খুঁজুন
সোমবার, ১২ মে, ২০২৫, ২৯ বৈশাখ, ১৪৩২

বিতর্কিত খতিবকে নিয়ে সমালোচনা

বায়তুল মোকাররমের অপসারিত খতিব রুহুল আমিনের বিচার দাবি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৮:৪১ অপরাহ্ণ
বায়তুল মোকাররমের অপসারিত খতিব রুহুল আমিনের বিচার দাবি

নানা বিতর্কের পর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মো. রুহুল আমিনকে তার পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে। তবে শুধু অপসারণ নয়, তাকে গ্রেফতার করে শাস্তির দাবি জানিয়েছেন নেটিজেনরা।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পালিয়ে ভারত চলে যান। এরপর রাজনীতিবিদদের মতো আত্মগোপনে চলে যায় দেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অনেক মানুষ। যাদের একজন ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের বিতর্কিত খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন। গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি আর মসজিদে নামাজ পড়াতে আসেননি। এরপর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে নতুন খতিব হিসেবে নিয়োগ পান হাফেজ মাওলানা ড. মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান আজহারী।

দেড় মাস আত্মগোপনে থাকার পর গত শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) তার অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে আসেন মুফতি রুহুল আমিন। এ সময় জোরপূর্বক জুমা নামাজ পড়াতে গেলে মুসল্লিদের বাধার মুখে পড়েন তিনি। এ সময় রুহুল আমিনের অনুসারীদের সঙ্গে সাধারণ মুসল্লিদের সংঘর্ষ হয়। এতে বেশ কয়েকজন আহত হন। মসজিদের কয়েকটি দরজা ভাঙচুর করা হয়। একপর্যায়ে দলবল নিয়ে পালিয়ে যান স্বৈরশাসক শেখ হাসিনাকে কওমি জননী স্বীকৃতিদাতা মুফতি রুহুল আমিন।

মসজিদের মতো পবিত্র জায়গায় আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আমলে নিয়োগ পাওয়া রুহুল আমিনের এমন কাণ্ডে সারা দেশে ব্যাপক সমালোচনা হয়। এরই ধারবাহিকতায় রোববার বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিবের পদ থেকে তাকে অপসারণ করে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

এদিকে রুহুল আমিনকে অপসারণের খবরে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই সন্তোষ প্রকাশ করে স্ট্যাটাস দিচ্ছেন। অনেকেই ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তবে শুধু অপসারণে খুশি নন নেটিজেনবাসী। তাকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন তারা।

রফিকুল আনসারি লিখেছেন, শুধু অপসারণ করলেই হবে না, এই ন্যক্কারজনক কাজের জন্য উনাকে বিচারের আওতায় আনা হোক।

ফখরুল ইসলাম নামে একজন লিখেছেন, মসজিদে সন্ত্রাসীদের মতো আচরণ করার জন্য দ্রুত রুহুল আমিনকে গ্রেফতার করুন।

রতন ভুঁইয়া লিখেছেন, আওয়ামী লীগের আমলে এর চাইতে ভণ্ড হুজুর ছাড়া আর কিছু আশা করা যায় না।

মহিবুল্লাহ নামে একজন লিখেছেন, অপসারণের সিদ্ধান্ত অনেকে দেরিতে হলো। তবে শুধু অপসারণ যথেষ্ট নয়। ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী গং কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের দালাল এই ইমামকে আল্লাহর ঘর মসজিদে ফ্যাসাদ সৃষ্টির দায়ে তাকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির মুখোমুখি করা সমীচীন হয়।

রাইসা লিখেছেন, শুধু অপসারণ করলে হবে না, গ্রেফতার করতে হবে। এই লোকের শাস্তি দাবি করছি। আওয়ামী লীগের এই দালালকে গ্রেফতার দেখতে চাই।

এমএইচ হোসাইন লিখেছেন, শুধু অপসারণ করলেই হবে না, আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করেন।

কেএম বনি আমিন খান লিখেছেন, তাকে দ্রুত গ্রেফতার করে বিচারের মুখোমুখি করা হোক।

আব্দুল্লাহ আল মামুন লিখেছেন, আরও আগেই অপসারণ করা উচিত ছিল তাকে, আইনের আওতায় আনা হোক। উনার কারণে পবিত্র মসজিদের ভেতর গণ্ডগোল লেগেছে।

নিজাম নামে একজন লিখেছেন, বায়তুল মোকাররমে হামলাকারী সন্ত্রাসী রুহুল আমিনের বিচার জরুরি।

সানোয়ার হোসাইন পাঠান লিখেছেন, চাটুকার, দালালের বিদায় হলো।

মুফতি রুহুল আমিনকে তার মাদ্রাসার পদ থেকেও অপসারণের দাবি জানিয়েছেন ইয়াকুব আলী জহির নামে এক ব্যক্তি।

