খুঁজুন
শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ২৩ ফাল্গুন, ১৪৩১

অফিস আওয়ারে সেবা বৃদ্ধির দাবি

মেট্রোরেলে একক যাত্রার কার্ড সংকট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

মোঃ হাসানুজ্জামান, বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১২:১৮ অপরাহ্ণ
মেট্রোরেলে একক যাত্রার কার্ড সংকট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

মেট্রোরেলের একক যাত্রার টিকিট সংকট পৌঁছেছে চরমে। টিকিট সংকটের কারণে মূল প্রবেশ পথ থেকেই যাত্রীদের স্টেশনে প্রবেশ করতে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। আবার প্রবেশ পথে টিকিট সংকটের নোটিশও ঝুলিয়ে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এমনকি টিকিট সংকটের কারণে অধিকাংশ টিভিএম বন্ধ রাখা হয়েছে।

এদিকে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চলতি মাসেই নতুন ২০ হাজার কার্ড (টিকিট) ইস্যু হচ্ছে। কিন্তু সাধারণ যাত্রীরা বলছেন, এই ভোগান্তি অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে।

প্রতিষ্ঠানটির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, একক যাত্রার টিকিটের সংকট কাটাতেই নতুন এই কার্ড ইস্যু করা হচ্ছে। যদিও নভেম্বরে নতুন ২০ হাজার কার্ড স্টেশনগুলোতে যুক্ত হয়েছে।

এর আগে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানিয়েছিলেন, মেট্রোরেলের দুই লাখেরও বেশি একক যাত্রার টিকিট যাত্রীরা সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়ায় টিকিট সংকট দেখা দেয়। এই কার্ড সংকটে স্টেশনগুলোতে প্রায়ই বন্ধ থাকে টিকিট ভেন্ডিং মেশিন (টিভিএম)।

মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সরেজমিনে দেখা যায়, কার্ড সংকটের কারণে একেকটি প্রবেশ পথের তিনটি টিভিএম এর কখনো কখনো দুইটি বন্ধ রাখা হয়। আবার একটি বন্ধ দুইটি খোলা। কোথাওবা অপারেটরই নেই। সবমিলিয়ে যাত্রী ভোগান্তি চরমে।

মেট্রোরেল স্টেশনের কর্মীরা জানান, ‘একক যাত্রার কার্ড নেই তাই এই মেশিন চালানোর প্রয়োজন হচ্ছে না। আবার কোনো কোনো স্টেশনে একক যাত্রার কার্ড না থাকায় শুধু এমআরটি পাস ও র‍্যাপিড পাসধারী যাত্রীদের মেট্রোরেলে চড়তে দেওয়া হচ্ছে। ফলে সাময়িক ভোগান্তিতে পড়েছেন মেট্রোরেলের সাধারণ যাত্রীরা। তবে শীগ্রই এই সমস্যা আর থাকবে না।’

মিরপুর-১১ স্টেশন পূরবী সিনেমা হলের সামনে কথা হয় জিয়াউল হক নামের এক যাত্রীর সঙ্গে। তিনি গণমাধ্যমে বলেন, ‘সচিবালয়ের পাশে তার একটা জরুরি কাজ আছে। দ্রুত সময়ে যেতে হবে বলে বাস ছেড়ে মেট্রোতে যাবেন বলে ঠিক করেছেন। অথচ এখন এই ভোগান্তি।’

তিনি বলেন, ‘এখন হাতেও সময় নেই, এসে দেখি কলাপসিবল গেটই ছোট করে খোলা রাখা হয়েছে। বলে একক যাত্রার টিকিট নেই।’

কারওয়ান বাজার স্টেশনে এক যাত্রী বলেন, তিনি উত্তরা যাবেন। মাঝে মধ্যে মেট্রোতে চড়েন বলে স্থায়ী পাসের প্রয়োজন হয়না। এখন একক টিকিট না থাকায় বিপদে পড়েছেন তিনি। অনেক যাত্রীকেই স্টেশনের কাছে গিয়ে ফিরে যেতে দেখা গেছে।

