খুঁজুন
বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ২১ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

জাতিসংঘের আগারগাঁওস্থ কার্যালয় ঘেরাও, পাহাড়ে সেনা হত্যার বিচার ও সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবি

ভারতে সংখ্যালঘু মুসলিম নাগারিকদের উপর উগ্র সন্ত্রাসীদের হামলার প্রতিবাদ

মোঃ হাসানুজ্জামান, বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৬:০৭ অপরাহ্ণ
ভারতে সংখ্যালঘু মুসলিম নাগারিকদের উপর উগ্র সন্ত্রাসীদের হামলার প্রতিবাদ

সম্প্রতি কট্টর হিন্দুত্ববাদী, উগ্রপন্থী ভারতীয় সনাতনী নাগরিকেরা নির্লজ্জ হামলা চালিয়ে যাচ্ছে সংখ্যালঘু মুসলিমদের উপর। যা নিয়ে ভারত, বাংলাদেশ সহ বিশ্বব্যাপী চলছে তুমুল সমালোচনা। এমন ন্যাক্কারজনক হামলা, জুলুম, নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ অবস্থিত জাতিসংঘের কার্যালয় ঘেরাও করে সমাবেশ করেছে উর্দুভাষী বিহারীদের জাতীয় সংগঠন “বাংলাদেশী বিহারী পুনর্বাসন সংসদ (বিবিআরএ)।”

আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুরে রাজধানী মিরপুর-১০, গোলচক্করের এমআরটি (মেট্রো রেল) ষ্টেশন হতে ভারতের নিপীড়িত মুসলমানদের রক্ষার দাবীতে পদযাত্রা কর্মসূচী পালন করেছে উর্দুভাষী সংগঠনটি।

পদযাত্রাপূর্ব সমাবেশের শুরুতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি বাংলাদেদেশ (ন্যাপ বাংলাদেশ) এর মহাসচিব জননেতা নেয়াজ আহমেদ খান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মওলানা মোঃ ফজলুল করিম কাসেমী। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিবিআরএ এর কেন্দ্রীয় সভাপতি মোঃ কাওসার পারভেজ ভুলু।

সকলের মধ্যে বিশেষ অতিথি হিসেবে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা ফজলুল করিম কাসেমী বলেন, “অবিলম্বে বাংলাদেশে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা রয়ের কার্যক্রম নিষেদ্ধের দাবী জানান ও চট্টগ্রামের এডভোকেট আলিফ হত্যার উপযুক্ত শাস্তি দাবী করেন। হেফাজত নেতা ভারতের মুসলমানদেরকে উদ্দেশ্যে করে বলেন যে, আপনারা ভয় পাবেন না বাংলাদেশের জনগণ আপনাদের সাথে আছে।”

কর্মসূচীতে আরও বক্তব্য রাখেন বিহারী নেতা মোঃ জাহিদ, মোঃ শাহবান, কুতুবউদ্দিন শাহ, রাবেয়া বেগম, মোঃ মজিব, শেখ ইয়াসির পাপ্পু, টিটু ইসলাম, কোরবান আলী, মাহতাব ভাসানী, আসলাম বকশী, মোঃ সাব্বির, মোঃ ফয়সাল, আনিছুর রহমান বেচু, আসমা খাতুন প্রমুখ।

সভায় বক্তাগণ বলেন, “গত প্রায় তিন (০৩) দশক যাবৎ ইন্ডিয়ার নাগরিক সংখ্যা লঘু মুসলমানদের উপর সে দেশে উগ্রবাদি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর ক্রমাগত হামলা, অত্যাচার ও নিপীড়ন বৃদ্ধি পেয়েছে। রাষ্ট্রিয় পৃষ্ট পোষকতায় মুসলমানদেরকে নিজ দেশেই বিদেশি বানাতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছেন হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছায়াতলে থেকেই প্রতিদিন বিভিন্ন অজুহাতে নিরিহ মুসলমানদেরকে নির্মম ভাবে হত্যা করছে চরমপন্থি আরএএসএস এর অনুশারী ও ভক্তরা।”