খান সাহেব লিখেছেন, শুধু অপসারণ করলে হবে না, সে জাতীয় মসজিদে হামলার করেছে, তাকে গ্রেফতার করে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচারের সম্মুখীন করা উচিত।

আল্লাহর ঘর মসজিদকে অপবিত্র করার অপরাধে তার বিচার হওয়া উচিৎ বলে মনে করেন মোস্তফা জামান নামের আরেক নেটিজেন।

আব্দুল মুয়িদ নামে একজন বলেছেন, এসব আলেমকে এখন সমাজের অধিকাংশ মানুষ জালেম মনে করে। কারণ, এরা স্বৈরাচারের সুবিধাভোগী ও দোসর। এসব আলেম নামধারী জালেমদের অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।

নিরব মনসুর লিখেছেন, এই বাটপারকে আরও আগেই অপসারণ করা দরকার ছিল এবং তার শাস্তি দাবি করছি।

মো. সরোয়ার উদ্দিন বলেছেন, জাতীয় মসজিদকে কলঙ্ক করেছে। এদের বিচার না হলে মুসলিম জাতির লজ্জা ছাড়া আর কিছু নাই।

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের মার্চে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব হিসেবে নিয়োগ পার মুফতি রুহুল আমিন। তার বাড়ি গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার গওহরডাঙ্গা গ্রামে। তিনি গওহরডাঙ্গা মাদ্রাসার মুহতামিম (প্রিন্সিপাল)।

‘আকাশে সূর্য উঠলে সব পরিষ্কার হয়ে যাবে’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১২ মে, ২০২৫, ৩:৩৫ অপরাহ্ণ
‘আকাশে সূর্য উঠলে সব পরিষ্কার হয়ে যাবে’

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ সংক্রান্ত গেজেট হাতে পেলেই নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এএমএম নাসির উদ্দিন।

সোমবার (১২ মে) আগারগাঁওস্থ নির্বাচন ভবনে কার্টার সেন্টারের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

সিইসি বলেন, ‘যখন দেখবেন আকাশে সূর্য উঠে গেছে, তখন সব পরিষ্কার হয়ে যাবে, অপেক্ষা করেন। উই আর ওয়েটিং ফর দি গেজেট নোটিফিকেশন টু কাম।’

প্রজ্ঞাপন হলেই নিবন্ধন বাতিল সম্ভব? জানতে চাইলে এএমএম নাসির উদ্দিন বলেন, গণমাধ্যমের তথ্য শুনে সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না। প্রজ্ঞাপন হলে আমরা বসে সিদ্ধান্ত নেবো। প্রজ্ঞাপনটা আসতে দেন। ডেফিনিটলি সাংবিধানিক সংস্থা। আমরাও এটা নিয়ে কনসার্ন। বাট, উই আর ওয়েটিং ফর দি গেজেট নোটিফিকেশন টু কাম।

নির্বাচনী আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) অনুযায়ী, কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ ঘোষিত হলে দলটি নিবন্ধন বাতিল হয়ে যায়।

অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টি, জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক কয়েকটি দলের দাবির মুখে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এই দলটিকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে নিষিদ্ধ করা হবে বলে জানিয়েছে তারা।

শনিবার রাতে উপদেষ্টা পরিষদের এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরিপত্র পরবর্তী কর্মদিবসে (সোমবার) জারি করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা।

সভায় তিনটি সিদ্ধান্ত হওয়ার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরিপত্র পরবর্তী কর্মদিবসে জারি করা হবে।

গণমাধ্যমে তথ্য জানলেও অফিসিয়ালি ‘এক্সেটলি’ কী আছে তা না পেলে কী হয়েছে তা বলতে পারছি না বলে মন্তব্য করেন তিনি।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি কফিল উদ্দিন, কার্যকরি সভাপতি বাতেন

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ১১ মে, ২০২৫, ১০:১২ অপরাহ্ণ
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি কফিল উদ্দিন, কার্যকরি সভাপতি বাতেন

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির ‘বার্ষিক সাধারণ সভা-২০২৫’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (১১ মে) মতিঝিলের একটি হোটেলে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় দেশের বিভিন্ন জেলার বাস মালিক প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় দেশের পরিবহন সেক্টরের শীর্ষ সংগঠন ‘বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি’র কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন, কফিল উদ্দিন আহমেদ। তিনি আগামী নির্বাচন পর্যন্ত এই দায়িত্ব পালন করবেন।

