খুঁজুন
বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ২১ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

বেলকুচিতে রাসেল হত্যার একমাস পেরোলেও আটক হয়নি কোন আসামী

রেজাউল করিম, স্টাফ রিপোর্টার, সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৪, ৭:৪৬ অপরাহ্ণ
বেলকুচিতে রাসেল হত্যার একমাস পেরোলেও আটক হয়নি কোন আসামী

সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে রাসেল হোসেন (৩০) হত্যার একমাসে পেড়িয়ে গেলেও এখনো এই হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত কোন আসামীকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। ফলে ভুক্তোভোগী স্বজন ও এলাকাবাসীর মধ্যে চরম হতাশা ও ক্ষোভ বিরাজ করছে।

এদিকে রাসেল হত্যার ঘটনায় ও আসামীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবিতে সোমবার (১৮ নভেম্বর) সকালে বেলকুচি থানার সামনে ভুক্তোভোগীর স্বজন ও গাড়ামাসী গ্রামের কয়েকশত নারী পুরুষ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে। উক্ত মানববন্ধন থেকে দ্রুত আসীমীদের গ্রেফতারের দাবি জানানো হয়।

চলতি বছরের গত ১২ অক্টোবর সকালে ঢাকার আশুলিয়ার উত্তর গাজীরচট এলাকার একটি ভবনের ৩য় তলা থেকে কোঁপানো ও রক্তাক্ত অবস্থায় রাসেল হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। রাসেল হোসেন সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার গারামাসী গ্রামের  বাবুল সরকারের ছেলে।

এ হত্যাকান্ডের ঘটনায় রাসেল সরকারের বাবা বাবুল সরকার বাদী হয়ে পাঁচ জনকে আসামীকে করে আশুলিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। কিন্তু মামলার একমাসের পেরিয়ে গেলেও আসামী ধরা ছোয়ার বাইরে থাকায় তাদের মধ্যে চরম হতাশা কাজ করছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, নিহত রাসেলের ছোট ভাই মাসুদ রানাকে চাকরি দেওয়ার জন্য মতিনকে ৬ লাখ ৭৩ হাজার টাকা দেওয়া হয়। কিন্তু মতিন চাকুরির ব্যবস্থা না করে অনেকদিন ধরে পলাতক থাকেন। রাসেলের পাওনা টাকা না দেওয়ার টালবাহানা করতে থাকে। পরে মতিনকে অতিরিক্ত চাপ দেওয়া হলে রাসেলকে ঢাকায় যাইতে  বলে। পরে মতিনের কথা বিশ্বাস করে রাসেল একাই ঢাকায় চলে যায়। তিন দিন একটা রুমে রাসেল ও মতিন মিলে থাকে এবং মতিনের লোক টাকা নিয়ে আসবে বলে অপেক্ষা করতে থাকে।

ঘটনার দিন সকালে রাসেল ঘুমন্ত অবস্থায় থাকাকালে মতিন চাকু দিয়ে তার মাথায় কুপিয়ে আঘাত করলে রাসেল ঘটনাস্থলেই মারা যান। পরে রাসেলের খালু শহিদুল সকাল ৬টার দিকে রুমে ঢুকতে গেলে তাকেও আঘাত করে পালিয়ে যায় মতিন। পরে আশুলিয়া থানার পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে জন্য ঢাকা সোহরায়ার্দী মেডিকেল কলেজে পাঠায়। এ ঘটনায় আহত শহিদুলকে উদ্ধার করে সাভার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

এ ব্যাপারে নিহত রাসেলের বাবা বাবলু সরকার বলেন, ছেলে রাসেলের সাথে মতিনের বন্ধত্বপুর্ণ সর্ম্পক ছিলো। মতিন প্রায়ই রাসেলের সাথে আমাদের বাসায় আসতো একটি বিশ্বাসপুর্ন ভালো সর্ম্পক গড়ে তোলে এবং বলে  তার নাকি উপর লেভেলে অনেক  বড় বড় লোক আছে চাকরি দেয়ার জন্য। এই সুযোগে আমার ছোট ছেলেকে সরকারি চাকরি লোভ দেখিয়ে প্রায় ছয় লাখের বেশি টাকা নেয়। কিন্তু প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও সে কোন চাকরি দিতে পারে না। মতিনের কাছে তেকে পাওনা টাকা চাইতে গেলে সে আজ না কাল পরশু করে অনেকদিন যাবত ঘুরায়। তাকে টাকার জন্য অতিরিক্ত চাপ দিলে সে রাসেলকে ঢাকা আসতে বলে। তার কথা মতো রাসেল ঢাকা গেলে তাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। আমি আমার ছেলে হত্যার বিচার চাই।

এ বিষয়ে নিহত রাসেলের ছোট ভাই মাসুদ বলেন, আমার ভাইকে যারা হত্যা করেছে এক পর্যন্ত কোন আসামীকে গ্রেফতার করা হয়নি। কিন্তু কি কারণে আসলে আসামী গ্রেফতার হচ্ছে না সেটা কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। আমি আমার ভাই হত্যার বিচার চাই। এ ঘটনার সাথে যারা জড়িত তাদের ফাঁসি চাই।

