খুঁজুন
রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১০ ফাল্গুন, ১৪৩১

‘আগামীর ব্যালট পেপার সামনে রেখে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১২:৫৯ পূর্বাহ্ণ
‘আগামীর ব্যালট পেপার সামনে রেখে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে’

জাতীয় নাগরিক কমিটির সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেছেন সামরিক বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা। শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের সেলিব্রেটি হলে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন সাবেক সামরিক কর্মকর্তারা।

সেখানে বক্তব্য রাখেন—ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) রোকন উদ্দিন, মেজর (অব.) আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, লে. কমান্ডার (অব.) মেহেদী হাসান, গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অব.) মো. খালেদ হোসাইন, ক্যাপ্টেন (অব.) শুভ আফ্রিদি প্রমুখ। এ সময় জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার উপস্থিত ছিলেন।

বক্তব্যে সাবেক এক সেনা কর্মকর্তা বলেন, আমাদের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের পরিবারগুলোতে ১ কোটির বেশি ভোটার রয়েছেন। আগামী নির্বাচনে এই ১ কোটি ভোটার আমাদের রিজার্ভ হিসাবে থাকবে। ইতোমধ্যেই আমরা জাতীয় নাগরিক কমিটির সঙ্গে এই বিষয়ে একমত হয়েছি। বিএনপিরও অনেকে আমাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন।

অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, আমরা বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে আন্দোলন-লড়াই করেছিলাম। আগামীর ব্যালট পেপার সামনে রেখে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে এবং লড়াই করতে হবে।

দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বর্তমানে ক্যাম্পাসগুলোতে অস্ত্রের ঝনঝনানি চলছে। আমরা ছাত্র সংগঠনগুলোকে বলব—আপনারা ধীরে চলুন। না হলে আপনাদের অবস্থা ছাত্রলীগের মতো হবে। কারণ বাংলাদেশে আর সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম চলবে না।

তিনি বলেন, যারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে ছিল, খুনিদের সহযোগী ছিল, বিভিন্নভাবে খুনিদের সহযোগিতা করছে—তারা কেউ যদি যুক্ত হতে চায়—তাদের ঠেকিয়ে দিতে হবে। কারণ খুনিদের বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। এর বাইরে বিকল্প পথ তাদের আর নেই। যাদের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ নেই—তাদের একটি নিয়মের মধ্য দিয়ে নিয়ে আসতে হবে। তারা যদি ক্ষমা প্রার্থনা না করে তাহলে তাদের বাংলাদেশে জায়গা হবে না।

জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেন, আপনাদের ওয়ার্ডে, উপজেলা, জেলায় দায়িত্ব নিতে হবে। আগামীর বাংলাদেশে নীতি, নিষ্ঠা এবং দেশপ্রেমকে সামনে রেখে নিজেদের জায়গায় ফিরে গিয়ে একেকজন চেয়ারম্যান হয়ে উঠুন। একজন মেয়র, কাউন্সিলর এবং একজন এমপি-মন্ত্রী হয়ে উঠুন। আজ থেকে নিজের এলাকায় গিয়ে যার যতটুকু মনে হয়, যতটুকু কর্মেযজ্ঞে কাজ করতে পারবেন, ততটুকু কাজ করুন। আপনাদের রায় দিতে এবং বাংলাদেশের মানুষকে এই রায় জানিয়ে ছড়িয়ে পড়তে হবে। আপনারা একসঙ্গে গলা উঁচু করে রায় দিন।

তিনি সাবেক সেনা কর্মতর্কাদের উদ্দেশে বলেন, আপনারা কি এই বাংলাদেশে সন্ত্রাসী এবং দখলদারিত্ব সমর্থন করবেন? আপনারা কি আর ক্ষমতার অপব্যবহার সমর্থন করবেন? আপনারা কি আর ঘুসকে সমর্থন করবেন? আপনারা কি সুপারিশের মাধ্যমে অযোগ্য মানুষের চাকরিকে সমর্থন করবেন? সবাই এক বাক্যে বলেন না।

তিনি বলেন, এই বাংলাদেশে এতদিন যে বিষয়গুলো দিয়ে নির্যাতন ও জুলুমের শিকার হয়েছি, আমরা সেগুলো আর করতে দেব না। একটা জিনিস মনে রাখবেন, খুনি শেখ হাসিনা একা গিয়েছে। কিন্তু তার যে চর্চা ১৬ বছরে তার সিস্টেমের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মানুষ গিয়েছে, অনেকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এই সিস্টেমগুলো জারি রাখতে চায়। আমরা দেখছি বিভিন্নভাবে এই সিস্টেমগুলো মানুষের মাঝে আসছে। আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে এই সিস্টেমগুলো প্রতিহত করতে হবে।

