখানে নির্বাচনি প্রস্তুতিই শুরু করেনি। সেখানে জামায়াত তাদের সম্ভাব্য প্রার্থীদের মাঠে নামিয়ে দিয়েছে। তারা জুলাই আগস্টের পর থেকে জনমুখী রাজনীতি করছে। মানুষদের কাছে টানছে।

আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত ব্যস্ত সময় পার করছেন দলটির নেতাকর্মীরা। নিজ নিজ এলাকায় নানা কৌশলে গণসংযোগ করছেন সম্ভাব্য প্রার্থী ও কেন্দ্রীয় নেতারা। বিভিন্ন ইস্যুতে করছেন সভা-সমাবেশও। ভোটারদের আস্থা অর্জনে দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়তে কী কী উদ্যোগ নেবে সেটিও জানান দিচ্ছেন নেতারা। এছাড়া বিগত সরকারের আমলে দল ও দলটির নেতাকর্মীদের ওপর নানা দমন-পীড়নের বিষয়টিও জনগণের কাছে তুলে ধরা হচ্ছে।

এছাড়া নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইসলামি দলগুলো নিয়ে জোট গঠনেরও প্রস্তুতি আছে জামায়াতের। সেক্ষেত্রে জোটের সঙ্গে আসন ভাগাভাগিও হতে পারে। দলটির কেন্দ্রীয় একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে এসব তথ্য।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আসন সংখ্যাটি আমরা এখনো অফিশিয়ালি ঠিক করিনি। এটা (সম্ভাব্য আসন সংখ্যা) প্রাথমিক ঘোষণা। নির্বাচনকে সামনে রেখে নানা বিষয়ে সমঝোতার বিষয় আছে। তাই এখনই এটা আমরা বলতে চাচ্ছি না। বিভিন্ন জায়গায় যারা আছেন, তারা কাজ করছেন। আমাদের যে কোনো সিদ্ধান্ত, যে কোনো সময় আমাদের প্রার্থীরা মানবেন, ইনশাআল্লাহ।

নির্বাচনি প্রস্তুতি প্রসঙ্গে জামায়াত আমির বলেন, জামায়াত নির্বাচনমুখী দল হিসাবে আমরা সব সময় প্রস্তুত। জাতীয় নির্বাচনসহ যে কোনো নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি আছে।

সূত্র জানায়, জামায়াত এককভাবেও নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। সে হিসাবে ৩০০ আসনেই প্রস্তুতি নিচ্ছে দলটি। প্রাথমিকভাবে ২৯৬ জনের একটা তালিকা প্রস্তুত করেছে। কোনো কোনো আসনে একাধিক সম্ভাব্য প্রার্থীর নামও রয়েছে। এই তালিকায় যাদের নাম এসেছে তাদের মাঠ পর্যায়ে কাজ করতে বলা হয়েছে। নির্বাচনের জন্য তারা মাঠ প্রস্তুত করছেন। কোথাও কোনো প্রতিবন্ধকতা আছে কি না সেটিও দেখা হচ্ছে।

জানা গেছে, ’২৪-র গণ-অভ্যুত্থানের পরপরই জামায়াতের শীর্ষ নেতৃত্ব ও কেন্দ্রীয় নেতারা নিজ নিজ এলাকায় সাংগঠনিক তৎপরতা শুরু করেন। নির্বাচনি রোডম্যাপ নিয়ে আলোচনা উঠলে প্রস্তুতি শুরু করেন নেতাকর্মীরা।

জামায়াতের দায়িত্বশীল একাধিক নেতা অভিন্ন তথ্য দিয়ে বলেন, এখন পর্যন্ত সম্ভাব্য প্রার্থীর যে তালিকাটা প্রস্তুত করা হয়েছে, সেটি পুরোপুরি চূড়ান্ত নয়। এই সময়ে মাঠের পরিস্থিতি ও অন্য দলের অবস্থান বুঝে আগস্ট-অক্টোবরের দিকে প্রার্থীর তালিকা চূড়ান্ত করা হবে।

এদিকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকায় ২৯৬ জনের নাম কিছু গণমাধ্যমের হাতে এসেছে। ৪টি নির্বাচনি আসনে এখনো সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা করা হয়নি। এর মধ্যে রয়েছে রাজশাহী-২, মানিকগঞ্জ-২, ঢাকা-৯ ও কুমিল্লা-৭। বলা যায়, বাকি আসনগুলো তারা গুছিয়ে নিয়েছেন।

