খুঁজুন
বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ২১ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

বিআরটিএ চেয়ারম্যানের সঙ্গে টিআরইউবি সদস্যদের শুভেচ্ছা বিনিময়

আব্দুল্লাহ আল মোত্তালিব,স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: বুধবার, ৮ জানুয়ারি, ২০২৫, ১০:৪৩ পূর্বাহ্ণ
বিআরটিএ চেয়ারম্যানের সঙ্গে টিআরইউবি সদস্যদের শুভেচ্ছা বিনিময়

ট্রান্সপোর্ট রিপোর্টার্স ইউনিয়ন বাংলাদেশ (টিআরইউবি) কার্যকরী কমিটির সদস্যদের ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত হলেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান ইয়াসিন।

মঙ্গলবার (৭জানুয়ারি)সকালে রাজধানীর বনানীস্থ বিআরটিএ সদর দফতরে চেয়ারম্যান ইয়াসিন-এর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই সংক্ষিপ্ত আয়োজনে টিআরইউবি’র সদস্যরা চেয়ারম্যানকে শুভেচ্ছা জানান।

শুভেচ্ছা প্রদান ও সংক্ষিপ্ত মতবিনিমিয় আয়োজনে বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান ইয়াসিন এই শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানানোয় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

এসময় উপস্থিতরা বিআরটিএ’র বিভিন্ন সেবা, সড়ক নিরাপত্তা,পরিবহন খাতের উন্নয়ন ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। তারা বিআরটিএ-এর কার্যক্রমকে আরও স্বচ্ছ, উন্নত ও জনগণের জন্য আরও কার্যকরী করার বিষয়ে একসাথে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।

এসময় বিআরটিএ চেয়ারম্যান ইয়াসিন বলেন, আমি যে দায়িত্ব নিয়েছি, তা সঠিকভাবে পালন করতে আমি সবসময় প্রস্তুত। আমাদের লক্ষ্য হলো সড়ক পরিবহন খাতের সেবা আরও উন্নত করা, জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং বিআরটিএ’কে আরও স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক প্রতিষ্ঠান হিসাবে গড়ে তোলা। আমি আশা করি, ট্রান্সপোর্ট রিপোর্টার্স ইউনিয়ন আমাদের সার্বিক সহযোগিতা করবে এবং আমরা একসাথে কাজ করব।

তিনি আরও বলে, আমি যোগদানের পর ইতোমধ্যে নিরবিচ্ছিন্নবাবে গ্রাহক সেবা প্রদান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নিয়মিতভাবে শনিবার অফিস খোলা রাখার ব্যবস্থা করেছি। বিআরটিএর কার্যক্রমে গতিশীলতা ও স্বচ্ছতা আনয়নসগ জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধিতে নিয়মিতভাবে গনশুনানীর আয়োজনের ব্যবস্থা করেছি। যা বিআরটিএ সকল সার্কেল ও জেলা পর্যায়ে প্রতি মাসে দুইটি করে করা হবে। যেখানে পরিবহন মালিক/শ্রমিক, তাদের সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। এছাড়া সকল সার্কেল ও জেলা বিআরটিএ অফিস দালাল মুক্ত করতে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে ট্রান্সপোর্ট রিপোর্টার্স ইউনিয়ন (টিআরইউবি) এর সভাপতি আজিজুল হাকিম ও সাধারণ সম্পাদক এটিএম শামসুজ্জামান বলেন,
আমরা বিশ্বাস করি বিআরটিএর চেয়ারম্যানের দিকনির্দেশনায় সড়ক পরিবহন খাতে উন্নয়ন, নিরাপত্তা এবং সেবা প্রদান আরও শক্তিশালী হবে। পাশাপাশি জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে সকলে একযোগে কাজ করতে হবে যেন দেশের জনগণের জন্য সড়ক পরিবহন ব্যবস্থা আরও সহজ, সুষ্ঠু এবং নিরাপদ করা যায়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ’র পরিচালক (প্রশাসন), মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম চৌধুরী, ট্রান্সপোর্ট রিপোর্টার্স ইউনিয়নের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. মোক্তার হোসেন, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ মাহবুব উদ্দিন, সহ-সভাপতি মো. শফিকুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলী নাইম, সহ সাধারণ সম্পাদক শফিক আহমেদ. অর্থ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম মন্টু, দপ্তর সম্পাদক মো. সোলায়মান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক খাজা মেহেদী, কল্যাণ সম্পাদক ফয়েজুল্লাহ স্বাধীন, ক্রিয়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক শফিউল ইসলাম (আল আমিন), আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাফিনা মাহরু, মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা রাহিমা আক্তার মুক্তা, কার্যকরী সদস্য মাহমুদুল হাসান, মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. লুৎফর বারী, মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন, জয়তুননেসা মিলা, মো. বেলায়েত হোসেন, আকবর হোসেন।

