খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৯ পৌষ, ১৪৩১

এবার নিষিদ্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে আ’লীগসহ ১৪ দল

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৪, ১১:৪৪ পূর্বাহ্ণ
এবার নিষিদ্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে আ’লীগসহ ১৪ দল

নানা অপরাধের দায়ে নিষিদ্ধ হওয়া ছাত্রলীগের পর এখন নিষিদ্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ। শুধু আওয়ামী লীগই নয়, নিষিদ্ধ হতে পারে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিক দলগুলো ও সহযোগী জাতীয় পার্টি।

আওয়ামী লীগের গত ১৫ বছরের শাসনামলে এই দলগুলির কয়েকটি সরাসরি সরকারের মন্ত্রিসভায় অংশ নিয়েছে। আবার কোনো কোনোটি নির্বাচনী সহযোগী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে ও জোটের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিল।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে দলটিকে নিষিদ্ধের দাবি ওঠে এবং তা অব্যাহত রয়েছে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের পাশাপাশি দলটির অঙ্গসংগঠনগুলি এবং আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট ও সহযোগী দলগুলোকে নিষিদ্ধেরও দাবি উঠেছে।

আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালেও অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ১৫ বছরেরও বেশি সময়ের স্বৈরশাসন ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ওপর গণহত্যা চালানোর অভিযোগ এবং এই দলগুলো সেই কাজে আওয়ামী লীগের সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

এদিকে আওয়ামীলীগ সহ এই দলগুলোকে নিষিদ্ধ করার দাবি সম্প্রতি আরও জোরালো হয়ে উঠেছে। এই প্রেক্ষপটে বুধবা (২৩ অক্টোবর) সরকার নিষিদ্ধি করেছে আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে।

ওই দিন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বৃহস্পতিবারের (২৪ অক্টোবর) মধ্যে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধের আল্টিমেটাম দেয়। এর পর রাতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করে।

আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রেও এ ধরনের চাপ আসতে পারে, এমন ধারণাও করা হচ্ছে। কারণ ইতোমধ্যে বিভিন্ন দিক থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি জোরালো হয়ে এসেছে।

গত ২৩ অক্টোবর দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে ছাত্র অধিকার পরিষদ এক সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগ ও তার অঙ্গসংগঠনকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধের দাবি জানায়। আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গত ২১ অক্টোবরর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ব্যানারে ঢাবি ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে। রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে তারা আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধের জন্য ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছিল। গত ১৯ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছে।

এদিকে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠন, ১৪ দল ও অঙ্গসংগঠন এবং জাতীয় পার্টিকে ফ্যাসিবাদী দল আখ্যা দিয়ে সাংবিধানিকভাবে এসব দল নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে বিপ্লবী ছাত্র পরিষদ। গত ২৩ অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সমিতি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করে নতুন এই সংগঠনের পক্ষ থেকে এ দাবি জানানো হয়।

এর আগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ করে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানানো হয়। গত ১৪ আগস্ট ঢাকা কলেজে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি জানানো হয়।

এ ছাড়া বিভিন্ন সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি থেকে এবং অন্যান্য্য দুই একটি সংগঠন ও ফোরাম থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি তোলা হয়েছে।

আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়ায় এ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্যও আদালতে দাবি জানানো হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় গত ১৪ আগস্ট শেখ হাসিনাসহ অন্য্যান্য আসামিদের পাশাপাশি আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও তার অঙ্গসংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে এবং তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

গত ২ অক্টোবর দল হিসেবে আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলের ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের’ বিচার চেয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ করা হয়েছে। অভিযোগটি করেন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ। ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনে এ অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগে ‘গণহত্যার সরাসরি হুকুমদাতা’ হিসেবে আওয়ামী লীগ এবং জাসদ (ইনু), বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি (মেনন), তরিকত ফেডারেশন, জাতীয় পার্টি-জেপি, সাম্যবাদী দলসহ ১৪ দলের শরিক রাজনৈতিক দলগুলোর বিরুদ্ধে ‘দল হিসেবে’ গণহত্যার অভিযোগ তদন্ত করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানানো হয়। এই প্রেক্ষাপটে সরকারি প্রজ্ঞাপন অথবা আদালতের রায়ের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগও এর জোট সঙ্গী দলগুলোও নিষিদ্ধের ঝুঁকিতে রয়েছে।

শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য: নাহিদ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১১:৪০ অপরাহ্ণ
শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য: নাহিদ

অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য, সম্প্রচার ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, শেখ হাসিনা বাংলাদেশে আসবেন বিচারের মুখোমুখি হওয়ার জন্য, ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য।

সোমবার বিকালে শহীদ মিনারে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহিদ মো. আরাফাতের জানাযায় অংশ নেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।

উপদেষ্টা বলেন, যারা ইন্ডিয়ায় আশ্রয় নিয়েছেন এবং ভাবছেন তারা বাইরে থেকে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করবেন; তাদের বলবো, আপনারা বিচারের সম্মুখীন হওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিন।

জুলাই-আগস্ট গণহত্যার বিচার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, গণহত্যার বিচার এ সরকারের টপ প্রায়োরিটি।

তিনি বলেন, এই বাংলার মাটিতে গণহত্যাকারীদের বিচার করব- এ প্রতিজ্ঞা করেই আমরা এক দফার ঘোষণা দিয়েছিলাম। আমরা সেখান থেকে একবিন্দু পরিমাণও পিছপা হইনি। আমরা বিচার নিশ্চিত করব।

উপদেষ্টা বলেন, জুলাই-আগস্ট গণহত্যা ও তার আগের সব গুম-খুনের বিচারের মাধ্যমে সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে এবং আমরা জাতি হিসেবে আমরা দাঁড়াতে সক্ষম হবো।

ইউক্রেনকে ‘ধ্বংস’ করার হুমকি পুতিনের

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১১:৩৪ অপরাহ্ণ
ইউক্রেনকে ‘ধ্বংস’ করার হুমকি পুতিনের

রাশিয়ার কাজান শহরে ড্রোন হামলার প্রতিক্রিয়ায় ইউক্রেনকে ধ্বংস করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

গত শনিবার (২১ ডিসেম্বর) তাতারস্তান অঞ্চলের এই শহরে ছয়টি ড্রোন আবাসিক ভবনে এবং একটি ড্রোন একটি শিল্প কারখানায় আঘাত হানে।

এই ঘটনার পর রোববার এক ভিডিও বক্তৃতায় পুতিন বলেন, যারা আমাদের দেশকে ধ্বংস করতে চায়, তারা এর বহু গুণ বেশি ধ্বংসযজ্ঞের মুখোমুখি হবে এবং তাদের এই কাজের জন্য অনুশোচনা করতে হবে।

শনিবার সকালের ওই হামলায় আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো কোনো হতাহতের খবর জানানো হয়নি। তবে রুশ গণমাধ্যম জানিয়েছে, জানালার কাচ ভেঙে তিনজন সামান্য আঘাত পেয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো ভিডিওতে দেখা যায়, ড্রোনের আঘাতে একটি উঁচু ভবনে আগুন ধরে যায় এবং বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।

কাজান শহরটি ইউক্রেনের সীমান্ত থেকে এক হাজার কিলোমিটারেরও বেশি দূরে অবস্থিত। যদিও ইউক্রেন এই হামলার দায় স্বীকার করেনি। তবে এটি কিয়েভে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রতিক্রিয়া বলে ধারণা করা হচ্ছে।

পুতিন অতীতে কিয়েভের কেন্দ্রে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার হুমকি দিয়েছিলেন। এরই মধ্যে রাশিয়া পূর্ব ইউক্রেনে নতুন অগ্রগতির দাবি করেছে। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা খারকিভ অঞ্চলের লোজোভা গ্রাম এবং দোনেৎস্ক অঞ্চলের সোনৎসিভকা গ্রাম দখল করেছে।

সোনৎসিভকা রাশিয়ার জন্য কৌশলগতভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি কুরাখোভের নিকটে অবস্থিত। কুরাখোভে সম্পদসমৃদ্ধ এলাকা রাশিয়ার প্রায় ঘিরে ফেলা হয়ে গেছে এবং এটি মস্কোর জন্য দোনেৎস্ক দখলের চাবিকাঠি হতে পারে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, মস্কো ২০২৪ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের আগেই যতটা সম্ভব এলাকা দখল করতে চাইছে। ট্রাম্প ইউক্রেন সংকট সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেও কোনো নির্দিষ্ট সমাধানের পরিকল্পনা জানাননি।

