খুঁজুন
বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ২১ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

হতে চলছে স্মরণকালের বৃহত্তর আন্দোলন

বিশ্বিবদ্যালয়ের দাবিতে তিতুমীর ঐক্যের বারাসাত ব্যারিকেড

মোঃ হাসানুজ্জামান, বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৪, ৯:৩৬ অপরাহ্ণ
বিশ্বিবদ্যালয়ের দাবিতে তিতুমীর ঐক্যের বারাসাত ব্যারিকেড

রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে আসছে তিতুমীর কলেজের সকল শিক্ষার্থীরা। তবে সোমবার (১৮ নভেম্বর) কলেজটির ইতিহাসে বৃহত্তম আন্দোলন হতে চলেছে বলে জানিয়েছে তিতুমীর ঐক্য প্লাটফর্ম।

তিতুমীর ঐক্যের উপদেষ্টা আবদুল হামিদ বলেন, আমরা আমাদের একটি যৌক্তিক দাবি আদায়ের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছি। আমরা আমাদের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে প্রথমে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করি। সেই কর্মসূচিতে আমরা আমাদের দাবির পক্ষে ৯৪ পৃষ্ঠার এক প্রতিবেদন সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ে ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠায় এবং আমাদের দাবির যৌক্তিকতা তুলে ধরি।

তারা আরো বলেন, কিন্তু তাতেও আমাদের যৌক্তিক দাবিগুলো কর্তৃপক্ষের নজরে না আসলে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে কলেজ ক্যাম্পাসে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করি। তার পর বাংলা ব্লকেড নামে কর্মসূচি পালন করি। এই কর্মসূচির স্থায়িত্ব ছিলো অল্প। কারণ আমরা জনদূর্ভগের কথা চিন্তা করে এ কর্মসূচি সীমিত আকারে করা হয়।

তিতুমীর ঐক্য জানায় আমরা ‘বারাসাত ব্যারিকেড টু মহাখালী ‘ এবং ‘ডেথ অব এডুকেশ ‘ নামে কর্মসূচি ও পালন করি, তারপরও কর্তৃপক্ষ এতেও আমাদের সাথে আলোচনায় না আসার কারনে বাধ্য হয়ে আমরা শান্তিপূর্ন ভাবে কর্মসূচির পরিধি বাড়ানোর চেষ্টা চলছে।

দাবিতে অনড় থাকার উল্লেখ করে তিতুমীর ঐক্য থেকে জানানো হয়, আমরা আমাদের যৌক্তিক দাবি আদায় না হওয়া প্রর্যন্ত পিছ পা হবো না। কারন এ দাবি আমাদের দীর্ঘ ২৭ বছরের লালিত দাবি। তারা বলেন রাজধানীর অন্যতম বিশ্ববিদ্যালয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় হয় ২০০৫ সালে। ঠিক তখনই সর্বমহল থেকে তাদের সাথে তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবি ওঠে। তিতুমীর কলেজটি বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার জন্য সকল যোগ্যতা থাকার পরও রাজনৈতিক কারনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় হয়। অথচ বঞ্চিত হয় ঐতিহ্যবাহী সরকারি তিতুমীর কলেজ।

দাবির পক্ষে তিতুমীর ঐক্যের নেতৃবৃন্দ বলেন, আজ আমারা তাদের দিকে তাকালে দেখতে পাই তাদের লেখা পড়ার কতোটা উন্নত হয়েছে। একটা রাষ্ট্রের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হলো শিক্ষা ব্যবস্থা। সেই শিক্ষা ব্যবস্থা উন্নতি করতে এত টাল বাহানা কেন? রাষ্ট্রের দায়িত্ব একজন নাগরিককে তার মৌলিক অধিকার গুলোকে প্রাধান্য দিয়ে তা পূরণ করা। তাই শিক্ষা যেহেতু একটি অন্যতম মৌলিক অধিকার, তাই আমরা এখান থেকে দূরে থাকবো কেন? আমাদেরকে বঞ্চিত করার অধিকার কারো নেই।

