খুঁজুন
মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫, ৩০ বৈশাখ, ১৪৩২

ভীতিকর গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে যুদ্ধ বন্ধে চাপ দেয় যুক্তরাষ্ট্র

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১১ মে, ২০২৫, ১০:১৩ পূর্বাহ্ণ
ভীতিকর গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে যুদ্ধ বন্ধে চাপ দেয় যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ আলোচনার পর ভারত ও পাকিস্তানের মাঝে যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়েছে। দীর্ঘ ৪৮ ঘণ্টা ধরে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ও ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের প্রচেষ্টায় এই যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

বিজ্ঞাপন

তবে পরমাণু অস্ত্রধারী এই দুই দেশের যুদ্ধবিরতির নিয়ে সামনে এসেছে নতুন তথ্য। মূলত ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে ভীতিকর তথা উদ্বেগজনক গোয়েন্দা তথ্য পাওয়ার পর ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ফোন করে পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরুর আহ্বান জানান—এমনটাই জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।

সিএনএন জানায়, মার্কিন প্রশাসনের একটি কেন্দ্রীয় দল — ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মার্কো রুবিও এবং হোয়াইট হাউসের চিফ অব স্টাফ সুজি ওয়াইলস — ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান সংঘাত ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছিলেন।

বিজ্ঞাপন

প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাতের মধ্যেই শুক্রবার সকালে যুক্তরাষ্ট্র এমন কিছু গোয়েন্দা তথ্য পায় যা পরিস্থিতিকে বিপজ্জনক বলে ইঙ্গিত দেয়।

প্রভাবশালী এই মার্কিন সংবাদমাধ্যম বলছে, ওই তথ্যের ভিত্তিতে ভাইস প্রেসিডেন্ট ভ্যান্স প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পুরো পরিকল্পনার ব্যাপারে অবহিত করেন। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় শুক্রবার দুপুরে তিনি (জেডি ভ্যান্স) সরাসরি নরেন্দ্র মোদিকে ফোন করেন।

বিজ্ঞাপন

মার্কিন এই ভাইস প্রেসিডেন্ট ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্পষ্ট করে বলেন, হোয়াইট হাউসের মতে, এই সংঘাত আরও মারাত্মক রূপ নিতে পারে এবং সপ্তাহান্তে বড় ধরনের সংঘর্ষ হতে পারে। ভ্যান্স এসময় মোদিকে উৎসাহ দেন যেন ভারত সরাসরি পাকিস্তানের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং উত্তেজনা কমানোর বিভিন্ন পথ বিবেচনা করে।

ওই সময় যুক্তরাষ্ট্রের ধারণা ছিল, দুই দেশের মধ্যে কোনও ধরনের কূটনৈতিক আলোচনা চলছে না। তাই তাদের মূল লক্ষ্য ছিল দুই পক্ষকে আবারও আলোচনায় ফিরিয়ে আনা। সূত্র জানায়, ভ্যান্স এসময় মোদিকে এমন একটি শান্তিপূর্ণ বিকল্প পথের কথাও জানান, যেটি পাকিস্তান গ্রহণ করতে পারে বলে আমেরিকার ধারণা ছিল।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই তথ্যের প্রকৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো না হলেও, তা এতটাই গুরুত্বপূর্ণ ছিল যে, এই তিন শীর্ষ কর্মকর্তাকে বিষয়টিতে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও সক্রিয় হবার প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে সাহায্য করে।

সিএনএন বলছে, ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে আলাপের পরেই মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের কর্মকর্তারা— যার মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওও ছিলেন— ভারত ও পাকিস্তানের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে রাতভর যোগাযোগ চালিয়ে যান।

যদিও মার্কিন প্রশাসন যুদ্ধবিরতির খসড়া তৈরি বা আলোচনায় সরাসরি যুক্ত হয়নি, তবে তারা বিষয়টিকে আলোচনার সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার অংশ হিসেবে দেখেছে। প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেন, মোদির সঙ্গে ভ্যান্সের ফোনালাপ ছিল যুদ্ধবিরতির এই প্রক্রিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়।

সিএনএন বলছে, ভারত ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর ফোনালাপ সম্পর্কে জানেন এমন একজন মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, যখন ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা দ্রুত বাড়ছিল, তখন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বিষয়টি শান্ত করার জন্য ব্যাপক চেষ্টা চালানো হচ্ছিল।