ঢাকার ২০টি আসনে প্রার্থী তালিকা ঠিক করেছে জামায়াত। সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকায় যারা রয়েছেন, তারা হলেন-
১.ঢাকা-১ ব্যারিস্টার নজরুল ইসলাম,
২.ঢাকা-২ ইঞ্জিনিয়ার তৌফিক হাসান,
৩.ঢাকা-৩ অধ্যক্ষ শাহিনুল ইসলাম,
৪.ঢাকা-৪ সৈয়দ জয়নুল আবেদীন,
৫.ঢাকা-৫ মোহাম্মদ কামাল হোসেন,
৬.ঢাকা-৬ ড. আব্দুল মান্নান,
৭.ঢাকা-৭ হাজি হাফেজ মো. এনায়েতুল্লাহ,
৮.ঢাকা-৮ ড. অ্যাডভোকেট হেলাল উদ্দিন,
৯.ঢাকা-১০ অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার,
১০.ঢাকা-১১ অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান,
১১.ঢাকা-১২ সাইফুল আলম খান মিলন,
১২.ঢাকা-১৩ ডা. মুহাম্মদ মোবারক হোসাইন,
১৩.ঢাকা-১৪ ব্যারিস্টার আরমান,
১৪.ঢাকা-১৫ ডা. শফিকুর রহমান (কেন্দ্রীয় আমির),
১৫.ঢাকা-১৬ আব্দুল বাতেন,
১৬.ঢাকা-১৭ ডা. এসএম খালিদুজ্জামান,
১৭.ঢাকা-১৮ অধ্যক্ষ আশরাফুল হক,
১৮.ঢাকা-১৯ আফজাল হোসাইন,
১৯.ঢাকা-২০ মাওলানা আব্দুর রউফ।

‘আয়রন ডোমে’ আগের মতো ভরসা পাচ্ছেন না সাধারণ ইসরায়েলিরা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫, ৮:৪৭ অপরাহ্ণ
‘আয়রন ডোমে’ আগের মতো ভরসা পাচ্ছেন না সাধারণ ইসরায়েলিরা

ইসরায়েলি নাগরিকদের বড় অংশই নিজেদের অত্যাধুনিক ‘আয়রন ডোম’ বা আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে এতদিন ‘দুর্ভেদ্য’ বলে মনে করতেন। কিন্তু গত তিন দিনের ইরানি হামলায় তাদের সেই অনুভূতিতে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

বিশেষ করে, হামলায় যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তারা ইসরায়েলি আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় আগের মত আস্থা রাখতে পারছেন না। যদিও ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ বলছে, তাদের বহুস্তরযুক্ত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এখনো যথেষ্ট শক্তিশালী। তবে ব্যবস্থাটি যে পুরোপুরি ‘নিখুঁত নয়’, সেটি অবশ্য স্বীকার করছেন কর্মকর্তারা।

শুক্রবার (১৩ জুন) ইসরায়েলের হামলার জবাবে প্রতিশোধমূলক হামলা শুরু করে ইরান। এখন পর্যন্ত ইসরায়েলের হামলায় ইরানের একাধিক শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা, পারমাণবিক বিজ্ঞানী ও সাধারণ মানুষসহ অন্তত ২২৪ জন নিহত হয়েছেন।

এদিকে, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরানের নতুন হামলা শুরু হয় সোমবার (১৬ জুন)। এ সময় আইআরজিসি দ্বারা নিক্ষেপিত বেশ কয়েকটি হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তেল আবিব, হাইফা এবং অধিকৃত ভূখণ্ডের মধ্য ও উত্তরাঞ্চলের শহর বেনই ব্রাকের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে।

সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে ইরান মোট ৩৭০টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও শতাধিক ড্রোন ইসরায়েল লক্ষ করে নিক্ষেপ করে। ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ইসরায়েলের অন্তত ৩০টি স্থানে আঘাত হেনেছে বলে জানা গেছে।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় জানিয়েছে, সোমবার (১৬ জুন) সকাল পর্যন্ত এ হামলায় দেশটিতে অন্তত ২৪ জন নিহত ও ৫৯২ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ১০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে ‘সুইসাইড ড্রোন’ পাঠিয়েছে ইরান। ইরানের সেনাবাহিনীর গ্রাউন্ড ফোর্সের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কিয়ুমার্স হেইদারি বলেন, সেনাবাহিনী গত দুই দিনে ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে কয়েক ডজন সুইসাইড ড্রোন’ নিক্ষেপ করেছে।

