খুঁজুন
বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ২১ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

ভুয়া সভাপতি রুনুর নেতৃত্বে দোকানপাট ভাঙচুর, লুটপাট

কথিত ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয়ে মারধর, লুটপাট, ৪০ লক্ষ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৪, ৯:৩২ অপরাহ্ণ
কথিত ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয়ে মারধর, লুটপাট, ৪০ লক্ষ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

রাজধানী সহ সারাদেশের বিভিন্ন যায়গায় ভুয়া ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয়ে প্রায়শই ঘটছে চাঁদাবাজি, লুটপাট, ফিটিংবাজি সহ নানা অপকর্ম। এবার রাজধানীর মিরপুর ১ এ “ঢাকাস্থ মিরপুর থানা কেন্দ্রীয় মহিলা সমবায় সমিতি লি:” এর ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে।

মিরপুর ১ এর প্রাণকেন্দ্র প্রধান সড়কের পাশে অবস্থিত ওই ভবনটিতে অনেকগুলো ব্যবসায়ীক দোকান ছিলো। বিশেষ করে সেখানে সিমেন্ট, লেদার, জুতার ব্যবসা ছিলো রমরমা। ঠিক এ কারণেই শকুনের কুদৃষ্টি আষ্টেপৃষ্টে রেখেছিলো বহুদিন ধরে।

ভুক্তভোগী ও স্থানীয়দের অভিযোগ, “সেখানকার সমিতির কমিটি গত ১৭ বছর যাবত আওয়ামিলীগের সহায়তায় নানাবিধ প্রভাব খাটিয়ে আটকে রেখেছিলো কমিটির ভুয়া সভাপতি ফেরদৌস আরা রুনু। এখানে মাত্র ২টা দোকান থাকার সুযোগে ওই ভবন ও মার্কেট দখল করতে মরিয়া ছিলো রুনু। তাই ছাত্র জনতার আন্দোলনে ছাত্র সমন্বয়কদের ভূমিকা দেখে ছাত্রদের নিয়ে নতুন কূট-কৌশল আটে রুনু। তবে এই সমিতিটি সমবায় অধিদপ্তরের আওয়তায় নিবন্ধিত হলেও, অধিদপ্তর চুপ থাকায় ঝামেলা মিটছে না।”

তারা বলছেন, রুনুকে সমিতির কেউই পছন্দ করে না। কিন্তু সে গায়ের জোর খাটিয়ে পদে বসতে চায়। তারই ফলস্বরূপ রুনু গতকাল শনিবার ও আজ রবিবার ভুয়া ছাত্র ও কথিত সমন্বয়ক ভাড়া করে এনে দোকানপাটে হামলা চালায়, করে লুটপাট। পরবর্তীতে সেনাবাহিনীর গাড়ি আসলে ঘটনাস্থল থেকে লুটপাটকারীদের অনেকেই সটকে পড়ে। কিন্তু ভাড়াকৃত দুষ্কৃতিকারীরা যাওয়ার আগে প্রতিটি দোকানের সিসিটিভি ফুটেজ ভেঙে টাকা ও দামী জিনিসপত্র নিয়ে ভেগে যায়।

ভবনটিতে সিমেন্টের দোকান সহ ৮টি দোকান ছিলো আসমা রহমানের। তিনি গণমাধ্যমে অভিযোগ করেন, “আমার এখানে সবচেয়ে বড় ব্যবসা ছিলো। সিমেন্টের দোকানে আমার প্রায় ৪০ লক্ষ টাকা ছিলো। অন্যান্য দোকানেও টাকা ছিলো। রুনু সহ তার লোকজন এসে কোনোরকম সুযোগ না দিয়েই দোকান ভাঙা শুরু করে। আরেক গ্রুপ প্রতিটি দোকানের ক্যাশবক্স থেকে টাকা, মূল্যবান জিনিসপত্র লুট করা শুরু করে। একপক্ষ মার্কেটের সিসিটিভি ক্যামেরা ভেঙে আমাদের ধরে রাখে। আমরা কিছু বলতে গেলেই তারা আমাদের গায়ে হাত তোলে। কোনো ছাত্রদের ব্যবহার কখনো এমন হতে পারে না। আমরা খোঁজ পেয়েছি রুনু ধানমন্ডি ও পুরান ঢাকা থেকে তাদেরকে ভাড়া করে এনেছে।”

