খুঁজুন
বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ২১ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

বিদেশে বসেই চলছে দেশ বিরোধী চক্রান্ত

আ’লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের কঠোর অবস্থান

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪, ১০:৫৭ অপরাহ্ণ
আ’লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের কঠোর অবস্থান

স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পতন হলেও থেমে নেই তাদের দেশ বিরোধী প্রপাগাণ্ডা। দেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিগ্রে দিতে রোববার (১০ নভেম্বর) কথিত কর্মসূচির ঘোষণা দেয় আ’লীগ। তাই বহুল বিতর্কিত আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের দায়ে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নৈরাজ্য ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড রুখে দিতে বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি করেছে রাজধানীর সরকারি বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।

রোববার (১০ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে বাঙলা কলেজ ছাত্রদল সভাপতি ইব্রাহিম বিপ্লব ও সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেন সোহাগের নেতৃত্বে একটি বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বের হয়।

শত শত ছাত্রদল নেতাকর্মীদের সক্রিয় উপস্থিতিতে সরগরম হয়ে ওঠে রাজধানীর রাজপথ। এ-সময় ছাত্রদল নেতা ইব্রাহিম বিপ্লব ও বেলাল হোসেন সোহাগকে সম্মুখে রেখে বিভিন্ন প্রতিবাদী স্লোগান দিতে থাকে নেতাকর্মীরা।

মূলত বাঙলা কলেজের সামনে থেকেই বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। সেখান থেকে পাইকপাড়া, মিরপুর-১ গোল চত্ত্বর হয়ে আনসার ক্যাম্প, টেকনিক্যাল সহ আশপাশের এলাকাগুলোতে প্রদক্ষিণ করে ছাত্রদল। সবশেষে তারা টেকনিক্যাল মোড়ে অবস্থান নেয়। তখন নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও আ’লীগ সহ বিতর্কিত সকলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী স্লোগান দিতে থাকে ছাত্রদল। তারা টিম করে মিরপুর, গাবতলী, টেকনিক্যাল, কল্যানপুর সহ আশেপাশের সব যায়গায় পাহারারত অবস্থান গ্রহণ করে।

বস্তুত দীর্ঘদিনের স্বৈরাচারী শাসনামলে জর্জরিত বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ, প্রতিটি জনপদ। অবশেষে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে যুগান্তকারী আন্দোলন শুরু করে এদেশের ছাত্র-জনতা। এই আন্দোলনে তুমুল বিতর্কিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতন হয় ইতিহাসের সর্বোচ্চ লজ্জাজনকভাবে। লেজ গুটিয়ে পালিয়ে যায় শেখ হাসিনা। তবুও ভারতে বসেই একশ্রেণির চাটুকার, আবেগী আ’লীগকে বলির পাঠা হিসেবে ব্যবহার করছে শেখ হাসিনা। যারই ফলশ্রুতিতে আজকের কর্মসূচি ঘোষণা করে আওয়ামী লীগ।

অবস্থা কর্মসূচিতে বাঙলা কলেজ ছাত্রদল সভাপতি ইব্রাহিম বিপ্লব বলেন, “বাংলাদেশের ইতিহাসে রচিত আছে এদেশের জনগণ সবসময়ই আ’লীগ নামক সন্ত্রাসী সংগঠনকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। স্বৈরাচার, গণহত্যাকারী পলাতক শেখ হাসিনা ও তাঁর দোসরদের আরো একবার বাংলাদেশের জনগণ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে জুলাই-আগস্টের ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে। তবে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বৈরাচার হাসিনা পালিয়ে গেলেও ভারতে অবস্থান করে হাসিনা বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার পায়তারা করছে। তার রাজনীতি হচ্ছে লাশের রাজনীতি। তাকে বাংলাদেশের মাটিতে লাশের রাজনীতি আর করতে দিবে না জাতীয়তাবাদী শক্তি। সেই লক্ষ্যেই আমাদের আজকের অবস্থান।”

এ-সময় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেন সোহাগ বলেন, “স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশের একমাত্র আওয়ামী লীগই ঘৃণিত রাজনৈতিক দল। বিগত স্বৈরাচারী সরকারের আমলে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও নৈরাজ্য চালিয়েছে সারাদেশব্যপী। বর্তমানে তাদের মাদার অব মাফিয়া ভারতে অবস্থান করেও তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও নৈরাজ্য করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। তাই আগামীর রাষ্ট্রনায়ক জননেতা তারেক রহমানের দিকনির্দেশনায় আমরা দেশের সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সর্বদা রাজপথে আছি। প্রিয় মাতৃভূমিকে নিয়ে যত ষড়যন্ত্রই করা হোক না কেনো, আমরা তা প্রতিহত করবো ইনশাআল্লাহ।”