ভারতের পাশাপাশি চিনে নির্যাতিত মুসলিমদের কথা স্মরণ করে বক্তারা আরও বলেন, “চিন নিরবে উইঘুর মুসলমানদের বংশবিলিন করছে ও ইন্ডিয়া এক আল্লাহ বিশ্বাসে বিপরিতে মুসলমানদেরকে “জয় শ্রীরাম” বলতে বাধ্য করছে। আমেরিকার পৃষ্ট-পোষকতায় ইসরাইল ফিলিস্থিন মুসলমানদের বেঁচে থাকার অধিকার কেরে নিয়ে গাজায় ধ্বংসযোগ্য চালাচ্ছে। সর্বত্রই আজ মানবাধিকার ভুলণ্ঠিত। বাংলাদেশের সিমান্ত ও পাহাড়ী জেলাগুলো ইন্ডিয়ান থাবায় গত তিপান্ন বছর যাবৎ রক্তাত হচ্ছে।”

এদিকে সমাবেশে ইন্ডিয়ান মুসলমানদের রক্ষায় ভারতে জাতিসংঘ শান্তিবাহিনী মোতায়েনের দাবী জানিয়েছেন ন্যাপ বাংলাদেশের মহাসচিব নেয়াজ আহমদ খান। বাংলাদেশের সীমান্তেও পাহাড়ী এলাকায় সেনা সদস্য হত্যায় ইন্ডিয়াকে দায়ী করে ন্যাপ নেতা আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা দায়েরের দাবী জানান।

সভায় বক্তাগণ অভিযোগ করে বলেন, “বাংলাদেশে শান্তি প্রিয় জনগণ ঐ সকল নির্মম ও মর্মান্তিক ঘটনায় ব্যথিত ও উদ্ভিন্ন। দেশে দেশে প্রকাশ্যে ও গোপনে মুসলমান ও তাদের প্রার্থনা কেন্দ্র মসজিদ ধ্বংসের উন্মাদোনা দেখে সুস্থ্য চিন্তার মানুষেরা বিচলিত। উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে ও আর্ন্তজাতিক মানবাধিকার দিবষ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশী বিহারী পূণর্বাসন সংসদ (বিবিআরএ) ইন্ডিয়ায় মুসলিম নির্যাতন বন্ধে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকাস্থ মিরপুর-১০ গোলচক্কর প্রধান সড়ক হতে শান্তিপূর্ণ পদযাত্রার মাধ্যমে বিহারীরা জাতিসংঘ কার্যালয় ঘেরাও করে।”

ঈদে ১০ দিন ছুটির আগে আজ শেষ কর্ম দিবস

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১৫ অপরাহ্ণ
ঈদে ১০ দিন ছুটির আগে আজ শেষ কর্ম দিবস

ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে আগামী ৭ জুন। ঈদের টানা ১০ দিনের ছুটি শুরু হচ্ছে বৃহস্পতিবার (৫ জুন)। আজ বুধবার (৪ জুন) শেষ কর্ম দিবস। ছুটি শেষে আগামী ১৫ জুন অফিস খুলবে।

ঈদের ছুটিতে মানুষ বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন। শেষ কর্ম দিবসে সড়কে ভিড় বাড়বে। আর রাজধানীর বিভিন্ন হাটে কোরবানির পশু কেনাবেচাও শুরু হয়েছে।

গত ৬ মে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে টানা ১০ দিন ছুটির সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ৭ মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, সরকার আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১১ ও ১২ জুন যথাক্রমে বুধবার ও বৃহস্পতিবার নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি এবং দাপ্তরিক কাজের স্বার্থে ১৭ মে শনিবার ও ২৪ মে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অফিস খোলা রাখার ঘোষণা করে।