ওই কর্মকর্তা বলেন, “তখন স্পষ্ট ছিল যে, দুই দেশের মধ্যে কোনও সরাসরি কথা বলা হচ্ছিল না। তাই আমাদের লক্ষ্য ছিল—আমাদের ভারত ও পাকিস্তানের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে, তাদের কথা বলায় উৎসাহ দেওয়া এবং যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে উত্তেজনা কমানোর পথ খুঁজে বের করা।”

তিনি আরও জানান, এই আলোচনার ধারাবাহিকতায় মার্কিন কর্মকর্তারা বুঝতে পারেন, উভয় পক্ষের জন্য উত্তেজনা কমানোর ‘সম্ভাব্য পথ’ কী হতে পারে। এরপর তারা সেই বার্তা দুই পক্ষের মধ্যে পৌঁছে দিতে সাহায্য করেন এবং কিছুটা হলেও যোগাযোগের ঘাটতি দূর করতে সহায়ক হন। এর ফলে ভারত ও পাকিস্তান সরাসরি আলোচনায় বসার সুযোগ পায়, যার ফলাফল এখন দেখা যাচ্ছে।

মার্কিন প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি যুদ্ধবিরতির কোনও চুক্তি খসড়ায় যুক্ত ছিল না। তাদের ভূমিকা ছিল কেবল দুই পক্ষকে আলোচনায় ফিরিয়ে আনা।

তবে যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী, ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের প্রধানমন্ত্রী মোদিকে করা ফোনটি ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। প্রশাসনের আরও এক সূত্র জানায়, ভ্যান্স গত মাসে ভারত সফরে গিয়ে মোদির সঙ্গে সরাসরি বৈঠক করেছিলেন। ট্রাম্প প্রশাসনের বিশ্বাস ছিল, ভ্যান্স ও মোদির ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে ফোনালাপটি আরও কার্যকর হবে।

টিএম

ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব ইঞ্জি. হাসান রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও গ্রেপ্তারের অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫, ১০:১২ অপরাহ্ণ
ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব ইঞ্জি. হাসান রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও গ্রেপ্তারের অভিযোগ

ঢাকাস্থ মোহাম্মদপুর থানা, ১২ নং ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার হাসান রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও অনৈতিকভাবে গ্রেপ্তারের অভিযোগ করেছেন হাসানের পরিবার বর্গ ও এলাকাবাসী। মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করা হয়।

পরিবারের পক্ষে মো: মেহেদী আহসান গুড্ডু লিখিত বক্তব্যে বলেন ‘মোহাম্মদপুর ইকবাল রোডে ভাড়াটিয়া হিসেবে দীর্ঘদিন বসবাস করে আসছি। ভিকটিম ইঞ্জিনিয়ার হাসান রহমান আমার শ্যালক, একজন সুশিক্ষিত ব্যক্তি। তিনি দীর্ঘ দিন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির অঙ্গ সংগঠন যুবদলের রাজনীতির সাথে জড়িত, তিনি ৩২ নং ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব এবং জুলাই আন্দোলনের গুলিবিদ্ধ আহত সৈনিক।

জনাব মো: মেহেদী আহসান গুড্ডু বলেন,
বিগত ৭ ইং মে দিবাগত রাত আনুমানিক ১২-০০ ঘটিকায় প্রশাসন তাঁকে তুলে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে জানা যায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে প্রসাশন তাঁকে তুলে নেওয়া হয়েছে। মেহেদী হাসান বলেন, ভোর রাতে হাসান রহমান কে নিয়ে প্রশাসনের সদস্য বৃন্দ আমার বাসায় আসেন এবং রুম তল্লাশী করে ঘরে রাখা ব্যক্তিগত নগত ৬০,০০০/- (তিষট্টি হাজার) টাকা এবং সংসারে ব্যবহৃত দাঁ ও ব্যবহৃত চাঁপাতি পায়।

পরদিন মোহাম্মদপুর থানা থেকে জানা যায়, শ্যালক ইঞ্জি. হাসানের বিরুদ্ধে ০৩ টি মামলা হয়েছে এবং এ প্রক্রিয়ায় তাকে জেল হাজতেও পাঠানো হয়েছে। জনাব হাসান দাবী করেন, মামলায় আনিত অভিযোগের সাথে তাঁর শ্যালকের বিন্দুমাত্র সমপর্ক নেই, এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া দরকার। সে ইতিপূর্বে ও কোন অপকর্মে জড়িত ছিল না৷

