খুঁজুন
সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ৮ বৈশাখ, ১৪৩২

‘আগামীর ব্যালট পেপার সামনে রেখে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১২:৫৯ পূর্বাহ্ণ
‘আগামীর ব্যালট পেপার সামনে রেখে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে’

জাতীয় নাগরিক কমিটির সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেছেন সামরিক বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা। শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের সেলিব্রেটি হলে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন সাবেক সামরিক কর্মকর্তারা।

সেখানে বক্তব্য রাখেন—ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) রোকন উদ্দিন, মেজর (অব.) আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, লে. কমান্ডার (অব.) মেহেদী হাসান, গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অব.) মো. খালেদ হোসাইন, ক্যাপ্টেন (অব.) শুভ আফ্রিদি প্রমুখ। এ সময় জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার উপস্থিত ছিলেন।

বক্তব্যে সাবেক এক সেনা কর্মকর্তা বলেন, আমাদের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের পরিবারগুলোতে ১ কোটির বেশি ভোটার রয়েছেন। আগামী নির্বাচনে এই ১ কোটি ভোটার আমাদের রিজার্ভ হিসাবে থাকবে। ইতোমধ্যেই আমরা জাতীয় নাগরিক কমিটির সঙ্গে এই বিষয়ে একমত হয়েছি। বিএনপিরও অনেকে আমাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন।

অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, আমরা বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে আন্দোলন-লড়াই করেছিলাম। আগামীর ব্যালট পেপার সামনে রেখে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে এবং লড়াই করতে হবে।

দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বর্তমানে ক্যাম্পাসগুলোতে অস্ত্রের ঝনঝনানি চলছে। আমরা ছাত্র সংগঠনগুলোকে বলব—আপনারা ধীরে চলুন। না হলে আপনাদের অবস্থা ছাত্রলীগের মতো হবে। কারণ বাংলাদেশে আর সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম চলবে না।

তিনি বলেন, যারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে ছিল, খুনিদের সহযোগী ছিল, বিভিন্নভাবে খুনিদের সহযোগিতা করছে—তারা কেউ যদি যুক্ত হতে চায়—তাদের ঠেকিয়ে দিতে হবে। কারণ খুনিদের বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। এর বাইরে বিকল্প পথ তাদের আর নেই। যাদের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ নেই—তাদের একটি নিয়মের মধ্য দিয়ে নিয়ে আসতে হবে। তারা যদি ক্ষমা প্রার্থনা না করে তাহলে তাদের বাংলাদেশে জায়গা হবে না।

জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেন, আপনাদের ওয়ার্ডে, উপজেলা, জেলায় দায়িত্ব নিতে হবে। আগামীর বাংলাদেশে নীতি, নিষ্ঠা এবং দেশপ্রেমকে সামনে রেখে নিজেদের জায়গায় ফিরে গিয়ে একেকজন চেয়ারম্যান হয়ে উঠুন। একজন মেয়র, কাউন্সিলর এবং একজন এমপি-মন্ত্রী হয়ে উঠুন। আজ থেকে নিজের এলাকায় গিয়ে যার যতটুকু মনে হয়, যতটুকু কর্মেযজ্ঞে কাজ করতে পারবেন, ততটুকু কাজ করুন। আপনাদের রায় দিতে এবং বাংলাদেশের মানুষকে এই রায় জানিয়ে ছড়িয়ে পড়তে হবে। আপনারা একসঙ্গে গলা উঁচু করে রায় দিন।

তিনি সাবেক সেনা কর্মতর্কাদের উদ্দেশে বলেন, আপনারা কি এই বাংলাদেশে সন্ত্রাসী এবং দখলদারিত্ব সমর্থন করবেন? আপনারা কি আর ক্ষমতার অপব্যবহার সমর্থন করবেন? আপনারা কি আর ঘুসকে সমর্থন করবেন? আপনারা কি সুপারিশের মাধ্যমে অযোগ্য মানুষের চাকরিকে সমর্থন করবেন? সবাই এক বাক্যে বলেন না।

তিনি বলেন, এই বাংলাদেশে এতদিন যে বিষয়গুলো দিয়ে নির্যাতন ও জুলুমের শিকার হয়েছি, আমরা সেগুলো আর করতে দেব না। একটা জিনিস মনে রাখবেন, খুনি শেখ হাসিনা একা গিয়েছে। কিন্তু তার যে চর্চা ১৬ বছরে তার সিস্টেমের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মানুষ গিয়েছে, অনেকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এই সিস্টেমগুলো জারি রাখতে চায়। আমরা দেখছি বিভিন্নভাবে এই সিস্টেমগুলো মানুষের মাঝে আসছে। আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে এই সিস্টেমগুলো প্রতিহত করতে হবে।

