খুঁজুন
মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫, ৪ চৈত্র, ১৪৩১

ভারতের কারণে বাঁচল বাংলাদেশের সেনাপ্রধান!

ভারতীয় ভুঁইফোড় মিডিয়ার ডাহা মিথ্যাচার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫, ১০:৩২ পূর্বাহ্ণ
ভারতীয় ভুঁইফোড় মিডিয়ার ডাহা মিথ্যাচার

স্বাধীনতার শুরু থেকেই বাংলাদেশ নিয়ে চরম এক অস্বস্তিতে রয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারত। বাংলাদেশকে তাদের করায়ত্বে নিতে, নানাভাবে খন্ডিত করতে ভারতের ষড়যন্ত্রের কোনো কমতি নেই। এমনকি দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নিয়ন্ত্রণ করে আসছে ভারত। ভারতীয় “র” এর এজেন্ট দিয়ে বুদ করে রেখেছে বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টর। আর সেই আগুনে ঘি ঢালে ভারতীয় কিছু বাটপার মিডিয়া, কিছু ভুঁইফোড় মিডিয়া। সম্প্রতি তেমনি একটি ভুয়া, মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক প্রতিবেদন করেছে ভারতের কথিত একটি অনলাইন পোর্টাল India Hood. সবাইকে সচেতন করার স্বার্থে প্রতিবেদনটি হুবহু তুলে ধরা হলো।

“বাংলাদেশের সেনা প্রধান ওয়াকার-উজ-জামানকে উৎখাতের চেষ্টা করেছিলেন ওপার বাংলার সেনাবাহিনীর অসাধুরা। তবে ভারত (India) সেই চেষ্টা নস্যাৎ করেছে। সূত্রের খবর, ওপার বাংলার সেনাপ্রধান বারংবার মৌলবাদীদের সতর্ক করে এসেছেন। কথায় বুঝিয়ে দিয়েছেন, বাড়াবাড়ি করলে বাংলাদেশি সেনা ল অ্যান্ড অর্ডারে হস্তক্ষেপ করবে।

এরই মধ্যে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা ISI-র সাথে পরিকল্পনা করে জামানকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছিলেন সেদেশের সেনা বাহিনীর অন্যতম কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফয়জুর রহমানসহ বেশ কয়েকজন সেনা সদস্য। তবে ভারত সেই চেষ্টায় জল ঢেলেছে। কীভাবে? রইল বিস্তারিত।

জামানকে উৎসখাতের পরিকল্পনা বাঞ্চাল করে ভারত?

দীর্ঘদিন ধরে ওপার বাংলার রাজনীতিতে বিদ্বেষের হাওয়া বইছে। পারস্পরিক রেষারেষি থেকে শুরু করে ক্ষমতা দখলের লোভ সবই এখন বাংলাদেশের রাজনীতিতে নিয়মিত। এবার সেই রেশ ঢুকে পড়েছে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীতেও। দীর্ঘ সময় ধরে ওপার বাংলার সেনাপ্রধান জামানকে উৎখাতের চেষ্টা করে চলেছেন কিছু অসাধু সেনা সদস্য।

যাদের নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর অন্যতম কর্মকর্তা তথা লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফয়জুর রহমান। অভিযোগ, পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার সাথে যোগাযোগ রেখেই গভীর পরিকল্পনার পর জামানকে সরানোর জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছিলেন ফয়জুর। যেই খবর কোনও ভাবে পেয়ে যান ভারতীয় গোয়েন্দারা।

আর এরপরই ব্যক্তিগতভাবে বাংলাদেশের সেনাপ্রধানকে সতর্ক করতে থাকেন ভারতীয় গোয়েন্দা বিভাগের অফিসাররা। সূত্রের খবর, জামানের বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্র হচ্ছে সে বিষয়ে আমেরিকা ও ইউরোপের অন্যান্য দেশ গুলিকেও জানানো হয়। পরবর্তীতে পশ্চিমী দুনিয়া থেকে মহম্মদ ইউনূসের কাছে বার্তা আসে আপনার আর্মি চিফের বিরুদ্ধে ক্যু হতে চলেছে।

শোনা যায় ভারতীয় গোয়েন্দারাই নাকি ঢাকা থেকে জামানের সাথে আমেরিকান সেনা অফিসারদের কথা বলিয়ে দিয়েছিলেন। সূত্র বলছে, ভারতীয় গোয়েন্দা অফিসাররা প্রথম পদক্ষেপ নেওয়ার পরই বাংলাদেশের সেনাপ্রধানের কমিউনিকেশন ডিভাইস ট্যাপ করার কাজ শুরু হয়। বেশ কয়েকটি সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, ভারতের পরামর্শে 13 মার্চ সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকে গিয়েছিলেন জামান।

দেখানো হয়েছিল তিনি সেখানে মোতায়েন হওয়া বাংলাদেশের শান্তিসেনার সাথে কথা বলতে যাচ্ছেন। কিন্তু গোটা বিষয়টা ছিল রিপাবলিকে তাঁর সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলেন আমেরিকান আর্মির শীর্ষ অফিসাররা। সেখানে মায়ানমারের পরিস্থিতি যাতে হাতের নাগালের বাইরে না যায় সে বিষয়েও আশ্বাস দিয়েছিলেন জামান। সূত্রের খবর, বাংলাদেশের পাকপন্থী আর্মি অফিসাররা সেই খবর জেনে গিয়েছিলেন।

আর এরপরই তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের জাল তৈরি হয়। শোনা যায়, জামান দেশে ফিরলেই তাঁকে গ্রেফতার করার ছক করছিলেন বাংলাদেশের সেনা অফিসাররা। সূত্র বলছে, এই খবরও নাকি পেয়ে গিয়েছিলেন ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকরা। তড়িঘড়ি ভারতের পরামর্শে ঢাকার বদলে তেজগাঁও এয়ারবেসে নামানো হয় বাংলাদেশের সেনাপ্রধানকে।

পরবর্তীতে বিরাট সিকিউরিটি নিয়ে ঢাকায় পৌঁছান জামান। তবে ওপার বাংলার বেশ কয়েকটি সূত্র বলছে, এখনও পর্যন্ত প্রাণের ঝুঁকি রয়েছে জামানের। আগামী দিনে তাঁর সাথে কী হবে সে ব্যাপারে যথেষ্ট চিন্তিত ভারত থেকে শুরু করে অন্যান্য শুভাকাঙ্ক্ষী দেশগুলি।”

মন্তব্য: ভারতীয় ভুঁইফোড় মিডিয়ার গুজবময় কথিত সংবাদ থেকে বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করা হলো।

ইসলামি শক্তি, আলেমদেরকে কটাক্ষ

হঠাৎ দুই ছাত্র উপদেষ্টা’র পদত্যাগ দাবিতে তোলপাড়

মোঃ হাসানুজ্জামান, বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫, ৭:৪৭ অপরাহ্ণ
হঠাৎ দুই ছাত্র উপদেষ্টা’র পদত্যাগ দাবিতে তোলপাড়

অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করেছে গণঅধিকার পরিষদ। আজ মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) গণঅধিকার পরিষদের রাজধানীর বিজয়নগর কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান দলের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান ও মুখপাত্র ফারুক খান।

রাশেদ খান অভিযোগ করেন, উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ইসলামি শক্তিকে সহ্য করতে পারছেন না এবং আলেম-ওলামা, মাদরাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে কটাক্ষ করেছেন।

তিনি আরও বলেন, “মাহফুজ আলম জাতীয় ঐক্য সংহতি ধ্বংস করেছেন এবং একজন বিতর্কিত ব্যক্তি হিসেবে সরকারের উপদেষ্টা পদে বহাল থাকা উচিত নয়।” তিনি দাবি করেন, উপদেষ্টা হিসেবে মাহফুজ আলমের কর্মকাণ্ড দেশের জন্য ক্ষতিকর এবং তার পদত্যাগ হওয়া উচিত।

গণঅধিকার পরিষদের এই নেতা জানান, “উপদেষ্টা মাহফুজ আলম সরকার, হেফাজত, জামায়াত এবং বিএনপি সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের বিরুদ্ধে বারবার কটাক্ষ করেছেন। এই ধরনের বক্তব্য দেশের ভিতরে অনৈক্য সৃষ্টি করছে এবং সরকারকে বিভক্ত করছে।”

এদিকে, গণঅধিকার পরিষদের মুখপাত্র ফারুক হাসানও একই ধরনের অভিযোগ তুলে বলেন, “আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া এবং মাহফুজ আলম—এই দুই ছাত্র উপদেষ্টার দ্রুত পদত্যাগ করা উচিত।” তিনি বলেন, “এরা কখনো জনগণের স্বার্থে কাজ করেননি, বরং বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছেন। তাই তাদের পদত্যাগ করা প্রয়োজন।”

এদিনের সংবাদ সম্মেলনে রাশেদ খান বলেন, “আমরা সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠনের দাবি জানাচ্ছি। প্রয়োজনে একটি নতুন নিরপেক্ষ সরকার গঠন করা উচিত।” এই মন্তব্যে তিনি সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের অকার্যকারিতা এবং দুর্বলতা তুলে ধরেন।

গণঅধিকার পরিষদের নেতারা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া এবং মাহফুজ আলমের বিরুদ্ধে আরও কিছু অভিযোগ তুলে ধরেছেন। যেখানে তারা বিশেষ করে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এবং আন্দোলনের বিরুদ্ধে বিরূপ মন্তব্য করেছেন। এসব বক্তব্যের কারণে সমাজে বিশৃঙ্খলা এবং উত্তেজনা সৃষ্টি হতে পারে বলে তারা মনে করছেন। বিশেষ করে সম্প্রতি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সহ বেশ কিছু বিষয় নিয়ে মাহফুজ আলমের বিতর্কিত মন্তব্যে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন উত্তেজনার পারদ সৃষ্টি হয়েছে।

পরিবহন মালিক শ্রমিকদের অঙ্গীকার

বিগত সময়ের তুলনায় এবারের ঈদযাত্রা হবে নির্বিঘ্ন, হয়রানি মুক্ত

মহানগর প্রতিনিধি, ঢাকা
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫, ৫:১৬ অপরাহ্ণ
বিগত সময়ের তুলনায় এবারের ঈদযাত্রা হবে নির্বিঘ্ন, হয়রানি মুক্ত

আসন্ন ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে রাজধানীর সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের নিয়ে সচেতনতামূলক আলোচনা সভা করেছে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি। মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল ভবনে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় ঈদের ছুটিতে বাস টার্মিনালে ঘরমুখো যাত্রীদের হয়রানি ও অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধ, ছিনতাই ও অজ্ঞান পার্টি থেকে পরিবহন চালক-শ্রমিক-যাত্রীকে রক্ষা, নারীদের নিরাপদে যাতায়াত নিশ্চিত করার বিষয় গুলোকে গুরুত্ব দেন বক্তারা।

বক্তারা বলেন, বিগত বছরগুলোতে ঈদের ছুটিতে ঢাকার বাস টার্মিনালগুলোতে যাত্রী হয়রানি চরমে ছিল। যাত্রীদের জিম্মি করে সরকার নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত টাকা আদায় করতেন পরিবহন মালিক-শ্রমিকেরা। আর কোনো যাত্রী প্রতিবাদ করলে তাকে হয়রানি-লাঞ্ছিত করা হতো। এ ছাড়া সড়কে বিশৃঙ্খলার কারণে দুর্ঘটনায় হাজারো মানুষের জীবন গেছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণ চায় ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি। এ জন্য পরিবহন খাতের সব অংশীজনের সহযোগিতা দরকার। সবাই সহযোগিতা করলে ঈদযাত্রা নিরাপদ হবে।

ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সসাধারণ সম্পাদক মো. সাইফুল আলমের সঞ্চালনায় ওই সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সম্মিলিত শ্রমিক পরিষদের প্রধান সমন্বয়ক শামছুর রহমান শিমুল বিশ্বাস।

এ ছাড়া সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. সরওয়ার, ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি এম এ বাতেন, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আব্দুর রহিম বক্স দুদু ও সাধারণ সম্পাদক হুমায়ূন কবির খান প্রমূখ।

র‍্যাব-১২’র অভিযানে সিরাজগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে একজন গ্রেফতার

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,,সিরাজগঞ্জঃ
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫, ৩:১২ অপরাহ্ণ
র‍্যাব-১২’র অভিযানে সিরাজগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে একজন গ্রেফতার

সিরাজগঞ্জে ১৭ মার্চ সোমবার রাতে র‌্যাব-১২’র সদর কোম্পানির একটি চৌকস আভিযানিক দল “সিরাজগঞ্জ জেলার সদর থানাধীন পূর্নবাসন সায়দাবাদ এলাকার মোঃ আলী আশরাফ এর বাড়িতে” অবস্থান করে একদল ডাকাত ডাকাতি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে সঙ্গীয় অফিসার ফোর্সসহ সিরাজগঞ্জ জেলার সদর থানাধীন পূর্নবাসন সায়দাবাদ এলাকায় তার বাড়িতে পৌঁছা মাত্র কয়েকজন ডাকাত র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টাকালে ০১ জনকে গ্রেফতার করা হয় এবং বাকী অজ্ঞাত ৭/৮ জন ডাকাত পালিয়ে যায়। ধৃত ০১নং আসামী মোঃ আলী আশরাফ (৩৭)‘কে ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদে তার দেওয়া তথ্য মতে তার বাড়িতে সাক্ষীদের উপস্থিতে তল্লাশিকালে তার বাড়ির শয়ন কক্ষ হতে ১। ২টি গ্যাস গানের ব্যবহৃত সেল, ২। সিলিং ফ্যান ৭টি, ৩। মোটোরলা নষ্ট ওয়াকিটকি ১টি, ৪। ২টি ছোড়া ৫। ২টি হাসুয়া  ৬। ২টি র‌্যাদ ৭। ২টি স্কু ডাইভার ৮। ১টি টেষ্টার ৯। ২টি কাটিং প্লায়াস ১০। ০১টি খুর, ১১। ০১টি মোটরসাইকেল চুরির মাস্টার কি, ১২। ০১ হর্সের মোটর, ১৩। ০১ টি ০২ হর্স পাওয়ারের সাব মার্সেবল পাম্প, ১৪। লোহাকাটা গ্রান্ডিং মেশিন ০১টি, ১৫। ০৮ পিচ এসডিএম আই ক্যাবল বক্সসহ, ১৬। ০৮ পোর্ট সুইচ ০১ টি, ১৭। ক্যাবল ৫০ গজ, ১৮। ওয়েব ক্যামেরা ০১টি, ১৯। ০৪টি স্মার্ট ফোন ২০। ০১টি মোটরসাইকেলসহ র‌্যাব-১২ সিরাজগঞ্জ এর আভিযানিক দল গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। ধৃত ০১নং আসামীকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, অজ্ঞাত ৭/৮ জনসহ তারা প্রত্যেকেই আন্তঃ জেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য। গ্রেফতারকৃত আসামী ১। মোঃ আলী আশরাফ (৩৭), পিতা- মৃত আবুল হোসেন, সাং- পুর্নবাসন সায়দাবাদ, থানা ও জেলা সিরাজগঞ্জ।
 প্রাথমিকভাবে  জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, আসামীগণ পরস্পর যোগসাজসে দীর্ঘদিন যাবৎ ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে গিয়ে ডাকাতি করে আসছে।
গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে সিরাজগঞ্জ জেলার সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।