কর্মকর্তাদের উদ্দেশে সারজিস আলম বলেন, এতদিন আপনারা বলেছেন অস্ত্র জমা দিয়েছি, ট্রেনিং জমা দেইনি। এখন আপনাদের সময় এসেছে, সেই ট্রেনিংকে দেশ ও মানুষের জন্য কাজে লাগান। যে জায়গায় আপনারা ক্ষমতার অপব্যবহার করতে দেখবেন, বিভিন্ন মানুষের নোংরা রাজনীতি করতে দেখবেন, সেই জায়গায় ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিবাদ করবেন।

তিনি বলেন, ৫ আগস্ট রাজপথে কোটি মানুষ ছিল। কিন্তু আন্দোলন যেদিন শুরু হয় সেদিন রাজপথে এক হাজার মানুষ ছিল না। সেদিন কয়েকশ মানুষ দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই যাত্রা শুরু হয়েছিল। আপনাদের সামনে যখন ন্যায়-নীতি থাকবে, দেশপ্রেম থাকবে, তখন সততার সঙ্গে সামনে এগিয়ে যাবেন—তখন শত মানুষ থেকে হাজারো মানুষ, হাজার থেকে লাখ এবং লাখ থেকে কোটি মানুষ হবে।

তিনি বলেন, এই অভ্যুত্থানে আমাদের বোনেরা, নারীরা রাজপথে আমাদের সামনে থেকে এই লড়াইটাকে নিজেরা একটি অবেদ্য দেওয়াল তৈরি করেছিলেন। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা যদি আমাদের সঙ্গে দাঁড়ান আগামীর বাংলাদেশে ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে অবেদ্য দুর্গে পরিণত হবে। আমরা আপনাদের অনুরোধ করি, আগামীর বাংলাদেশে আপনারা দেশপ্রেমকে সামনে রেখে, সততাকে সামনে রেখে জনগণ ও দেশের সেবা করার জন্য ভোটের রাজনীতিতে আসুন। শুধু ভোটের নয়, এই রাজনীতি যেন জনগণের রাজনীতি হয়।

তিনি সেনা কর্মকর্তাদের উদ্দেশে আরও বলেন, আমরা যে রাজনৈতিক দল করতে যাচ্ছি এখানে কোনো পরিবারতন্ত্র থাকবে না। বাপ নেতা হলে ছেলে নেতা হবে এই ট্র্যাডিশন থাকবে না। আপনি যোগ্য হলে আমরা চেয়ার ছেড়ে দিতে বাধ্য থাকব। আপনি আমাদের যৌক্তিক সমালোচনা করলে সেটি মেনে নেব। কেউ সমালোচনা করলে সে আমার প্রতিপক্ষ সেটা মনে করব না। এই মাইনাসের রাজনীতি আগামীর বাংলাদেশে আর থাকবে না। আমরা আমাদের ব্যক্তিস্বার্থ ও গোষ্ঠীস্বার্থ একপাশে রেখে জনগণ এবং দেশের স্বার্থ সামনে রেখে কাজ করলে আগামীর বাংলাদেশে কেউ আমাদের রুখতে পারবে না।

বিয়েবাড়িতে উচ্চ শব্দে গান বাজানোয় পিটিয়ে হত্যা

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৩:০৪ অপরাহ্ণ
বিয়েবাড়িতে উচ্চ শব্দে গান বাজানোয় পিটিয়ে হত্যা

নাটোরের বড়াইগ্রামে বিয়েবাড়িতে সাউন্ডবক্সে উচ্চ শব্দে গান বাজানোয় প্রতিবেশীদের মারধরে কামাল বেপারী (৩৫) নামে একজন নিহত হয়েছেন।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত ১১টার দিকে উপজেলার মাঝগাঁও ইউনিয়নের ধলা মানিকপুর পশ্চিমপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত কামাল ওই গ্রামের মৃত ইসমাইল বেপারীর ছেলে এবং পেশায় একজন কৃষক।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিহত কামাল বেপারীর বড় ভাই জালাল বেপারীর ছেলে সুমন বেপারীর সঙ্গে পার্শ্ববর্তী লালপুর উপজেলার গোধরা গ্রামের নজির উদ্দিনের মেয়ের বিয়ে হয়। রোববার কনেকে তুলে আনা উপলক্ষে রাত ১১টার দিকে সাউন্ডবক্সে উচ্চ আওয়াজে গান বাজিয়ে আনন্দ করছিলো বরের পরিবারের লোকজন।

