খুঁজুন
রবিবার, ৮ জুন, ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

শ্রীলঙ্কার নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন দিসানায়েক

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১:২২ পূর্বাহ্ণ
শ্রীলঙ্কার নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন দিসানায়েক

শ্রীলঙ্কার নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন অনুরা কুমারা দিসানায়েক। রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী প্রার্থী হিসেবে এই বামপন্থি নেতার নাম ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। ২০২২ সালে গণবিক্ষোভের মুখে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট দেশ ছেড়ে পালানোর দুই বছরেরও বেশি সময় পর দেশটিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো।

এদিকে নতুন প্রেসিডেন্ট দেশের অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে নতুন ইতিহাস রচনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। নির্বাচনে তার এই জয়কে দুর্নীতি ও কুসংস্কারের প্রত্যাখ্যান হিসেবেই দেখছেন বিশ্লেষকরা। দীর্ঘদিন ধরেই দেশটি নানা সংকটে জর্জরিত।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণের প্রাক্কালে এক বিবৃতিতে, একেডি নামে পরিচিত ৫৫ বছর বয়সী এই নেতা বলেন, এই জয় আমাদের সকলের এবং শ্রীলঙ্কার নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছে।

তিনি বলেন, আশা এবং প্রত্যাশায় লাখ লাখ মানুষের স্বপ্ন আমাদের এগিয়ে নিয়েছে এবং আমরা একসঙ্গে শ্রীলঙ্কার ইতিহাস নতুন করে লেখার জন্য প্রস্তুত। নির্বাচনী প্রচারণার সময় ভোটারদের সুশাসন এবং দুর্নীতিবিরোধী কঠোর পদক্ষেপের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন দিসানায়েক।

শ্রীলঙ্কার উৎপাদন, কৃষি ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি। শ্রীলঙ্কাকে অর্থনৈতিক সঙ্কট থেকে মুক্তি দিতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিটি চালিয়ে যাওয়ার আশ্বাসও দিয়েছেন। দিসানায়েক শপথ নেওয়ার আগেই পদত্যাগ করেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী দিনেশ গুনাবরদেনা।

নির্বাচন কমিশনের ঘোষণা অনুযায়ী, ৪২ দশমিক ৩১ শতাংশ ভোট পেয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন দিসানায়েক। তার নিকটতম দুই প্রতিদ্বন্দ্বী বিরোধী দল সঙ্গী জন বালাওয়াগার (এসজেবি) নেতা সাজিথ প্রেমাদাসা পেয়েছেন ৩২ দশমিক ৭৬ শতাংশ ভোট। মাত্র ১৭ শতাংশ ভোট পেয়েছেন ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট রণিল বিক্রমাসিংহে।

দিসানায়েকের উত্থানের গল্প অনেকটা রূপকথার মতো। দীর্ঘদিন ধরে প্রতিষ্ঠিত রাজনীতিবিদদের চেয়ে নিজেকে ভিন্ন হিসেবে উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন বামপন্থি এই নেতা।

১৯৬৮ সালে জন্ম নেওয়া দিসানায়েক ছাত্রজীবনেই রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে ওঠেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শ্রীলঙ্কার দুর্নীতি ও দুর্বল শাসনের কঠোর সমালোচক হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন তিনি।

২০১৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ১৭তম জাতীয় কনভেনশনে জেভিপির নেতা হিসেবে নির্বাচিত হন দিসানায়েক। তার এই দীর্ঘ রাজনৈতিক যাত্রা তাকে শ্রীলঙ্কার রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও প্রভাবশালী অবস্থানে পৌঁছে দিয়েছে।

এবারের নির্বাচনে এনপিপি জোটের প্রার্থী ছিলেন জেভিপি প্রধান অনুরা কুমারা দিসানায়েক। এই জোট এর আগে কখনো শ্রীলঙ্কার বিরোধী দলও ছিল না। দেশটির ২২৫ সদস্যের পার্লামেন্টে এই জোটের আসন ছিল মাত্র তিনটি।

কিন্তু গণবিক্ষোভের মুখে গোতাবায়া রাজাপাকসে দেশ ছেড়ে পালানোর পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে জেভিপির জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। ওই বিক্ষোভে সক্রিয় ভূমিকা ছিল দলটির। আন্দোলনের পর জেভিপি বৃহত্তর পরিবর্তনের ডাক দেয়। সামাজিক ন্যায়বিচার ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে দলটির অনড় অবস্থান নাগরিকদের আকৃষ্ট করেছে। তাতে দলের সঙ্গে বেড়েছে দিসানায়েকের ব্যক্তিগত আবেদনও।

সত্যি নাকি গোপন কৌশল ?

সম্পর্ক ছিন্ন করলেন ট্রাম্প, নতুন দল করছেন মাস্ক!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ৮ জুন, ২০২৫, ১১:৩৩ পূর্বাহ্ণ
সম্পর্ক ছিন্ন করলেন ট্রাম্প, নতুন দল করছেন মাস্ক!

