খুঁজুন
রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ৭ বৈশাখ, ১৪৩২

দিল্লিতে বিএসএফ-বিজিবি সম্মেলন

সীমান্ত হত্যা শূন্যে নামানোর জোরালো দাবি বাংলাদেশের

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১২:০৪ পূর্বাহ্ণ
সীমান্ত হত্যা শূন্যে নামানোর জোরালো দাবি বাংলাদেশের

সীমান্ত হত্যা বন্ধে কঠোর অবস্থানে বাংলাদেশ। নয়াদিল্লিতে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) এবং বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী-বিজিবির মধ্যকার সীমান্ত সম্মেলনে হত্যা পুরোপুরি বন্ধের দাবি জানানো হয়েছে ঢাকার পক্ষ থেকে।

বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল স্পষ্টভাবে জানিয়েছে, সীমান্তে অপরাধীদের প্রচলিত আইনে শাস্তি দেওয়া হোক। কিন্তু সীমান্ত লঙ্ঘনের অভিযোগে সরাসরি গুলি করে হত্যা মানবিকতার পরিপন্থি। এ ইস্যু বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত স্পর্শকাতর।

জবাবে বিএসএফের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে সীমান্তে প্রাণহানি এড়াতে। তবে কখনো কখনো সংঘবদ্ধ অপরাধ চক্র এমন আক্রমণাত্মক আচরণ করে যে, পরিস্থিতি সামাল দিতে গুলি চালানো ছাড়া উপায় থাকে না। এ ধরনের ঘটনা রোধে সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনার ওপর জোর দিয়েছে ভারত।

দিল্লি­র লোদি রোডের সিজিও কমপ্লেক্সে বিএসএফ সদর দপ্তরে সোমবার থেকে শুরু হওয়া সম্মেলনের শেষ দিন বৃহস্পতিবার। বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ১৩ সদস্যের প্রতিনিধিদল সম্মেলনে অংশ নিয়েছে। অন্যদিকে বিএসএফের মহাপরিচালক দলজিৎ সিং চৌধুরীর নেতৃত্বে ভারতের ১৩ সদস্যের প্রতিনিধিদল অংশ নিয়েছে।

সম্মেলনে সীমান্ত হত্যা ছাড়াও বিজিবি বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার বিষয়ে। বিজিবি অভিযোগ করেছে, কিছু এলাকায় যৌথ জরিপ ছাড়াই বিএসএফ একতরফাভাবে বেড়া নির্মাণ করছে। এতে সীমান্তে উত্তেজনা সৃষ্টি হচ্ছে।

সম্মেলনে হত্যা বন্ধ, চোরাচালান নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে। সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন বিজিবি প্রতিনিধিদের সম্মানে নৈশভোজের আয়োজন করে বিএসএফ। তবে অন্যবারের তুলনায় এবার সফরের সময় কমানো হয়েছে। সাধারণত ৫-৬ দিন ধরে সম্মেলন চললেও এবার তা ৪ দিনে সীমিত রাখা হয়েছে। আগের মতো সফরকারী প্রতিনিধিদের ভারতীয় দর্শনীয় স্থান ঘুরিয়ে দেখানোর ব্যবস্থা এবার রাখা হয়নি।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এবারের সম্মেলনে সীমান্ত হত্যা, বিএসএফের অনধিকার প্রবেশ ও বেআইনি কার্যক্রম নিয়ে কড়া ভাষায় কথা বলেছে বিজিবি। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর এটিই দুই দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর মধ্যে প্রথম শীর্ষ পর্যায়ের সম্মেলন।

এর আগে ২৯ জানুয়ারি বাংলাদেশের কড়া অবস্থান সম্পর্কে ইঙ্গিত দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছিলেন, এবারের সম্মেলনে বাংলাদেশের কথার ‘টোন’ হবে আলাদা। ভারতকে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করতে হবে। এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে।

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলা একমাসেও অপরাধী গ্রেফতার হয়নি

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার, সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ১:০৫ পূর্বাহ্ণ
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলা একমাসেও অপরাধী গ্রেফতার হয়নি

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে সাংবাদিক শাহীন খানের ওপর হামলার ঘটনায় দীর্ঘ এক মাস পার হলেও কোনো হামলাকারীকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। এ ঘটনায় সচেতন মহলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। একইসঙ্গে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সমাজের সচেতন মহল ও গণমাধ্যমকর্মীরা।

শাহীন খান রায়গঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি একই উপজেলার চান্দাইকোনা ইউনিয়নের সরাই হাজীপুর গ্রামের আব্দুল বারিক খানের ছেলে। 

শনিবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে আহত সাংবাদিকের ভাই শামীম উদ্দিন খান তার ভাইয়ের উপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা  মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেন। 

ওই সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, পূর্ব শত্রুতার জেরে গত ১৫ মার্চ বেলা ১১ টার দিকে গভীর নলকূপ দেখাশোনা কালে পাশ্ববর্তী শ্যামগোপ গ্রামের শাহ পরান (২৫), রফিকুল ইসলাম (৪০), সজিব হোসেন (২০), শের আলী (৪৩), ইউসুফ আলী (৩৫) ও সুজন হোসেনসহ (২০) আরও ৭-৮ জন শাহীন খানকে লাঠিসোঁটা নিয়ে এলোপাথাড়িভাবে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে ধান ক্ষেতে ফেলে রাখে। পরবর্তীতে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। এরপর চিকিৎসকের পরামশ্রে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে প্রায় এক মাস চিকিৎসা নেয়ার পর গত শুক্রবার তাকে বাড়িতে আনা হয়েছে। 

তিনি আরও বলেন, এই হামলার ঘটনায় ১৬ মার্চ জড়িত বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করেনি। উল্টো আমাদের বিরুদ্ধে হামলাকারীরা ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ এনে মিথ্যা একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন। তারা তদন্তপূর্বক এই মামলা প্রত্যাহার ও হামলার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানান। এদিকে অভিযুক্ত শাহ পরান গংদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

রায়গঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ওই হামলার ঘটনায় আসামিরা জামিনে রয়েছে। এ জন্য তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। ওই ঘটনায় একই দিনে উভয়পক্ষের দুটি মামলা হয়েছে। যার তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলে তিনি জানান।

নাটোরের সিংড়ায় হাজী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে

মোঃ কুরবান আলী, সিনিয়র রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ১:০৩ পূর্বাহ্ণ
নাটোরের সিংড়ায় হাজী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে

শনিবার (১৯ এপ্রিল) বেলা ১১টায় সিংড়া উপজেলা মডেল মসজিদে সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের আয়োজনে সিংড়া উপজেলা থেকে হজ্ব গমন ইচ্ছুক হাজী সাহেবদের সংবর্ধনা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা: মহিবুল হাসান।

সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের বিদায়ী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব অধ্যাপক মো. মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মহসিন আলমের সঞ্চালনায় আলোচনা রাখেন সিংড়া জামিয়া ইসলামিয়া হামিদিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম শাইখুল হাদিস মুফতী আব্দুল্লাহ আল মাদানী।

এসময় বক্তব্য দেন সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের নবনির্বাচিত সভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আলী আকবর, সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আনোয়ার সাদাত।

উল্লেখ্য, এ বছর সিংড়া উপজেলা থেকে ২১৬ জন পবিত্র হজ্জ পালন করবেন।

হাজী সমাবেশ শেষে মাওলানা আলী আকবরকে সভাপতি, আলহাজ্ব আনোয়ার সাদাতকে সাধারণ সম্পাদক ও আলহাজ্ব মহসিন আলমকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করে সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের কমিটি গঠন করা হয়। এছাড়া আলহাজ্ব মাওলানা সাদরুল উলাকে সভাপতি ও আলহাজ্ব আব্দুস সোবহানকে সাধারণ সম্পাদক করে সংগঠনের পৌর কমিটি গঠন করা হয়।

বিএনপি নেতা হারেছ গাজীর প্রতিবাদ মিছিল

আ’লীগের অপতৎপরতা রুখতে সজাগ বিএনপি

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:২৭ অপরাহ্ণ
আ’লীগের অপতৎপরতা রুখতে সজাগ বিএনপি

স্বৈরাচার দোসর আওয়ামী লীগ জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে ঝটিকা মিছিল করায় আওয়ামিলীগের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী মিছিল করেছে বিএনপি নেতা হারেছ গাজী। অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে রেখে নজিরবিহীন এক মিছিল করে তারা। যা নিয়ে রীতিমতো প্রশংসায় ভাসছেন ওয়ার্ডটির সকল নেতাকর্মী।

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ১৪ নং ওয়ার্ডের একনিষ্ঠ ও ত্যাগী সহ সভাপতি মোঃ হারেছ গাজীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয় এ প্রতিবাদী মিছিল। শনিবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে ১৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সর্বোস্তরের জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে উক্ত মিছিলে।

কাফরুল থানাধীন ১৪ নং ওয়ার্ডের শেওড়াপাড়া থেকে মিছিলটি শুরু হয়। প্রায় ৩ শতাধিক নেতাকর্মীর মিছিলটি এলাকার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা প্রদক্ষিণ করে স্থানীয়দের মাঝে সচেতন মূলক ক্যাম্পেইন করে।

মিছিল শেষে বিএনপি নেতা হারেছ গাজী বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি একটি সুশৃঙ্খল জনপ্রিয় দল। কিন্তু ফ্যাসিস্ট পলাতক খুনি হাসিনা ও তাদের দোসররা নানাভাবে বিএনপির বিভিন্ন নেতাকর্মীদের বিতর্কিত করার জন্য অপচেষ্টা করে যাচ্ছে। এমনকি তারা প্রকাশ্যে ঝটিকা মিছিল করার মতো দুঃসাহস দেখিয়েছে। আমরা এই খুনি হাসিনার দোসরদের যেকোনো মূল্যে প্রতিহত করবো। তবে আপনাদের প্রতি অনুরোধ, আপনারা কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না। আমরা আওয়ামী সন্ত্রাসীদের ধরে সরাসরি পুলিশকে হস্তান্তর করবো। এটাই আমাদের একনিষ্ঠ ও নৈতিকতার পরিচয় হবে।

শান্তিপূর্ণভাবে এই প্রতিবাদ মিছিল শেষ করায় হারেছ গাজী সহ সকলকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ১৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এম মামুন বিল্লাহ ও কাফরুল থানা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক জনাব আকরানুল হক আকরাম।

মিছিল শেষে দোয়া চাইতে গেলে কাফরুল থানা বিএনপির জনপ্রিয় নেতা জনাব আকরানুল হক আকরাম উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, সারাদেশে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নানাভাবে উৎপাত চালিয়ে যাচ্ছে। তারা দেশকে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে নিয়ে যেতে চাই। কিন্তু আমাদেরকে অবশ্যই সজাগ থাকতে হবে। দেশের বিরুদ্ধে যেকোনো ষড়যন্ত্র যেকোনো মূল্যে রুখে দিতে হবে। সেই লক্ষ্যে আপনারা অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে আজ যে প্রতিবাদ মিছিল করেছেন। তার জন্য আপনাদেরকে আমি ধন্যবাদ ও মোবারকবাদ জানাই। আশা করছি দেশের মানুষ, দল ও দেশের জন্য এভাবেই আপনারা সক্রিয় থাকবেন।

একদিনের প্রতিবাদী মিছিলে সহ-সভাপতি হারেস গাজী, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ ইউনুছ ছাড়াও যুগ্ম সম্পাদক রাতুল হাসান মহিন, প্রচার সম্পাদক ফজলে রাব্বি, ইউনিট সভাপতি মোঃ বাদল মিয়া, ইউনিট সাধারণ সম্পাদক মোঃ সালাম, ১৪ নং ওয়ার্ড কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আলম, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক, মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন জিয়া, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক, আবু তাহের মুন্সি, সদস্য মোঃ সিরাজুল ইসলাম, সদস্য মোঃ বকুল মিয়া, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, ইউনিট সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শাহজাহান, ইউনিট সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সুমন মিয়া, সদস্য মোঃ আনোয়ার, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক তানিয়া মমতাজ, মহিলা নেত্রী তানিয়া ইয়াসমিন এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের অসংখ্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।