খুঁজুন
রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪, ২৫ কার্তিক, ১৪৩১

আমাকে মোয়া বানানো হচ্ছে: হারুন

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৪, ১২:৫৫ পূর্বাহ্ণ
আমাকে মোয়া বানানো হচ্ছে: হারুন

২০১১ সালে জাতীয় সংসদের সামনে একটি মিছিলে তৎকালীন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ বিএনপি নেতা জয়নাল আবেদীন ফারুককে মারধরের ঘটনায় প্রথম আলোচনায় আসেন মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশিদ। এরপর থেকে বিভিন্ন নেতিবাচক ও বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে তার নাম আসতে থাকে।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের প্রায় দুই মাস পার হলেও এখনো গ্রেফতার হননি বিক্ষোভ দমনে গুলি ছুঁড়তে নির্দেশ দেওয়া ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা। তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আছেন হারুন।

গত ২৯ আগস্ট খবর পাওয়া যায় হারুন রাজধানী উত্তরার একটি বাসায় অবস্থান করছেন! এমন সংবাদের ভিত্তিতে ওই বাসা ঘিরে রাখেন স্থানীয়রা। পরে তাকে পাওয়া যায়নি। এবার তিনি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন বলে শোনা যাচ্ছে। তবে বিষয়টি এখনো নিশ্চিত নয়। তার অবস্থান নিয়ে এক রকমের ধোঁয়াশ রয়েছে।

অজ্ঞাত স্থান থেকেই একটি বেসরকারি টেলিভিশনের ইউটিউব চ্যানেলে কথা বলেছেন আলোচিত এই পুলিশ কর্মকর্তা। সেখানে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান, আন্দোলন দমনে তার ভূমিকাসহ নানা বিষয়ে কথা বলেছেন। দাবি করেছেন— তাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তাকে মোয়া বানানো হচ্ছে।

হারুন বলেন, আমাকে ঘিরে নানা ধরনের গুজব ছড়ানো হচ্ছিল। তখনো আমি চুপ ছিলাম। সরকার যখন বলল, সবাইকে কাজে যোগ দিতে। তখন আমি গত ৮ আগস্ট ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে যোগাযোগ করি। তিনি আমাকে তখনই যোগ দিতে নিষেধ করেন। আমাকে নিরাপদ স্থানে থাকতে বলেন। আমি যোগদান করতে গেছি। কিন্তু আমি যোগ দিতে পারিনি। দুই দিন পর দেখি আমার নামে মোহাম্মদপুর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। যেখানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইজিপি, কমিশনার ও আমাকে হুকুমের আসামি করা হয়। তখন আমি অবাক হলাম। আমি তো ডিবিতে কাজ করি। ডিবির কাজ হলো মামলা তদন্ত করা। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা নির্দেশ দিলে আমরা গ্রেফতার করি। মোহাম্মদপুরে তো আমি গিয়ে মারামারি করিনি, এটা তো আমার কাজ না। অতিরিক্ত কমিশনার কি মারামারি করতে যায়? আর ডিএমপিতে কমিশনারের পরে ছয়জন অতিরিক্ত কমিশনার। আমি হলাম ৬ নম্বর কমিশনার। সেখানে আমার নামে যখন মামলা হলো তখন তো একটু…। আবার বলা হলো মামলা হলেও সমস্যা নেই। ঘটনার সঙ্গে জড়িত না থাকলে গ্রেফতার করা হবে না। আমি মনে করলাম ভালো কথা। ভাবলাম জয়েন করব। পরের দিন দেখলাম একজন উপদেষ্টা বললেন, যেসব পুলিশ কর্মকর্তা জয়েন করেননি আপনারা তাদের ধরে নিয়ে আসেন। আমি তখন আরো অবাক হলাম। আমি ‍যদি চাকরিতে জয়েন না করি তাহলে প্রসিডিং করবে। আর যোগ দিলে আমাকে দিয়ে জোর করে চাকরি করাবেন। এটা শোনার পরে আমার মনে হলো রিস্ক। মানে আমার লাইফ ঝুঁকির মধ্যে। এখন মানুষকে ধরে যেভাবে পেটানো, ডিম মারা হচ্ছে। যদি আমাকে…। আগে তো বাঁচতে হবে। আমি ইচ্ছাকৃতভাবে একটু চুপ আছি।

