খুঁজুন
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৮ পৌষ, ১৪৩১

যুক্তরাষ্ট্রে অর্থ উপদেষ্টা-গভর্নরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা স্থগিত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৪, ৪:০৮ অপরাহ্ণ
যুক্তরাষ্ট্রে অর্থ উপদেষ্টা-গভর্নরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা স্থগিত

সদ্যনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা স্থগিত করা হয়েছে।

শনিবার (২৬ অক্টোবর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে দেওয়া একটি পোস্টে তিনি এ তথ্য জানান।

ফেসবুক পোস্টে রাষ্ট্রদূত আনসারী বলেন, ১৯৯৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক একটি চুক্তি বাতিলের দায়ে স্মিথ কোজেনারেশন ক্ষতিপূরণ দাবি করে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে একটি মামলা করে। ১৯৯৭ সালে স্মিথ কোজেনারেশন তৎকালীন বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে একটি বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি সই করেছিল এবং দেশের উত্তরাঞ্চলে একটি বার্জ-মাউন্টেড বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য অনুমতি প্রদান করেছিল সরকার। এই মামলায় দীর্ঘ প্রায় ২৫ বছর পর ওয়াশিংটন ডিসি সার্কিট আদালত অনেকটা এখতিয়ার বহির্ভূত একটি রায় প্রদান করে, যা শুক্রবার আদালত কর্তৃক স্থগিত করা হয়। যদিও বিষয়টির সাময়িক অবসান ঘটেছে।

লুটেরা সরকারের দায় রক্তস্নাত বিপ্লবের মাধ্যমে গঠিত এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিতে পারে না। বিষয়টি বর্তমান সরকারের নজরে না এনে ধামাচাপাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।

উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সবাদমাধ্যম ল–৩৬০-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আমেরিকার একটি আদালত। যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যুৎ কোম্পানি স্মিথ কোজেনারেশনের একটি সালিশি মামলায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) ইউএস ডিস্ট্রিক্ট বিচারক কার্ল জে নিকোলস স্মিথ মার্কিন মার্শাল সার্ভিসকে ওই দুজন ব্যক্তিকে আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেন।

বিদ্যুৎ কোম্পানিটি বাংলাদেশের কাছ থেকে ৩১ দশমিক ৯ মিলিয়ন ডলারের ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলাটি দায়ের করেছে। এই বিরোধের সূত্রপাত ১৯৯৭ সালে স্মিথ কোজেনারেশন বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে একটি বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি স্বাক্ষর করে। পরে বাংলাদেশ সরকার ১৯৯৯ সালে এই প্রকল্পটি বাতিল করে দেয়। পরে কোম্পানিটি সেই বছরই আইসিসি ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দায়ের করে।

সিরাজগঞ্জে র‌্যাব-১২ এর অভিযানে ৬১ কেজি গাঁজাসহ ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জঃ
প্রকাশিত: সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৯:১০ অপরাহ্ণ
সিরাজগঞ্জে র‌্যাব-১২ এর অভিযানে ৬১ কেজি গাঁজাসহ ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

সিরাজগঞ্জে র‌্যাব-১২,এর অধিনায়ক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান এর দিকনির্দেশনায় এবং র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার সহযোগিতায় গত ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রিঃ, দুপুর ০১.৪৫ ঘটিকায় র‌্যাব-১২, সদর কোম্পানির একটি চৌকস আভিযানিক দল “সিরাজগঞ্জ জেলার সলঙ্গা থানাধীন হাটিকুমরুল রোডস্থ জাকস ফাউন্ডেশন এর সামনে ঢাকা হতে রংপুরগামী মহাসড়কের উপর” একটি মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ৬১ কেজি গাঁজাসহ ০৪ জন মাদক কারবারীকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। এছাড়াও তাদের সাথে থাকা গাঁজা পরিবহন ও ক্রয়-বিক্রয় কাজে ব্যবহৃত ০৬টি মোবাইল ফোন, ০২টি প্রাইভেট কার এবং নগদ ৪,৮০০/- টাকা জব্দ করা হয়।  গ্রেফতারকৃত আসামিগণ ১। মোঃ হুমায়ূন কবির (৪২), পিতা-মৃত বেলাল  হোসেন, সাং-নিমধি, ২। মোঃ আল আমিন (৩০), (ড্রাইভার), পিতা-মোঃ আলম, সাং-ইন্দ্রকুল, উভয় থানা-বাউফল, জেলা-পটুয়াখালী, ৩। মোঃ জুয়েল বেপারী (৩২), পিতা-মোঃ সিরাজ বেপারী, সাং-চর ফ্যাশন, থানা-চরফ্যাশন, জেলা-ভোলা, ৪। মোঃ ফরিদ (৩০), (ড্রাইভার), পিতা-মৃত শহিদুল্লাহ, সাং-দোইয়ারা একাতরী, থানা-শাহারাস্থী, জেলা-চাঁদপুর।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, আসামিগণ দীর্ঘদিন যাবৎ লোকচক্ষুর আড়ালে রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলা হতে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় তাদের নিজস্ব প্রাইভেট কার যোগে পরিবহন করে গাঁজা ক্রয়-বিক্রয় করে আসছিল।
গ্রেফতারকৃত আসামিগণের বিরুদ্ধে সোমবার সকালে  সলঙ্গা থানায় ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এ ধরণের মাদক উদ্ধার অভিযান সচল রেখে মাদকমুক্ত সোনার বাংলা গঠনে র‌্যাব-১২ বদ্ধপরিকর।
র‌্যাব-১২ কে তথ্য দিন – মাদক, অস্ত্রধারী ও জঙ্গিমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে অংশ নিন।

দেশে যখনি সুষ্ঠু নির্বাচন হবে তখনি বিএনপি ক্ষমতায় যাবে: বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার, সিরাজগঞ্জঃ
প্রকাশিত: সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৯:০৭ অপরাহ্ণ
দেশে যখনি সুষ্ঠু নির্বাচন হবে তখনি বিএনপি ক্ষমতায় যাবে: বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম

বিএনপি চেয়ারম্যান পারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম বলেছেন, এদেশে যখনি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে তখুনি বিএনপি ক্ষমতায় যাবে ইনশাআল্লাহ। 

স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ও তার দোসররা ছিলো খুনি, রক্তপিপাসু লুটপাটকারি, বিগত ১৭ বছর ক্ষমতায় থেকে দেশটাকে নরকে পরিনত করেছিলো, আওয়ামীলীগ দেশের সার্বভৌমত্ব বিনষ্ট করে ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছে।

তিনি আরও বলেন, ভারত বিভিন্ন ভাবে কলাকৌশলে আওয়ামীলীগকে ২৭ বছর ভোট বিহীন ভাবে ক্ষমতায় বসিয়ে রেখেছিলো। সবই স্বার্থের জন্য ১৭ বছরে দেশে কথিত আওয়ামী লীগ সরকার স্বৈরাচার শেখ হাসিনা দেশে কোন গ্যাস কূপ খনন করে নাই। বিদ্যুৎ চুক্তি করেছিলো তা বাতিল করে নাই শুধু ইন্ডিয়া কে খুশি করার জন্য যা ইচ্ছা তাই করেছে।

আওয়ামীলীগের পুর্ণবাসন আর এদেশে হবে না।  বিএনপি যেন, ক্ষমতায় না আসতে পারে তাই আওয়ামীলীগের নেত্রী পতিত স্বৈরাচার খুনি শেখ হাসিনা ভারতে পলায়ন করে ওখানে বসে বসে থেকে বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র করছে সেই স্বপ্ন পূরণ হবে না। পতিত  স্বৈরাচার শেখ হাসিনা  ছিলো লুটপাটকারি, নির্যাতনকারি, কথিত আয়নাঘরের ও গুমের  সরদারনী,  খুনি রক্তপিপাসু  বিগত ১৭ বছর জোর করে ক্ষমতা আকড়িয়ে হাজার হাজার বিএনপির নেতা-কর্মীদের এবং সাধারণ মানুষকে নাটক সাজিয়ে হত্যা করেছে, আর্মি ও শাপলা চত্তরে ওলামা মাশায়েকদেরকে হত্যা করছে । ও ছিলো কালপিট ওকে ( শেখ হাসিনাকে)   ওর দোসরদেরকে আইনের আওতায় এনে ফাঁসি দেওয়া হোক, আয় দেশে আয়, তোর সাহস কত !  এই  গুমকারিনী, খুনি আবার নির্বাচন করতে চাস। অনেক ধৈর্য ধরেছি আর না তোর, তোদের বিচার   করা হবেই । 

তিনি আরও বলেন, দেশে যখনি নির্বাচন  হোক না কেনো সেই নির্বাচনে দেশের সাধারণ  জগগণ বিপুল ভোটে মাধ্যমে  বিএনপিকে ক্ষমতায় আনবে ইনশাল্লাহ। বিএনপি হলো মা মাটির দল, দেশ প্রেমিক দল। মুক্তিযুদ্ধের দল। আওয়ামীলীগ মুখে মুক্তিযুদ্ধের কথা মানায় না  তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে নাই।  মুক্তিযোদ্ধাদের কথা বলে জাতির সামনে   মিথ্যা ইতিহাস তুলে ধরেছে। 

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুরে ১২ টায় সিরাজগঞ্জ শহরের  বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপি আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত  এসব কথা বলেন। 

এ সময় তিনি আরো বলেন, পতিত স্বৈরাচার  শেখ হাসিনার পার্সপোট নাই,সে অবৈধ ভাবে ভারতে রয়েছে মোদি কে বলবো তাকে গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হোক।

সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক জাতীয় সংসদ সদস্য রুমানা মাহমুদের সভাপতিত্বে এবং কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির  সাধারণ সম্পাদক জনতার মেয়রখ্যাত   মোঃ সাইদুর রহমান বাচ্চুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক এ্যাডভোকেট শাহীন শওকত,সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আমিরুল ইসলাম আলীম ও ওবায়দুর রহমান চন্দন। এসময় জেলা বিএনপির  বিভিন্ন উপজেলার  হাজার হাজার নেতাকর্মীরা   উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসকদের মারধর, আটক ১

আব্দুল্লাহ আল মোত্তালিব, স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৯:০৩ অপরাহ্ণ
ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসকদের মারধর, আটক ১

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরো সার্জারি বিভাগের নারী চিকিৎসক মানার হাফিজকে মারধরের ঘটনা ঘটেছে। অভিযুক্ত সম্পা(৩৯) নারীকে আটক করেছে পুলিশ।

রবিবার(২২ ডিসেঃ)দিবাগত রাত সাড়ে বারোটা নাগাদ হাসপাতালের নিউরো সার্জারি বিভাগের ২০০ নম্বর ওয়ার্ডে এই ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শাহবাগ থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক(এসআই) আমিনুল ইসলাম। তিনি বলে,
ঢাকা মেডিকেলের একজন চিকিৎসকে রোগীর স্বজন মারপিট করার অভিযোগে শম্পা নামে এক নারীকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। এই ঘটনা হাসপাতালের একজন ওয়ার্ড মাস্টার শাহবাগ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। বর্তমানে ওই নারী শাহবাগ থানা পুলিশের হেফাজতে রয়েছে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা চলমান রয়েছে বলেও জানান তিনি।

এসআই আরও বলেন,
আটককৃত নারীর গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইল জেলায় তার স্বামীর নাম জাকির হোসেন শামীম।

হাসপাতালের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার সদসসের পিসি মোঃ বাবুল জানান, ২০০ নম্বর ওয়ার্ডে ডিউটি করছিলেন মানার হাফিজ নামে নিউরো সার্জারি বিভাগের একজন চিকিৎসক। শম্পা নামে ওই নারীর বোন ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। পরে ডাক্তার মানার হাফিজের কাছে গেলে সামান্য বিষয় নিয়ে সম্পা নামে ওই নারী চিকিৎসকের গায়ে হাত তোলেন।

পরে বিষয়টি হাসপাতালের পরিচালক কে জানানো হয়। পরে তিনি হাসপাতালে আসেন এবং রোগীর স্বজন সম্পাকে আটক করে পুলিশ ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখান থেকে তাকে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করেছে পুলিশ ক্যাম্প। আহত নারী চিকিৎসক মানার হাফিজ হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন চিকিৎসক বলেন, গত ৩১ আগঃ বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস টেকনোলজির (বিইউবিটি)শিক্ষার্থী আহসানুল হক দীপ্তর অবহেলাজনিত মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারে(ওটি)ঢুকে চিকিৎসকদের মারধরের ঘটনা ঘটে।হামলায় নিউরো সার্জারি বিভাগের চিকিৎসক ইমরান, মাশরাফি ও জুবায়ের আহত হয়।পরে হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা বন্ধ থাকে এবং হামলার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার দাবিতে তারা বিক্ষোভ মিছিল এবং কর্ম বিরতি পালন করে।

সে সময় চিকিৎসকদের নিরাপত্তা বেশ কয়েকটি শর্ত দেওয়া হয়। এর মধ্যে অন্যতম ছিল হাসপাতালে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা দেওয়া।পরে হাসপাতালের চিকিৎসকদের নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী বিজিবি পুলিশ মোতায়ন করা হয়।এর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরে সেনাবাহিনী ও বিজেপিকে ঢামেক হাসপাতাল থেকে প্রত্যাহার করা হয়। প্রায় চার মাস পরে ফের এ ধরনের ঘটনা ঘটলো। ডাক্তাররা চিকিৎসা দেবে নাকি রোগীদের মারপিটের শিকার হবে। যে নারী আমাদের চিকিৎসকের উপরে হামলা করেছে তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।