মিরপুর, বিজয় স্মরণী, কারওয়ান বাজার, সচিবালয়, মতিঝিল স্টেশন গুলোতে দেখা যায়, স্টেশনের মূল প্রবেশ পথের কলাপসিবল গেট সামান্য ফাঁকা করে রাখা হয়েছে। একক যাত্রার টিকিট নেই বলে একপ্রকার নোটিশ ঝুলিয়ে দেয়া আছে।

বিষয়টি জানতে চাইলে আনসার সদস্য বলেন, ‘একক যাত্রার টিকিট নেই বলে যাত্রীর চাপ কম। সেজন্য গেট বড় করে খোলা হচ্ছে না। তিনি গেটের ওপরে নোটিশ দেখিয়ে দেন। নোটিশে লেখা, ‘একক যাত্রার টিকিট স্বল্পতার কারণে শুধুমাত্র এমআরটি আর র‍্যাপিড কার্ডধারী যাত্রীরাই ভ্রমন করতে পারবেন।’

ডিএমটিসিএল সূত্রে জানা যায়, মেট্রোরেল যখন চালু হয় তখন স্টেশনগুলোতে ২ লাখ ৬৮ হাজার ৪৪১টি একক যাত্রার কার্ড দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এক বছর ৯ মাস পর গত অক্টোবর মাসে জানানো হয় ২ লাখের বেশি একক যাত্রার কার্ড হারিয়ে গেছে।

কারণ হিসেবে বলা হয়, যাত্রীরা নাকি অনেক কার্ড সঙ্গে নিয়ে গেছেন। আবার কিছু কার্ড নষ্ট হয়ে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। তখন প্রতিষ্ঠানটি নিয়ে যাওয়া কার্ডগুলো যাত্রীদের ফেরত দেওয়ার অনুরোধ জানায়। এজন্য মেট্রোরেল স্টেশনগুলোতে একটি করে বক্সও দেওয়া হয়েছিল। সব মিলিয়ে অক্টোবর মাসে কার্ডের সংখ্যা দাঁড়ায় ৪০ হাজার। যদিও তখন গড়ে প্রতিদিন এক লাখের বেশি যাত্রী মেট্রোরেলে ভ্রমণ করছিলেন। ফলে কার্ড সংকট আরও দৃশ্যমান হয়। পরে সংকট মোকাবিলায় ডিএমটিসিএল নতুন করে একক যাত্রার কার্ড সংগ্রহের উদ্যোগ নেয়।

তাই নতুন উদ্যোগে ৪ লাখ নতুন কার্ড অর্ডার করা হয় জাপানে। এর মধ্যে প্রথম ২০ হাজার কার্ড গত নভেম্বর মাসে দেশে আসে।

এ প্রসঙ্গে মেট্রোরেলের এমআরটি লাইনের একজন প্রকল্প কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের কার্ড কিছু আছে। তবে সমস্যা হলো- ধরুন আমাদের চাহিদা ১০০০ দিতে পারছি ৫০০ কার্ড। তবে শিগগিরই চাহিদা অনুযায়ী কার্ড চলে আসবে।’

কার্ড ভোগান্তিতে বিরক্ত হয়ে মোঃ ওহিদুল ইসলাম নামে একজন যাত্রী বলেন, “ভাই শেখ হাসিনার আমলে এই মেট্রোরেল নিয়ে বহু নাটক দেখেছি। শুরু থেকেই টিকিট মেশিন গুলোতে ঠিকমতো অপারেটর থাকতো না। এখনতো আর আগের সরকার নেই। তাহলে এখন ঝামেলা হবে কেনো ?
এখনো অধিকাংশ দিন অফিস আওয়ারে লম্বা সিরিয়ালে থাকতে হয়। দেখা যায় মেশিন ফাঁকা, অপারেটর নেই। অথবা মেশিনে কাজ করছে না। সবমিলিয়ে এরা রাজার হালে থাকে ভাই। এদেরকে সুষ্ঠু তদারকি করা জরুরি। তাহলেই এরা কাজে মন দিবে। আর আমরা সাধারণ যাত্রীরাও কিছুটা স্বস্তি পাবো।”

