খুঁজুন
সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫, ৯ আষাঢ়, ১৪৩২

গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের ওয়ার্কিং গ্রুপ অন এনফোর্সড অর ইনভলান্টারি ডিজঅ্যাপিয়ারেন্স (ডব্লিউজিইআইডি)-এর প্রতিনিধি দল। এ সময় গুমের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তারা। সোমবার (১৬ জুন) রাজধানীর গুলশানে গুম কমিশনের কার্যালয়ে ডব্লিউজিইআইডি-এর ভাইস চেয়ার গ্রাজিনা করানোস্কা এবং সদস্য আনা লেরেনা ডেলগাদিলো পেরেজের সমন্বয়ে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সোমবার গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা কে এম খালিদ বিন জামান এ তথ্য জানান। গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী এ সময় তাদের স্বাগত জানান এবং কমিশনের কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করেন। তিনি বলেন, কমিশনে এখন পর্যন্ত গুম সংক্রান্ত ১৮৩০টি অভিযোগ জমা পড়েছে এবং কমিশন সবগুলো অভিযোগ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করছে। গুমের শিকার হয়ে ফেরত না আসা ১০০ অভিযোগ পুলিশের কাছে তদন্তের জন্য দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারের সঙ্গে ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং রাজশাহীতে তিনটি কনসালটেন্সি সভা করা হয়েছে। কমিশন এরইমধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে দুটি ইন্টেরিম রিপোর্ট হস্তান্তর করেছে। কমিশনের সদস্য মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, লজিস্টিক, জনবল সংকট ও রাজনৈতিক নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও কমিশন দৃঢ়তার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে এবং ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারের আকাঙ্ক্ষাকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে কার্যক্রম এগিয়ে নিচ্ছে। প্রতিনিধি দলের সদস্যরা কমিশনের কাজের প্রশংসা করেন। তারা গুমের প্রতিটি ঘটনার তদন্ত, অভিযুক্তদের বিচার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিতকরণ এবং প্রয়োজনীয় প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। এছাড়া গুম থেকে ফেরত না আসা ব্যক্তিদের সন্ধানে সার্চ কমিটি গঠনে করণীয় বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলোচনার কথা উল্লেখ করেন। পাশাপাশি সুষ্ঠু তদন্তের জন্য কমিশনের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করাসহ কমিশনের কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগিতা দেওয়ার আশা প্রকাশ করেন। ঘন্টাব্যাপী অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে কমিশনের সদস্য বিচারপতি মো. ফরিদ আহমেদ শিবলী এবং মো. নূর খান উপস্থিত ছিলেন।

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫, ১:১৬ অপরাহ্ণ
গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের ওয়ার্কিং গ্রুপ অন এনফোর্সড অর ইনভলান্টারি ডিজঅ্যাপিয়ারেন্স (ডব্লিউজিইআইডি)-এর প্রতিনিধি দল। এ সময় গুমের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তারা।  সোমবার (১৬ জুন) রাজধানীর গুলশানে গুম কমিশনের কার্যালয়ে ডব্লিউজিইআইডি-এর ভাইস চেয়ার গ্রাজিনা করানোস্কা এবং সদস্য আনা লেরেনা ডেলগাদিলো পেরেজের সমন্বয়ে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সোমবার গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা কে এম খালিদ বিন জামান এ তথ্য জানান।  গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী এ সময় তাদের স্বাগত জানান এবং কমিশনের কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করেন।  তিনি বলেন, কমিশনে এখন পর্যন্ত গুম সংক্রান্ত ১৮৩০টি অভিযোগ জমা পড়েছে এবং কমিশন সবগুলো অভিযোগ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করছে। গুমের শিকার হয়ে ফেরত না আসা ১০০ অভিযোগ পুলিশের কাছে তদন্তের জন্য দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারের সঙ্গে ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং রাজশাহীতে তিনটি কনসালটেন্সি সভা করা হয়েছে। কমিশন এরইমধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে দুটি ইন্টেরিম রিপোর্ট হস্তান্তর করেছে।  কমিশনের সদস্য মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, লজিস্টিক, জনবল সংকট ও রাজনৈতিক নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও কমিশন দৃঢ়তার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে এবং ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারের আকাঙ্ক্ষাকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে কার্যক্রম এগিয়ে নিচ্ছে।  প্রতিনিধি দলের সদস্যরা কমিশনের কাজের প্রশংসা করেন। তারা গুমের প্রতিটি ঘটনার তদন্ত, অভিযুক্তদের বিচার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিতকরণ এবং প্রয়োজনীয় প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। এছাড়া গুম থেকে ফেরত না আসা ব্যক্তিদের সন্ধানে সার্চ কমিটি গঠনে করণীয় বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলোচনার কথা উল্লেখ করেন। পাশাপাশি সুষ্ঠু তদন্তের জন্য কমিশনের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করাসহ কমিশনের কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগিতা দেওয়ার আশা প্রকাশ করেন।  ঘন্টাব্যাপী অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে কমিশনের সদস্য বিচারপতি মো. ফরিদ আহমেদ শিবলী এবং মো. নূর খান উপস্থিত ছিলেন।

ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) এয়ারোস্পেস ইউনিট তাদের নতুন একটি আত্মঘাতী ড্রোন উন্মোচন করেছে। নতুন ড্রোনটির নাম ‘শাহেদ-১০৭’।

সোমবার (১৭ জুন) নতুন এ আত্মঘাতী ড্রোনটি উন্মোচন করা হয়।

ইরানি সংবাদমাধ্যম তাসনিম নিউজ এজেন্সির এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বিশেষভাবে নির্মিত ‘শাহেদ-১০৭’ ড্রোনটি এক-পিস্টন ইঞ্জিনচালিত, ড্রোনটি ১৫০০ কিলোমিটারেরও বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে সক্ষম।

ধারণা, শাহেদ-১০৭ ড্রোনটি ইরানের সামরিক প্রযুক্তিতে একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি এবং ভবিষ্যতের যুদ্ধে তা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

সাবেক সিইসি নুরুল হুদাকে ‘জুতার মালা’ দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫, ১১:৫২ অপরাহ্ণ
সাবেক সিইসি নুরুল হুদাকে ‘জুতার মালা’ দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

রাতের ভোট খ্যাত তুমুল বিতর্কিত সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ কে এম নুরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

রোববার (২২ জুন) সন্ধ্যার দিকে রাজধানীর উত্তরায় স্থানীয় জনগণ তাকে আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে। এর আগে নুরুল হুদাকে আটক করে জনতা গলায় জুতার মালা পরায়।

উত্তরা-পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে নুরুল হুদার গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, ‘সাবেক সিইসি এ কে এম নুরুল হুদার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। তাকে জনতা আটক করে আমাদের হেফাজতে দিয়েছে। এখন তাকে থানায় আনা হয়েছে।’ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানান তিনি।

রোববার আওয়ামী লীগ আমলের এ কে এম নুরুল হুদাসহ তিন প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বিরুদ্ধে সংবিধান লঙ্ঘন করে নির্বাচন অনুষ্ঠান করার অভিযোগে শেরে বাংলা নগর থানায় মামলা করে বিএনপি। তবে তার বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনের মামলা রয়েছে আগে থেকেই।

একা ছাড়া দেখার-জো নেই

অশ্লীল খ্যাত উল্লুতে নতুন ওয়েব সিরিজের দ্বিতীয় সিজন

বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫, ১১:২০ অপরাহ্ণ
অশ্লীল খ্যাত উল্লুতে নতুন ওয়েব সিরিজের দ্বিতীয় সিজন

বলা হয়ে থাকে- ওয়েব সিরিজ মানেই এডাল্ট এবং অশ্লীলতার সমাহার। বিশেষ করে পরিবার নিয়ে বিনোদন উপভোগ করতে না পারার সিরিজই উল্লু ওয়েব সিরিজ। অথচ নোংরামিতে ভরপুর এই ওয়েব সিরিজের জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছেই।

বর্তমান ব্যস্ত জীবনে দীর্ঘ সিনেমা দেখার সময় নেই অনেকের। তাই মুঠোফোনেই স্বল্পদৈর্ঘ্যের ওয়েব সিরিজই হয়ে উঠেছে প্রধান বিনোদন মাধ্যম।

সাধারণত যারা নীল মিডিয়ার প্রতি আকৃষ্ট বা যেকোনো ভাবেই জনপ্রিয়তা পেতে চাই, এই মাধ্যমে নতুন প্রতিভারা কাজের সুযোগ পাচ্ছেন, বিশেষ করে উল্লু, প্রাইম শটের মতো প্ল্যাটফর্মগুলো সাহসী কনটেন্ট দিয়ে দর্শকদের আকৃষ্ট করছে।

তবে এসব সিরিজ ব্যক্তিগতভাবে দেখাই ভালো, কারণ এতে থাকে বোল্ড রোমান্টিক দৃশ্য। পরিষ্কার করে বললে, এডাল্ট, অশ্লীল বা নোংরামি দৃশ্যের কমতি নেই এখানে।

সম্প্রতি উল্লু তাদের নতুন ওয়েব সিরিজ ‘সংস্কারি’-এর ট্রেলার প্রকাশ করেছে, যা ইতিমধ্যেই একশ্রেণির লক্ষ লক্ষ দর্শকের মন জয় করেছে। এই সিরিজে অভিনয় করেছেন রিধিমা তিওয়ারি, আলিয়া নাজ সহ আরও অনেকে।

বিতর্কিত হিরো আলমের স্ত্রী রিয়ামনি ও ম্যাক্স অভিকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে দিল এলাকাবাসী