এদিকে বাঙলা কলেজের আবুল কাসেম হল সভাপতি কে এম ইব্রাহিম খলিল বলেন, “আওয়ামিলীগের দীর্ঘদিনের শোষণ, নিপীড়নে দেশের সাধারণ মানুষ তাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছিল। আ’লীগের লেলিয়ে দেওয়া সন্ত্রাসী নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মী যেন সড়কে নেমে নৈরাজ্য বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্যই আজ অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে বাঙলা কলেজ ছাত্রদল। আগামীতে আওয়ামী লীগ, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ বা তাদের যেকোন সংগঠনের ব্যানারে যদি কেউ সড়কে নেমে কোনো প্রকার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করে, তাহলে ছাত্রদল তা কঠোরভাবে প্রতিহত করবে। কারণ এদেশে নতুন করে আর কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর উৎপাত সহ্য করা হবে না।”

এদিনের বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচিতে শাখাটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকের পাশাপাশি সিনিয়র সহ সভাপতি, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক, হল সভাপতি-সেক্রেটারি, সহ-সভাপতি সহ অসংখ্য নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

ঈদে ১০ দিন ছুটির আগে আজ শেষ কর্ম দিবস

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১৫ অপরাহ্ণ
ঈদে ১০ দিন ছুটির আগে আজ শেষ কর্ম দিবস

ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে আগামী ৭ জুন। ঈদের টানা ১০ দিনের ছুটি শুরু হচ্ছে বৃহস্পতিবার (৫ জুন)। আজ বুধবার (৪ জুন) শেষ কর্ম দিবস। ছুটি শেষে আগামী ১৫ জুন অফিস খুলবে।

ঈদের ছুটিতে মানুষ বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন। শেষ কর্ম দিবসে সড়কে ভিড় বাড়বে। আর রাজধানীর বিভিন্ন হাটে কোরবানির পশু কেনাবেচাও শুরু হয়েছে।

গত ৬ মে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে টানা ১০ দিন ছুটির সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ৭ মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, সরকার আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১১ ও ১২ জুন যথাক্রমে বুধবার ও বৃহস্পতিবার নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি এবং দাপ্তরিক কাজের স্বার্থে ১৭ মে শনিবার ও ২৪ মে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অফিস খোলা রাখার ঘোষণা করে।

ছুটিকালীন সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে এবং উল্লেখিত সাপ্তাহিক ছুটির দুই দিন (১৭ মে ও ২৪ মে) সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস খোলা থাকবে।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, জরুরি পরিষেবা যেমন- বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও অন্যান্য জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরসমূহের কার্যক্রম, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, ডাক সেবা এবং এ সংশ্লিষ্ট সেবা কাজে নিয়োজিত যানবাহন ও কর্মীরা এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। হাসপাতাল ও জরুরি সেবা এবং এ সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মীরা এবং চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক ও কর্মীরা এবং ওষুধসহ চিকিৎসা সরঞ্জামাদি বহনকারী যানবাহন ও কর্মীরা এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। জরুরি কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত অফিসসমূহ এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে।

ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবে। আর আদালতের কার্যক্রমের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।

নারীর ১০০ আসন নিয়ে একমত বিএনপি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দ্বিমত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১২ অপরাহ্ণ
নারীর ১০০ আসন নিয়ে একমত বিএনপি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দ্বিমত

জাতীয় সংসদে নারী আসন সংখ্যা ৫০ থেকে ১০০ আসনে উন্নীত করার বিষয়ে বিএনপি একমত হলেও নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি বলে জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।

মঙ্গলবার (৩ জুন) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার দ্বিতীয় দিনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আগে একসময় ৩০ আসন ছিল, পরে এটা আমরা বাড়িয়ে ৪৫ করেছিলাম এবং পরবর্তী লাস্ট সংশোধনের মধ্যে এটা ৫০ আসন হয়েছে। কিন্তু নির্বাচন পদ্ধতিটা হচ্ছে আনুপাতিক হারে যাদের যত সদস্য আছে সেই অনুপাতে সেটা নির্ধারিত হয়। পরে আমরা আরও ৫০ আসন বাড়ানোর প্রস্তাব করলাম। প্রায় সব দলের এটা একই রকম প্রস্তাব ছিল। কিছু কিছু দল বাদে এবং কিছু কিছু দল এমনও প্রস্তাব করেছে যে ১০০ তারা মানে, যদি প্রপোরশনেট হয়। কিন্তু অধিকাংশ দল এটা প্রস্তাব করেছে যে নারীর আসন ৫০ থেকে ১০০ তে উন্নীত হলে ভালো হয়। তো সেই জায়গাতেই এখন ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবটা আছে। তবে সেটা নির্বাচন পদ্ধতি কি হবে এ বিষয়ে কোনো ঐক্য এখনো হয়নি। সেটা পরবর্তীতে আরও আলোচনার জন্য দেওয়া হয়েছে।