সাংবাদিকের বিরুদ্ধে বনখেকো চক্রের ষড়যন্ত্র

সংবাদ প্রচারের জেরে মিথ্যা অপপ্রচার, প্রতিবাদে মানববন্ধন

রাঙ্গাবালী প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০২৫, ৬:৪৬ অপরাহ্ণ
সংবাদ প্রচারের জেরে মিথ্যা অপপ্রচার, প্রতিবাদে মানববন্ধন

সংরক্ষিত বন উজাড় করে বনখেকো চক্রের বনভূমি দখলের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের জেরে দৈনিক যুগান্তরের ষ্টাফ রিপোর্টার ও একাত্তর টেলিভিশনের প্রতিনিধি কামরুল হাসানের নামে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা অপপ্রচারের বিরুদ্ধে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা করা হয়েছে।

শুক্রবার (৭ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১ টায় রাঙ্গাবালী প্রেস ক্লাবের সামনে এ আয়োজন করা হয়।
রাঙ্গাবালী প্রেস ক্লাব ও সুশীল সমাজের ব্যানারে আয়োজিত এ কর্মসূচিতে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার শতাধিক মানুষ অংশ নেন।

প্রতিবাদ কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, বনখেকো চক্রের বিরুদ্ধে সাহসী অনুসন্ধানী সংবাদ প্রকাশের জেরে প্রকৃত ঘটনা আড়াল করতে একটি কুচক্রী মহলের ইন্ধনে দৈনিক যুগান্তর ও একাত্তর টেলিভিশনের সাংবাদিক কামরুল হাসানের নামে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা বানোয়াট অপপ্রচার চালাচ্ছে বনখেকো চক্র। এ ধরণের ঘটনা সাংবাদিকদের বাকস্বাধীনতার জন্য হুমকি বলে উল্লেখ করেন তারা।

অপপ্রচারকারীদের হুশিয়ারি দিয়ে বক্তারা বলেন, স্বাধীন সাংবাদিকতায় হস্তক্ষেপ মেনে নেওয়া হবে। প্রয়োজনে কঠোর কর্মসূচির ডাক দিবে সচেতন মহল ও সাংবাদিক সমাজ। তাই অনতিবিলম্বে ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তারা। সেই সঙ্গে মিথ্যা ও বানোয়াট অপপ্রচারের প্রতিবাদ জানানো হয় এ কর্মসূচিতে। পরে রাঙ্গাবালী প্রেস ক্লাবে প্রতিবাদ সভা করেন স্থানীয় সাংবাদিকরা।

উল্লেখ্য, গত ৪ মার্চ দৈনিক যুগান্তরে ‘গাছ কেটে ভু‚মি দখল’ শিরোনামে রাঙ্গাবালীর মাঝের চরের সংরক্ষিত বন উজাড় করে বনভূমি দখলের সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরদিন ৫ মার্চ একাত্তর টেলিভিশনে ‘রাঙ্গাবালীতে সংরক্ষিত বনের গাছ উজাড়: গাছ কাটছে বনখেকোরা, দখল হচ্ছে বনভূমি, তবুও উদাসীন বন বিভাগ’ শীর্ষক প্রতিবেদন ও লাইভ সম্প্রচার করা হয়।

বেলকুচির রাজাপুর কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি হলেন বনি আমিন

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০২৫, ৩:২১ অপরাহ্ণ
বেলকুচির রাজাপুর কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি হলেন বনি আমিন

সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার রাজাপুর কলেজের গভর্নিং বডির এডহক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব  বনি আমিন, বিদ্যুৎসাহী সদস্য মোঃ মুনির আহম্মেদ মনোনীত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (৬ই মার্চ) জাতীয় বিশ্ব বিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর এর অনুমোদনে  কলেজ পরিদর্শক মোঃ আব্দুল হাই সিদ্দিক সরকার স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই অনুমোদন করা হয়।