এছাড়া কার্যকরি সভাপতি পদ শূন্য হওয়াতে বর্তমান কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি এম এ বাতেনকে মালিকদের মতামতের ভিত্তিতে কার্যকরি সভাপতি পদে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী মো: জোবায়ের মাসুদ এর সঞ্চালনায় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সম্মিলিত শ্রমিক পরিষদের প্রধান সমন্বয়ক ও পরিবহন সেক্টরের মালিক-শ্রমিক পরিষদের সমন্বয়ক এ্যাডভোকেট শামছুর রহমান শিমুল বিশ্বাস। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ মালিক সমিতি পরিচালনা করবে প্রকৃত মালিকরা। বাস মালিক না হয়ে কেউ নেতৃত্ব নিতে পারবেন না। আর একটি বিষয় সবাই মাথায় রাখতে হবে এই সমিতি সব সময় রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থাকবে। এই বিষয়ে সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে।

সভায় বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ মালিক সমিতির মহাসচিব মো. সাইফুল আলম বলেন, ‘পরিবহণ সেক্টরের ২০১৮ সালের কালো আইন বাতিল করতে হবে। ২০১৮ সালে যে সকল আইনের মাধ্যমে পরিবহণ মালিকদেরকে ধ্বংসের পায়তারা হয়েছিল। আমরা প্রধান অতিথির কাছে অনুরোধ করবো বাস মালিকদের শেষ করে দেয়ার আইনগুলো বাতিল করার বিষয়ে আপনি সরকারের কাছে জোর দাবি জানাবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘বিগত ঈদুল ফিতরের মতো স্তস্তিদায়ক ঈদযাত্রা যাতে ঈদুল আজহাতেও হয় সে বিষয়ে বাস মালিকদের নজর রাখতে হবে। একই সাথে যাত্রীদের স্বস্তির বিষয়টিকে প্রাধান্য দিতে হবে।

নবনির্বাচিত সভাপতি কফিল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের আগের কমিটিই আছে। এর মধ্যে হাজী আলাউদ্দিন সাহেব না থাকায় আমি নির্বাহী সভাপতির দায়িত্ব পালন করছিলাম। কিন্তু আজ সাধারণ সভায় আমাকে সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এছাড়া বাকি সবাই আগের দায়িত্বে আছেন।’

সভায় বিগত অর্থবছরের অডিটরিপোর্ট উপস্থাপন করা হয়, পরবর্তীতে উপস্থিত মালিকদের সম্মতিতে অডিট রিপোর্ট পাশ হয়। এছাড়াও মালিকদের সম্মতিতে ; আগামী অর্থবছরে অডিট ফার্ম কে দায়িত্ব দেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। গত অর্থবছরে যে ফার্ম অডিটরিপোর্ট প্রস্তুত করেছিলেন সেই প্রতিষ্ঠানকেই নতুন করে দায়িত্ব দেয়া হয়।

পাকিস্তানের দাবি প্রত্যাখ্যান করলো ভারত-আফগানিস্তান

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১১ মে, ২০২৫, ৯:২৭ অপরাহ্ণ
পাকিস্তানের দাবি প্রত্যাখ্যান করলো ভারত-আফগানিস্তান

পাকিস্তান দাবি করেছিল যে ভারতের ছোড়া একটি ক্ষেপণাস্ত্র আফগানিস্তানের ভূখণ্ডে পড়েছে। তবে পাকিস্তানের এমন দাবি ভিত্তিহীন ও মিথ্যা উল্লেখ করে প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত ও আফগানিস্তান। খামা প্রেসের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

খামা প্রেস বলছে, দিল্লির ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র আফগান ভূখণ্ডে আঘাত হেনেছে বলে পাকিস্তান যে দাবি করেছে- তা জোরালোভাবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং তালেবান নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার প্রত্যাখ্যান করেছে।

ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি গতকাল শনিবার পাকিস্তানের এমন দাবি উড়িয়ে দেন। একইভাবে আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র পাকিস্তানের এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেন।

খামা প্রেসকে ওই মুখপাত্র বলেছেন, আফগানিস্তান নিরাপদ এবং সুরক্ষিত। এমন ঘটনা ঘটেনি। এই বিবৃতিটি পরোক্ষভাবে নিশ্চিত করেছে যে আফগানিস্তানের মাটিতে কোনও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়নি।

পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনীর মুখপাত্র আহমদ শরিফ চৌধুরী দাবি করেছিলেন, ভারতের ছোড়া একটি ক্ষেপণাস্ত্র আফগান ভূখণ্ডে পড়েছে। তিনি উল্লেখ করেছিলেন, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অত্যন্ত বিপজ্জনক এবং ভারত এই অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে।

পাকিস্তানের এমন দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ভারত এবং আফগান কর্তৃপক্ষ উভয় দায়িত্বশীল যোগাযোগ এবং ফ্যাক্টভিত্তিক রিপোর্টের আহ্বান জানিয়েছে।