খুঁজুন
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৬ পৌষ, ১৪৩১

জাতিসংঘের আগারগাঁওস্থ কার্যালয় ঘেরাও, পাহাড়ে সেনা হত্যার বিচার ও সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবি

ভারতে সংখ্যালঘু মুসলিম নাগারিকদের উপর উগ্র সন্ত্রাসীদের হামলার প্রতিবাদ

মোঃ হাসানুজ্জামান, বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৬:০৭ অপরাহ্ণ
ভারতে সংখ্যালঘু মুসলিম নাগারিকদের উপর উগ্র সন্ত্রাসীদের হামলার প্রতিবাদ

সম্প্রতি কট্টর হিন্দুত্ববাদী, উগ্রপন্থী ভারতীয় সনাতনী নাগরিকেরা নির্লজ্জ হামলা চালিয়ে যাচ্ছে সংখ্যালঘু মুসলিমদের উপর। যা নিয়ে ভারত, বাংলাদেশ সহ বিশ্বব্যাপী চলছে তুমুল সমালোচনা। এমন ন্যাক্কারজনক হামলা, জুলুম, নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ অবস্থিত জাতিসংঘের কার্যালয় ঘেরাও করে সমাবেশ করেছে উর্দুভাষী বিহারীদের জাতীয় সংগঠন “বাংলাদেশী বিহারী পুনর্বাসন সংসদ (বিবিআরএ)।”

আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুরে রাজধানী মিরপুর-১০, গোলচক্করের এমআরটি (মেট্রো রেল) ষ্টেশন হতে ভারতের নিপীড়িত মুসলমানদের রক্ষার দাবীতে পদযাত্রা কর্মসূচী পালন করেছে উর্দুভাষী সংগঠনটি।

পদযাত্রাপূর্ব সমাবেশের শুরুতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি বাংলাদেদেশ (ন্যাপ বাংলাদেশ) এর মহাসচিব জননেতা নেয়াজ আহমেদ খান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মওলানা মোঃ ফজলুল করিম কাসেমী। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিবিআরএ এর কেন্দ্রীয় সভাপতি মোঃ কাওসার পারভেজ ভুলু।

সকলের মধ্যে বিশেষ অতিথি হিসেবে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা ফজলুল করিম কাসেমী বলেন, “অবিলম্বে বাংলাদেশে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা রয়ের কার্যক্রম নিষেদ্ধের দাবী জানান ও চট্টগ্রামের এডভোকেট আলিফ হত্যার উপযুক্ত শাস্তি দাবী করেন। হেফাজত নেতা ভারতের মুসলমানদেরকে উদ্দেশ্যে করে বলেন যে, আপনারা ভয় পাবেন না বাংলাদেশের জনগণ আপনাদের সাথে আছে।”

কর্মসূচীতে আরও বক্তব্য রাখেন বিহারী নেতা মোঃ জাহিদ, মোঃ শাহবান, কুতুবউদ্দিন শাহ, রাবেয়া বেগম, মোঃ মজিব, শেখ ইয়াসির পাপ্পু, টিটু ইসলাম, কোরবান আলী, মাহতাব ভাসানী, আসলাম বকশী, মোঃ সাব্বির, মোঃ ফয়সাল, আনিছুর রহমান বেচু, আসমা খাতুন প্রমুখ।

সভায় বক্তাগণ বলেন, “গত প্রায় তিন (০৩) দশক যাবৎ ইন্ডিয়ার নাগরিক সংখ্যা লঘু মুসলমানদের উপর সে দেশে উগ্রবাদি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর ক্রমাগত হামলা, অত্যাচার ও নিপীড়ন বৃদ্ধি পেয়েছে। রাষ্ট্রিয় পৃষ্ট পোষকতায় মুসলমানদেরকে নিজ দেশেই বিদেশি বানাতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছেন হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছায়াতলে থেকেই প্রতিদিন বিভিন্ন অজুহাতে নিরিহ মুসলমানদেরকে নির্মম ভাবে হত্যা করছে চরমপন্থি আরএএসএস এর অনুশারী ও ভক্তরা।”

ভারতের পাশাপাশি চিনে নির্যাতিত মুসলিমদের কথা স্মরণ করে বক্তারা আরও বলেন, “চিন নিরবে উইঘুর মুসলমানদের বংশবিলিন করছে ও ইন্ডিয়া এক আল্লাহ বিশ্বাসে বিপরিতে মুসলমানদেরকে “জয় শ্রীরাম” বলতে বাধ্য করছে। আমেরিকার পৃষ্ট-পোষকতায় ইসরাইল ফিলিস্থিন মুসলমানদের বেঁচে থাকার অধিকার কেরে নিয়ে গাজায় ধ্বংসযোগ্য চালাচ্ছে। সর্বত্রই আজ মানবাধিকার ভুলণ্ঠিত। বাংলাদেশের সিমান্ত ও পাহাড়ী জেলাগুলো ইন্ডিয়ান থাবায় গত তিপান্ন বছর যাবৎ রক্তাত হচ্ছে।”