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে তীব্র বাকযুদ্ধে জড়িয়েছেন মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ক। পাল্টাপাল্টি ব্যক্তিগত আক্রমণের মধ্যেই এবার নিজস্ব রাজনৈতিক দল গঠনের আভাস দিলেন টেসলা সিইও।

শুক্রবার নিজের নতুন রাজনৈতিক দলের নাম ঘোষণা করেন মাস্ক। দলের নাম ‘দ্য আমেরিকা পার্টি’। তবে এর আগের দিন বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জনমত যাচাই করতে একটি ভোটের আয়োজন করেন তিনি।

সেখানে মাস্ক জানতে চান—যুক্তরাষ্ট্রে একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন জরুরি কি না। ভোটে অংশ নেওয়া ৮০ শতাংশ মানুষ তাতে সম্মতি জানান।

এর পরই মাস্ক পোস্ট করেন, “জনতা রায় দিয়েছে। নতুন একটি পার্টির প্রয়োজন আছে যা ৮০ শতাংশ মানুষের প্রতিনিধিত্ব করবে। এটাই নিয়তি।”

যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক সাময়িকী দ্য হিল জানিয়েছে, ভোটের ফলাফল শেয়ার করে মাস্ক তার দলের নামও জানিয়ে দেন। যদিও দল গঠনের বিষয়ে স্পষ্ট কিছু না বললেও এ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে আলোচনা।

অনেকে বলছেন, মাস্ক সত্যিই রাজনীতিতে আসছেন, না কি এটি তার কৌশলগত চমক—তা এখনই বলা যাচ্ছে না।

দীর্ঘদিনের দ্বিদলীয় রাজনৈতিক কাঠামোয় তৃতীয় শক্তি হিসেবে কতটা প্রভাব ফেলতে পারবেন, তা নিয়েও সন্দিহান বিশ্লেষকরা। যুক্তরাষ্ট্রে মূলত রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটদের মধ্যেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়। এর বাইরে গিয়ে মাস্ক কীভাবে রাজনীতিতে পা রাখবেন, সেটি পরিষ্কার নয়।

তবে মাস্কের এমন ঘোষণায় যুক্তরাষ্ট্রে আলোচনা তুঙ্গে।

২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পকে সমর্থন দিতে গিয়ে মাস্ক ব্যয় করেছিলেন প্রায় ২৭ কোটি ডলার। ট্রাম্পও নির্বাচনের পর তাকে পুরস্কৃত করেন একটি নতুন দপ্তর দিয়ে—‘ডিপার্টমেন্ট অফ গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সি (ডিওজিই)’। এর কাজ ছিল প্রশাসনের অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমিয়ে সাশ্রয় নিশ্চিত করা।

তবে মাসখানেক আগে কর ও ব্যয় সংক্রান্ত একটি বিল নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে মতবিরোধে জড়ান মাস্ক। বিলটি পাস হওয়ার পর ট্রাম্প একে ‘ওয়ান বিগ বিউটিফুল বিল অ্যাক্ট’ নাম দেন। পরে সেটিকে মাস্ক ‘জঘন্য’ বলে আখ্যা দিয়ে পদত্যাগ করেন।

এরপরই দুইজনের মধ্যে প্রকাশ্যে বিবাদ শুরু হয়।

ট্রাম্প দাবি করেন, তিনি বন্ধু ইলন মাস্ককে বহু উপকার করেছেন। মাস্ক পাল্টা বলেন, তার সহায়তা ছাড়া ট্রাম্প কখনো প্রেসিডেন্ট হতে পারতেন না।

তীব্র হয় বিবাদ। ট্রাম্প হুমকি দেন, মাস্কের প্রতিষ্ঠান টেসলা যেন আর সরকারি ভর্তুকি না পায়। পাশাপাশি আর্থিকভাবে অবরোধ করার ইঙ্গিতও দেন।

অন্যদিকে মাস্কও রুখে দাঁড়ান। ট্রাম্পের বিলকে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি আখ্যা দিয়ে বলেন, দেশকে দেউলিয়া করে দিতে পারে এই পদক্ষেপ। এমনকি ট্রাম্পকে অভিশংসনের প্রস্তাবও দেন মাস্ক।

নির্বাচনী প্রচারণায় গুলিবিদ্ধ কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রার্থী

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ৮ জুন, ২০২৫, ১১:২৯ পূর্বাহ্ণ
নির্বাচনী প্রচারণায় গুলিবিদ্ধ কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রার্থী

কলম্বিয়ার রাজধানী বোগোটা শহরে এক নির্বাচনী সমাবেশের সময় গুলিবিদ্ধ হন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী মিগুয়েল উরিবে তুরবাই। শনিবার (৭ জুন) এই হামলার ঘটনা ঘটে, যখন তিনি পার্কে একটি ছোট সমাবেশে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন। ঘটনাস্থলেই পুলিশ এক ১৫ বছর বয়সী সন্দেহভাজন যুবককে আটক করে। এই আক্রমণের কারণে দেশজুড়ে রাজনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।

