খুঁজুন
সোমবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৫, ২৫ কার্তিক, ১৪৩২

অভিযোগ, বিতর্ক, বর্থতা ছিলো তাদের সঙ্গী

বিতর্কিত দুদক চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের পদত্যাগপত্র গৃহীত

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: শনিবার, ২ নভেম্বর, ২০২৪, ১:১৯ অপরাহ্ণ
বিতর্কিত দুদক চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের পদত্যাগপত্র গৃহীত

ছাত্র-জনতার গনঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের প্রায় ৩ মাস পর গত মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনার পদত্যাগ করেন। রাষ্ট্রপতি কর্তৃক তাদের পদত্যাগপত্রগুলো গৃহীত হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) তাদের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রজ্ঞাপনে সই করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ (২০০৪ সনের ৫নং আইন) এর ১০(১) নং ধারা অনুযায়ী দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ও কমিশনার মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ এবং কমিশনার জহুরুল হক ও কমিশনার মোছা. আছিয়া খাতুন পদত্যাগ করেছেন। ৩১ অক্টোবর রাষ্ট্রপতি কর্তৃক তাদের পদত্যাগপত্রগুলো গৃহীত হয়েছে।’

জানা যায়, চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আব্দুল্লাহ ও দুই কমিশনার ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন। পদত্যাগ করার আগে মঙ্গলবার সকালে প্রতিদিনের মতো অফিসে গিয়ে তারা দাপ্তরিক কাজ সারেন। ওইদিন বিকেলে তাদের দুদক সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করার কথা ছিল। কিন্তু দুপুর ১টার দিকে সংস্কার কমিশনের বৈঠক স্থগিতের খবর আসে কমিশনে। কার্যত এর পরই তারা পদত্যাগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেন।

পরিচয় গোপন রেখে দেশের শীর্ষস্থানীয় এক গণমাধ্যমে দুদকের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনার তাদের পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়ে অনেকটা নীরবে দুদক কার্যালয় ত্যাগ করেন। এ সময় সচিব খোরশেদা ইয়াসমিন তাদের এগিয়ে দেন। বিকাল সাড়ে তিনটায় দুর্নীতি দমন কমিশনের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশ নিতে আসার কথা ছিল দুদক সংস্কার কমিশনের।’

তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালের ৩ মার্চ মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহকে দুদকের চেয়ারম্যান নিয়োগ করা হয়। তিনি ইকবাল মাহমুদের স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন। ওই সময় তার সঙ্গে জহুরুল হককে কমিশনার (তদন্ত) হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। এর দেড় বছর পর কমিশনার (অনুসন্ধান) মোজাম্মেল হক খান অবসরে গেলে নিয়োগ পেয়েছিলেন আছিয়া খাতুন।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়। এরপর প্রশাসনিক হেডকোয়ার্টার হিসাবে পরিচিত সচিবালয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ পদে থাকা স্বৈরশাসকের দোসরদের বিদায় ঘণ্টা বাজতে থাকে। এর ধারাবাহিকতায় পতিত সরকারের আজ্ঞাবহ হিসাবে পরিচিত দুদক চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারকে সরিয়ে দেওয়াসহ দুদক ঢেলে সাজানোর দাবি ওঠে। আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া সমন্বয়করাও সম্প্রতি দুদকে গিয়ে চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করে সংস্থাটির ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। দুদক সংস্কারে সরকার গঠন করে কমিশন। তখন সরকারের আস্থা অর্জনে দুদক শতাধিক সাবেক মন্ত্রী-এমপি এবং সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু দুদকের এসব কাজ লোক দেখানো বলে মন্তব্য করতে থাকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

দুদক সংস্কার কমিশনের প্রধান ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)-এর নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান দুদকের কাজের সমালোচনা করে সংস্থাটিকে ঢেলে সাজানোর তাগিদ দেন। দুদকের বিতর্কিত কাজ ও দায়সারা ভূমিকা নিয়ে যুগান্তর, বাংলা খবর প্রতিদিন, বিডিনিউজ ট্রিপল নাইন সহ একাধিক পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। নানা বিতর্কের মুখে অবশেষে মঙ্গলবার পদত্যাগ করলেন দুদক চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনার।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুদকের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি গণমাধ্যমে জানান, দুদক চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের পদে নতুন মুখ নিয়োগ দিতে শিগগিরই সার্চ কমিটি গঠন করা হবে। কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে নতুন কমিশন। তবে সার্চ কমিটি কাজে স্বচ্ছতা দাবি করেছেন দুদক কর্মকর্তারা। তাদের অভিযোগ-আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সার্চ কমিটির কাজে স্বচ্ছতা ছিল না।