ছুটিকালীন সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে এবং উল্লেখিত সাপ্তাহিক ছুটির দুই দিন (১৭ মে ও ২৪ মে) সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস খোলা থাকবে।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, জরুরি পরিষেবা যেমন- বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও অন্যান্য জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরসমূহের কার্যক্রম, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, ডাক সেবা এবং এ সংশ্লিষ্ট সেবা কাজে নিয়োজিত যানবাহন ও কর্মীরা এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। হাসপাতাল ও জরুরি সেবা এবং এ সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মীরা এবং চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক ও কর্মীরা এবং ওষুধসহ চিকিৎসা সরঞ্জামাদি বহনকারী যানবাহন ও কর্মীরা এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। জরুরি কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত অফিসসমূহ এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে।

ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবে। আর আদালতের কার্যক্রমের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।

নারীর ১০০ আসন নিয়ে একমত বিএনপি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দ্বিমত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১২ অপরাহ্ণ
নারীর ১০০ আসন নিয়ে একমত বিএনপি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দ্বিমত

জাতীয় সংসদে নারী আসন সংখ্যা ৫০ থেকে ১০০ আসনে উন্নীত করার বিষয়ে বিএনপি একমত হলেও নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি বলে জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।

মঙ্গলবার (৩ জুন) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার দ্বিতীয় দিনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আগে একসময় ৩০ আসন ছিল, পরে এটা আমরা বাড়িয়ে ৪৫ করেছিলাম এবং পরবর্তী লাস্ট সংশোধনের মধ্যে এটা ৫০ আসন হয়েছে। কিন্তু নির্বাচন পদ্ধতিটা হচ্ছে আনুপাতিক হারে যাদের যত সদস্য আছে সেই অনুপাতে সেটা নির্ধারিত হয়। পরে আমরা আরও ৫০ আসন বাড়ানোর প্রস্তাব করলাম। প্রায় সব দলের এটা একই রকম প্রস্তাব ছিল। কিছু কিছু দল বাদে এবং কিছু কিছু দল এমনও প্রস্তাব করেছে যে ১০০ তারা মানে, যদি প্রপোরশনেট হয়। কিন্তু অধিকাংশ দল এটা প্রস্তাব করেছে যে নারীর আসন ৫০ থেকে ১০০ তে উন্নীত হলে ভালো হয়। তো সেই জায়গাতেই এখন ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবটা আছে। তবে সেটা নির্বাচন পদ্ধতি কি হবে এ বিষয়ে কোনো ঐক্য এখনো হয়নি। সেটা পরবর্তীতে আরও আলোচনার জন্য দেওয়া হয়েছে।

বিএনপির এ স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, দলের পক্ষ থেকে আমরা যেটা প্রস্তাব করেছি সরাসরি নির্বাচনের জন্য, যে পদ্ধতিগুলো ঘূর্ণায়মান পদ্ধতি অথবা সরাসরি নির্বাচন পদ্ধতি- যেগুলো আলোচনায় এসেছে। সেটা দেশের রাজনৈতিক কালচারে সংসদীয় কালচারে এখনো পর্যন্ত ফিজিবল বলে আমাদের মনে হয়নি। সেজন্য আমরা বলেছি এটা আরও প্র্যাকটিসের মধ্যদিয়ে এক-দুইটা পার্লামেন্ট চলার মধ্যদিয়ে সেটা এমন একটা অবস্থায় যাবে যাতে সরাসরি নির্বাচনের ব্যবস্থা তখন করা যাবে।

নারীদের সংরক্ষিত আসন থাকার যুক্তি তুলে ধরে তিনি বলেন, স্পেশালি অ্যাবলড অথবা ফিজিক্যালি ডিজেবল্ড যারা তাদের জন্য এ বিধানটা কার্যকর করা যায় কি না সেটাও সংবিধানে আসতে হবে। আমাদের নারী সমাজের এখনো পর্যন্ত তেমন অগ্রগতি হয়নি। আমরা নারীর আসন সংখ্যা বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব করেছি। আশা করি, কনস্টিটিউশনালি লিগালি এবং সমাজের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের নারী সমাজ বিভিন্নভাবে ক্ষমতায়িত হবে।

সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বিরোধীদলীয় দল থেকে বানানোর বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করে তিনি বলেন, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলীয় সদস্যদের মধ্য থেকে যে প্রস্তাবটা ওখানে প্লেস হয়েছিল যেসব পদ বিরোধীদলীয় সদস্যদের দেওয়া যায় কি না। এ বিষয়ে প্রথম পর্বের আলোচনায় প্রত্যেকে লিখিত এবং মৌখিক জবাব দাখিল করেছে। আমরাও করেছিলাম। সেই জায়গায় কয়েকটি সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বিরোধীদলের সদস্যদের দেওয়ার ব্যাপারে তখনই প্রায় সব দল একমত হয়েছিল।

তিনি বলেন, আমাদের দলের পক্ষ থেকে কয়েকটি সংসদীয় কমিটির এ জাতীয় দেওয়ার পক্ষে আমরা প্রস্তাব করেছি যাতে পার্লামেন্টে জবাবদিহি এবং ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা হয়। মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলীয় সদস্যদের নিয়োগ সদস্যদের মনোনীত করার ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছেছে বলে আমার মনে হলো সেটা এখনো প্রকাশিত হয়নি। কিন্তু কয়টা সংখ্যা এবং কি কি মন্ত্রণালয় সেটা এখনো নির্ধারণ হবে না। সেটা জাতীয় সংসদে আলাপ আলোচনার মধ্যদিয়ে এবং সাইজ অব দি অপোজিশন পার্টি ম্যাটার করে। সেই সংখ্যাটা তখন নির্ধারণ করা যাবে। কারণ যদি বিরোধীদলের সদস্য সংখ্যা কম হয়, এখন প্রপোরশন নির্ধারণ করা হয় বা পারসেন্টেজ নির্ধারণ করা হয় সেটা তখন একটু প্রশ্নের সম্মুখে পড়বে।

মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলের সদস্যদের থেকে নিয়োগ দেওয়া যাবে কি না বা মনোনয়ন দেওয়া যাবে কি না। সে বিষয়েও একটা প্রায় একমত হয়েছে। কিন্তু কতটা কোন কোন মন্ত্রণালয় বা পারসেন্টেজ কত এগুলো নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি। সেটা উচিতও হবে না। সেটা সংসদে আলোচনার মাধ্যমে করতে হবে।

তিনি বলেন, একটা লার্জেস্ট অপোজিশন হতে পারে। বিভিন্ন দলের ছোট ছোট প্রতিনিধিত্ব থাকে। কেউ পাঁচ সদস্যের ১০ সদস্যের প্রতিনিধিত্ব থাকে। তো তাদের মধ্য থেকেও তো বিবেচনা করতে হবে। শুধু লার্জেস্ট অপোজিশন পার্টি থেকেই সব সভাপতি মনোনয়ন দেওয়াটাও অনুচিত। সেজন্য সে বিষয়টা পার্লামেন্টে আলোচনার মধ্যদিয়ে নির্ধারণ হওয়ার বিষয়ে মোটামুটি আলোচনা হয়েছে।

ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১০ অপরাহ্ণ
ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

পবিত্র ঈদুল-আজহার দিন আগামী ৭ জুন শনিবার ঢাকা মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ থাকবে।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক (প্রশাসন) এ কে এম খায়রুল আলম সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার (৪ জুন) এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঈদের পরদিন অর্থাৎ ৮ জুন রবিবার সকাল ৮টা থেকে ৩০ মিনিট বিরতি (হেডওয়ে) দিয়ে অনুযায়ী মেট্রো ট্রেন চলাচল করবে।

৯ জুন থেকে সরকারি ছুটির দিনের সময়সূচি অনুযায়ী মেট্রো যথারীতি চলাচল করবে।