কর্মকর্তাদের উদ্দেশে সারজিস আলম বলেন, এতদিন আপনারা বলেছেন অস্ত্র জমা দিয়েছি, ট্রেনিং জমা দেইনি। এখন আপনাদের সময় এসেছে, সেই ট্রেনিংকে দেশ ও মানুষের জন্য কাজে লাগান। যে জায়গায় আপনারা ক্ষমতার অপব্যবহার করতে দেখবেন, বিভিন্ন মানুষের নোংরা রাজনীতি করতে দেখবেন, সেই জায়গায় ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিবাদ করবেন।

তিনি বলেন, ৫ আগস্ট রাজপথে কোটি মানুষ ছিল। কিন্তু আন্দোলন যেদিন শুরু হয় সেদিন রাজপথে এক হাজার মানুষ ছিল না। সেদিন কয়েকশ মানুষ দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই যাত্রা শুরু হয়েছিল। আপনাদের সামনে যখন ন্যায়-নীতি থাকবে, দেশপ্রেম থাকবে, তখন সততার সঙ্গে সামনে এগিয়ে যাবেন—তখন শত মানুষ থেকে হাজারো মানুষ, হাজার থেকে লাখ এবং লাখ থেকে কোটি মানুষ হবে।

তিনি বলেন, এই অভ্যুত্থানে আমাদের বোনেরা, নারীরা রাজপথে আমাদের সামনে থেকে এই লড়াইটাকে নিজেরা একটি অবেদ্য দেওয়াল তৈরি করেছিলেন। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা যদি আমাদের সঙ্গে দাঁড়ান আগামীর বাংলাদেশে ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে অবেদ্য দুর্গে পরিণত হবে। আমরা আপনাদের অনুরোধ করি, আগামীর বাংলাদেশে আপনারা দেশপ্রেমকে সামনে রেখে, সততাকে সামনে রেখে জনগণ ও দেশের সেবা করার জন্য ভোটের রাজনীতিতে আসুন। শুধু ভোটের নয়, এই রাজনীতি যেন জনগণের রাজনীতি হয়।

তিনি সেনা কর্মকর্তাদের উদ্দেশে আরও বলেন, আমরা যে রাজনৈতিক দল করতে যাচ্ছি এখানে কোনো পরিবারতন্ত্র থাকবে না। বাপ নেতা হলে ছেলে নেতা হবে এই ট্র্যাডিশন থাকবে না। আপনি যোগ্য হলে আমরা চেয়ার ছেড়ে দিতে বাধ্য থাকব। আপনি আমাদের যৌক্তিক সমালোচনা করলে সেটি মেনে নেব। কেউ সমালোচনা করলে সে আমার প্রতিপক্ষ সেটা মনে করব না। এই মাইনাসের রাজনীতি আগামীর বাংলাদেশে আর থাকবে না। আমরা আমাদের ব্যক্তিস্বার্থ ও গোষ্ঠীস্বার্থ একপাশে রেখে জনগণ এবং দেশের স্বার্থ সামনে রেখে কাজ করলে আগামীর বাংলাদেশে কেউ আমাদের রুখতে পারবে না।

রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন, জানতে চায় হাইকোর্ট

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:০৪ অপরাহ্ণ
রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন, জানতে চায় হাইকোর্ট

বিগত ৩৩ বছরে দায়িত্বে থাকা রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মাফ করেছেন, তার তালিকা প্রকাশের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার যৌথ হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার ওমর ফারুক।

এর আগে, ১৯৯১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের জুলাই পর্যন্ত সাড়ে ৩৩ বছরে দায়িত্বে থাকা রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন, তা জানতে চেয়ে গত ২৫ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব ও রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের জনবিভাগের সচিবের কাছে আইনি নোটিশ পাঠান তিনি।

ওই নোটিশে বলা হয়, ১৯৯১ সাল থেকে চলতি বছরের ৩১ জুলাই পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে কতজন দণ্ড পাওয়া আসামির কারাদণ্ড স্থগিত বা মওকুফ করেছেন, সেই তালিকা ১৫ দিনের মধ্যে দেওয়ার অনুরোধ জানানো হলো।

নোটিশে আরও বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি কীভাবে, কোন প্রক্রিয়ায়, কাদের সুপারিশ বা তদবিরে দাগী, ঘৃণিত, কুখ্যাত সাজাপ্রাপ্তদের ক্ষমা করেছেন, তা জানার অধিকার আছে। কয়েক বছর ধরে রাষ্ট্রপতি বহু অপরাধী, হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্তদের ক্ষমা করেছেন। রাষ্ট্রপতির ক্ষমা পেয়ে মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন দণ্ড পাওয়া অপরাধীরা জেল থেকে বেরিয়ে আবার মাফিয়া ডন হিসেবে সমাজে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। রাষ্ট্রপতি কোন প্রক্রিয়ায় সাজাপ্রাপ্তদের দণ্ড মওকুফ করেন, দণ্ড মওকুফের মানদণ্ড কী, সেটা মানুষের জানা দরকার।