এ বিষয়ে বেলকুচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো: জাকেরিয়া হোসেন বলেন, এ হত্যাকান্ড যেহেতু  ঢাকার আশুলিয়া থানায় হয়েছে মামলাও হয়েছে সেই থানায়। আশুলিয়া থানা থেকে এ হত্যাকান্ডের বিষয়ে কিছু কাগজপত্র আমাদের কাছে এসেছে। আমরা সেগুলো তদন্ত করছি। তার বিষয়ে অতিদ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

ঈদে ১০ দিন ছুটির আগে আজ শেষ কর্ম দিবস

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১৫ অপরাহ্ণ
ঈদে ১০ দিন ছুটির আগে আজ শেষ কর্ম দিবস

ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে আগামী ৭ জুন। ঈদের টানা ১০ দিনের ছুটি শুরু হচ্ছে বৃহস্পতিবার (৫ জুন)। আজ বুধবার (৪ জুন) শেষ কর্ম দিবস। ছুটি শেষে আগামী ১৫ জুন অফিস খুলবে।

ঈদের ছুটিতে মানুষ বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন। শেষ কর্ম দিবসে সড়কে ভিড় বাড়বে। আর রাজধানীর বিভিন্ন হাটে কোরবানির পশু কেনাবেচাও শুরু হয়েছে।

গত ৬ মে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে টানা ১০ দিন ছুটির সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ৭ মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, সরকার আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১১ ও ১২ জুন যথাক্রমে বুধবার ও বৃহস্পতিবার নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি এবং দাপ্তরিক কাজের স্বার্থে ১৭ মে শনিবার ও ২৪ মে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অফিস খোলা রাখার ঘোষণা করে।

ছুটিকালীন সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে এবং উল্লেখিত সাপ্তাহিক ছুটির দুই দিন (১৭ মে ও ২৪ মে) সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস খোলা থাকবে।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, জরুরি পরিষেবা যেমন- বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও অন্যান্য জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরসমূহের কার্যক্রম, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, ডাক সেবা এবং এ সংশ্লিষ্ট সেবা কাজে নিয়োজিত যানবাহন ও কর্মীরা এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। হাসপাতাল ও জরুরি সেবা এবং এ সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মীরা এবং চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক ও কর্মীরা এবং ওষুধসহ চিকিৎসা সরঞ্জামাদি বহনকারী যানবাহন ও কর্মীরা এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। জরুরি কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত অফিসসমূহ এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে।

ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবে। আর আদালতের কার্যক্রমের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।

নারীর ১০০ আসন নিয়ে একমত বিএনপি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দ্বিমত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১২ অপরাহ্ণ
নারীর ১০০ আসন নিয়ে একমত বিএনপি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দ্বিমত

জাতীয় সংসদে নারী আসন সংখ্যা ৫০ থেকে ১০০ আসনে উন্নীত করার বিষয়ে বিএনপি একমত হলেও নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি বলে জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।

মঙ্গলবার (৩ জুন) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার দ্বিতীয় দিনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আগে একসময় ৩০ আসন ছিল, পরে এটা আমরা বাড়িয়ে ৪৫ করেছিলাম এবং পরবর্তী লাস্ট সংশোধনের মধ্যে এটা ৫০ আসন হয়েছে। কিন্তু নির্বাচন পদ্ধতিটা হচ্ছে আনুপাতিক হারে যাদের যত সদস্য আছে সেই অনুপাতে সেটা নির্ধারিত হয়। পরে আমরা আরও ৫০ আসন বাড়ানোর প্রস্তাব করলাম। প্রায় সব দলের এটা একই রকম প্রস্তাব ছিল। কিছু কিছু দল বাদে এবং কিছু কিছু দল এমনও প্রস্তাব করেছে যে ১০০ তারা মানে, যদি প্রপোরশনেট হয়। কিন্তু অধিকাংশ দল এটা প্রস্তাব করেছে যে নারীর আসন ৫০ থেকে ১০০ তে উন্নীত হলে ভালো হয়। তো সেই জায়গাতেই এখন ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবটা আছে। তবে সেটা নির্বাচন পদ্ধতি কি হবে এ বিষয়ে কোনো ঐক্য এখনো হয়নি। সেটা পরবর্তীতে আরও আলোচনার জন্য দেওয়া হয়েছে।