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫, ১১:০৩ অপরাহ্ণ
বিতর্কিত হিরো আলমের স্ত্রী রিয়ামনি ও ম্যাক্স অভিকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে দিল এলাকাবাসী

হিরো আলমের তৃতীয় স্ত্রী রিয়ামনি ও বার ড্যান্সার ম্যাক্স অভি রিয়াজকে গ্রেপ্তারের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কয়েক মাস আগে, রিয়ামনি ও অভির অবৈধ সম্পর্কের অভিযোগ তুলেছিলেন হিরো আলম। বিষয়টি ঘিরে তুমুল আলোচনা হয়।

গতকাল শনিবার (২১ জুন) রিয়ামনি ও ম্যাক্স অভিকে হাতেনাতে ধরার অভিযোগ করেন হিরো আলম। এ সময় হিরো আলমকে মারধরও করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। এরপরই ভাইরাল হয় রিয়ামনির গ্রেপ্তারের ভিডিওটি।

উল্লেখ্য, গতকাল সামাজিক মাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, ম্যাক্স অভিকে টেনেহিঁচড়ে গাড়িতে তুলছে পুলিশ। রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে গাড়িতে তোলা হয়। এর কিছুক্ষণের মধ্যে রিয়া মনিকেও গাড়িতে তোলা হয়। এ সময় এলাকাবাসী বেশ হৈচৈ করছিলেন। ভুয়া ভুয়া বলে চেঁচাতে দেখা গেছে সবাইকে।

জানা গেছে, ম্যাক্স অভি ও রিয়ামনিকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী।

এরআগে গত এপ্রিলে বাবার মৃত্যুর সময় হিরো আলম অভিযোগ তোলেন, তার বাবার দেখভাল করেন না স্ত্রী রিয়ামনি। এ জন্য তিনি রিয়ামনিকে ডিভোর্সের ঘোষণা দেন। তখনই সামনে ম্যাক্স অভি রিয়াজের অধ্যায়। অন্যদিকে ম্যাক্স অভির স্ত্রী ইতিও অভিযোগ করেন, তার স্বামীর সঙ্গে রিয়া মনির অবৈধ সম্পর্কের কারণেই ঘর ভেঙেছে তারও। হিরো আলম ও ইতি একসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনও করেন।

হিরো আলমের অফিস স্টাফ সেলিম জানিয়েছেন, গতকাল রামপুরার উলন রোডের বাড়িতে গিয়ে দুজনকে হাতেনাতে ধরেছেন হিরো আলম। এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরেই তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়ে আসছিলেন। যেহেতু বাসাটা হিরো আলম ভাড়া নিয়েছিলেন, তাই তাকে ফোন দিয়ে প্রায়ই অভিযোগ করতেন এলাকাবাসী। কিছুদিন পরপরই রিয়া মনির বাসায় অবস্থান করতেন ম্যাক্স অভি রিয়াজ।

দুজনের এ অনৈতিক সম্পর্ক মেনে নিতে না পেরে হিরো আলমকে অবগত করেন এলাকাবাসী। তাই গতকাল হিরো আলম হাজির হন বাসায়। একপর্যায়ে হিরো আলমকেই মারধর ও হেনস্তা করেন রিয়া মনি। এরপর এলাকাবাসী ক্ষিপ্ত হয়ে গণধোলাই দেন রিয়া মনি ও ম্যাক্স অভি রিয়াজকে। এরপর পুলিশ এসে দুজনকে আটক করে হাতিরঝিল থানায় নিয়ে যায়। আজ কোর্টে চালান করা হয়েছে দুজনকে।

এছাড়াও, গতকাল বিকেলে হিরো আলমের একটি ভিডিও ভাইরাল হয় যেখানে রিয়ামনির সঙ্গে ধস্তাধস্তি করতে দেখা যায় তাকে। হিরো আলম অভিযোগ করে বলেন, দুজনকে হাতেনাতে ধরেছেন তিনি। হিরো আলমের সঙ্গে এখনো ডিভোর্স সম্পন্ন হয়নি রিয়ামনির। তাই দুজনের এ অনৈতিক সম্পর্কে বাধা দেওয়ায় হিরো আলমকে মারধর করে রিয়ামনি। রিয়া মনিও নিজের ফেসবুক আইডি থেকে লাইভে এসে অভিযোগ করেন হিরো আলমের বিরুদ্ধে।

তিনি জানান, হিরো আলম ফ্যামিলি বাসায় এসে ঝামেলা করছে। এরপর বেশ কিছু ভিডিও ক্লিপ ভাইরাল হয়। যেখানে হিরো আলমকে রিয়া মনির বাসার নিচে অবস্থান নিতে দেখা যায়। ঘটনার একপর্যায়ে এলাকাবাসী ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। এরপর রিয়া মনি ও ম্যাক্স অভি রিয়াজকে পুলিশ আটক করে নিয়ে যায়।

প্রসঙ্গত, বর্তমানে রিয়া মনির সঙ্গে ডিভোর্সের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে হিরো আলমের।