৫ আগস্টের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবি-ভিডিও ছড়ায়, যেখানে দাবি করা হয় ছাত্র-জনতার হাতে গণপিটুনি খেয়েছেন হারুন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ফেসবুক, ইউটিউবে নানা গুজব আছে। আপনারা মরার ছবিসহ নানা গুজব দেখেছেন। আমি এগুলো নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না। যারা এগুলো বলে তারা টাকা-পয়সা পাওয়ার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছাড়ে। এগুলো গুজব।

পুলিশ সদর দপ্তরের দেয়াল টপকে পালাতে গিয়ে ব্যথা পাওয়ার বিষয়ে সাবেক ডিবির এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আমি পুলিশ সদর দপ্তরে যাইনি।’

সরকারপ্রধান (শেখ হাসিনা) সবাইকে বিপদে ফেলে চলে গেছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে হারুন বলেন, এ নিয়ে আমি কিছু বলতে পারব না। আমি ছোট মানুষ। আমি ডিএমপির প্রধানও না, পুলিশের প্রধান না। আমাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। আমাকে মোয়া বানানো হচ্ছে। আমি কেন আলোচিত-এর একটাই কারণ যেখানে অপরাধ হয়েছে সেখানে আমি মানুষকে সেবা দিয়েছি। মানুষ যখন যে সমস্যায় পড়েছে তারা থানায় না গিয়ে ডিবিতে আসত। ডিবিতে আমার চাকরিজীবনে মানুষের উপকার করেছি। কারো ক্ষতি করিনি।

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি অনেক বড় বড় কাজ করেছি, তবে পুরস্কার পাইনি। আমি আমার বিবেকের তাড়নায় কাজ করেছি।

দেশবাসী কেন আপনাকে ঘৃণা করে? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি ১২ বছর চাকরি করেছি। আমার কোনো অন্যায় থাকলে আপনি আমাকে ছাড়তেন? তখন আপনারা কোথায় ছিলেন? এখন আমি একটু অড পজিশনে পড়ে গিয়েছি, এখন যদি বলে হারুন খুব খারাপ… তাহলে আমি কী খারাপটা করেছি বলেন। আমি কার ক্ষতি করেছি? আমার কাছে যারা-যেসকল আসামিরা ছিল… এমনও বড় বড় বিএনপি নেতারা আমার কাছে গিয়েছিল.. তারা আমাকে বলতো আমার ফ্যামিলি প্রবলেম আছে, আমার ফ্যামিলি প্রবলেম সলভ করে দিও। এসব বিষয়ে আমি আরেকদিন কথা বলব।

দ্বিতীয়বার বিয়ে করলেন সানি লিওন

বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪, ১২:১০ পূর্বাহ্ণ
দ্বিতীয়বার বিয়ে করলেন সানি লিওন

একটা সময় নীল ছবির তারকা ছিলেন। পরে অবশ্য জায়গা করে নিয়েছেন বলিউডে। সেখানকার ছবিতে কাজ করছেন, পাশাপাশি নানা ধরনের ব্র্যান্ডিংয়ে দেখা যায় তাকে। জীবনে নানা চড়াই-উৎরাই পার করেছেন তিনি। প্রেমে ধোঁকা খেয়েছেন, তার জীবনে ওঠাপড়ার শেষ নেই। তবে এই সফরে গত দেড় দশক ধরে যে মানুষটা তার হাত শক্ত করে ধরে থেকেছেন তিনি ড্যানিয়েল ওয়েবার।

২০১১ সালে ড্যানিয়েলকে বিয়ে করেছিলেন সানি। দেখতে দেখতে দাম্পত্য জীবনের ১৩ বছর পার করে ফেলেছেন তারা। নীল ছবির জগৎ সেই কবেই ছেড়েছেন সুন্দরী। তিন সন্তানকে নিয়ে এখন সুখী সংসার তার। আমেরিকা ছেড়ে পাকাপাকিভাবে ভারতে বসবাস করেন তিনি। বিবাহবার্ষিকীতে স্বামী ড্যানিয়েল ওয়েবারের সঙ্গে ফের গাঁটছড়া বাঁধলেন অভিনেত্রী। তা-ও সূদূর মালদ্বীপে। তিন সন্তান নিশা, নোয়া ও আশের উপস্থিতিতে বিয়ের শপথগুলো আবারও গ্রহণ করলেন দুজনে। জানা যাচ্ছে, অনুষ্ঠান চলাকালীন ড্যানিয়েল সানিকে একটি হীরার আংটি দিয়ে অবাক করে দিয়েছেন।