রাশিয়ার সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা এ বছর ১৯০টিরও বেশি ইউক্রেনীয় বসতি দখল করেছে। ইউক্রেন বর্তমানে জনবল এবং গোলাবারুদের সংকটের কারণে প্রতিরোধ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে।

তথ্যসূত্র: আল-জাজিরা।

আবারো বিয়ের জন্য পাত্র খুঁজছেন বিতর্কিত ফারিয়া

বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১১:৩০ অপরাহ্ণ
আবারো বিয়ের জন্য পাত্র খুঁজছেন বিতর্কিত ফারিয়া

ঢাকাই সিনেমার বহুল বিতর্কিত নায়িকা নুসরাত ফারিয়া। দেশের পাশাপাশি কাজ করেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গেও। অভিনয় ও গান দুটিই সমান তালে চলে তার। তাই অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি ও প্রায় নগ্ন পোশাকের কারণে তার সমালোচনা থাকলেও খ্যাতিও রয়েছে।

২০২০ সালের মার্চ মাসে পারিবারিকভাবে বাগদান সেরেছিলেন ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া। প্রায় ১০ বছর প্রেমের পর রনি রিয়াদ রশীদের সঙ্গে আংটিবদল করেন তিনি। কিন্তু বছরখানেক পরই অভিনেত্রী জানান, রনির সঙ্গে তার বিয়েটা আর হচ্ছে না। তাদের সম্পর্কে বিচ্ছেদ হয়েছে। এরপর থেকে তিনি সিঙ্গেল জীবনযাপন করছেন। গত দুই বছরেও নতুন কোনো সম্পর্কে জড়াননি এই নায়িকা।

সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে যেখানে রনির সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ পরিষ্কার করেছেন বিতর্কিত ফারিয়া।

ফারিয়া বলেন, দীর্ঘ ১০ বছর প্রেম করেছি। তবে শেষদিকে ভালোবাসা ছিল না সম্পর্কে। দুজনের কেউই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করিনি। আমি ভালো আছি। তিনি নতুন জীবন শুরু করেছেন। এখন সুন্দর পরিবার আছে।

বর্তমানে নিজেকে সিঙ্গেল দাবি করে এই অভিনেত্রী বলেন, গত দুই বছর ধরে আমি সিঙ্গেল। সময়টা দারুণ কাটছে। একা অনেক ভালো আছি। ভালোবেসে বিয়ে করব। এখন কাজ ও জীবন নিয়ে ভাবছি।

বিয়ের জন্য কেমন পাত্র খুঁজছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, সামনে নতুন যে আসবে তাকে অবশ্যই আমার থেকে শিক্ষিত হতে হবে। স্মার্ট ও ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষ হতে হবে। ব্যক্তিত্ব থাকাটা খুবই জরুরি। তাকে নারীদের সম্মান করতে জানতে হবে। কিছু বলার আগেই আমার চোখের ইশারায় সব কিছু বুঝে নেবে। এমন একজন মানুষ চাই।

নতুন সম্পর্কে বেশি সময় নেবেন না নুসরাত ফারিয়া। মনের মতো কাউকে পেলে দ্রুত বিয়ে করে ফেলবেন তিনি।

ফারিয়া বলেন, এবার প্রেমে জড়ালে বেশি সময় নেব না। অল্প কিছুদিন প্রেম করেই বিয়ে। সেটা মিডিয়া কিংবা বাইরে যেখানেই হোক সবার আগে তাকে ভালো মানুষ হতে হবে।

নুসরাত ফারিয়াকে সবশেষ দেখা গেছে ‘আবারও বিবাহ অভিযান’ সিনেমায়। টলিউডের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে এই ছবি। এছাড়াও সুড়ঙ্গ সিনেমায় আইটেম গানে নাচতে দেখা যায় এই অভিনেত্রীকে।

প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনার সিনেমা ‘আশিকী’ দিয়ে বড়পর্দায় অভিষেক হয়।