কিন্তু, নোটিশের জবাব না পেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন আইনজীবী ব্যারিস্টার ওমর ফারুক।

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:০০ অপরাহ্ণ
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তার পরিবারের ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) লক করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) আওতাধীন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ। একটি চিঠির মাধ্যমে তাদের এনআইডি লক করা হয় বলে আজ সোমবার নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র।

নথিপত্র অনুযায়ী, গত ১৬ ফেব্রুয়ারি জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীরের মৌখিক নির্দেশে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়। তবে, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সরাসরি নির্দেশ ছিল কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও যাদের এনআইডি লক করা হয়েছে তারা হলেন, সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ, শেখ রেহানা, টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক, শাহিন সিদ্দিক, বুশরা সিদ্দিক এবং তারিক আহমেদ সিদ্দিক।

ঢাকার ৩৩৮২ ভবনের অবৈধ অংশ ভাঙা হবে: রাজউক চেয়ারম্যান

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ৬:৫৬ অপরাহ্ণ
ঢাকার ৩৩৮২ ভবনের অবৈধ অংশ ভাঙা হবে: রাজউক চেয়ারম্যান

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম জানিয়েছেন, নকশার ব্যত্যয় ঘটিয়ে ঢাকায় নির্মাণাধীন ৩ হাজার ৩৮২টি ভবনের অবৈধ অংশ চিহ্নিত করে ভাঙা হবে, কাজগুলো শুরুও হয়েছে।

আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে নগর উন্নয়ন সাংবাদিক ফোরাম আয়োজিত ‘সমস্যার নগরী ঢাকা : সমাধান কোন পথে?’ শীর্ষক এক নগর সংলাপে এ কথা জানান তিনি।

রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, অবৈধ ভবনগুলোর কাজ স্থগিত রাখতে নির্দেশ দিয়ে পর্যায়ক্রমে ভবনগুলো আংশিক অংশ ভেঙে ফেলা হবে। প্রথম ধাপে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন, ফৌজদারি মামলা দায়ের করা, নকশা বাতিল এবং প্রয়োজনে ভবনগুলো সিলগালা করা হবে।

তিনি জানান, রাজউক এলাকায় নির্মাণাধীন ৩ হাজার ৩৮২টি ভবন চিহ্নিত করেছি, যেগুলো নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়েছে। এই ভবনগুলোর যেটুকু অংশেই নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়েছে, সেটুকু ভেঙে ফেলবো। আমি যতদিন দায়িত্বে আছি তার মধ্যে এই কাজ চালিয়েই যাব। এগুলো ভেঙে হোক কিংবা অন্যভাবে হোক, তাদের নিয়মের মধ্যে আনবো। আমরা নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছি।

নগর সরকার কিংবা এক ছাতার নিচে আনার মতো ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব উল্লেখ করে রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, ঢাকাকে এক আমব্রেলার নিচে না আনলে যত পরিকল্পনাই করা হোক না কেন কাজে আসবে না। সবকাজের সিদ্ধান্ত একটি জায়গা থেকে আসতে হবে। সেখানে নগর সরকার হোক কিংবা এক মেয়রের কাছে ক্ষমতা থাকুক, সেটায় সমস্যা নেই। নগরের পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, সেবাসহ সব সেবার বিষয়ে একটি জায়গা থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, এই মুহূর্তে যারা বাড়ি করে ফেলেছে সেগুলোর ব্যবস্থা পরে নেবো। সব কাজ একসঙ্গে করা সম্ভব নয়। তবে আন্ডার কনস্ট্রাকশন বিল্ডিংয়ে কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না, সেটা নিশ্চিত করছি। আমাদের নতুন করে প্লট বরাদ্দ দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। আমরা বেদখল হওয়া প্লটগুলো উদ্ধার করে নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য আবাসনের ব্যবস্থা করবো।

অনুষ্ঠানে সংগঠনের সিনিয়র সদস্য খালেদ সাইফুল্লাহর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মতিন আব্দুল্লাহ।

অনুষ্ঠানে সংগঠনটির প্রকাশনা ‘ঢাকাই’ ম্যাগাজিনের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। একইসঙ্গে সংগঠনের সিনিয়র সদস্য হেলিমুল আলম বিপ্লবের প্রকাশিত ঢাকার খালগুলো নিয়ে প্রকাশিত “Dhaka’s Canals on Their Dying Breath, An In-Depth Look at How the capital’s Waterways Are Being Choked” বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।