খুঁজুন
শনিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২৫, ১১ মাঘ, ১৪৩১

কয়রায় ঘুগরাকাটি ফাজিল মাদরাসায় সিরাতুন্নবী (সাঃ) উদযাপন

মোঃ রেজাউল ইসলাম, পাইকগাছা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১০:৫৬ অপরাহ্ণ
কয়রায় ঘুগরাকাটি ফাজিল মাদরাসায় সিরাতুন্নবী (সাঃ) উদযাপন

খুলনা জেলার কয়রায় ঘুগরাকাটি ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসায় সিরাতুন্নবী (সাঃ) উদযাপন এবং আলিম প্রথম বর্ষের নবীন বরণ ও সবক অনুষ্ঠান-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার সকাল সাড়ে ৯ টায় (১৮ই সেপ্টেম্বর) দক্ষিণ খুলনার ঐতিহ্যবাহী কয়রা উপজেলার বারবার নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঘুগরাকাটি ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসার নিজস্ব অডিটোরিয়ামে দিনব্যাপী সিরাতুন্নবী (সাঃ) উদযাপন উপলক্ষে কুইজ প্রতিযোগিতা, রচনা প্রতিযোগিতা, উপস্থিত বক্তৃতা, আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

আলিম প্রথম বর্ষের ছাত্র-ছাত্রীদেরকে  রজনীগন্ধার স্টিকার ও লাল গোলাপ ফুল দিয়ে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এছাড়াও রচনা ও কুইজ প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীদের পুরস্কার বিতরণ করা হয় । 

উক্ত অনুষ্ঠানে খুলনা জেলা নায়েবে আমির ও অত্র মাদরাসার স্বপ্নদ্রষ্টা উপাধ্যক্ষ মাওলানা মোঃ গোলাম সরোয়ার এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে  উপস্থিত ছিলেন অত্র মাদরাসার গভর্নিং বডির সহ-সভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা ওসমান গনি। 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, গভর্নিং বডির বিদ্যুৎসাহী সদস্য আলহাজ্ব নুরুল হক, গভর্নিং বডির অন্যতম সদস্য মাওলানা আব্দুস সালাম, খুলনা দক্ষিণ জেলা ইসলামী ছাত্রশিবির সভাপতি মোঃ আবুজার গিফারি। 

অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সহকারী অধ্যাপক ইয়াছিন আরাফাত, সহকারী অধ্যাপক ও এমফিল গবেষণা মাওলানা আশরাফুল আলম, সহকারি অধ্যাপক  ইংরেজি ও  অনুষ্ঠান সঞ্চালক মোঃ শরিফুল আলম, সরকারী অধ্যাপক শ্যামনগরী মুফতি মোঃ আফতাবুজ্জামান, সিনিয়র মৌলভী মাওলানা মোঃ রফিকুল ইসলাম, ইসলামী বক্তা ফরিদপুরী প্রভাষক মাওলানা নুর আলম,  মাওলানা মোঃ গোলাম মোর্তজা,  প্রভাষক মোহাঃ দুরুল হোদা, প্রভাষক মাওলানা মিনারুল ইসলাম, প্রভাষক বাংলা অনুপম মন্ডল,  সিনিয়র সরকারি শিক্ষক খানজাহান আলী, সহকারী শিক্ষক মোঃ  হাবিবুর রহমান, সহকারী শিক্ষক   মোঃ আজিজুল ইসলাম, আইসিটি সহকারী শিক্ষক  আখতারুজ্জামান, সহকারী শিক্ষক মোঃ আকাশ মিয়া, মোঃ শাহিনুর ইসলাম, মোঃ মাহমুদুর রহমান, ইসলামী ধর্মীয় নেতা মাওলানা সাইফুল ইসলাম, মাওলানা ইউনুস আলী, এবতেদায়ী প্রধান মাওলানা জি এম জায়েদ আলী,  মাওলানা মোঃ ওয়ালীউল্লাহ, কারী মোঃ আলী হোসেন, প্রভাষক মাওলানা আব্দুল্লাহ, মৌলভী মোঃ মুজাইদুল ইসলাম ও অত্র মাদরাসার কর্মচারীবৃন্দ। 

অনুষ্ঠানে সভাপতি বলেন, লেখাপড়ার পাশাপাশি নৈতিক শিক্ষা ও আধুনিক  বিজ্ঞানের জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা রাখা খুবই প্রয়োজন, গবেষণা করে মানুষ  কোরআন থেকে জ্ঞান আহরণ করে মানুষ চাঁদ, নক্ষত্র, নতুন নতুন গ্রহ, উপগ্রহ আবিষ্কার করছে। আগামীতে উদ্ভাবনের এই ধারা আরো বেশি সম্ভাবনাময়। প্রধান অতিথি  ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বলেন, প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে  ভালভাবে পড়ালেখা করে ভালো ফলাফলের পাশাপাশি একজন  ভালো মানুষ হতে হবে।

অন্যান্য অতিথিরা বলেন, অযথা সময় নষ্ট না করে যে যত পড়াশোনায় মনোযোগী হবে, সে তত বেশি সফলতার নাগাল পাবে। বর্তমান ধর্ম  উপদেষ্টা বলেন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদেরকে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখতে হবে। এজন্য তোমাদেরকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। নেপোলিয়ান বলেছেন, তোমরা আমাকে একটি শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাদেরকে একটি শিক্ষিত জাতি উপহার দেব। তাই আমাদের ছেলেমেয়েদেরকে ইসলামী শিক্ষায় সুশিক্ষিত হয়ে প্রকৃত জ্ঞানের বাণী সমাজে প্রচার করে সমাজ তথা দেশ থেকে সন্রাস, চাঁদাবাজ,  জঙ্গিবাদ ও মাদকের ভয়াল থাবা থেকে যুবসমাজ তথা দেশকে বাঁচাতে হবে ।

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে ছাত্রলীগ নেতাসহ ৩ জন আহত

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২৫, ৫:৩৭ অপরাহ্ণ
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে ছাত্রলীগ নেতাসহ ৩ জন আহত

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি এলাকায় বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে তিন বাংলাদেশি আহত হয়েছেন।

আহতরা হলেন- আলী হোছেন (৩৫), মো. আরিফ উল্লাহ (৩০) ও দৌছড়ি ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ রাসেল (২৫)।

শুক্রবার সকালে উপজেলার ফুলতলী সীমান্তের ৪৭-৪৮-৪৯ নম্বর পিলার এলাকায় পৃথক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, উপজেলার সদর ইউনিয়নের ফুলতলী সীমান্তের ৪৭-৪৮ নম্বর পিলার ফুলতলী এলাকায় মিয়ানমারের গরু আনতে যান আলী ও আরিফ। কাঁটাতারের পাশে গেলে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর পুঁতে রাখা স্থলমাইন বিস্ফোরণ হয়। এতে আলী হোসেনের বাম পায়ের গোড়ালি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ও আরিফ উল্লাহর মুখে গুরুতর আঘাত পান। অন্যদিকে সীমান্তের ৪৯ নম্বর পিলার এলাকায় গরু আনতে গেলে আহত হন ছাত্রলীগ নেতা রাসেল।

আহতদের উদ্ধার করে প্রথমে নাইক্ষ্যংছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান স্থানীয়রা। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য শামসুল আলম জানান, সীমান্তে পৃথকস্থানে মাইন বিস্ফোরণে ৩ বাংলাদেশি আহত হয়েছেন।

তাদের মধ্যে আলী হোছেন নামে একজনের পা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। অন্যরা শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত পেয়েছেন। আহতরা মিয়ানমার সীমান্তে গরু আনতে গিয়েছিলেন।

নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ওসি মো. মাসরুল জানান, সীমান্তে বিস্ফোরণে আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম। তিনি জানান, সীমান্ত এলাকা হওয়ায় বিষয়টি বিজিবি দেখছে।

বাংলাদেশের মানচিত্র না এঁকে আপনি ভারতেরটা আঁকতে পারবেন না: ড. ইউনূস

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২৫, ৫:২২ অপরাহ্ণ
বাংলাদেশের মানচিত্র না এঁকে আপনি ভারতেরটা আঁকতে পারবেন না: ড. ইউনূস

ভারতের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী চীনকে বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি বন্ধু হিসেবে অভিহিত করে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, নয়াদিল্লির সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন ‘ব্যক্তিগতভাবে আমাকে অনেক কষ্ট দেয়’। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক যতটা সম্ভব শক্তিশালী হওয়া উচিত। আপনি (প্রতিবেদক) জানেন- বাংলাদেশের মানচিত্র না এঁকে আপনি ভারতের মানচিত্র আঁকতে পারবেন না। কেননা বাংলাদেশের স্থল সীমান্ত প্রায় পুরোটাই ভারতের সঙ্গে যুক্ত।

বৃহস্পতিবার সুইজারল্যান্ডের দাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনের ফাঁকে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন তিনি।

হাসিনার সীমাহীন দুর্নীতি নিয়ে প্রশ্ন না তোলায় বিশ্বকে দোষারোপ করেছেন তিনি। ড. ইউনূস বলেন, হাসিনা গোটা বিশ্বের জন্যই একটি ভালো শিক্ষা।

২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশ শাসন করা হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ, গণহত্যা, জোরপূর্বক গুম, দুর্নীতি এবং অর্থ পাচারের শক্ত অভিযোগ রয়েছে। যা তদন্ত করছে অন্তর্বর্তী সরকার।

ড. ইউনূস অভিযোগ করেন, কেউই হাসিনার বিষয়ে প্রশ্ন তোলেনি; যা ভালো বিশ্ব ব্যবস্থার লক্ষণ নয়। এমনটা হওয়ার জন্য পুরো বিশ্বই দায়ী। তাই হাসিনা গোটা বিশ্বের জন্যই একটি ভালো শিক্ষা।

এই নোবেলজয়ী তিনি আরও বলেন, ‘প্রবৃদ্ধির জন্য আমরা সবাইকে ছাড়িয়ে গেছি, এ কথা পুরোটাই মিথ্যা।’

তবে তিনি এর ব্যাখ্যা দেননি। অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির ওপর বিশেষ জোর দিয়েছেন ড. ইউনূস।

২০২৫ সালের শেষ অথবা ২০২৬ সালের প্রথম দিকে নির্বাচন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তিনি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে আগ্রহী নন।

ড. ইউনূস বলেন, ব্যক্তিগতভাবে আমি প্রবৃদ্ধির হার দ্বারা খুব বেশি প্রভাবিত নই। সমাজের প্রান্তিক মানুষের জীবনযাত্রার মান দ্বারা প্রভাবিত। তাই আমি এমন একটি অর্থনীতির কথা চিন্তা করি যেখানে সম্পদকে কেন্দ্রীকরণের ধারণা থেকে বের হওয়া যাবে।

ঢাকা-দিল্লির তিক্ততার মূল কারণ শুধু শেখ হাসিনাকেই সমর্থন দিয়ে গেছে ভারত। জুলাই অভ্যুত্থানে আন্দোলনকারীদের ওপর দমন-পীড়নের অভিযোগে হাসিনাকে ফেরত চেয়েছেন ড. ইউনূস। যাতে এখন সাড়া দেয়নি দিল্লি। যার ফলে দুই দেশের তিক্ততা বেড়েছে আরও কয়েক গুন।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতা ছেড়ে প্রতিবেশী দেশ ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। তার পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নাম সুপারিশ করেন ছাত্র নেতারা। এরপর বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব নেন ড. ইউনূস। ২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল বিজয়ী এই অর্থনীতিবিদ।

মূল্যস্ফীতির চাপে মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্তে বিরতি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২৫, ৩:৩৫ অপরাহ্ণ
মূল্যস্ফীতির চাপে মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্তে বিরতি

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সংকোচনশীল মুদ্রানীতির পাশাপাশি সরকারি ব্যয়ে কাটছাঁট করার কথা বলছেন বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, এ পরিস্থিতিতে এখনই সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা দেওয়াটা যৌক্তিক সময় নয়। তাছাড়া প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ও বিষয়টিতে সায় দিচ্ছে না।

বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন গণমাধ্যমকে বলেন, এখন উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। তাছাড়া অন্য কোনো খাতের বেতন মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সংগতি রেখে বাড়েনি। এ পরিস্থিতিতে সরকারি চাকরিজীবীকে মহার্ঘ ভাতা দেওয়া হলে তা মূল্যস্ফীতিকে আরও উস্কে দেবে।

তিনি আরও বলেন, একই সঙ্গে সমাজে বৈষম্য সৃষ্টি করবে। অন্যদের প্রতি ন্যায্যতা হবে না। সার্বিকভাবে এ সময়ে সরকারের এ ধরনের সিদ্ধান্ত না নেওয়াই যুক্তিযুক্ত।

বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার পক্ষে অর্থনৈতিক ব্যাখ্যা দেওয়া সম্ভব নয়। কারণ, এমন তো নয় যে সরকারি কর্মচারীরা খুব কম বেতনে চাকরি করছেন। ২০১৫ সালের পর থেকে সরকারি চাকরিজীবীর বেতন বেসরকারি খাতের চেয়ে বেশ ভালো অবস্থায় রয়েছে।

তিনি বলেন, উপসচিব হলেই বিনা সুদে গাড়ির ঋণ এবং সেই গাড়ি ব্যবস্থাপনার জন্য প্রতি মাসে বাড়তি ৫০ হাজার করে টাকাসহ অন্যান্য সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। তার পরও বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে মহার্ঘ ভাতা দেওয়া থেকে সরে আসাটাই যৌক্তিক।

সূত্র জানায়, সাড়ে ১৪ লাখ সরকারি চাকরিজীবীকে মূল বেতনের সর্বনিম্ন ১০ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ হারে মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার খসড়া প্রস্তুত করেছিল অর্থ বিভাগ।

তবে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় বিষয়টিতে সায় না দিয়ে মহার্ঘ ভাতার নথি ফেরত পাঠিয়েছে। তারা জানিয়েছে, বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় আপাতত এ ভাতা দেওয়া সমীচীন হবে না। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে বিষয়টি ফের বিবেচনা করা যেতে পারে।

ব্রেকিং নিউজ