উরিবের উপর হামলার সময় তিনবার গুলি করা হয়—মাথায় দু’বার এবং হাঁটুতেও একবার। তিনি তখন ভোটপ্রচারের অংশ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। তার স্ত্রী মারিয়া ক্লাউডিয়া তারাজোনা জাতিকে প্রার্থনা করার আহ্বান জানান এবং বলেন, “মিগুয়েল এখন জীবনযুদ্ধে লিপ্ত। আসুন আমরা চিকিৎসকদের হাত পরিচালনার জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি।” এই হামলা কলম্বিয়ার গণতন্ত্রের প্রতি একটি বড় হুমকি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

ঘটনার পর থেকে একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে উরিবের মাথায় গুলি লাগার মুহূর্ত দেখা যায়। ভিডিওতে উপস্থিতরা আতঙ্কিত হয়ে ছুটে পালিয়ে যায়। স্থানীয় সংবাদ সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, আহত প্রার্থীকে দ্রুত বিমানযোগে সান্তে ফে ক্লিনিকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে তার সমর্থকরা জড়ো হয়ে তাঁর দ্রুত সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করছেন। কলম্বিয়ার বামপন্থী প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেট্রো এই হামলাকে কঠোর ভাষায় নিন্দা জানিয়ে বলেন, এটি শুধু উরিবের প্রতি নয়, গণতন্ত্রের প্রতি একটি আক্রমণ। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওও এ ঘটনাকে গণতন্ত্রের সরাসরি হুমকি হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

মিগুয়েল উরিবে তুরবাই আগামী বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য গত অক্টোবর মাসে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিলেন। তিনি কলম্বিয়ার একটি রাজনৈতিক পরিবার থেকে এসেছেন, যাদের ঐতিহাসিকভাবে লিবারেল পার্টির সঙ্গে যোগ রয়েছে। তার পিতা ছিলেন একজন শ্রমিক নেতা ও ব্যবসায়ী। তার মা ডায়ানা তুরবাই ছিলেন একজন সাংবাদিক, যাকে ১৯৯১ সালে মেদেলিন ড্রাগ কার্টেলের অপহরণের সময় মুক্তির চেষ্টার সময় হত্যা করা হয়েছিল। তথ্যসূত্র : বিবিসি

‘গাজায় শিশু হত্যা বন্ধ করুন’ ইসরাইলকে ইতালীয় কোচের বার্তা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ৮ জুন, ২০২৫, ১১:২৫ পূর্বাহ্ণ
‘গাজায় শিশু হত্যা বন্ধ করুন’ ইসরাইলকে ইতালীয় কোচের বার্তা

অবরুদ্ধ গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসন ও ফিলিস্তিনি শিশু হত্যার নিন্দা জানিয়েছেন ইতালির জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক খেলোয়াড় ও বর্তমান কোচ রবার্তো মানচিনি।

সৌদি আরব ও ইতালির জাতীয় ফুটবল দলকে কোচিং করানো ৬০ বছর বয়সি এই কোচ এক ভিডিও বার্তায় গাজায় ইসরাইলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।

তার ভাষায়, ‘আমি আশা করি গাজার যুদ্ধ শিগগিরই শেষ হবে। আপনারা সাধারণ মানুষ ও পরিবার এবং এমনকি শিশুদের লক্ষ্যবস্তু করতে পারেন না, যাদের এই সংঘাতের সঙ্গে কোনো সম্পর্কই নেই।’

রবার্তো মানচিনি আরও বলেছেন, ‘এ দুর্ভোগকে গ্রহণযোগ্য করার জন্য কোনো যুক্তিই যথেষ্ট নয়। যুদ্ধ কখনোই সমাধান হতে পারে না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিরীহ মানুষকেই এর সবচেয়ে বড় মূল্য দিতে হয়।’

মানচিনি বর্তমানে ইতালি জাতীয় দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন।

এদিকে, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ঈদুল আজহার পরের দিন অর্থাৎ ৭ জুন ইসরাইলি বিমান বাহিনীর গোলাবর্ষণে অন্তত ৭৫ জন নিহত এবং আহত হয়েছেন আরও প্রায় ১০০ জন।

রোববার গাজার সিভিল ডিফেন্স বিভাগসূত্রে আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, টানা ২০ মাসের বেশি সময় ধরে চলা ইসরাইলি হামলায় এ পর্যন্ত প্রায় ৫৪,৮০০ ফিলিস্তিনি নিহত এবং ১,২৫,৬৫০ জনের বেশি আহত হয়েছেন।

তবে গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস তাদের মৃতের সংখ্যা ৬১,৭০০-এরও বেশি বলে উল্লেখ করেছে। জানিয়েছে, ধ্বংসস্তূপের নিচে নিখোঁজ হাজার হাজার মানুষ মৃত বলে ধারণা করা হচ্ছে। সূত্র: তাসনিম নিউজ