বিএনপির এ স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, দলের পক্ষ থেকে আমরা যেটা প্রস্তাব করেছি সরাসরি নির্বাচনের জন্য, যে পদ্ধতিগুলো ঘূর্ণায়মান পদ্ধতি অথবা সরাসরি নির্বাচন পদ্ধতি- যেগুলো আলোচনায় এসেছে। সেটা দেশের রাজনৈতিক কালচারে সংসদীয় কালচারে এখনো পর্যন্ত ফিজিবল বলে আমাদের মনে হয়নি। সেজন্য আমরা বলেছি এটা আরও প্র্যাকটিসের মধ্যদিয়ে এক-দুইটা পার্লামেন্ট চলার মধ্যদিয়ে সেটা এমন একটা অবস্থায় যাবে যাতে সরাসরি নির্বাচনের ব্যবস্থা তখন করা যাবে।

নারীদের সংরক্ষিত আসন থাকার যুক্তি তুলে ধরে তিনি বলেন, স্পেশালি অ্যাবলড অথবা ফিজিক্যালি ডিজেবল্ড যারা তাদের জন্য এ বিধানটা কার্যকর করা যায় কি না সেটাও সংবিধানে আসতে হবে। আমাদের নারী সমাজের এখনো পর্যন্ত তেমন অগ্রগতি হয়নি। আমরা নারীর আসন সংখ্যা বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব করেছি। আশা করি, কনস্টিটিউশনালি লিগালি এবং সমাজের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের নারী সমাজ বিভিন্নভাবে ক্ষমতায়িত হবে।

সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বিরোধীদলীয় দল থেকে বানানোর বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করে তিনি বলেন, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলীয় সদস্যদের মধ্য থেকে যে প্রস্তাবটা ওখানে প্লেস হয়েছিল যেসব পদ বিরোধীদলীয় সদস্যদের দেওয়া যায় কি না। এ বিষয়ে প্রথম পর্বের আলোচনায় প্রত্যেকে লিখিত এবং মৌখিক জবাব দাখিল করেছে। আমরাও করেছিলাম। সেই জায়গায় কয়েকটি সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বিরোধীদলের সদস্যদের দেওয়ার ব্যাপারে তখনই প্রায় সব দল একমত হয়েছিল।

তিনি বলেন, আমাদের দলের পক্ষ থেকে কয়েকটি সংসদীয় কমিটির এ জাতীয় দেওয়ার পক্ষে আমরা প্রস্তাব করেছি যাতে পার্লামেন্টে জবাবদিহি এবং ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা হয়। মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলীয় সদস্যদের নিয়োগ সদস্যদের মনোনীত করার ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছেছে বলে আমার মনে হলো সেটা এখনো প্রকাশিত হয়নি। কিন্তু কয়টা সংখ্যা এবং কি কি মন্ত্রণালয় সেটা এখনো নির্ধারণ হবে না। সেটা জাতীয় সংসদে আলাপ আলোচনার মধ্যদিয়ে এবং সাইজ অব দি অপোজিশন পার্টি ম্যাটার করে। সেই সংখ্যাটা তখন নির্ধারণ করা যাবে। কারণ যদি বিরোধীদলের সদস্য সংখ্যা কম হয়, এখন প্রপোরশন নির্ধারণ করা হয় বা পারসেন্টেজ নির্ধারণ করা হয় সেটা তখন একটু প্রশ্নের সম্মুখে পড়বে।

মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলের সদস্যদের থেকে নিয়োগ দেওয়া যাবে কি না বা মনোনয়ন দেওয়া যাবে কি না। সে বিষয়েও একটা প্রায় একমত হয়েছে। কিন্তু কতটা কোন কোন মন্ত্রণালয় বা পারসেন্টেজ কত এগুলো নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি। সেটা উচিতও হবে না। সেটা সংসদে আলোচনার মাধ্যমে করতে হবে।

তিনি বলেন, একটা লার্জেস্ট অপোজিশন হতে পারে। বিভিন্ন দলের ছোট ছোট প্রতিনিধিত্ব থাকে। কেউ পাঁচ সদস্যের ১০ সদস্যের প্রতিনিধিত্ব থাকে। তো তাদের মধ্য থেকেও তো বিবেচনা করতে হবে। শুধু লার্জেস্ট অপোজিশন পার্টি থেকেই সব সভাপতি মনোনয়ন দেওয়াটাও অনুচিত। সেজন্য সে বিষয়টা পার্লামেন্টে আলোচনার মধ্যদিয়ে নির্ধারণ হওয়ার বিষয়ে মোটামুটি আলোচনা হয়েছে।

ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১০ অপরাহ্ণ
ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

পবিত্র ঈদুল-আজহার দিন আগামী ৭ জুন শনিবার ঢাকা মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ থাকবে।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক (প্রশাসন) এ কে এম খায়রুল আলম সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার (৪ জুন) এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঈদের পরদিন অর্থাৎ ৮ জুন রবিবার সকাল ৮টা থেকে ৩০ মিনিট বিরতি (হেডওয়ে) দিয়ে অনুযায়ী মেট্রো ট্রেন চলাচল করবে।

৯ জুন থেকে সরকারি ছুটির দিনের সময়সূচি অনুযায়ী মেট্রো যথারীতি চলাচল করবে।