মূলত তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার লক্ষ্যে তিতুমীর ঐক্য থেকে গত বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তারা এই আন্দোলনের ডাক দেন।

তারা বলেন, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি আমাদের লক্ষ না। আমরা প্রথমে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন চালিয়েছি। কিন্তু এতে কর্তৃপক্ষ কর্ণপাত না করায় আমরা বাধ্য হয়ে রাস্তায় নামছি। এর দায়ভার সম্পূর্ণভাবে সরকারকেই বহন করতে হবে।

তিতুমীর ঐক্য আরো বলে, আমরা এই আন্দোলনে সড়ক ও রেলপথ অবোধ করবো। আমরা বেলা ১১ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত এ কর্মসূচি চালিয়ে যাবো। সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে তিতুমীর ঐক্য জানায়, কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য করায় জন-ভোগান্তির দায়ভার সরকারকেই নিতে হবে। এমনকি দাবি আদায়ের পূর্ব প্রর্যন্ত এ কর্মসূচি অব্যহত থাকবে বলেও জানায় তারা।

কর্মসূচিতে তারা শ্লোগান তোলেনঃ

“শিক্ষা মোদের অধিকার
শিক্ষা হবে জনতার”

”ব্যারিকেড ব্যারিকেড
বারাসাত ব্যারিকেড”

“বাশের কেল্লা গঠন করো
তিতুমীর স্বাধীন করো”

“পেতে চাইলে মুক্তি,
ছাড়ো ঢাবি ভক্তি“

“তিতুমীর চায় কি
ভার্সিটি, ভার্সিটি”

“অধ্যক্ষ না ভিসি,
ভিসি, ভিসি “

“Demand for north city
Titumir University“

“সেন্ট্রাল না স্বতন্ত্র
স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র”

“আমার সোনার বাংলায়
বৈষম্যের ঠাঁই নাই”

“শিক্ষা নিয়ে বানিজ্য
মানিনা মানবো না”

“ঢাবির আগ্রাসন
ভেঙ্গ দাও,গুড়িয়ে দাও”

মূলত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত রাজধানীর সরকারি ৭টি নামকরা কলেজকে নিয়ে টম-জেরি খেলা চলছে দীর্ঘদিন ধরেই। পড়ালেখার মান উন্নয়নের নামে এই ৭টি কলেজের শিক্ষার্থীদের হয়রানির শেষ নেই। বিশেষ করে সর্বাধিক শিক্ষার্থীর প্রাণকেন্দ্র সরকারি তিতুমীর কলেজ এগিয়ে আছে সামগ্রিকভাবে।

অনেকে অভিযোগ করে বলেন, তিতুমীর কলেজ সম্পূর্ণ ইউনিভার্সিটি হওয়ার যোগ্যতা রাখে। তাদের দাবি যাতে না মানতে হয়, সেজন্যই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ভিসি সহ কর্তৃপক্ষের কুচক্রী যোগসাজশে ৭টি কলেজকে নিয়ে নাটকের মঞ্চ তৈরি করা হয়। আমরা এই নাটকের পরিসমাপ্তি চাই।

ঈদে ১০ দিন ছুটির আগে আজ শেষ কর্ম দিবস

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১৫ অপরাহ্ণ
ঈদে ১০ দিন ছুটির আগে আজ শেষ কর্ম দিবস

ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে আগামী ৭ জুন। ঈদের টানা ১০ দিনের ছুটি শুরু হচ্ছে বৃহস্পতিবার (৫ জুন)। আজ বুধবার (৪ জুন) শেষ কর্ম দিবস। ছুটি শেষে আগামী ১৫ জুন অফিস খুলবে।

ঈদের ছুটিতে মানুষ বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন। শেষ কর্ম দিবসে সড়কে ভিড় বাড়বে। আর রাজধানীর বিভিন্ন হাটে কোরবানির পশু কেনাবেচাও শুরু হয়েছে।

গত ৬ মে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে টানা ১০ দিন ছুটির সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ৭ মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, সরকার আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১১ ও ১২ জুন যথাক্রমে বুধবার ও বৃহস্পতিবার নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি এবং দাপ্তরিক কাজের স্বার্থে ১৭ মে শনিবার ও ২৪ মে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অফিস খোলা রাখার ঘোষণা করে।