গত ৪৮ ঘণ্টায় সেনাবাহিনী ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিশোধ হিসেবে ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে বিস্ফোরণ ঘটাতে এই ড্রোনগুলো নিক্ষেপ করেছে। ইসায়েলের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানে ব্যবহৃত ইরানি সেনাবাহিনীর শক্তিশালী ও ‘আত্মঘাতী’ ড্রোনগুলোর মধ্যে ‘আরশ’ অন্যতম। এই ড্রোনের পরিসর ২ হাজার কিলোমিটার।

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ ঘোষণা পাকিস্তানের, নেপথ্যে যে কারণ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫, ৮:৪৫ অপরাহ্ণ
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ ঘোষণা পাকিস্তানের, নেপথ্যে যে কারণ

ইসরাইলের সঙ্গে সংঘাত অব্যাহত থাকায় ইরানের সঙ্গে থাকা সব সীমান্ত ক্রসিং অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দিয়েছে পাকিস্তান।

সোমবার ইরানের সীমান্তঘেঁষা পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা কাদির বখশ পিরকানি বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, ইরানের সঙ্গে তাদের প্রদেশের পাঁচটি সীমান্ত ক্রসিংয়ের সবগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত সীমান্ত বন্ধ থাকবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

পাকিস্তান ও ইরানের মধ্যে বেশ কয়েকটি স্থলসীমান্ত পথ রয়েছে, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো চাগাই জেলার তাফতান সীমান্ত এবং গওয়াদর জেলার গাব্দ-রিমদান সীমান্ত। বেলুচিস্তান প্রাদেশিক সরকারের মুখপাত্র শহিদ রিনদ আনাদোলু বার্তাসংস্থাকে জানান, ইরানের পক্ষ থেকেই প্রথমে সীমান্ত বন্ধের পদক্ষেপ নেওয়া হয়, এরপর পাকিস্তানও সব বাণিজ্যিক ও যাত্রী চলাচলের পথ বন্ধ করে দেয়।

এদিকে পাকিস্তানের গণমাধ্যম ডনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান, ইসরাইলের হামলার ফলে সৃষ্ট নিরাপত্তা ঝুঁকি এবং উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতির কারণে ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইরানে একজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫, ৮:৪৪ অপরাহ্ণ
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইরানে একজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

ইসরাইলের ইহুদিবাদী শাসনব্যবস্থার পক্ষে গোয়েন্দা সহযোগিতা ও গুপ্তচরবৃত্তির অপরাধে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইরান। দেশটি বিচার বিভাগের মিডিয়া সেন্টার মিজান এতথ্য জানায়।

আজ সোমবার জেরুজালেম পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হয়ে কাজ করার অভিযোগে ইসমাইল ফিকরিকে ফাঁসি দেওয়া হয়।

ইরানের অভিযোগ, ফিকরি মোসাদের দুই এজেন্টের সাথে যোগাযোগ করেছিলেন। তাদেরকে গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহ করেন বলে অভিযোগ করছে ইরানি কর্তৃপক্ষ।

ইরানের বিচার বিভাগের মিডিয়া সেন্টার মিজান জানিয়েছে, খোদানাজারের ছেলে ইসমাইল ফিকরি, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে গ্রেপ্তার হন।

তাকে একটি জটিল কারিগরি ও গোয়েন্দা অভিযানের মাধ্যমে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানানো হয়েছে।

বিভিন্ন সময় বিদেশের মাটিতে টার্গেট করে চালানো বিভিন্ন হত্যাকাণ্ডে ইসরাইলি গোয়েন্দা সংস্থার নাম এসেছে।

ইসরাইলের সাম্প্রতিক হামলার প্রথমদিনেই ইরানে বেশ কয়েকজন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা নিহত হন। তবে এ ধরণের হামলা এটিই প্রথম নয়।

২০২৪ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর লেবাননের রাজধানী বৈরুতে ইসরাইলি বিমান হামলায় নিহত হন লেবাননের ইরানপন্থি শিয়া সশস্ত্র গোষ্ঠী হেজবুল্লাহ’র প্রধান হাসান নাসরাল্লাহ।

২০২৪ সালের এপ্রিলে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানের কূটনৈতিক ভবনকেও লক্ষ্যবস্তু করেছিল ইসরাইল এবং এই হামলায় ইরানি বিপ্লবী গার্ড ও অন্যান্য কর্মীসহ মোট ১৩ জন নিহত হন।

ওই বছর জুলাই মাসে আরেক হামলায় ফিলিস্তিনি সংগঠন হামাসের প্রধান ইসমাইল হানিয়ে তেহরানে নিহত হন।

যদিও ইসরাইল এই হত্যার দায় স্বীকার করেনি।