টিআরইউবি এবং বিআরটিএ’র মধ্যে এই শুভেচ্ছা বিনিময় পর্ব সড়ক পরিবহন খাতের উন্নয়নে সুষ্ঠু সমন্বয় এবং সহযোগিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসাবে দেখা হচ্ছে। এটি ভবিষ্যতে আরও কার্যকরী ও স্বচ্ছ সেবা প্রদানের লক্ষ্যে উভয় পক্ষের মধ্যে সম্পর্কের উন্নয়ন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন উপস্থিত প্রশাসনিক কর্মকর্তাগন।

ঈদে ১০ দিন ছুটির আগে আজ শেষ কর্ম দিবস

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১৫ অপরাহ্ণ
ঈদে ১০ দিন ছুটির আগে আজ শেষ কর্ম দিবস

ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে আগামী ৭ জুন। ঈদের টানা ১০ দিনের ছুটি শুরু হচ্ছে বৃহস্পতিবার (৫ জুন)। আজ বুধবার (৪ জুন) শেষ কর্ম দিবস। ছুটি শেষে আগামী ১৫ জুন অফিস খুলবে।

ঈদের ছুটিতে মানুষ বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন। শেষ কর্ম দিবসে সড়কে ভিড় বাড়বে। আর রাজধানীর বিভিন্ন হাটে কোরবানির পশু কেনাবেচাও শুরু হয়েছে।

গত ৬ মে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে টানা ১০ দিন ছুটির সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ৭ মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, সরকার আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১১ ও ১২ জুন যথাক্রমে বুধবার ও বৃহস্পতিবার নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি এবং দাপ্তরিক কাজের স্বার্থে ১৭ মে শনিবার ও ২৪ মে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অফিস খোলা রাখার ঘোষণা করে।

ছুটিকালীন সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে এবং উল্লেখিত সাপ্তাহিক ছুটির দুই দিন (১৭ মে ও ২৪ মে) সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস খোলা থাকবে।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, জরুরি পরিষেবা যেমন- বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও অন্যান্য জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরসমূহের কার্যক্রম, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, ডাক সেবা এবং এ সংশ্লিষ্ট সেবা কাজে নিয়োজিত যানবাহন ও কর্মীরা এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। হাসপাতাল ও জরুরি সেবা এবং এ সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মীরা এবং চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক ও কর্মীরা এবং ওষুধসহ চিকিৎসা সরঞ্জামাদি বহনকারী যানবাহন ও কর্মীরা এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে। জরুরি কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত অফিসসমূহ এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে।

ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবে। আর আদালতের কার্যক্রমের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।

নারীর ১০০ আসন নিয়ে একমত বিএনপি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দ্বিমত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১২ অপরাহ্ণ
নারীর ১০০ আসন নিয়ে একমত বিএনপি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দ্বিমত

জাতীয় সংসদে নারী আসন সংখ্যা ৫০ থেকে ১০০ আসনে উন্নীত করার বিষয়ে বিএনপি একমত হলেও নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি বলে জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।

মঙ্গলবার (৩ জুন) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার দ্বিতীয় দিনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আগে একসময় ৩০ আসন ছিল, পরে এটা আমরা বাড়িয়ে ৪৫ করেছিলাম এবং পরবর্তী লাস্ট সংশোধনের মধ্যে এটা ৫০ আসন হয়েছে। কিন্তু নির্বাচন পদ্ধতিটা হচ্ছে আনুপাতিক হারে যাদের যত সদস্য আছে সেই অনুপাতে সেটা নির্ধারিত হয়। পরে আমরা আরও ৫০ আসন বাড়ানোর প্রস্তাব করলাম। প্রায় সব দলের এটা একই রকম প্রস্তাব ছিল। কিছু কিছু দল বাদে এবং কিছু কিছু দল এমনও প্রস্তাব করেছে যে ১০০ তারা মানে, যদি প্রপোরশনেট হয়। কিন্তু অধিকাংশ দল এটা প্রস্তাব করেছে যে নারীর আসন ৫০ থেকে ১০০ তে উন্নীত হলে ভালো হয়। তো সেই জায়গাতেই এখন ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবটা আছে। তবে সেটা নির্বাচন পদ্ধতি কি হবে এ বিষয়ে কোনো ঐক্য এখনো হয়নি। সেটা পরবর্তীতে আরও আলোচনার জন্য দেওয়া হয়েছে।

বিএনপির এ স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, দলের পক্ষ থেকে আমরা যেটা প্রস্তাব করেছি সরাসরি নির্বাচনের জন্য, যে পদ্ধতিগুলো ঘূর্ণায়মান পদ্ধতি অথবা সরাসরি নির্বাচন পদ্ধতি- যেগুলো আলোচনায় এসেছে। সেটা দেশের রাজনৈতিক কালচারে সংসদীয় কালচারে এখনো পর্যন্ত ফিজিবল বলে আমাদের মনে হয়নি। সেজন্য আমরা বলেছি এটা আরও প্র্যাকটিসের মধ্যদিয়ে এক-দুইটা পার্লামেন্ট চলার মধ্যদিয়ে সেটা এমন একটা অবস্থায় যাবে যাতে সরাসরি নির্বাচনের ব্যবস্থা তখন করা যাবে।

নারীদের সংরক্ষিত আসন থাকার যুক্তি তুলে ধরে তিনি বলেন, স্পেশালি অ্যাবলড অথবা ফিজিক্যালি ডিজেবল্ড যারা তাদের জন্য এ বিধানটা কার্যকর করা যায় কি না সেটাও সংবিধানে আসতে হবে। আমাদের নারী সমাজের এখনো পর্যন্ত তেমন অগ্রগতি হয়নি। আমরা নারীর আসন সংখ্যা বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব করেছি। আশা করি, কনস্টিটিউশনালি লিগালি এবং সমাজের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের নারী সমাজ বিভিন্নভাবে ক্ষমতায়িত হবে।

সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বিরোধীদলীয় দল থেকে বানানোর বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করে তিনি বলেন, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলীয় সদস্যদের মধ্য থেকে যে প্রস্তাবটা ওখানে প্লেস হয়েছিল যেসব পদ বিরোধীদলীয় সদস্যদের দেওয়া যায় কি না। এ বিষয়ে প্রথম পর্বের আলোচনায় প্রত্যেকে লিখিত এবং মৌখিক জবাব দাখিল করেছে। আমরাও করেছিলাম। সেই জায়গায় কয়েকটি সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বিরোধীদলের সদস্যদের দেওয়ার ব্যাপারে তখনই প্রায় সব দল একমত হয়েছিল।

তিনি বলেন, আমাদের দলের পক্ষ থেকে কয়েকটি সংসদীয় কমিটির এ জাতীয় দেওয়ার পক্ষে আমরা প্রস্তাব করেছি যাতে পার্লামেন্টে জবাবদিহি এবং ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা হয়। মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলীয় সদস্যদের নিয়োগ সদস্যদের মনোনীত করার ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছেছে বলে আমার মনে হলো সেটা এখনো প্রকাশিত হয়নি। কিন্তু কয়টা সংখ্যা এবং কি কি মন্ত্রণালয় সেটা এখনো নির্ধারণ হবে না। সেটা জাতীয় সংসদে আলাপ আলোচনার মধ্যদিয়ে এবং সাইজ অব দি অপোজিশন পার্টি ম্যাটার করে। সেই সংখ্যাটা তখন নির্ধারণ করা যাবে। কারণ যদি বিরোধীদলের সদস্য সংখ্যা কম হয়, এখন প্রপোরশন নির্ধারণ করা হয় বা পারসেন্টেজ নির্ধারণ করা হয় সেটা তখন একটু প্রশ্নের সম্মুখে পড়বে।

মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদে বিরোধীদলের সদস্যদের থেকে নিয়োগ দেওয়া যাবে কি না বা মনোনয়ন দেওয়া যাবে কি না। সে বিষয়েও একটা প্রায় একমত হয়েছে। কিন্তু কতটা কোন কোন মন্ত্রণালয় বা পারসেন্টেজ কত এগুলো নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি। সেটা উচিতও হবে না। সেটা সংসদে আলোচনার মাধ্যমে করতে হবে।

তিনি বলেন, একটা লার্জেস্ট অপোজিশন হতে পারে। বিভিন্ন দলের ছোট ছোট প্রতিনিধিত্ব থাকে। কেউ পাঁচ সদস্যের ১০ সদস্যের প্রতিনিধিত্ব থাকে। তো তাদের মধ্য থেকেও তো বিবেচনা করতে হবে। শুধু লার্জেস্ট অপোজিশন পার্টি থেকেই সব সভাপতি মনোনয়ন দেওয়াটাও অনুচিত। সেজন্য সে বিষয়টা পার্লামেন্টে আলোচনার মধ্যদিয়ে নির্ধারণ হওয়ার বিষয়ে মোটামুটি আলোচনা হয়েছে।

ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১:১০ অপরাহ্ণ
ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

পবিত্র ঈদুল-আজহার দিন আগামী ৭ জুন শনিবার ঢাকা মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ থাকবে।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক (প্রশাসন) এ কে এম খায়রুল আলম সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার (৪ জুন) এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঈদের পরদিন অর্থাৎ ৮ জুন রবিবার সকাল ৮টা থেকে ৩০ মিনিট বিরতি (হেডওয়ে) দিয়ে অনুযায়ী মেট্রো ট্রেন চলাচল করবে।

৯ জুন থেকে সরকারি ছুটির দিনের সময়সূচি অনুযায়ী মেট্রো যথারীতি চলাচল করবে।