হিন্দুস্তান টাইমস সূত্রে জানা গেছে, মালদ্বীপের নীল জলরাশিকে সাক্ষী রেখে পরস্পরকে চোখে হারালেন সানি-ড্যানিয়েল। এই বিয়ের একমাত্র সাক্ষী তাদের তিন সন্তান। দুজনের পরনেই এদিন সাদা পোশাক, ছবিতে একে অপরের দিকে তাকিয়ে হাসতে দেখা গেছে।

ফুল হাতে সাদা গাউনে সানিকে মায়াবী দেখাল, অন্যদিকে ড্যানিয়েল বেছে নিয়েছিলেন সাদা শার্ট ও সাদা ট্রাউজার। সানি এবং ড্যানিয়েল তাদের তিন সন্তানের সঙ্গেও ছবির জন্য পোজ দিয়েছেন।

বিয়ের ছবি পোস্ট করে সানি লেখেন, ‘প্রথমবার আমরা ভগবান, পরিবার ও বন্ধুদের সামনে বিয়ে করি। এবার আমরা দুজনে বিয়ে করলাম মাত্র তিনজন (সন্তান) সাক্ষী, নিজেদের মধ্যে আরো ভালোবাসা আর সময় নিয়ে! আজও তুমিই আমার জীবনের ভালোবাসা এবং আজীবন সেটাই থাকবে! আই লাভ ইউ ড্যানিয়েল’। বিয়ের আসরে তিন সন্তানসহ সানি লিওন।

২০১১ সালে সানি জানিয়েছিলেন মার্কিন অভিনেতা, প্রযোজক এবং উদ্যোক্তা ড্যানিয়েলকে বিয়ে করেছেন। ২০১৭ সালের জুলাই মাসে এই দম্পতি মহারাষ্ট্রের লাতুর গ্রাম থেকে তাদের প্রথম সন্তানকে দত্তক নেন। নাম রাখেন নিশা কৌর ওয়েবার। সেই সময় ওই শিশুটির বয়স ছিল ২১ মাস। পরের বছর মার্চ মাসে, সানি এবং ড্যানিয়েল তাদের যমজ ছেলের জন্মের ঘোষণা করেছিলেন, সারোগেসির মাধ্যমে জন্ম হয়েছিল তাদের।

ভয়ানক অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন ইধিকা পাল

বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪, ১২:০৩ পূর্বাহ্ণ
ভয়ানক অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন ইধিকা পাল

প্রিয়তমা’ ছবিতে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন ওপার বাংলার ছোট পর্দার পরিচিত মুখ ইধিকা পাল। ২০২৩ সালে মুক্তি পাওয়া ‘প্রিয়তমা’। সেই সিনেমায় শাকিব খানের বিপরীতে দেখা যায় তাকে। তারপর থেকে সিনেমায় অভিনয়ের ব্যাপার নিয়মিত কথা হচ্ছে তার।

সম্প্রতি শাকিবের বিপরীতে আরো একটি সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন তিনি। ‘বরবাদ’ নামের এই সিনেমার শুটিং চলছে। শুক্রবার হ্যালোইন উৎসব। এ কারণেই হয়তো কয় দিন আগে তার ভক্তদের সঙ্গে এক ভৌতিক অভিজ্ঞতা ভাগ করেছেন এই অভিনেত্রী।

তিনি তার ফেসবুকে লেখেন, ‘কাকতালীয় কি কেবল সিনেমাতেই ঘটে? সে রাতে এক অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছিল আমাদের সঙ্গেও। আপনাদের বলছি কারণ, আমার সঙ্গে আমার বোনও ছিল তখন। ঘটনাটা বহু বছর আগের। গড়িয়া স্টেশনের দিকে একটি বাড়িতে তখন ভাড়া থাকতেন আমার মামারা। সেখানেই ঘুরতে গিয়েছিলাম আমি। এক সন্ধ্যায় আমি আর আমার সেই বোন বসে বসে সিনেমা দেখছি। কী সিনেমা জানেন? ‘ভুলভুলাইয়া’! বাড়িতে শুধু আমি আর বোন ছাড়া ওই মুহূর্তে কেউ ছিল না। আর ওই রাতেই এক ভয়ানক পরিস্থিতির মুখোমুখি হই আমরা।