ছুটিকালীন সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে এবং উল্লেখিত সাপ্তাহিক ছুটির দুই দিন (১৭ মে ও ২৪ মে) সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস খোলা থাকবে।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, জরুরি পরিষেবা যেমন- বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও অন্যান্য জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরসমূহের কার্যক্রম, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, ডাক সেবা এবং এ সংশ্লিষ্ট সেবা কাজে নিয়োজিত যানবাহন ও কর্মীরা এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। হাসপাতাল ও জরুরি সেবা এবং এ সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মীরা এবং চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক ও কর্মীরা এবং ওষুধসহ চিকিৎসা সরঞ্জামাদি বহনকারী যানবাহন ও কর্মীরা এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। জরুরি কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত অফিসসমূহ এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে।

ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবে। আর আদালতের কার্যক্রমের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।

নারীর ১০০ আসন নিয়ে একমত বিএনপি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দ্বিমত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১২ অপরাহ্ণ
নারীর ১০০ আসন নিয়ে একমত বিএনপি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দ্বিমত

জাতীয় সংসদে নারী আসন সংখ্যা ৫০ থেকে ১০০ আসনে উন্নীত করার বিষয়ে বিএনপি একমত হলেও নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি বলে জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।

মঙ্গলবার (৩ জুন) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার দ্বিতীয় দিনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আগে একসময় ৩০ আসন ছিল, পরে এটা আমরা বাড়িয়ে ৪৫ করেছিলাম এবং পরবর্তী লাস্ট সংশোধনের মধ্যে এটা ৫০ আসন হয়েছে। কিন্তু নির্বাচন পদ্ধতিটা হচ্ছে আনুপাতিক হারে যাদের যত সদস্য আছে সেই অনুপাতে সেটা নির্ধারিত হয়। পরে আমরা আরও ৫০ আসন বাড়ানোর প্রস্তাব করলাম। প্রায় সব দলের এটা একই রকম প্রস্তাব ছিল। কিছু কিছু দল বাদে এবং কিছু কিছু দল এমনও প্রস্তাব করেছে যে ১০০ তারা মানে, যদি প্রপোরশনেট হয়। কিন্তু অধিকাংশ দল এটা প্রস্তাব করেছে যে নারীর আসন ৫০ থেকে ১০০ তে উন্নীত হলে ভালো হয়। তো সেই জায়গাতেই এখন ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবটা আছে। তবে সেটা নির্বাচন পদ্ধতি কি হবে এ বিষয়ে কোনো ঐক্য এখনো হয়নি। সেটা পরবর্তীতে আরও আলোচনার জন্য দেওয়া হয়েছে।

বিএনপির এ স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, দলের পক্ষ থেকে আমরা যেটা প্রস্তাব করেছি সরাসরি নির্বাচনের জন্য, যে পদ্ধতিগুলো ঘূর্ণায়মান পদ্ধতি অথবা সরাসরি নির্বাচন পদ্ধতি- যেগুলো আলোচনায় এসেছে। সেটা দেশের রাজনৈতিক কালচারে সংসদীয় কালচারে এখনো পর্যন্ত ফিজিবল বলে আমাদের মনে হয়নি। সেজন্য আমরা বলেছি এটা আরও প্র্যাকটিসের মধ্যদিয়ে এক-দুইটা পার্লামেন্ট চলার মধ্যদিয়ে সেটা এমন একটা অবস্থায় যাবে যাতে সরাসরি নির্বাচনের ব্যবস্থা তখন করা যাবে।

নারীদের সংরক্ষিত আসন থাকার যুক্তি তুলে ধরে তিনি বলেন, স্পেশালি অ্যাবলড অথবা ফিজিক্যালি ডিজেবল্ড যারা তাদের জন্য এ বিধানটা কার্যকর করা যায় কি না সেটাও সংবিধানে আসতে হবে। আমাদের নারী সমাজের এখনো পর্যন্ত তেমন অগ্রগতি হয়নি। আমরা নারীর আসন সংখ্যা বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব করেছি। আশা করি, কনস্টিটিউশনালি লিগালি এবং সমাজের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের নারী সমাজ বিভিন্নভাবে ক্ষমতায়িত হবে।

সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বিরোধীদলীয় দল থেকে বানানোর বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করে তিনি বলেন, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলীয় সদস্যদের মধ্য থেকে যে প্রস্তাবটা ওখানে প্লেস হয়েছিল যেসব পদ বিরোধীদলীয় সদস্যদের দেওয়া যায় কি না। এ বিষয়ে প্রথম পর্বের আলোচনায় প্রত্যেকে লিখিত এবং মৌখিক জবাব দাখিল করেছে। আমরাও করেছিলাম। সেই জায়গায় কয়েকটি সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বিরোধীদলের সদস্যদের দেওয়ার ব্যাপারে তখনই প্রায় সব দল একমত হয়েছিল।

তিনি বলেন, আমাদের দলের পক্ষ থেকে কয়েকটি সংসদীয় কমিটির এ জাতীয় দেওয়ার পক্ষে আমরা প্রস্তাব করেছি যাতে পার্লামেন্টে জবাবদিহি এবং ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা হয়। মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলীয় সদস্যদের নিয়োগ সদস্যদের মনোনীত করার ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছেছে বলে আমার মনে হলো সেটা এখনো প্রকাশিত হয়নি। কিন্তু কয়টা সংখ্যা এবং কি কি মন্ত্রণালয় সেটা এখনো নির্ধারণ হবে না। সেটা জাতীয় সংসদে আলাপ আলোচনার মধ্যদিয়ে এবং সাইজ অব দি অপোজিশন পার্টি ম্যাটার করে। সেই সংখ্যাটা তখন নির্ধারণ করা যাবে। কারণ যদি বিরোধীদলের সদস্য সংখ্যা কম হয়, এখন প্রপোরশন নির্ধারণ করা হয় বা পারসেন্টেজ নির্ধারণ করা হয় সেটা তখন একটু প্রশ্নের সম্মুখে পড়বে।

মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলের সদস্যদের থেকে নিয়োগ দেওয়া যাবে কি না বা মনোনয়ন দেওয়া যাবে কি না। সে বিষয়েও একটা প্রায় একমত হয়েছে। কিন্তু কতটা কোন কোন মন্ত্রণালয় বা পারসেন্টেজ কত এগুলো নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি। সেটা উচিতও হবে না। সেটা সংসদে আলোচনার মাধ্যমে করতে হবে।

তিনি বলেন, একটা লার্জেস্ট অপোজিশন হতে পারে। বিভিন্ন দলের ছোট ছোট প্রতিনিধিত্ব থাকে। কেউ পাঁচ সদস্যের ১০ সদস্যের প্রতিনিধিত্ব থাকে। তো তাদের মধ্য থেকেও তো বিবেচনা করতে হবে। শুধু লার্জেস্ট অপোজিশন পার্টি থেকেই সব সভাপতি মনোনয়ন দেওয়াটাও অনুচিত। সেজন্য সে বিষয়টা পার্লামেন্টে আলোচনার মধ্যদিয়ে নির্ধারণ হওয়ার বিষয়ে মোটামুটি আলোচনা হয়েছে।

ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১০ অপরাহ্ণ
ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

পবিত্র ঈদুল-আজহার দিন আগামী ৭ জুন শনিবার ঢাকা মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ থাকবে।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক (প্রশাসন) এ কে এম খায়রুল আলম সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার (৪ জুন) এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঈদের পরদিন অর্থাৎ ৮ জুন রবিবার সকাল ৮টা থেকে ৩০ মিনিট বিরতি (হেডওয়ে) দিয়ে অনুযায়ী মেট্রো ট্রেন চলাচল করবে।

৯ জুন থেকে সরকারি ছুটির দিনের সময়সূচি অনুযায়ী মেট্রো যথারীতি চলাচল করবে।