উল্লেখ্য সম্প্রতি  কলেজের এডহক কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ হেলাল উদ্দিন মৃত্যুবরণ করায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গভর্নি বডি গঠন সংক্রান্ত অধিভুক্ত কলেজ/ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহের গভর্নিং বডি (সংশোধিত) সংবিধি ২০১৯ এর ৭নং ধারার প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বনি আমিনকে সভাপতি ও মোঃ মুনির আহম্মেদ বিদ্যুৎসাহী সদস্য মনোনীত করে কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়।

এবার কি চিরতরে হাসিনার হাসি বন্ধ করলো জাতিসংঘ!

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০২৫, ১২:৩০ অপরাহ্ণ
এবার কি চিরতরে হাসিনার হাসি বন্ধ করলো জাতিসংঘ!

সম্প্রতি দিল্লিতে চলমান তীব্র বায়ুদূষণ পরিস্থিতি মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য বড় একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই পরিস্থিতি সবার জন্যই উদ্বেগজনক, বিশেষত দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া শেখ হাসিনার জন্য। তার জন্য দিল্লির পরিবেশ এক অজুহাতের মতো কাজ করছে, কারণ তাকে এখন ঘরের বাইরে বের হতে বলা হচ্ছে না। আর হাসিনার পরিস্থিতিও ঠিক তেমন, যেমন দিল্লির আকাশ—গুমোট এবং অস্বচ্ছ।

শেখ হাসিনা, যিনি বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থান থেকে পালিয়ে দিল্লিতে আশ্রয় নিয়েছিলেন, এখন তার ভবিষ্যতও খুবই অন্ধকার। একসময় যেখানে তিনি টিভির এয়ারটাইমের অর্ধেকটা দখল করতেন, এখন সেই হাসিনার নামও ফেসবুক লাইভে গোপন রাখা হয়। এমনকি, তার রাজনৈতিক জীবনেও পরিবর্তন এসেছে, এবং বেশ কিছু নেত্রী যারা একসময় তার বিরুদ্ধে কথা বলতেন, তারা এখন তাকে এড়িয়ে চলছেন—যদিও তাদের বেশিরভাগই হাসিনার সুবিধা নেওয়া চালিয়ে যাচ্ছেন।

এবার নতুন একটি দুঃখজনক খবর সামনে এসেছে। যা শেখ হাসিনার জন্য মোটেও শুভকর নয়। জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনার শাসনামলে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। বিশেষত ২০২২ সালের জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে ছাত্র আন্দোলন দমন করার সময় সরকারের সহিংস পদক্ষেপগুলোকে মানবাধিকার লঙ্ঘন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনার ওয়ালকার তুর্ককার তুর্ক জানিয়েছেন, এই সহিংসতার কারণে বাংলাদেশে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন ঘটেছে, এবং এই প্রতিবেদন বাংলাদেশে একটি নতুন রাজনৈতিক ভবিষ্যতের আলোচনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

এছাড়া, ১২ ফেব্রুয়ারি জাতিসংঘের তদন্ত কমিশন গণঅভ্যুত্থানের সময় বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন সম্পর্কে একটি তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়, হাসিনা সরকার সহিংস উপায়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে, যা তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের জন্য একটি বড় আঘাত হিসেবে দেখা হচ্ছে।

এমন পরিস্থিতিতে, হাসিনার দেশে ফেরার সম্ভাবনা এখন চিরকাল অনিশ্চিত হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংশ্লিষ্টদের মত- তিনি হয়তো এখন হুমায়ূন আহমেদের নাটকের সেই সংলাপের মতো বলবেন: “আমার সামনে হাসবা না, আমি হাসি পছন্দ করি না, হাসি বন্ধ।”