ওই যে বললাম, সেই ‘কাকতালীয়’ ঘটনার অঙ্ক মেলাতে পারিনি আজও। টিভিতে দিব্যি সিনেমা চলছে। ভয়ও পাঁচ্ছি, আবার হাসিও পাঁচ্ছে। এমন সময়ে এক অদ্ভুত গোঙানির আওয়াজ আমাদের দুজনেরই কানে আসে। সে আওয়াজ এতটাই ভয়ানক যে, যে কেউ শুনলে তার গা ছম ছম করবে। খাটের একদম সামনেই টিভি, পাশেই দরজা এবং সেই দরজার বাইরে থেকেই আওয়াজটা এসেছিল। আমি ভেবেছিলাম ভূতের সিনেমা দেখছি, সেখান থেকেই হয়তো আওয়াজটা এসেছে।

কিন্তু যেহেতু আমার বোন ওই সিনেমাটা আগেই দেখে ফেলেছিল, তাই ও ভালোভাবেই বুঝতে পেরেছিল যে গোঙানির আওয়াজ সিনেমার ওই দৃশ্যে ছিলই না ‘ তিনি আরো লেখেন, ‘এর উৎস অন্য কোনো জায়গা! আমি খুব সাহসের সঙ্গে বললাম, ওই আওয়াজ সিনেমা থেকেই আসছে। কিন্তু পরে টিভিটা মিউট করতেই পুরো বিষয়টা স্পষ্ট হলো। না, আওয়াজটা তো এখনো কানে আসছে! কিন্তু টিভি তো নীরব!

তবে কার গোঙানির আওয়াজ এটা? উত্তর খুঁজে পাওয়ার আগেই আমরা দুজনেই খাটের পেছনে ঢুকে গিয়ে ঊর্ধ্বশ্বাসে চিৎকার করতে থাকি। আমাদের চেঁচামেচি শুনে ওপর থেকে বাড়িওয়ালিরাও নিচে নেমে আসেন। কিন্তু সেই গোঙানির উৎস খুঁজে পায়নি কেউ। আর শোনাও যায়নি। কখনো কখনো মনে হয়, কেউ হয়তো ইচ্ছে করেই আমাদের ভয় দেখিয়েছিল সেদিন।

তার পরে এটাও ভাবি, ভয় দেখিয়ে পালাবেই বা কোথায়? মামার বাড়ির সামনের রাস্তাটা নেহাত ছোট নয়। আর দুই পাশে পুকুর। লুকানোর জায়গাও নেই। আর আওয়াজটা এতটাই কাছাকাছি কোথাও থেকে আসছিল যে দরজার ওপাশে কে লুকিয়ে, তা দেখার ক্ষমতাও আমাদের দুজনের কারো ছিল না। এত বছর পরে ওই ঘটনাটার কথা মনে পড়লে যেমন ভয় পাই, তেমন হাসিও পায়! ভূতের সিনেমা দেখতে দেখতেই এমন ভৌতিক কা- ঘটে গেল আমাদের সঙ্গে। সত্যিই কি কাকতালীয় বলুন!’

জামিন বাতিল, কারাগারে শমী কায়সার ও তাপস

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৪, ১১:৪৭ অপরাহ্ণ
জামিন বাতিল, কারাগারে শমী কায়সার ও তাপস

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ইশতিয়াক মাহমুদ নামে এক ব্যবসায়ী হত্যাচেষ্টার মামলায় অভিনেত্রী শমী কায়সার ও বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল গান বাংলার চেয়ারম্যান কৌশিক হোসেন তাপসকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি.এম. ফারহান ইশতিয়াক জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

গত ৬ নভেম্বর তাঁদের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এ দিন রিমান্ড শেষে তাঁদের আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর মৃত্যুঞ্জয় পন্ডিত মিঠুন। তাঁদের পক্ষে আইনজীবীরা জামিন আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ এর বিরোধীতা করে।

শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

গত ৫ নভেম্বর রাতে রাজধানীর উত্তরা থেকে শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আর ৪ নভেম্বর রাজধানীর উত্তরা থেকে তাপসকে গ্রেপ্তার করা হয়।