বিএনপির এ স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, দলের পক্ষ থেকে আমরা যেটা প্রস্তাব করেছি সরাসরি নির্বাচনের জন্য, যে পদ্ধতিগুলো ঘূর্ণায়মান পদ্ধতি অথবা সরাসরি নির্বাচন পদ্ধতি- যেগুলো আলোচনায় এসেছে। সেটা দেশের রাজনৈতিক কালচারে সংসদীয় কালচারে এখনো পর্যন্ত ফিজিবল বলে আমাদের মনে হয়নি। সেজন্য আমরা বলেছি এটা আরও প্র্যাকটিসের মধ্যদিয়ে এক-দুইটা পার্লামেন্ট চলার মধ্যদিয়ে সেটা এমন একটা অবস্থায় যাবে যাতে সরাসরি নির্বাচনের ব্যবস্থা তখন করা যাবে।

নারীদের সংরক্ষিত আসন থাকার যুক্তি তুলে ধরে তিনি বলেন, স্পেশালি অ্যাবলড অথবা ফিজিক্যালি ডিজেবল্ড যারা তাদের জন্য এ বিধানটা কার্যকর করা যায় কি না সেটাও সংবিধানে আসতে হবে। আমাদের নারী সমাজের এখনো পর্যন্ত তেমন অগ্রগতি হয়নি। আমরা নারীর আসন সংখ্যা বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব করেছি। আশা করি, কনস্টিটিউশনালি লিগালি এবং সমাজের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের নারী সমাজ বিভিন্নভাবে ক্ষমতায়িত হবে।

সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বিরোধীদলীয় দল থেকে বানানোর বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করে তিনি বলেন, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলীয় সদস্যদের মধ্য থেকে যে প্রস্তাবটা ওখানে প্লেস হয়েছিল যেসব পদ বিরোধীদলীয় সদস্যদের দেওয়া যায় কি না। এ বিষয়ে প্রথম পর্বের আলোচনায় প্রত্যেকে লিখিত এবং মৌখিক জবাব দাখিল করেছে। আমরাও করেছিলাম। সেই জায়গায় কয়েকটি সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বিরোধীদলের সদস্যদের দেওয়ার ব্যাপারে তখনই প্রায় সব দল একমত হয়েছিল।

তিনি বলেন, আমাদের দলের পক্ষ থেকে কয়েকটি সংসদীয় কমিটির এ জাতীয় দেওয়ার পক্ষে আমরা প্রস্তাব করেছি যাতে পার্লামেন্টে জবাবদিহি এবং ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা হয়। মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলীয় সদস্যদের নিয়োগ সদস্যদের মনোনীত করার ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছেছে বলে আমার মনে হলো সেটা এখনো প্রকাশিত হয়নি। কিন্তু কয়টা সংখ্যা এবং কি কি মন্ত্রণালয় সেটা এখনো নির্ধারণ হবে না। সেটা জাতীয় সংসদে আলাপ আলোচনার মধ্যদিয়ে এবং সাইজ অব দি অপোজিশন পার্টি ম্যাটার করে। সেই সংখ্যাটা তখন নির্ধারণ করা যাবে। কারণ যদি বিরোধীদলের সদস্য সংখ্যা কম হয়, এখন প্রপোরশন নির্ধারণ করা হয় বা পারসেন্টেজ নির্ধারণ করা হয় সেটা তখন একটু প্রশ্নের সম্মুখে পড়বে।

মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলের সদস্যদের থেকে নিয়োগ দেওয়া যাবে কি না বা মনোনয়ন দেওয়া যাবে কি না। সে বিষয়েও একটা প্রায় একমত হয়েছে। কিন্তু কতটা কোন কোন মন্ত্রণালয় বা পারসেন্টেজ কত এগুলো নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি। সেটা উচিতও হবে না। সেটা সংসদে আলোচনার মাধ্যমে করতে হবে।

তিনি বলেন, একটা লার্জেস্ট অপোজিশন হতে পারে। বিভিন্ন দলের ছোট ছোট প্রতিনিধিত্ব থাকে। কেউ পাঁচ সদস্যের ১০ সদস্যের প্রতিনিধিত্ব থাকে। তো তাদের মধ্য থেকেও তো বিবেচনা করতে হবে। শুধু লার্জেস্ট অপোজিশন পার্টি থেকেই সব সভাপতি মনোনয়ন দেওয়াটাও অনুচিত। সেজন্য সে বিষয়টা পার্লামেন্টে আলোচনার মধ্যদিয়ে নির্ধারণ হওয়ার বিষয়ে মোটামুটি আলোচনা হয়েছে।

ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১০ অপরাহ্ণ
ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

পবিত্র ঈদুল-আজহার দিন আগামী ৭ জুন শনিবার ঢাকা মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ থাকবে।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক (প্রশাসন) এ কে এম খায়রুল আলম সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার (৪ জুন) এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঈদের পরদিন অর্থাৎ ৮ জুন রবিবার সকাল ৮টা থেকে ৩০ মিনিট বিরতি (হেডওয়ে) দিয়ে অনুযায়ী মেট্রো ট্রেন চলাচল করবে।

৯ জুন থেকে সরকারি ছুটির দিনের সময়সূচি অনুযায়ী মেট্রো যথারীতি চলাচল করবে।