এদিকে সমাবেশে ইন্ডিয়ান মুসলমানদের রক্ষায় ভারতে জাতিসংঘ শান্তিবাহিনী মোতায়েনের দাবী জানিয়েছেন ন্যাপ বাংলাদেশের মহাসচিব নেয়াজ আহমদ খান। বাংলাদেশের সীমান্তেও পাহাড়ী এলাকায় সেনা সদস্য হত্যায় ইন্ডিয়াকে দায়ী করে ন্যাপ নেতা আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা দায়েরের দাবী জানান।

সভায় বক্তাগণ অভিযোগ করে বলেন, “বাংলাদেশে শান্তি প্রিয় জনগণ ঐ সকল নির্মম ও মর্মান্তিক ঘটনায় ব্যথিত ও উদ্ভিন্ন। দেশে দেশে প্রকাশ্যে ও গোপনে মুসলমান ও তাদের প্রার্থনা কেন্দ্র মসজিদ ধ্বংসের উন্মাদোনা দেখে সুস্থ্য চিন্তার মানুষেরা বিচলিত। উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে ও আর্ন্তজাতিক মানবাধিকার দিবষ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশী বিহারী পূণর্বাসন সংসদ (বিবিআরএ) ইন্ডিয়ায় মুসলিম নির্যাতন বন্ধে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকাস্থ মিরপুর-১০ গোলচক্কর প্রধান সড়ক হতে শান্তিপূর্ণ পদযাত্রার মাধ্যমে বিহারীরা জাতিসংঘ কার্যালয় ঘেরাও করে।”

রাজধানীর মগবাজারে ট্রেনের ধাক্কাই এক যুবকের মৃত্যু

আব্দুল্লাহ আল মোত্তালিব, স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৮:৫১ অপরাহ্ণ
রাজধানীর মগবাজারে ট্রেনের ধাক্কাই এক যুবকের মৃত্যু

রাজধানীর মগবাজার রেলক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় মোঃ আপন (২২)নিহত হয়েছে। নিহত আপন কুড়িগ্রাম নাগেশ্বরী উপজেলার মৃত গোলাম মোস্তফার ছেলে। বর্তমানে মগবাজার এলাকায় ভাড়া থাকতো।

শনিবার(২১ ডিসেম্বর)সন্ধ্যা সোয়া ৫টা নাগাদ অচেতন অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে জরুরী বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

হাসপাতালে নিয়ে আসা পথচারী সোহাগ বলেন, আজ বিকেলের দিকে মগবাজার রেল ক্রসিং পারাপারের সময় কমলাপুরগামী একটি ট্রেনের ধাক্কায় গুরুতর আহত হয় ওই যুবকটি।পরে দ্রুততাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানান ওই যুবকটি আর বেঁচে নেই।

তিনি আরও বলে,
আমরা ওই যুবকের পকেটে থাকা কাগজে লেখা মোবাইল নাম্বারে তার পরিবারের সাথে কথা বলে তার নাম পরিচয় জানতে পেরেছি। পরিবারের সদস্যরা ঢাকা মেডিকেলের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মোঃ ফারুক হোসেন, ওই যুবকের মরদেহ হাসপাতালের জরুরী বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। আমরা বিষয়টি ঢাকা রেলওয়ে থানা পুলিশকে জানিয়েছি।

আগে একদল সড়কে দুর্নীতি করত এখন করছে অন্যদল: উপদেষ্টা নাহিদ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২:৫৩ অপরাহ্ণ
আগে একদল সড়কে দুর্নীতি করত এখন করছে অন্যদল: উপদেষ্টা নাহিদ

সড়ক ও পরিবহন খাতে দুর্নীতির সঙ্গে পলিটিক্যাল প্রভাব জড়িত বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, সড়কের নৈরাজ্যের সাথে একটা পলিটিক্যাল প্রভাব জড়িত। সড়ক ও পরিবহণ খাতে আগে একদল দুর্নীতি করত এখন অন্যদল করছে। এটা খুব সহজে সমাধান হবে না। তবে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে। দুর্নীতির সঙ্গে যেহেতু রাজনৈতিক কর্মী ও নেতারা জড়িত তাই সমাধানে রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা রাখতে হবে।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) রাজধানীর সার্কিট হাউস সংলগ্ন প্রেস ইন্সটিটিউট বাংলাদেশে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত সড়ক পরিবহণ খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থাপনা ও কাঠামোগত সংস্কার বিষয়ে জাতীয় সংলাপে তিনি এ মন্তব্য করেন। দিনব্যাপী এ সংলাপে সড়ক সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সরকারি সংস্থা ও পরিবহণ সেক্টরের অংশীদারজনও উপস্থিত ছিলেন।

এ-সময় নাহিদ বলেন, বুয়েটের একজন মারা গেল। একটা ধারণা যে সমাজের উচ্চপর্যায়ের সঙ্গে যারা আছেন তাদের বিচার হয় না, জবাবদিহিতা হয় না। এখানে সাধারণ মানুষদের জীবনটাই আসলে যায়। এই চিত্র আমাদের সমাজে আছে। এটার পরিবর্তন দরকার। সবাইক বিচারের আওতায় আনা দরকার। এখানে কাঠামোগত সংস্কার প্রয়োজন। উন্নয়ন নীতিতে মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে।

উপদেষ্টা বলেন, এখন রাস্তায় বের হয়ে মানুষ মারা গেলে সেটাকে কাঠামোগত হত্যাকাণ্ড বলা হচ্ছে। কারণ এটা প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতার কারণে হচ্ছে। এমন একটা ব্যবস্থা তৈরি করে রাখা হয়েছে রাস্তায় মানুষ বের হলে মানুষ মারা যেতে পারে৷ এখানে ব্যবস্থাপনাতেই সমস্যা রয়েছে। যে ধরনের প্রতিষ্ঠান সড়কের নিরাপত্তা দিতে পারে সেটাই তৈরি হয়নি।

পরিবহণ সেক্টরের দুর্নীতি চলমান আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আগের দল দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিল আবার এখন আরেক দল রয়েছে। এই দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে। এখানে রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা প্রয়োজন। কারণ রাজনৈতিক কর্মীরাই এগুলোত জড়িত।

জাতীয় সংলাপে অংশ নিয়েছেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান মো. ইয়াসীন, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ করপোরেশনের (বিআরটিসি) চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম, ঢাকা পরিবহণ সমন্বয়ক কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) নির্বাহী পরিচালক নীলিমা আখতার, বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ, অ্যাক্সিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক আরমানা সাবিহা হকসহ অন্যান্যরা।

অবৈধ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের চিহ্নিত করতে দিল্লির সব স্কুলে নির্দেশনা জারি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২:৪৯ অপরাহ্ণ
অবৈধ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের চিহ্নিত করতে দিল্লির সব স্কুলে নির্দেশনা জারি

কূটনৈতিক সম্পর্কে টানাপড়েনের আঁচ এবার শিক্ষার্থীদের ওপরও লাগছে। অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসী শিক্ষার্থীদের শনাক্তে ভারতের রাজধানী দিল্লির সব স্কুলকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি স্কুলে শিক্ষার্থী ভর্তির সময় শিক্ষার্থীদের পরিচয় যথাযথভাবে শনাক্তও যাচাইয়ের বিষয়টিও আছে নির্দেশনাতে।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) দিল্লি মিউনিসিপ্যাল করপোরেশনের (এমসিডি) জারি করা ওই নির্দেশনাটি প্রতিবেদন আকারে প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দিল্লি সরকারের প্রধান সচিবের (গৃহ বিভাগ) সভাপতিত্বে গত ১২ ডিসেম্বর এমসিডি একটি ভার্চুয়াল সভা আয়োজন করে। এতে অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে আলোচনা হয়। এর মধ্যে স্কুলে তাদের শনাক্তকরণ ও তাদের জন্ম সনদ না দেওয়ার বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত ছিল।

এছাড়া কোনও অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীকে জন্ম সনদ না দেওয়ার ব্যাপারে দিল্লির জনস্বাস্থ্য বিভাগকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এমসিডি তাদের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে এবং সঠিক পরিচয় ও যাচাইকরণ প্রক্রিয়া পরিচালনারও নির্দেশ দিয়েছে।

এমনকি যেসব জায়গায় এই অভিবাসীরা অন্যের জমি বা জায়গা দখল করে রেখেছে, সেগুলো খালি করে দেওয়ার জন্যও বলা হয়েছে।

ভারতের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সংখ্যা সম্পর্কে নির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া কঠিন। কারণ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও রাজ্য তাদের নিজস্ব রেকর্ড রাখে এবং কেন্দ্রীয়ভাবে সমন্বিত কোনো পরিসংখ্যান নেই। তবে অল ইন্ডিয়া সার্ভে ফর হায়ার এডুকেশনের ২০২১-২২ সালের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে ২ হাজার ৬০৬ জন শিক্ষার্থী ভারতে উচ্চশিক্ষার জন্য গেছেন।

শিক্ষার্থীদের আগে নয়া দিল্লিতে থাকা অবৈধ বাংলাদেশিদের ধরতেও পুলিশ অভিযানে নেমেছিল।

বাংলাদেশে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। এর কয়েকদিন পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়। এরপর থেকেই ঢাকা ও নয়া দিল্লির সম্পর্ক ভালো যাচ্ছিল না।

এরপর তা আরও নাজুক হয়ে পড়ে গত নভেম্বরে হিন্দু ধর্মীয় নেতা চিন্ময় ব্রহ্মচারী গ্রেপ্তার হওয়ার পর। তার প্রতিবাদে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় এক বিক্ষোভ থেকে বাংলাদেশ মিশনে হামলা হয়। অন্যদিকে ভারতবিরোধী বিক্ষোভ বাংলাদেশেও চালিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন সংগঠন।