সংবাদ সম্মেলনে অভিযুক্তের বড় ভাইসহ পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য, ইঞ্জি. হাসানকে নির্দোষ দাবী করেন এবং নিরুপায় হয়ে সবার সুদৃষ্টি কামনা করেন এবং ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবী করেন

বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫, ৫:৪৩ অপরাহ্ণ
বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রাজধানীর মিরপুর মডেল থানায় দায়ের করা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সংসদ সদস্য মমতাজ বেগমের চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১৩ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুয়ের রানার আদালত এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এ দিন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মিরপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক মনিরুল ইসলাম সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাতদিনের রিমান্ড আবেদন করেন।

মঙ্গলবার বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিটে শুনানি শেষে এজলাস থেকে নামানোর সময় বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা মমতাজকে দুয়োধ্বনি দিতে থাকেন। আইনজীবীরা লিফট আটকে রাখেন যাতে তাকে সিঁড়ি দিয়ে নামতে হয়। কিন্তু তাদের সে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। লিফট দিয়ে মমতাজ নিচে নামলে বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা মমতাজকে ধাওয়া দেন। এ সময় পুলিশের বেষ্টনীতে দৌড়ে গারদে ঢুকে যান মমতাজ। মমতাজকে মাথা নিচু করে থাকতে দেখা যায়। সাংবাদিকদের প্রশ্নের কোনো উত্তরও দেননি তিনি।

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সংসদ সদস্য মমতাজ বেগমের চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ছবি: সংগৃহীত

এর আগে সোমবার দিবাগত রাত পৌনে ১২টায় রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১৯ জুলাই মিরপুর-১০ নম্বর গোল চত্বর এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেন মো. সাগর। ওইদিন বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আসামিরা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা ও গুলিবর্ষণ করে। এ সময় সাগরের বুকে গুলি লেগে পিঠ দিয়ে বের হয়ে যায়। তার মা বিউটি আক্তার তাকে খুঁজতে থাকেন। একপর্যায়ে ওইদিন রাত ৩টায় মিরপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার মরদেহ খুঁজে পান।

এ ঘটনায় গত ২৭ নভেম্বর নিহতের মা বিউটি আক্তার বাদী হয়ে মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন। এতে শেখ হাসিনাসহ ২৪৩ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। এছাড়া মামলায় ২৫০-৪০০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়। এ মামলায় মমতাজ বেগম ৪৯নং এজাহারনামীয় আসামি।

সারাদেশে অনলাইনে এনআইডি কার্যক্রম বন্ধ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫, ৫:৪০ অপরাহ্ণ
সারাদেশে অনলাইনে এনআইডি কার্যক্রম বন্ধ

সারা দেশে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সেবা কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ রয়েছে। মঙ্গলবার (১৩ মে) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর।

তিনি বলেন, আমাদের সার্ভারে লগইন করার জন্য ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর একটি ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ডের (ওটিপি) প্রয়োজন হয়। সে ওটিপি না আসায় কর্মকর্তারা সার্ভার ঢুকতে পারছেন না। এজন্য আপাতত অনলাইন কার্যক্রম বন্ধ আছে। তবে ছবি তোলা বায়োমেট্রিক গ্রহণের কার্যক্রম চলমান আছে। ওটিপি সমস্যার সমাধান হলেই সব কার্যক্রম শুরু হবে।

এ এস এম হুমায়ুন কবীর বলেন, আমাদের সার্ভার বন্ধ নয়। আমরা এনআইডি কার্যক্রম পরিচালনা করার একটি ওটিপি সার্ভিস কিনেছে সেটি যাদের কাছে থেকে নিয়েছি তাদের সিস্টেমে সমস্যা হয়েছে, ঠিক করার কাজ চলছে। ঠিক হয়ে গেলে সেবা কার্যক্রম চালু হয়ে যাবে।

ইসির কয়েকজন মাঠ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ওটিপি না আসায় সকাল থেকে সেবাপ্রার্থীদের সেবা দিতে পারছেন তারা। দুপুরের মধ্যে এ সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে বলে তাদের জানানো হয়েছে।