এসময় প্রতিবেশী মৃত আকু বেপারীর তিন ছেলে সামসুল বেপারী (৪২), শাজাহান বেপারী (৫০) ও শাহাদত বেপারী (৫৫) রাগান্বিত হয়ে বিয়ে বাড়িতে উপস্থিত হলে উভয়পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে প্রতিবেশী ওই তিন ভাইয়ের কিল ঘুসি ও লাথিতে কামাল ব্যাপারী ঘটনাস্থলেই নিহত হন।

বড়াইগ্রাম থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহবুবুর রহমান জানান, খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নাটোর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। ঘটনার পর অভিযুক্ত তিন ভাই এলাকা ছেড়ে পালিয়েছেন। নিহতের পরিবার থানায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ৪০১৬ মামলা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৩:০১ অপরাহ্ণ
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ৪০১৬ মামলা

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে গত তিন দিনে ৪ হাজার ১৬টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।

তিনি জানান, গত বৃহস্পতিবার, শুক্রবার ও শনিবার (২০, ২১ ও ২২ ফেব্রুয়ারি) ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের অভিযানে এসব মামলা করা হয়। এছাড়া ৪৩২টি গাড়ি ডাম্পিং ও ১০৭টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে। ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‘পুলিশ কোনো দলের তল্পিবাহক হয়ে কাজ করবে না’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৩:০০ অপরাহ্ণ
‘পুলিশ কোনো দলের তল্পিবাহক হয়ে কাজ করবে না’

রাজশাহীর সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমির প্যারেড গ্রাউন্ডে রবিবার সকালে শিক্ষানবিশ সহকারী পুলিশ সুপারদের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, “পুলিশ কোনো দলের তল্পিবাহক হয়ে, কোনো দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন কিংবা তাদের অন্যায্য এবং অন্যায় নির্দেশনা পালন করতে গিয়ে অপেশাদার আচরণ ও বেআইনি কাজ করবে না।”

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজশাহীর সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমির প্যারেড গ্রাউন্ডে ৪০তম বিসিএস (পুলিশ) ব্যাচের শিক্ষানবিশ সহকারী পুলিশ সুপারদের (এএসপি) প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অভিবাদন গ্রহণ করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।

কুচকাওয়াজে ৪০তম বিসিএস (পুলিশ) ব্যাচের ৫৭ জন ছাড়াও ৩৮তম বিসিএস ব্যাচের তিনজন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেন।

এর আগে, গত ২০ অক্টোবর প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজের জন্য দিন ঠিক করা হয়েছিল। কিন্তু আগের রাতে হঠাৎ করে অনুষ্ঠান স্থগিত করে দেওয়া হয়। এরপর ২৪ নভেম্বর সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানের দিন ঠিক করা হয়। সেটিও পরে স্থগিত হয়। গত ১৫ ডিসেম্বর ৪০ ব্যাচের ২৫ জন প্রশিক্ষণার্থীর কাছে কৈফিয়ত তলবের চিঠি দেওয়া হয়। গত বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে প্রশিক্ষণরত ছয়জন এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ করা হয়। এরপর রবিবার প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হলো।

উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, “বাংলাদেশ পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী। যারা সুনির্দিষ্ট আইন মেনে চলেন। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশ রাষ্ট্রের সব নাগরিকের সার্বিক নিরাপত্তা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় নিরলসভাবে কাজ করবে।”

উপদেষ্টা প্রশিক্ষণের বিভিন্ন বিষয়ে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনকারী প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে পুরস্কার প্রদান করেন। এবার বেস্ট প্রবিশনার, বেস্ট অ্যাকাডেমিক ও বেস্ট শুটার হয়েছেন এএসপি রুহুল আমিন লাবু। ফিল্ড অ্যাক্টিভিটিস ও ঘোড়সওয়ারে শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত হয়েছেন এএসপি এম সায়েলিন।

অনুষ্ঠানে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম ও পুলিশ একাডেমির অধ্যক্ষ অতিরিক্ত আইজিপি মাসুদুর রহমান ভূঞা উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন- অতিরিক্ত আইজিপি আবু নাছের মোহাম্মদ খারেদ, বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ, ১১ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল এস এম আসাদুল হকসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা।