খুঁজুন
শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫, ৬ বৈশাখ, ১৪৩২

৫০ লাখ ডলারে মার্কিন গোল্ড কার্ড

তাহলে কি আওয়ামী লুটেরাদের আশ্রয়স্থল হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ?

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১১:৫৭ পূর্বাহ্ণ
তাহলে কি আওয়ামী লুটেরাদের আশ্রয়স্থল হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ?

ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অনেকেই পাগলা ঘোড়া বলেন। সম্প্রতি তার এক বক্তব্যে সেই পাগলা ঘোড়া ছুটে চলেছে আরও দ্রুত গতিতে। কারণ যুক্তরাষ্ট্রে ৫০ লাখ ডলারে গোল্ড কার্ড বিক্রি হবে! আর এমনটা হলে- ছাত্র জনতার যুগান্তকারী আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লুটেরাদের জন্য নির্বিঘ্ন আশ্রয়স্থল হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

একদলীয় শাসনব্যবস্থায় বিনা ভোটে টানা ১৬ বছরেরও বেশি সময়ে ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নিয়ে দলটির মন্ত্রী-এমপিসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা অবৈধ উপায়ে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। এই অবৈধ টাকা বিনিয়োগ করে যুক্তরাষ্ট্রে তারা যে আরাম-আয়েশেই বাকি জীবন কাটাবেন, তা নিঃসন্দেহে বলা যায়।

গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন, ৫০ লাখ ডলারে (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬০ কোটি টাকা) তিনি মার্কিন ‘গোল্ড কার্ড’ বিক্রি করবেন। এ কার্ডে মিলবে সেখানে স্থায়ী বসবাসের অনুমতি। দেওয়া হবে গ্রিনকার্ডের সুবিধাদি। খুলে যাবে যুক্তরাষ্ট্রে নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ। যা বড় বড় রাঘব বোয়াল, লুটেরাদের জন্য এক সুবর্ন সুযোগ।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের এ ঘোষণা এবং উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে তা হবে আওয়ামী লুটেরাদের জন্য পোয়াবারো। তারা তাদের অবৈধ পথে উপার্জিত অর্থ নিয়ে সেখানে হুমড়ি খেয়ে পড়বেন। শুধু তাই নয়, তাদের জন্য এখন নির্বিঘ্ন আশ্রয়স্থল হবে পৃথিবীর শীর্ষ ধনী দেশ যুক্তরাষ্ট্র। এটা রীতিমতো কালোটাকা সাদা করার ডিজিটাল অনুমতি। নিশ্চিত থাকুন, বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম হবে না।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা গোল্ড কার্ড বেচতে যাচ্ছি। যার দাম হতে পারে ৫০ লাখ ডলার। এটা আপনাকে গ্রিনকার্ডের সুযোগ-সুবিধা দেবে, সঙ্গে করে দেবে নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ। ধনী লোকজন এ কার্ড কিনে আমাদের দেশে আসতে পারবে।’ আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে এ কর্মসূচির বিস্তারিত প্রকাশিত হবে বলেও জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন ইবি-৫ অভিবাসী বিনিয়োগকারী ভিসাকে ‘গোল্ড কার্ডে’ পরিণত করার ভাবনার কথা জানান। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবর অনুযায়ী, ইবি-৫ কর্মসূচিতে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দেওয়া বিদেশিদের গ্রিনকার্ড মিলত, যার মাধ্যমে দেশটিতে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পাওয়া যেত।

এ প্রসঙ্গে মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিক বলেন, ‘ইবি-৫ কর্মসূচি, এটি পুরোপুরি বাকোয়াজ, মিথ্যা আর জালিয়াতিতে ভরা। এর মাধ্যমে খুব কম অর্থে গ্রিনকার্ড মেলে। এজন্যই প্রেসিডেন্ট এই বাজে ইবি-৫ কর্মসূচির জায়গায় অন্য কিছুর কথা বলেছেন। আমরা ইবি-৫ কর্মসূচি বাতিল করে এর বদলে গোল্ড কার্ড আনতে যাচ্ছি।’

মার্কিন প্রেসিডেন্টের গোল্ড কার্ড বিক্রির এ উদ্যোগে বাংলাদেশের কারা লাভবান হবেন-এমন প্রশ্নের জবাবে সাবেক সচিব ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক আবু আলম শহীদ খান বৃহস্পতিবার দেশের শীর্ষ একটি জাতীয় দৈনিককে বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশেই টাকার বিনিময়ে নাগরিকত্ব দেওয়া এবং সেখানে ব্যবসা-বাণিজ্য করার সুযোগ আছে। আমেরিকায়ও এ ধরনের সুযোগ ছিল। এখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আরও বেশি টাকার বিনিময়ে নাগরিকত্বসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেবেন বলে ঘোষণা করেছেন।

তিনি এখনো বিস্তারিত নীতিমালা ঘোষণা করেননি। নীতিমালা দেখার পর এ বিষয়ে মন্তব্য করা সহজ হবে। তবে সাধারণ ধারণা থেকে আমরা দেখেছি, অবৈধ উপায়ে উপার্জিত অর্থ যাদের রয়েছে, মূলত তারাই এ ধরনের সুযোগ লুফে নেয়। আমাদের দেশেও যারা ক্ষমতার সঙ্গে থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থবিত্তের মালিক হয়েছে, তাদের জন্য এটি একটি বড় সুযোগ। নিঃসন্দেহে তারা এ সুযোগ কাজে লাগাবেন।

হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির আঞ্চলিক সংগঠক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন ৫০ লাখ ডলারে মার্কিন ‘গোল্ড কার্ড’ বিক্রি করবেন। এখনো তিনি নীতিমালা ঘোষণা করেননি। হয়তো শীঘ্রই তা বাস্তবায়ন শুরু হবে। আর এই সুযোগ কাজে লাগাবে অসংখ্য দুর্নীতিপরায়ন ব্যক্তি।

আমরা জানি, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে টাকার বিনিময়ে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। এমনকি সেসব দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য করার সুযোগ দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে অর্থের উৎস দেখাতে হয় না। মূলত ওই দেশগুলো নিজেদের স্বার্থেই এৃনটা করে থাকেন। ডোনাল্ড ট্রাম্পও সম্ভবত তাই চাইছেন। যে কোনো মূল্যে তার দেশে টাকা আনতে তিনি টাকার বিনিময়ে গোল্ড কার্ড বিক্রি করবেন। মূলত দুর্নীতিবাজ এবং কালোটাকার মালিকরাই এ ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে থাকেন। বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষিতে পলাতক সরকারের বাহিনী সবাই হয়তো ওইদিকেই পা বাড়াবে।

বাস্তবতা হলো- ১৬ বছরেরও বেশি সময় ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নিয়ে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা অবৈধ উপায়ে বিপুল পরিমাণ অর্থবিত্তের মালিক হয়েছেন। তারা ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেওয়া এই সুযোগ লুফে নেবেন। বলা যেতে পারে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের এ ঘোষণা পলাতক আওয়ামী লীগের দুর্নীতিবাজ নেতাদের জন্য পোয়াবারোর মতোই। তারা এখন সেখানে হুমড়ি খেয়ে পড়বেন। তাদের জন্য এখন নির্বিঘ্ন আশ্রয়স্থল হবে যুক্তরাষ্ট্র।

গত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপি এবং নেতারা অবৈধ উপায়ে যে পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেছেন, তাদের কাছে ৫০ লাখ ডলার কোনো টাকাই নয়। দুর্নীতির মাধ্যমে উপার্জিত অর্থ তারা ওখানে বিনিয়োগ করবে। দেশ থেকে টাকা নিয়ে যাবে। নির্বিঘ্নে ব্যবসা-বাণিজ্য করবে। দুর্নীতির টাকায় তারা এই দেশেও ভালো ছিল, এখন ওখানে আরও ভালো থাকবে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হলেন সাংবাদিক মুহাম্মদ আবু আবিদ

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:৫৪ অপরাহ্ণ
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হলেন সাংবাদিক মুহাম্মদ আবু আবিদ

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র (গনমাধ্যম ও সোশাল মিডিয়া) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মুহাম্মদ আবু আবিদ।

গত ১৫ই এপ্রিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এর প্রশাসন-১ শাখা থেকে সিনিয়র সহকারী সচিব মোঃ সাইফ উদ্দিন গিয়াস স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, মুহাম্মদ আবু আবিদ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সরকারের কার্যক্রম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুলে ধরা এবং অস্তিত্বহীন তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে অপপ্রচার রোধে কার্যকর ব্যবস্থা উদ্যোগ গ্রহন করবেন।

এই নিয়োগের শর্তসমূহ উক্ত নিয়োগপত্র দ্বারা নির্ধারিত বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।

সমাজ পরিবর্তনের লক্ষ্যে মুহাম্মদ আবু আবিদ প্রতিষ্ঠা করেছেন দূর্বার তারুণ্য ফাউন্ডেশন। দীর্ঘ ৮ বছর সাংবাদিকতার জীবনে জাতীয় ও আঞ্চলিক বহু গণমাধ্যমে তিনি কাজ করেছেন।

বর্তমানে তিনি ঢাকা থেকে প্রকাশিত মিডিয়াভুক্ত একটি পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ও অনলাইন চীফ, টেলিভিশন রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ট্র্যাব)-এর মুখপাত্র ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির মুখপাত্র ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।

মুহাম্মদ আবু আবিদ এর জন্ম চট্টগ্রাম হলেও তার পৈত্রিক নিবাস পটুয়াখালীতে। ইতিমধ্যেই তার সামাজিক কাজ অনলাইন জগৎ এ ব্যাপক প্রশংসা পেয়েছে।

এছাড়াও সামাজিক কাজে ইউনিক আইডিয়া গ্রহন ও বাস্তবায়নের জন্য আন্তর্জাতিক ও জাতীয় নানা সম্মাননায় তিনি ভূষিত হয়েছেন।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নিয়োগে তার এই সংগ্রামী ও মানবিক পথচলা এবং তারুণ্যে উদ্দীপ্ত অনলাইন সম্পর্কিত জ্ঞান ও গণমাধ্যম সমন্বয়ের গুন, সব মিলিয়ে যুগান্তকারী এক পরিবর্তন আনবে, এটাই সবার প্রত্যাশা।

কাওয়াকোলার চরাঞ্চলের বড়কয়ড়াতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:৪৮ অপরাহ্ণ
কাওয়াকোলার চরাঞ্চলের বড়কয়ড়াতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কাওয়াকোলা ইউনিয়নের যমুনা নদীর ওপার দূর্গম চরাঞ্চল বড়কয়ড়াতে দিনব্যাপী দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের জন্য “দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়।

ড: ফজলুর রহমান ফাউন্ডেশন, সিরাজগঞ্জের আয়োজনে এবং এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম- ইডিপি সাবির্ক সহযোগিতায় এবং জার্মানে বসবাসরত ড. ফজলুর রহমানের পরিবর্গের অর্থায়নে

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল)  শুক্রবার সকাল হতে বিকেল পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য মেডিকেল ক্যাম্পে  ২৩০ জন রোগীকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যপরীক্ষা ও ঔষুধ প্রদান করা হয়। এছাড়াও ডায়াবেটিস পরিক্ষা ও স্বাস্থ্য সচেতনতা মূলক প্রচারপত্র বিলি করা হয়। উক্ত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প উদ্বোধন করেন- ইডিপি’র নির্বাহী পরিচালক  আবু জাফর খান। মেডিকেল  ক্যাম্প উদ্বোধনকালে স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। 

উক্ত  মেডিকেল ক্যাম্পে রোগী দেখেন, ডা: দীপক কুমার সাহা, এমবিবিএস (রাজ), এফএমডি (ফ্যামিলি মেডিসিন), জিওসি (ডার্মোটলজি) ঢাকা, ডিএমইউ (আলট্রাসনোগ্রাফি) জেনারেল ফিজিশিয়ান, মেডিসিন, নিউরো মেডিসিন, কিডনি, গ্যাস্ট্রোলজি, বাত ব্যাথা চর্ম ও যৌন রোগে বিশেষ অভিজ্ঞ।  এবং ডা: জয়শ্রী, এমবিবিএস (রাজ),  সিএমইউ, মহিলা ও শিশু রোগে অভিজ্ঞ চিকিৎস। আরো রোগী দেখেন, ডা. মোঃ পারভেজ শেখ এমবিবিএস, পিজিটি (শিশু)উচ্চতর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত রংপুর মেডিকেল কলেজ। উক্ত   ক্যাম্প পরিচালনায় আরো দায়িত্ব পালন করেন,  দু’জন মেডিক্যাল এসিস্ট্যান্ট, একজন অভিজ্ঞ ফার্মাস্টি ও ড. ফজলুর রহমান ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ। এছাড়াও অত্র  এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এই ক্যাম্প পরিচালনায় সহযোগিতা করেন। অনুষ্ঠানটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ায় ফাউন্ডেশনের পরিচালক জনাব খান, এই আয়োজনে সহায়তাকারীদের সকলকে ধন্যবাদ জানান।

গুরুদাসপুরে ইজরায়েলী পণ্য বয়কট ও ফিলিস্তিনিদের প্রতি দোয়া মাহফিল

সাইফুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:৪৫ অপরাহ্ণ
গুরুদাসপুরে ইজরায়েলী পণ্য বয়কট ও ফিলিস্তিনিদের প্রতি দোয়া মাহফিল

নাটোর জেলার গুরুদাসপুর উপজেলার ১ নং নাজিরপুর ইউনিয়নের চন্দ্রপুর বীরবাজারে আজ ১৮-০৪-২৫ইং রোজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে চারপার্শ্বের মসজিদের মুসল্লিগণ বীরবাজারে এসে জমায়েত হোন।

উপস্থিত মুসল্লিগণ প্রথমে বীর বাজারের পশ্চিম পাশ থেকে বিরাট একটি র‍্যালী নিয়ে ইজরায়েলী পণ্য বয়কট,ফিলিস্তিনিদের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদে স্লোগানে শ্লোগানে বাজার অতিক্রম করেন। 

বিশাল র‍্যালীটি মিছিল শেষে বীরবাজারের দুধবাজারে এসে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন।বক্তব্য রাখেন হাফেজ মাওলানা আরিফ হোসাইন, খতিব রাজশাহী পাড়া জামে মসজিদ, বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির নাজিরপুর ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক মোঃ ইমান আলী (দুলু), 

বক্তব্য রাখেন হাফেজ মাওলানা মুফতি মোঃ ইউসুফ আলী,খতিব পূর্ব ডুবারপাড়া জামে মসজিদ, বক্তব্য রাখেন জামায়েতে ইসলামীর চন্দ্রপুর ২নং ওয়ার্ড সভাপতি এবং নাজিরপুর আলিম মাদ্রাসার শিক্ষক জনাব মাওলানা মোঃ ইব্রাহিম হোসেন, বক্তব্য রাখেন জনাব মোঃ শহিদুল ইসলাম শিক্ষক হোলাইগাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়, বক্তব্য রাখেন হাফেজ মাওলানা সাব্বির হোসেন বেলালী, নাটোর।এছাড়াও উপস্থিত গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ বক্তব্য রাখেন, 

বক্তব্য শেষে দেশের সার্বিক মঙ্গল কামনা ও নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের জন্য মহান সৃষ্টি কর্তার নিকট সাহয্য প্রার্থনা করে দোয়া মাহফিল করেন মাওলানা শাহাদাত হোসাইন, খতিব ডুবারপাড়া জামে মসজিদ।