উদাহরণস্বরূপ এক কর্মকর্তা বলেন, সার্চ কমিটির তালিকায় বিদায়ি চেয়ারম্যান ও একজন কমিশনারের নাম ছিল না। সার্চ কমিটির তালিকা প্রকাশও করা হয়নি। সরকারের পছন্দের ব্যক্তিদের রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিয়েছেন। কিন্তু এবার যে সার্চ কমিটি গঠন করা হবে তাদের সুপারিশ করা নামের তালিকা প্রকাশ করতে হবে। এরপর সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে চেয়ারম্যান ও কমিশনার নিয়োগ দিতে হবে।

তাছাড়া চেয়ারম্যান ও কমিশনার হিসাবে যারা নিয়োগ পাবেন তারা আসলে দুর্নীতি প্রতিরোধে কী করতে চান তার একটি পরিকল্পনা নেওয়া যেতে পারে। এছাড়া কমিশনের অনুপস্থিতিতে দুদকের কাজ কীভাবে চলবে সে বিষয়ে আইনি শূন্যতা রয়েছে। তা দূর করতে হবে।

দীর্ঘদিন ধরেই দুদকের ভেতর-বাইরে আলোচনা আছে, পতিত সরকারের আজ্ঞাবহ হিসাবে মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ কমিশন নানা ঘটনায় দুদককে বিতর্কিত করেছেন। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের ইশারায় বিদায়ি কমিশন বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। তার বিরুদ্ধে আরও মামলা দেওয়ার প্রস্তুতি চূড়ান্ত করা হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ পটপরিবর্তনে সেটা করতে পারেনি।

আবার সরকারের ইশারা ও উচ্চ আদালতের চাপে কমিশন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু করলেও প্রশাসন ও দুদকের সহায়তায় তিনি দেশত্যাগ করেন। কমিশনের অবহেলায় অনুসন্ধান চলাকালে ব্যাংক থেকে ১৩ কোটি টাকা তুলে নেন বেনজীর। এ ধরনের স্পর্শকাতর দুর্নীতির অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার কথা থাকলেও তা করা হয়নি।

তাছাড়া বিতর্কিত এস আলম গ্রুপের ব্যাংক থেকে ঋণের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও বিদেশে পাচারের ঘটনা অনুসন্ধান করার সাহসই করেনি কমিশন। সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুনী জাভেদ ও তার স্ত্রীর যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও দুবাইয়ে বিপুল সম্পদের তথ্য থাকার পরও তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এর বাইরেও পতিত সরকারের চামচা খ্যাত বিতর্কিত দুদক চেয়ারম্যান ও কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই। এ ধরনের অসংখ্য অভিযোগ ও ব্যর্থতার দায় নিয়েই বিদায় নিলেন চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনার।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের কর্মসূচি ঠেকাতে বিশেষ বৈঠক, যেসব সিদ্ধান্ত এলো

অনলাইন নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫, ১১:২৪ অপরাহ্ণ
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের কর্মসূচি ঠেকাতে বিশেষ বৈঠক, যেসব সিদ্ধান্ত এলো

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা ১৩ নভেম্বর ঢাকায় ‘লকডাউন’ কর্মসূচি ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

লকডাউনের কর্মসূচিতে কেউ মাঠে নামলে সঙ্গে সঙ্গে গ্রেফতারের নির্দেশনা দেওয়া হয় বৈঠকে। পাশাপাশি আগামী কয়েক দিন ঢাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সক্রিয় থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

রোববার (৯ নভেম্বর) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত কোর কমিটির সভা থেকে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, আগামী মঙ্গলবার আইন শৃঙ্খলাসংক্রান্ত কোর কমিটির সভা হওয়ার কথা ছিল। তবে আওয়ামী লীগের কর্মসূচির বিষয়ে আলোচনা করতে বৈঠকটি এগিয়ে আনা হয়। বৈঠকে পুলিশের মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম, ডিএমপি কমিশনার শেখ সাজ্জাত আলীসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠকে ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে চেক পোস্ট বসানোর প্রস্তাব দেন একটি বাহিনীর প্রতিনিধি। পরে প্রস্তাবটি গৃহীত হয়। বৈঠকে আওয়ামী লীগের বরিশাল অঞ্চলের দুই নেতার নাম উল্লেখ করে তাদের অতীত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড তুলে ধরা হয়। এই দুই নেতা বিদেশ বসে আবারও অতীতের মতো কোনো কর্মকাণ্ড ঘটাতে পারেন বলে আভাস দেওয়া হয়।

বৈঠকে উপস্থিত থাকা একটি সূত্র জানিয়েছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যদের মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়। আপাতত সেনাবাহিনীর সদস্যদের মাঠ থেকে না সরিয়ে আরও কিছুদিন রাখার সিদ্ধান্ত হয়।

সালাহউদ্দিনের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আম জনতার তারেক

মহানগর প্রতিনিধি, ঢাকা
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫, ১১:১৮ অপরাহ্ণ
সালাহউদ্দিনের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আম জনতার তারেক

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দল নিবন্ধনের তালিকায় ‘আম জনতার দল’ না থাকায় আমরণ অনশন শুরু করেছিলেনৈ দলটির সদস্যসচিব মো. তারেক রহমান। বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে সেই অনশন ভেঙেছেন তিনি। এরপর রোববার (৯ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাকে অ্যাম্বুল্যান্সে করে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে নেওয়া হয়।

তারেক রহমানকে হাসপাতালে নেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আম জনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের উজ্জ্বল নক্ষত্র। তার সঙ্গে যারা ছিলেন, অনেকেই শহীদ হয়েছেন, কেউ পঙ্গু হয়েছেন। তারেকও নির্যাতনের শিকার।’

তিনি আরও বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে পারে এমন একটি দল হিসেবে তারা নিবন্ধনের আবেদন করেছিল। কিন্তু বিচার-বিবেচনার পরও ইসি তাদের নিবন্ধন দেয়নি।’

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আজ ইসিতে কথা বলেছি তাদের আবেদন পুনর্বিবেচনার জন্য। আশা করি, তার দল ন্যায়বিচার পাবে। তারেককে অনশন ভাঙতে অনুরোধ করেছি, তিনি সে অনুরোধ রেখেছেন।’

তিনি আরও যোগ করেন, ‘আশা করি তিনি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন এবং নির্বাচন কমিশন তাদের দলের আবেদনটি মানবিকভাবে বিবেচনা করবে।’

গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের দল নিবন্ধনের তালিকায় ‘আম জনতার দল’ বাদ পড়ার পর থেকে তারেক রহমান ইসির প্রধান ফটকের সামনে আমরণ অনশন শুরু করেন। এর আগে অনশন সমর্থনে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন নেতা তার প্রতি সংহতি জানান।

বেলকুচিতে বিতর্ক উৎসব-২০২৫ এর উদ্বোধন

রেজাউল করিম, স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:২১ অপরাহ্ণ
বেলকুচিতে বিতর্ক উৎসব-২০২৫ এর উদ্বোধন

বেলকুচি উপজেলা পরিষদের রাজস্ব তহবিলের আওতায়  শুরু হয়েছে “উপজেলা বিতর্ক উৎসব-২০২৫”। শনিবার (৯ নভেম্বর) সকাল ১০টায় উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে। এতে মাধ্যমিক ও উচ্চ-মাধ্যমিক পর্যায়ের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে।

মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জনাব এস. এম গোলাম রেজা এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব আফরিন জাহান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সার্কেল এএসপি, হুমায়ুন কবির, অফিসার ইনচার্জ (ওসি),শহীদুল ইসলাম,উপজেলা প্রকৌশলী আলমগীর হোসেন,উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা দেবাশীষ কুমার ঘোষ, প্রেসক্লাবের সেক্রেটারি রেজাউল করিম প্রমুখ।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের কর্মসূচি ঠেকাতে বিশেষ বৈঠক, যেসব সিদ্ধান্ত এলো সালাহউদ্দিনের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আম জনতার তারেক বেলকুচিতে বিতর্ক উৎসব-২০২৫ এর উদ্বোধন ২ উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকেরা তারেকের অনশন প্রসঙ্গে ইসি সচিব: ৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই