খুঁজুন
রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ১৪ বৈশাখ, ১৪৩২

কলুষিত রেকর্ড ভাঙলেন মহিউদ্দিন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিবির সেক্রেটারির হল ছাড়ার ছবি ভাইরাল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:৩৫ অপরাহ্ণ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিবির সেক্রেটারির হল ছাড়ার ছবি ভাইরাল

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) দীর্ঘদিনের একটি আলোচিত সংস্কৃতি ছাত্রত্ব শেষে হওয়ার পরেও ছাত্ররা হলে সিট দখল করে রাখা। শুধুমাত্র ছাত্রনেতারাই নন, চাকরিপ্রার্থী সাধারণ শিক্ষার্থীরাও এ প্রথায় অভ্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন। তবে গত বছরের জুলাই মাসের ছাত্র-আন্দোলনের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে ধীরে ধীরে পরিবর্তন আসছে।

এই নতুন বাস্তবতায় ব্যতিক্রমী এক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন খান। স্নাতকোত্তরের ফল প্রকাশের পরপরই তিনি নিজ উদ্যোগে হল ছেড়ে দিয়েছেন। ছাত্ররাজনীতিতে এমন সচেতন পদক্ষেপের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশংসায় ভাসছেন তিনি।

গত ২২ এপ্রিল প্রকাশিত স্নাতকোত্তর ফলাফলে মহিউদ্দিন খান ৩.৯৭ সিজিপিএ নিয়ে ব্যাচে প্রথম হন। এরপর ২৫ এপ্রিল শুক্রবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক আইডি থেকে এক পোস্টে হল ছাড়ার ঘোষণা দেন তিনি।

তার এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে ফেসবুকের এক মন্তব্যে সাইফুল ইসলাম লিখেছেন, “আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সেক্রেটারি হিসেবে এখনও হলে অবস্থান করলে হয়তো বাধা দেয়ার সাহস কারও থাকতো না। কিন্তু নিজের থেকেই সাধারণ শিক্ষার্থীর মতো হল ছাড়ছেন—এটাই বড় মানসিকতা।”

আরেকজন মেহেদুল ইসলাম লেখেন, “সেই ছাত্রলীগের ভয়াল গণরুম-গেস্টরুম কালচার আর ফিরে না আসুক। ছাত্রত্ব শেষ হওয়ার সাথে সাথে হল ছেড়ে দেয়া—নতুন বন্দোবস্তের ক্ষুদ্র পদক্ষেপ।”

নিজের ফেসবুকে দেওয়া এক দীর্ঘ পোস্টে মহিউদ্দিন খান লেখেন, “হলের সুন্দর এই পরিবেশ চলমান থাকবে যদি ছাত্রজীবন শেষ হওয়ার পর আমরা নিয়ম মেনে হল ছেড়ে দিয়ে অনুজদের অধিকার বুঝিয়ে দিই। আর্থসামাজিক বাস্তবতায় সিদ্ধান্তটা কঠিন মনে হলেও, যারা ছাত্রলীগের জুলুম সহ্য করেছে, তারা আর নতুন জুলুমের জন্ম দিতে পারে না।”

তিনি আরও জানান, প্রথম বর্ষে হলে ওঠার ১২-১৩ দিনের মধ্যে গেস্টরুমের ভয়াবহতা তাকে হল ছাড়তে বাধ্য করেছিল। এরপর দ্বিতীয় বর্ষের শেষদিকে লিগ্যাল এলিমেন্টে থাকার সুযোগ পেলেও ২০২৩ সালের ২৩ জানুয়ারি এক ভয়াবহ রাতের কথা উল্লেখ করে বলেন, “শাহরিয়াদ ও মাহমুদের উপর ছাত্রলীগ যে নির্যাতন চালায়, তার জেরে আমাকেও ঝুঁকির মুখে হল ছাড়তে হয়েছিল। মাসের পর মাস হলমুখো হওয়া যায়নি।”

স্নাতকোত্তর শেষ করার পর নিয়ম অনুযায়ী হল ত্যাগ করেছেন বলেও জানান তিনি। তার ভাষায়, “ছাত্রলীগ হলে সিট নিয়ন্ত্রণ করে শিক্ষার্থীদের উপর দখলদারি কায়েম করতো। কিন্তু জুলাইয়ের পর হলে এখন নিয়মতান্ত্রিকতা ফিরে এসেছে। গণরুম-গেস্টরুমের সেই জঘন্য চর্চা আর নেই। এখন সবাই নিয়মমাফিক হলে থাকার সুযোগ পাচ্ছেন।”

মহিউদ্দিন খানের হল ছাড়ার এই পদক্ষেপকে অনেকে দেখছেন একটি ইতিবাচক বার্তা হিসেবে, যেখানে ছাত্ররাজনীতির নেতারা নিয়মকানুন মেনে চলার মাধ্যমে একটি সুস্থ সংস্কৃতি গড়তে অগ্রণী ভূমিকা রাখছেন।

জামায়াতের সমাবেশে সন্তোষ শর্মা, ক্ষমা চেয়ে দেওয়া পোস্ট ডিলিট করলেন রেজাউল করিম

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:০৮ পূর্বাহ্ণ
জামায়াতের সমাবেশে সন্তোষ শর্মা, ক্ষমা চেয়ে দেওয়া পোস্ট ডিলিট করলেন রেজাউল করিম

সম্প্রতি জামায়াতে ইসলামীর প্রীতি সমাবেশে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ও কালবেলার বিতর্কিত সম্পাদক সন্তোষ শর্মার উপস্থিতি নিয়ে বির্তক তৈরি হয়েছে। বিষয়টি নানা মহলে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে ক্ষমা চেয়ে পোস্ট করেন শিবিরের সাবেক সভাপতি এবং জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম। তবে স্ট্যাটাসটি দেওয়ার কিছু সময় পরই সেটি ডিলিটও করে দেন তিনি। যা নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক।

শনিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে রেজাউল করিমের দেওয়া স্ট্যাটাসটি পাঠকের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো-

‘সন্তোষ শর্মার সঙ্গে আমার কখনো দেখা হয়নি। সম্প্রতি অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তার উপস্থিতি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক সমালোচনা ও বিতর্ক চলছে। এরই মধ্য দিয়ে বেরিয়ে আসছে সন্তোষ শর্মার নানাবিধ বিতর্কিত ভূমিকা। বিশেষ করে এ দেশের শ্রদ্ধেয় আলিম-ওলামাদের ওপর নির্যাতনের ক্ষেত্রে তার সম্পৃক্ততার কথাও। কিন্তু ভালো হতো ক্ষতিগ্রস্তরা যদি আগেই তার ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতেন, তাহলে এরকম একজন ব্যক্তি হয়তো আমাদের প্রোগ্রামে আসার সুযোগও দিত না। আমরা আরও সতর্ক হতে পারতাম। এই অনাকাঙ্ক্ষিত ভুলের জন্য আবারো দুঃখ প্রকাশ করছি।

আজকেও আমি লিখছি- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি ইনসাফভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে বদ্ধপরিকর। আমাদের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ ও নেতাকর্মীরা অকাতরে শাহাদাত বরণ করেছেন। তাই জামায়াত তার নীতি, আদর্শ ও ঐতিহ্যের সঙ্গে কোনো কম্প্রোমাইজ করেনি, করবে না ইনশাআল্লাহ। কোনো একটি বিষয় ও কোনো ব্যক্তির জামায়াতের মিটিংয়ে উপস্থিতিকে কেন্দ্র করে আমাদের দীর্ঘ অবদান ও ভূমিকাকে খাটো করে দেখার সুযোগ আছে কি? শুধু আবেগ নয়, বাস্তবতার নিরিখে সমালোচনার অনুরোধ করছি। আসুন সব মজলুম জুলাই বিপ্লবে আমরা ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে একসঙ্গে যেভাবে ঐক্যবদ্ধ ছিলাম, ইনসাফভিত্তিক বাংলাদেশ বিনির্মাণেও এগিয়ে যাব ইনশাআল্লাহ’।

ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন একযোগে ভিসি, ডিন ও বিভাগীয় প্রধানদের পদত্যাগ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:০০ পূর্বাহ্ণ
ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন একযোগে ভিসি, ডিন ও বিভাগীয় প্রধানদের পদত্যাগ

এক ছাত্রীর ফেসবুক স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে বেসরকারি ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) উপাচার্য, অনুষদের ডিন এবং বিভাগীয় প্রধানরা একযোগে পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৬ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৯টার পর ইউআইইউ’র অফিসিয়াল ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।

ফেসবুকের ওই পোস্টে ইউআইইউ জানিয়েছে, ‘ইউআইইউ-এর উপাচার্য পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অযৌক্তিক দাবির প্রতিবাদে, সকল ডিন, প্রধান এবং পরিচালকরা যৌথভাবে তাদের প্রশাসনিক পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন।’

পদত্যাগকৃতদের মধ্যে রয়েছেন-সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আবুল কাসেম মিয়া, সিএসই বিভাগের প্রধান ড. মুহাম্মদ নুরুল হুদা, ইনস্টিটিউট ফর অ্যাডভান্স রিসার্চের (আইএআর) নির্বাহী পরিচালক এবং এমেরিটাস অধ্যাপক ড. এম রিজওয়ান খান, স্কুল অব বিজনেজ অ্যান্ড ইকোনমিকসের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসা, স্কুল অফ হিউম্যানিটিজ অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেসের ডিন অধ্যাপক ড. হামিদুল হক, স্কুল অব সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন অধ্যাপক ড. হাসান সারোয়ার, মিডিয়া স্টাডিজ অ্যান্ড জার্নালিজম বিভাগের (এমএসজে) বিভাগীয় প্রধান ড. শেখ মো. শফিউল ইসলামসহ আরও অনেকে।

এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের এক ছাত্রীর বাবা মারা যান। ওই ছাত্রী মিডটার্ম পরীক্ষা পরে দেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বরাবর একটি আবেদন করেন। বিষয়টি নিয়ে পরবর্তীতে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিলে সেটি ভাইরাল হয়ে যায়। এরপর শিক্ষার্থীরা আন্দোলন শুরু করেন। সেই আন্দোলনের মুখে আজ একযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ সংশ্লিষ্টরা একযোগে পদত্যাগ করলেন।

ইলিয়াস, জুলকারনাইনসহ অ্যাক্টিভিস্টদের নিয়ে হান্নানের পোস্ট

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:১৯ অপরাহ্ণ
ইলিয়াস, জুলকারনাইনসহ অ্যাক্টিভিস্টদের নিয়ে হান্নানের পোস্ট

বেশ কিছুদিন ধরেই জাতীয় নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। একের পর এক বিতর্ক—নতুন অফিস, বন্দর কমিটিতে নাম থাকা, হাতিয়ায় গাড়িবহরসহ শোডাউনসহ প্রশ্ন উঠেছে কার গাড়িতে ঘুরছেন হান্নান? এসব ঘটনার প্রেক্ষাপটে দেশে-বিদেশের অ্যাক্টিভিস্টদের নিয়ে পোস্ট দিয়েছেন হান্নান।

আজ শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন আব্দুল হান্নান মাসউদ। তার পোস্টটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো-

‘একটা ইনফরমেশন পেলেন, সত্য ধরে নিয়ে পোস্ট করে দিলেন, মিথ্যাচার বুঝে কয়েক ঘণ্টা পর ডিলিটও করলেন। মাঝ দিয়ে এদেশের ও দেশের বাইরের লাখো মানুষের কাছে ব্যক্তি আব্দুল হান্নান মাসউদ বিতর্কিতভাবে উপস্থাপিত হলো।

৫ আগস্টের পর নিয়মিতই এমন কয়েকজন অ্যাক্টিভিস্টের কর্মকাণ্ড আমাকে হতাশ করেছে। যাদের খুবই দায়িত্বশীল ভাবতাম, তাদের প্রতি হতাশ হচ্ছি।

কয়েকদিন আগে কালের কণ্ঠের বিতর্কিত থাম্বনেইল দেখে, পুরো সাক্ষাৎকার না শুনেই বহু এক্টিভিস্টকে আমাকে নিয়ে পোস্ট দিতে দেখলাম- যেন কেউ আমাকে সারাজীবনের জন্যে গাড়ি গিফট করে দিয়েছে, অথচ বলেছিলাম হাতিয়ায় থাকাকালীন ব্যবহারের জন্যে হাতিয়ারই একজন ব্যবসায়ী আমাকে ব্যবহার করতে দিয়েছেন।

আপনারা তো অনেক বড় অ্যাক্টিভিস্ট, একটা পোস্ট কিংবা একটা ভিডিও তৈরির আগে পুরো সাক্ষাৎকারটি দেখার ইচ্ছে জাগেনি আপনাদের??

কিছুদিন আগে Elias Hossain ভাইও পোস্ট দিয়েছিলেন, আমাকে নিয়ে। আমি তুলে ধরেছিলাম কতটা মিথ্যাচার আমাকে নিয়ে!!! কিন্তু এরপর আজও সেই বিষয় নিয়ে কেউ কেউ লিখে যাচ্ছে।

Boni Amin স্যার দুই কি তিনদিন বিতর্কিত পোস্ট দিয়ে কয়েকঘণ্টা পর যখন অনুধাবন করতে পারলেন ভুল ইনফরমেশন, তখন নিজের পোস্ট ডিলিট করেছিলেন। কিন্তু মাঝ দিয়ে লাখো মানুষের কাছে ভুল মেসেজ চলে গেলো।

Zulkarnain Saer ভাইও লিখেছিলেন, আমি ফোন দিয়ে ভাইয়ের সাথে কথা বলেছিলাম যে ভাই ভুল মেসেজ পেয়েছেন। সত্যতা যাচাইয়ে ভাইকে অনুরোধও করেছিলাম। কিন্তু আজও ভাইয়ের কাছ থেকে রিপোর্ট পাইনি।

সবমিলিয়ে আপনাদের দেশ-বিদেশের সকল অ্যাক্টিভিস্টদের অনুরোধ থাকবে অন্তত যেকোন বিষয়ে ফেসবুকে পোস্টের আগে আমাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিয়েন। তাহলে কিছুটা হলেও আপনারা সত্যের কাছে পৌঁছাতে পারবেন।

এটা না হলে, আসলে আমাদের নতুনদের জন্যে আপনারাই রাজনীতিটা কঠিন করে তুলবেন।

আরেকটা বিষয় আপনারা প্রায়শই বলেন, পাঁচ আগস্টের আগে কেন কেউ আমাকে সহযোগিতা করলো না, ব্যবহারের জন্যে গাড়ি দিলো না। আরেহ ভাই, পাঁচ তারিখের আগে আপনাদের অ্যাক্টিভিস্টদেরও তো আমি হান্নান মাসউদকে নিয়ে ৫ আগস্টের আগে মাথাব্যথা ছিলো না, একলাইন লেখা তো দূরের কথা। কিন্তু এখন তো পান থেকে চুন খসলেই লিখতেছেন।

এর কারণ তো পাঁচই আগস্ট-ই। পাঁচ আগস্টের পর আসলেই অনেক কিছুর পরিবর্তন হয়েছে। অনেক অনেক মানুষের যেমন শত্রু হয়েছি, তেমনি হাজারো মানুষের ভরসা ও বিশ্বাসের জায়গা পেয়েছি। পরিবর্তন তো দেখবেনই।

জাস্ট মেনে নেয়ার মানসিকতাটা চাই।’