ভুক্তভোগী আসমা আরো বলেন, “শুধু আমার দোকান গুলোই না, ওরা সবগুলো দোকানে ভাঙচুর, লুটপাট করেছে। বাইরে থেকে মার্কেট ভাঙার মেশিন এনে হঠাৎ করে এমন ভাঙচুর শুরু করে। রুনু ১৭ বছর ধরে সমিতির নির্বাচন করতে দেয়না। এমনকি এই ব্যবসা ও সমিতি নিয়ে আদালতে মামলাও রয়েছে। তারপরও রুনুর এমন সাহস হয় কিভাবে ? আমরা সঠিক তদন্ত করে এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চায়। কারণ আমাদের সমিতি সমবায় অধিদপ্তর থেকে লাইসেন্স প্রাপ্ত হলেও তারা কোনো সহযোগিতা করছে না।”

পরিচয় গোপন রাখার শর্তে প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, “এখানে কয়েকটা ছেলেমেয়ে বেশ ভালোই লুট করেছে। বিশেষ করে একটা জুতার দোকান সম্পূর্ণ কাচের গ্লাসে অনেক ভালো ডেকোরেশন ছিলো। সেখানে সবাই অনেক জুতাও লুট করেছে। তাদের কয়েকজন কিছু টাকা হাতে টানাটানিও করছিলো। আমরা দেখে হতবাক। তাদের কর্মকান্ড দেখে কোনোভাবেই ছাত্র মনে হলো না।”

ভুক্তভোগী আরেক ব্যবসায়ী জানান, “আমাদেরকে কোনো নোটিশ না দিয়েই রুনু ও তার ভড়াটে সন্ত্রাসীরা অতর্কিত হামলা চালায়। আমি দোকানে বসে থাকা সত্ত্বেও তারা মেশিন দিয়ে ভাঙা শুরু করে। আমি নিষেধ করাই আমার কলার ধরে মারা শুরু করে। এটা কি কোনো ছাত্রদের কাজ হতে পারে ভাই ? আমরা ছাত্রদের সম্মান করি। কিন্তু এই ঘটনা কোনোভাবেই মানতে পারছি না। আমরা আমাদের ক্ষতিপূরন সহ সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি।”

এ ঘটনায় তিব্র নিন্দা ও ক্ষোভ জানিয়েছেন স্থানীয় জনগণ। তারা এমন লুটতরাজের প্রতিবাদ জানিয়ে আগামীকাল মিরপুর থানা অভিমুখে প্রতিবাদী মানববন্ধন করবে বলে জানা গেছে।

এ ঘটনায় অভিযুক্ত ফেরদৌস আরা রুনুর মন্তব্য জানতে তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করি আমরা। তবে কেউ তার সঠিক ঠিকানা দিতে পারেনি।

ঈদে ১০ দিন ছুটির আগে আজ শেষ কর্ম দিবস

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১৫ অপরাহ্ণ
ঈদে ১০ দিন ছুটির আগে আজ শেষ কর্ম দিবস

ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে আগামী ৭ জুন। ঈদের টানা ১০ দিনের ছুটি শুরু হচ্ছে বৃহস্পতিবার (৫ জুন)। আজ বুধবার (৪ জুন) শেষ কর্ম দিবস। ছুটি শেষে আগামী ১৫ জুন অফিস খুলবে।

ঈদের ছুটিতে মানুষ বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন। শেষ কর্ম দিবসে সড়কে ভিড় বাড়বে। আর রাজধানীর বিভিন্ন হাটে কোরবানির পশু কেনাবেচাও শুরু হয়েছে।

গত ৬ মে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে টানা ১০ দিন ছুটির সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ৭ মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, সরকার আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১১ ও ১২ জুন যথাক্রমে বুধবার ও বৃহস্পতিবার নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি এবং দাপ্তরিক কাজের স্বার্থে ১৭ মে শনিবার ও ২৪ মে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অফিস খোলা রাখার ঘোষণা করে।

ছুটিকালীন সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে এবং উল্লেখিত সাপ্তাহিক ছুটির দুই দিন (১৭ মে ও ২৪ মে) সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস খোলা থাকবে।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, জরুরি পরিষেবা যেমন- বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও অন্যান্য জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরসমূহের কার্যক্রম, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, ডাক সেবা এবং এ সংশ্লিষ্ট সেবা কাজে নিয়োজিত যানবাহন ও কর্মীরা এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। হাসপাতাল ও জরুরি সেবা এবং এ সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মীরা এবং চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক ও কর্মীরা এবং ওষুধসহ চিকিৎসা সরঞ্জামাদি বহনকারী যানবাহন ও কর্মীরা এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। জরুরি কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত অফিসসমূহ এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে।

ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবে। আর আদালতের কার্যক্রমের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।

নারীর ১০০ আসন নিয়ে একমত বিএনপি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দ্বিমত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১২ অপরাহ্ণ
নারীর ১০০ আসন নিয়ে একমত বিএনপি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দ্বিমত

জাতীয় সংসদে নারী আসন সংখ্যা ৫০ থেকে ১০০ আসনে উন্নীত করার বিষয়ে বিএনপি একমত হলেও নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি বলে জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।

মঙ্গলবার (৩ জুন) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার দ্বিতীয় দিনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আগে একসময় ৩০ আসন ছিল, পরে এটা আমরা বাড়িয়ে ৪৫ করেছিলাম এবং পরবর্তী লাস্ট সংশোধনের মধ্যে এটা ৫০ আসন হয়েছে। কিন্তু নির্বাচন পদ্ধতিটা হচ্ছে আনুপাতিক হারে যাদের যত সদস্য আছে সেই অনুপাতে সেটা নির্ধারিত হয়। পরে আমরা আরও ৫০ আসন বাড়ানোর প্রস্তাব করলাম। প্রায় সব দলের এটা একই রকম প্রস্তাব ছিল। কিছু কিছু দল বাদে এবং কিছু কিছু দল এমনও প্রস্তাব করেছে যে ১০০ তারা মানে, যদি প্রপোরশনেট হয়। কিন্তু অধিকাংশ দল এটা প্রস্তাব করেছে যে নারীর আসন ৫০ থেকে ১০০ তে উন্নীত হলে ভালো হয়। তো সেই জায়গাতেই এখন ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবটা আছে। তবে সেটা নির্বাচন পদ্ধতি কি হবে এ বিষয়ে কোনো ঐক্য এখনো হয়নি। সেটা পরবর্তীতে আরও আলোচনার জন্য দেওয়া হয়েছে।

বিএনপির এ স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, দলের পক্ষ থেকে আমরা যেটা প্রস্তাব করেছি সরাসরি নির্বাচনের জন্য, যে পদ্ধতিগুলো ঘূর্ণায়মান পদ্ধতি অথবা সরাসরি নির্বাচন পদ্ধতি- যেগুলো আলোচনায় এসেছে। সেটা দেশের রাজনৈতিক কালচারে সংসদীয় কালচারে এখনো পর্যন্ত ফিজিবল বলে আমাদের মনে হয়নি। সেজন্য আমরা বলেছি এটা আরও প্র্যাকটিসের মধ্যদিয়ে এক-দুইটা পার্লামেন্ট চলার মধ্যদিয়ে সেটা এমন একটা অবস্থায় যাবে যাতে সরাসরি নির্বাচনের ব্যবস্থা তখন করা যাবে।

নারীদের সংরক্ষিত আসন থাকার যুক্তি তুলে ধরে তিনি বলেন, স্পেশালি অ্যাবলড অথবা ফিজিক্যালি ডিজেবল্ড যারা তাদের জন্য এ বিধানটা কার্যকর করা যায় কি না সেটাও সংবিধানে আসতে হবে। আমাদের নারী সমাজের এখনো পর্যন্ত তেমন অগ্রগতি হয়নি। আমরা নারীর আসন সংখ্যা বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব করেছি। আশা করি, কনস্টিটিউশনালি লিগালি এবং সমাজের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের নারী সমাজ বিভিন্নভাবে ক্ষমতায়িত হবে।

সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বিরোধীদলীয় দল থেকে বানানোর বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করে তিনি বলেন, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলীয় সদস্যদের মধ্য থেকে যে প্রস্তাবটা ওখানে প্লেস হয়েছিল যেসব পদ বিরোধীদলীয় সদস্যদের দেওয়া যায় কি না। এ বিষয়ে প্রথম পর্বের আলোচনায় প্রত্যেকে লিখিত এবং মৌখিক জবাব দাখিল করেছে। আমরাও করেছিলাম। সেই জায়গায় কয়েকটি সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বিরোধীদলের সদস্যদের দেওয়ার ব্যাপারে তখনই প্রায় সব দল একমত হয়েছিল।

তিনি বলেন, আমাদের দলের পক্ষ থেকে কয়েকটি সংসদীয় কমিটির এ জাতীয় দেওয়ার পক্ষে আমরা প্রস্তাব করেছি যাতে পার্লামেন্টে জবাবদিহি এবং ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা হয়। মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলীয় সদস্যদের নিয়োগ সদস্যদের মনোনীত করার ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছেছে বলে আমার মনে হলো সেটা এখনো প্রকাশিত হয়নি। কিন্তু কয়টা সংখ্যা এবং কি কি মন্ত্রণালয় সেটা এখনো নির্ধারণ হবে না। সেটা জাতীয় সংসদে আলাপ আলোচনার মধ্যদিয়ে এবং সাইজ অব দি অপোজিশন পার্টি ম্যাটার করে। সেই সংখ্যাটা তখন নির্ধারণ করা যাবে। কারণ যদি বিরোধীদলের সদস্য সংখ্যা কম হয়, এখন প্রপোরশন নির্ধারণ করা হয় বা পারসেন্টেজ নির্ধারণ করা হয় সেটা তখন একটু প্রশ্নের সম্মুখে পড়বে।

মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলের সদস্যদের থেকে নিয়োগ দেওয়া যাবে কি না বা মনোনয়ন দেওয়া যাবে কি না। সে বিষয়েও একটা প্রায় একমত হয়েছে। কিন্তু কতটা কোন কোন মন্ত্রণালয় বা পারসেন্টেজ কত এগুলো নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি। সেটা উচিতও হবে না। সেটা সংসদে আলোচনার মাধ্যমে করতে হবে।

তিনি বলেন, একটা লার্জেস্ট অপোজিশন হতে পারে। বিভিন্ন দলের ছোট ছোট প্রতিনিধিত্ব থাকে। কেউ পাঁচ সদস্যের ১০ সদস্যের প্রতিনিধিত্ব থাকে। তো তাদের মধ্য থেকেও তো বিবেচনা করতে হবে। শুধু লার্জেস্ট অপোজিশন পার্টি থেকেই সব সভাপতি মনোনয়ন দেওয়াটাও অনুচিত। সেজন্য সে বিষয়টা পার্লামেন্টে আলোচনার মধ্যদিয়ে নির্ধারণ হওয়ার বিষয়ে মোটামুটি আলোচনা হয়েছে।

ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১০ অপরাহ্ণ
ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

পবিত্র ঈদুল-আজহার দিন আগামী ৭ জুন শনিবার ঢাকা মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ থাকবে।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক (প্রশাসন) এ কে এম খায়রুল আলম সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার (৪ জুন) এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঈদের পরদিন অর্থাৎ ৮ জুন রবিবার সকাল ৮টা থেকে ৩০ মিনিট বিরতি (হেডওয়ে) দিয়ে অনুযায়ী মেট্রো ট্রেন চলাচল করবে।

৯ জুন থেকে সরকারি ছুটির দিনের সময়সূচি অনুযায়ী মেট্রো যথারীতি চলাচল করবে।